এরিস্টটলের মতে জড় বা উপাদান কী? তাঁর মতানুসারে উপাদান ও আকারের মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় করুন।

দর্শনের জন্মকাল থেকে জড়ের প্রকৃতি নির্ণয়ের চেষ্টা চলে আসছে । আজও জড়ের সঠিক
প্রকৃতি বা স্বরূপ নির্ণয় করা শেষ হয়েছে এমন বলা যায় না । বস্তুত শিক্ষা, সভ্যতা ও মানুষের
জ্ঞান বৃদ্ধির সাথে সাথে জড়ের প্রকৃতি নির্ণয় সমস্যাও জটিল থেকে জটিলতর হয়ে পড়েছে।
জড়ের স্বরূপ
সাধারণ লোক দেশ ও কালে অবস্থিত এবং পাঁচটি ইন্দ্রিয় দিয়ে প্রত্যক্ষ করা যায় এমন সমস্ত
বস্তুকেই জড় মনে করে থাকে। কিন্তুদর্শনে জড়ের অর্থ লৌকিক বা সাধারণ ধারণা থেকে
কিছুটা ভিন্ন। দর্শনে জড় বলতে বুঝায় বস্তুর মূল উপাদানকে। জাগতিক বস্তুর নানাবিধ
পরিবর্তনের মধ্যেও যার কোন পরিবর্তন হয় না, তাকেই জড় বলা হয়। যেমন কোন একটি
ফুল ফলে পরিণত হতে পারে বা মাটিতে ঝরে পড়ে মাটির সাথে মিশে যেতে পারে। কিন্তুএই
পরিবর্তন সত্তে¡ও আমরা ধারণা করি না যে, ফুলের মূল উপাদান বিনষ্ট হয়েছে। এই মূল
উপাদান স্থায়ী ; বস্তুর পরিবর্তন হলেও জড়ের পরিবর্তন হয় না। জড়ের দু'প্রকারের গুণ আছে
- মুখ্য গুণ ও গৌণ গুণ। জড়ের মুখ্য গুণ বিস্তৃতি ও কোন স্থান অধিকার করে থাকা,
অভেদ্যতা (যার ভেতরে ঢুকা যায় না), বাইরের শক্তির মাধ্যমে গতিশীল হওয়া এবং একই
অবস্থায় থাকার প্রবৃত্তি। জড়ের গৌণ গুণ হলো রূপ, রস, গন্ধ, স্পর্শ ইত্যাদি এবং এই গৌণ
গুণগুলো জড়ের আদি উপাদানের মধ্যে রাসায়নিক সংযোগ বা ক্রিয়া থেকে উৎপত্তি হয়ে
থাকে। যাহোক জড়ের আসল রূপ আমরা যেহেতুখোলা চোখে দেখতে পারি না , সেহেতুএ
সম্পর্কে প্রথমেই দেখা যাক এ বিষয়ে প্রাচীন দার্শনিকরা কি ভেবেছেন। পরবর্তী পাঠসমূহে
আমরা আধুনিক দার্শনিক ও বিজ্ঞানীরা কে কি ভেবেছেন সে সম্পর্কে আলোচনা করবো।
প্রাচীন মত বা মতবাদ
প্রাচীন মতবাদ বলতে প্রাচীন গ্রিসের দার্শনিকদের মতবাদকে বুঝায়। প্রাচীন মতবাদের কথা
আলোচনা করতে গেলে প্রথমেই খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দীর শেষের দিকের মাইলেশীয় সম্প্রদায়ের
থেলিস, এনাক্সিমিন্ডার, এনাক্সামিনিস থেকে শুরু করে হিরাক্লিটাস, প্লেটো ও অ্যারিস্টটলের মতবাদ আলোচনা করতে হয়।
থেলিস খৃ. পূ. ৬২৪-৫৬৪)
থেলিস সর্বপ্রথম বিশ্ব জগতের আদি বস্তুর নাম করেন পানি। আইওনীয় দ্বীপের বাসিন্দা
পাশ্চাত্য দর্শনের জনক হিসেবে খ্যাত থেলিস বলেন যে, পানিই এ জগতের আদি উপাদান।
তাঁর মতে, পানি থেকে সব বস্তুর উৎপত্তি হয় এবং পানি হয়েই সব কিছুবিলীন হয়ে যায় ।
পানি যে এই বিশ্ব জগতে একটা গুরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা গ্রহণ করে রয়েছে, তার উপর ভিত্তি করেই
মনে হয় থেলিস পানিকেই বিশ্ব জগতের আদি বস্তুহিসেবে গ্রহণ করেছেন। কিন্তুপানি থেকে
বিভিন্ন বস্তুকিভাবে সৃষ্টি হতে পারে সে সম্পর্কে কোন ভাল ব্যাখ্যা থেলিস দিতে পারেননি।
তাছাড়া পানি নিজেই একটি জাগতিক বস্তুএবং সে হিসেবে পানি অন্যান্য জাগতিক বস্তুর মূল
উপাদান কিভাবে হতে পারে? সে সম্পর্কে থেলিস কোন সন্তোষজনক ব্যাখ্যা দিতে পারেননি।
এনাক্সিম্যান্ডার ( খৃ. পূ. ৬১০-৫৪৫)
এনাক্সিম্যান্ডার থেলিসের মতবাদকে সমালোচনা করতে গিয়ে বলেন, পানি অন্যান্য জাগতিক
বস্তুর মধ্যে একটি বস্তু। তাই পানি সমস্ত বস্তুর মূল উপাদান বা জড় হতে পারে না। তাঁর
মতে, বস্তুর মূল উপাদান নির্দিষ্ট কোন বস্তুই হতে পারে না। বরং বস্তুর মূল উপাদান হচ্ছে
সীমাহীন , এই ‘সীমাহীন' এর কোন আকার নেই এবং এই আকারবিহীন
সীমাহীন থেকেই জগতের যাবতীয় বস্তুর উৎপত্তি হয়ে থাকে। কিন্তু এনাক্সিম্যান্ডার এই
আকারবিহীন ‘সীমাহীন' থেকে কিভাবে জাগতিক বস্তুর উদ্ভব হয়ে থাকে এবং এর প্রকৃতিই বা
কি? এ সম্পর্কে কোন যুক্তিসঙ্গত ব্যাখ্যা দিতে পারেননি।
এনাক্সিমিনিস খৃ. পূ. ৫৮৮-৫২৪)
এনাক্সিমিনিস থেলিস ও এনাক্সিম্যান্ডারের সাথে একমত যে, বস্তুর মূল উপাদান জড় সত্তা
, কিন্তুতা এনাক্সিম্যান্ডারের মত অনুযায়ী ‘সীমাহীনও নয় অনির্দিষ্টও নয়' বা থেলিসের মত অনুযায়ী পানিও নয় । তিনি মনে করেন, অনির্দিষ্ট বা আকারবিহীন কোন উপাদান আকারগত বস্তুসৃষ্টি করতে পারে না। তাই তাঁর মতে, একমাত্র বায়ুই জাগতিক বস্তুর > মূল উপাদান বা জড় সত্তা।
এনাক্সিম্যান্ডার তার সীমাহীনের কোন পরিষ্কার ধারণা দিতে পারেননি বলে মনে হয়।
এনাক্সিমিনিস বায়ুকে জাগতিক বস্তুর মূল উপাদান হিসেবে গ্রহণ করেছেন। তাছাড়া, বায়ু
একেবারে পানির মত জড়ীয়ও নয়, আবার সীমাহীনের মত আকারবিহীনও নয় । বরং এ দুয়ের
মাঝামাঝি অবস্থায় আছে। তদুপরি বায়ুছাড়া কোন জীবই বাঁচতে পারে না এবং বায়ুসর্বত্রই
ছড়িয়ে আছে। এসব কারণেই হয়ত এনাক্সিমিনিস বায়ুকে মূল উপাদান হিসেবে গ্রহণ
এস এস এইচ এল
ইউনিট-৮ পৃষ্ঠা ি ১৩২
করেছেন। কিন্তুতাঁর দুজন পূর্বসূরির ন্যায় তিনিও বায়ুথেকে অন্যান্য জাগতিক বস্তুর কিভাবে
উৎপত্তি হয়? তার কোন সদুত্তর দিতে পারেননি।
হিরাক্লিটাস ( খৃ. পূ. ৫৬৫-৪৭৫)
হিরাক্লিটাস এনাক্সিমিনিসের মতবাদের সমালোচনা করে বলেন যে, বায়ু নয় বরং আগুনই
জাগতিক বস্তুর মূল উপাদান । জাগতিক বস্তুর মূল উপাদান হলো পরিবর্তন এবং এদিক থেকে
আগুনই সব সময় পরিবর্তিত হয়ে থাকে। তাঁর মতে, জগতের বিভিন্ন বস্তুআগুনেরই ভিন্ন ভিন্ন
আকারমাত্র। কিন্তুআগুনও অন্যান্য জাগতিক বস্তুর ন্যায় একটি বস্তু। সুতরাং আগুন জাগতিক
বস্তুহয়ে অন্যান্য জাগতিক বস্তুর কিভাবে মূল উপাদান হতে পারে, এ ব্যাপারে হিরাক্লিটাসের
কোন সঠিক ব্যাখ্যা নেই । তাই এটিকেও সন্তোষজনক মতবাদ বলে গ্রহণ করা যায় না।
এম্পিডক্লিস ( খৃ. পূ. ৪৯৫-৪৩৫)
একথা লক্ষণীয় যে, মাইলেশীয় সম্প্রদায়ের দার্শনিকরা এবং হিরাক্লিটাস জাগতিক বস্তুর আদি
উপাদান একটি মাত্র বস্তুতে সীমিত করে রাখেন। কিন্তুএম্পিডক্লিস এ চিন্তাধারার মধ্যে একটি
নতুন ধারণা দিয়ে বলেন যে, এ বিশ্বের যাবতীয় বস্তুকে একটি মাত্র সত্তা বা বস্তুদ্বারা ব্যাখ্যা
করা সম্ভব নয়। তাঁর মতে, মাটি, পানি, বাতাস ও আগুন এ চারটি উপাদানের সমন¦য়ে বিশ্বের
যাবতীয় বস্তুগঠিত। কোন কিছুর উৎপত্তি বলতে এই উপাদানগুলোর মিলিত হওয়াকে বুঝায়
এবং বিলুপ্তি বা নিঃশেষ হওয়া বলতে এ উপাদানগুলোর বিচ্ছেদ হওয়াকে বুঝায়।
এম্পিডক্লিসের মতে, অনুরাগ ও বিরাগই জড় বস্তুর পরিচালক শক্তি। এই অনুরাগ ও
বিরাগকেই আধুনিক বিজ্ঞানীরা আকর্ষণ ও বিকর্ষণরূপে ব্যাখ্যা করেন।
এনাক্সাগোরাস , খৃ. পূ. ৫০০-৪২৮)
এনাক্সাগোরাসের মতে, জগতের অসংখ্য বস্তুর ব্যাখ্যা মাত্র চারটি উপাদানের মাধ্যমে দেয়া
সম্ভব নয়। তাই তাঁর মতে, ভিন্ন ভিন্ন গুণসম্পন্ন জাগতিক বস্তুর মধ্যে ভিন্ন ভিন্ন উপাদান
রয়েছে। কালো-সাদা, ঠান্ডা-গরম, শুকনো-ভিজে ইত্যাদি ধরনের অসংখ্য গুণবিশিষ্ট জাগতিক
বস্তুবা প্রকৃতির মধ্যে বৈচিত্র্য দেখা যায়। তাঁর মতে, জগতে যত রকমের গুণ আছে ঠিক তত
রকমের উপাদান রয়েছে এবং এই উপাদানগুলো একে অপর থেকে গুণগত দিক থেকে পৃথক।
এসব উপাদানের নিজস্ব কোন সঞ্চালন শক্তি নেই। যে শক্তি এদেরকে পরিচালিত করে
এনাক্সাগোরাস তার নাম দিয়েছেন চেতস (ঘড়ঁং)। কিন্তুএই চেতস জড়াত্মক না আধ্যাত্মিক
এ নিয়ে দর্শনে নানা ধরনের যুক্তি-তর্কের অবতারণা করা হয়। এনাক্সাগোরাসের এ গুণগত
উপাদানবাদকেই গুণগত পরমাণুবাদ ) বলা হয়ে থাকে।
ডেমোক্রিটাস (, খৃ. পূ. ৪৬০-৩৭০)
প্রাচীন গ্রিসের পরমাণুবাদের প্রধান ধারক ও বাহক হচ্ছেন পরমাণুবাদী লিউসিপাস ও
ডেমোক্রিটাস। তাঁরাও এনাক্সাগোরাসের মতকে সমর্থন করে বলেন যে, জগতের বস্তুসমূহ বহু
উপাদানের দ্বারা সৃষ্ট। কিন্তুএ উপাদানগুলো গুণগত দিক থেকে একে অপর থেকে পৃথক নয়, বরং পরিমাণের দিক থেকে পৃথক। ডেমোক্রিটাস বস্তুর উপাদানসমূহের যৌথ নাম দেন৩
পরমাণু। পরমাণুর প্রকৃতি সম্পর্কে বলতে গিয়ে তিনি বলেন যে, জড় বস্তুকে ক্রমাগত ভাগ করলে এমন কতগুলো সূক্ষèকণা পাওয়া যায়, যেগুলোকে আর ভাগ করা যায় না। এ অতি সূক্ষè ও অবিভাজ্য কণাগুলোই পরমাণু। এ পরমাণুগুলোকে ভাগ করা যায় না, ছেদ করা যায় না।
এগুলোর ধ্বংস বা লয় হয় না। এগুলো সংখ্যায় অসংখ্য এবং প্রতিটি পরমাণুরই নিজ নিজ
সত্তা আছে। এগুলো একে অন্যের থেকে পরিমাণ, আকৃতি ও গতির দিক থেকে পৃথক।
পরমাণুগুলোর বিভিন্ন আকৃতি, পরিমাণ ও গতির জন্যই জগতে ভিন্ন ভিন্ন ধরনের বস্তুদেখা
যায়। ডেমোক্রিটাসের এই মতবাদকে পরিমাণগত পরমাণুবাদ বলা হয়ে থাকে।
প্লেটো ( খৃ. পূ. ৪২৭-৩৪৭)
প্লেটো জড়ের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে গ্রিক দর্শনে এক অভিনব মতবাদের সৃষ্টি করেন। প্লেটোর
মতে, জগতের যাবতীয় বস্তুর আসল সত্তা হলো ভাব বা ধারণা (ওফবধং) । জগতের সমস্ত বস্তু
ধারণা নামক সত্তার অনুলিপি বা প্রতিকৃতি (পড়ঢ়ু)। তাঁর মতে, একজন বিশেষ মানুষ ‘মানুষ'
নামক ধারণার, একটি পাথর ‘পাথর' নামক ধারণার প্রতিকৃতি ছাড়া আর কিছুই নয়। জগতের
প্রতিটি বস্তুই ধারণার দেশগত প্রকাশ এবং এই ধারণাকে প্রকাশ করার জন্য যে উপাদানের
প্রয়োজন হয়, সেই উপাদানকেই বস্তুর জড় বা উপাদান বলা হয়ে থাকে। বস্তুর জড় হচ্ছে
এমন একটা ‘কিছু' যার কোন গুণও নেই, আকারও নেই। তাই জড় বস্তুর প্রকৃতি বা স্বভাব
বর্ণনা করা সম্ভব হলেও জড়ের সঠিক সংজ্ঞা দেয়া সম্ভব নয়। বস্তুর রূপ, রস, গন্ধ ইত্যাদি গুণ
তার জড় থেকে সৃষ্ট হয়ে থাকলেও কিন্তুকিভাবে তা সম্ভব, তার সদুত্তর প্লেটোর দর্শনে নেই।
অ্যারিস্টটল (খৃ. পূ. ৩৮৪-৩২২)
অ্যারিস্টটলের বস্তুসম্পর্কীয় সমস্যার আলোচনা সম্পর্কে একটি পরিষ্কার ধারণা নিতে হলে
তার উপাদান (গধঃঃবৎ) ও আকার (ঋড়ৎস) সম্পর্কে কিছুজানা প্রয়োজন। অ্যারিস্টটল তাঁর
উপাদান ও আকার মতবাদে বলেছেন যে, প্রত্যেকটি জাগতিক বস্তুর মধ্যে পরিবর্তন লক্ষ্য করা
যায় এবং এ পরিবর্তন একটি অভ্যন্তরীণ শক্তির মাধ্যমেই হয়ে থাকে। উদাহরণস্বরূপ বলা
যায়, আম বীজ তার পরিবর্তনের মাধ্যমেই আম গাছে পরিণত হয়। এ আম বীজ থেকে আম
গাছই সৃষ্টি হয়, বট গাছ বা জাম গাছ সৃষ্টি হয় না। এর কারণ হলো আম বীজের মধ্যে আম
গাছেরই সম্ভাব্যতা লুকিয়ে রয়েছে। অ্যারিস্টটলের মতে, প্রত্যেকটি বস্তুর দুটি দিক আছে। এ
দুটি হলো বস্তুর উপাদান (জড়) ও আকার (রূপ)। এখানে আম বীজ হচ্ছে আম গাছের
উপাদান বা জড় এবং আম বীজের মধ্যে লুক্কায়িত শক্তি হচ্ছে আম গাছের আকার, যা আম
গাছকে নির্দিষ্ট পথে চালিত করে আম গাছেই পরিণত করেছে। পেট্রিক বলেন, “অ্যারিস্টটল
মনে করেন, বিশ্ব কোন কিছুর দ্বারা গঠিত কিছুনয়, বরং একটি বিরাট প্রক্রিয়ার নাম, এমন
প্রক্রিয়া যা পরিবর্তন বা উন্নয়ন সাধন করে থাকে'
রচনামূলক প্রশ্ন
১। এরিস্টটলের মতে জড় বা উপাদান কী? তাঁর মতানুসারে উপাদান ও আকারের মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় করুন।
২। প্রাচীন পরমাণুবাদী কারা ? তাঁদের মতানুসারে পরমাণুর বৈশিষ্ট্য আলোচনা করুন।
সংক্ষিপ্ত উত্তরমূলক প্রশ্ন
১। জগতের আদি সত্তা সম্পর্কীয় আইওনীয় বা মাইলেশীয় মত ব্যাখ্যা করুন।
২। এনাক্সাগোরাসের আদি সত্তা সম্পর্কীয় ধারণা ব্যাখ্যা করুন।
৩। এম্পিডক্লিসের আদি সত্তা সম্পর্কীয় মত ব্যাখ্যা করুন।
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন
সঠিক উত্তর লিখুন।
১। এনাক্সিমিনিসের মতে জড় হলো
(অ) সীমাহীন (আ) আগুন
(ই) পানি (ঈ) বায়ু
২। এম্পিডক্লিসের মতে জড় হলো
(অ) একটি (আ) দুটি বস্তুর সমষ্টির নাম
(ই) তিনটি বস্তুর সমষ্টির নাম (ঈ) চারটি বস্তুর সমষ্টির নাম
৩। গ্রিক পরমাণুবাদের প্রবক্তা হলেন
(অ) লিবনিজ (আ) ডেমোক্রিটাস
(ই) এনাক্সাগোরাস (ঈ) লক
৪। জগতের আদি উপাদান পানিÑ এ মত
(অ) থেলিসের (আ) এনাক্সিমিনিসের
(ই) এনাক্সিম্যান্ডারের (ঈ) এনাক্সাগোরাসের।
সত্য হলে ‘স', মিথ্যা হলে ‘মি' লিখুন।
১। প্রাচীন কালের দর্শনে জড়ের কোন আলোচনা নেই।
২। দার্শনিক এনাক্সিম্যান্ডারের মতে জড় হলো বায়ু।
সঠিক উত্তর
১। (ঈ) ২। (ঈ) ৩। (আ) ৪। (অ)
১। মি ২। মি

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]