অনুধ্যানমূলক দার্শনিকতা ব্যাখ্যা করুন। বিশ্লেষণমূলক দার্শনিকতা ব্যাখ্যা করুন।

জীবন ও জগতের বহুবিধ মৌলিক সমস্যা নিয়ে সব মানুষ ব্যাপকভাবে না ভাবলেও অন্তত
কিছু সমস্যা নিয়ে সবাই কম-বেশি ভাবেন। এদিক দিয়ে সব মানুষই কম-বেশি দার্শনিক।
তবে পুরোপুরি অর্থে বা একাডেমিক অর্থে দার্শনিকতা বলতে বুঝায়, বিশেষ প্রক্রিয়া যা
দার্শনিকের দৃষ্টিভঙ্গিগত অবস্থান এবং তার গৃহীত ব্যাখ্যা-রীতি নির্দেশ করে। এই প্রক্রিয়াকে
দুটি ক্যাটিগরীতে ভাগ করা যায়: অনুধ্যানমূলক প্রক্রিয়া ও বিশ্লেষণমূলক প্রক্রিয়া। লক্ষণীয়,
এই দুই প্রক্রিয়া থেকে সৃষ্ট দর্শনকে যথাক্রমে অনুধ্যানী দর্শন ও বিশ্লেষণী দর্শন বলে অভিহিত করা হয়।
অনুধ্যান
দার্শনিক দিক দিয়ে অনুধ্যান হলো, কোনো ধারণা বা বিষয়কে বিবেচনা করা এবং তা নিয়ে
গভীরভাবে চিন্তা করা। যে কোনো ব্যক্তির মত একজন দার্শনিক কোন সমস্যা বা বিষয়কে
গুরুত্বপূর্ণ বা আকর্ষণীয় বলে মনে করতে পারেন এবং সে সম্বন্ধে তার নিজস্ব দৃষ্টিকোণ থেকে
বিশেষভাবে ভাবনা-চিন্তা করতে পারেন। অনেক সময় অন্য কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী কর্তৃক
বিবেচিত কোনো বিষয়, একজন দার্শনিকের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে উঠতে পারে। সে কারণে
তিনি বিষয়টিকে নিয়ে বিশেষভাবে ভাবনা-চিন্তা করার জন্য উৎসাহী হয়ে উঠতে পারেন।
অন্যকথায় বলা যায়, সমস্যার সম্মুখীন হয়ে, সংশয়, বিস্ময় ও কৌত‚হলে উদ্বুদ্ধ হয়ে, কিংবা
অন্যের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে, একজন দার্শনিক কোনো বিষয় সম্বন্ধে সচকিত হয়ে উঠতে
পারেন; অতপর তার সমাধান বা তাৎপর্য খোঁজার জন্য সচেষ্ট হতে পারেন।
উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, যদি কেউ জীবন-রক্ষার অধিকারে বিশ্বাসী কোনো লেখকের গর্ভপাত
বিরোধী কোনো প্রবন্ধ পাঠ করেন; অতপর পছন্দের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী কোনো লেখকের
গর্ভপাতের সপক্ষে লেখা কোনো প্রবন্ধ পাঠ করেন, তাহলে তিনি দেখতে শুরু করবেন যে,
গর্ভপাতের পুরো বিষয়টি ঘিরে কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন রয়েছে : মানবজীবন কখন শুরু হয়? কখন
থেকে এটিকে মূল্য দেয়া উচিত? নারী ও অজাত ভ্রƒণের কি অধিকার রয়েছে? অবশ্য
দার্শনিকরা যে কোনো বিষয় বা সমস্যাকে আলোচনার জন্য বেছে নিতে পারেন। তবে অনেক
সময়, নিছক একটি সমস্যা খুব দ্রƒত বেছে নেয়ার চাইতে বহুবিধ বিষয় নিয়ে গভীরতর
মনোযোগের সাথে চিন্তা করা বেশি মূল্যবান হতে পারে। অবশ্য যদি কোনো সমস্যা বা বিষয়
তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত বা কর্মের দাবী রাখে, তাহলে যে কেউ তাৎক্ষণিকভাবে বিশেষ বিষয় বা
সমস্যাকে বেছে নিতে পারেন। উদারহরণস্বরূপ, যদি কোনো ব্যক্তিও তার স্ত্রী পারিবারিকভাবে
গর্ভপাত সমস্যার সম্মুখীন হন, তাহলে এই বিশেষ পরিস্থিতিতে তাদের কি করা উচিত, তা
এক সর্বাগ্রণীয় বিষয়। তবে এ ধরনের কোনো চাপ না থাকলে, গর্ভপাতের গোটা সমস্যা নিয়ে
যতটা সম্ভব অনুধ্যান করাই হবে উত্তম। এই ব্যাপক ও গভীর অনুধ্যানের ফলে গোটা
সমস্যাটির নৈতিক ও যৌক্তিক দিক সম্বন্ধে আমরা প্রভ‚ত জ্ঞানলাভ করতে পারবো। আর এই
অর্জিত জ্ঞান বিশেষ ও জরুরী ঘটনার ক্ষেত্রে লোকদেরকে যথাযথ সিদ্ধান্ত গ্রহণে সাহায্য
করতে পারে।
সম্ভবত অনুধ্যানের কোনো বিষয় বাছাইয়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মানদন্ড হলো, মানব-কল্যাণ ও
জীবন-বিকাশের পরিপ্রেক্ষিতে একটি বিষয় কতটা গুরুত্বপূর্ণ। আপনার নিজকে, অন্যকে এবং
আপনার চারিদিকের জগতকে আরো ভাল ও পূর্ণভাবে বুঝার ক্ষেত্রে, আলোচনা ও সমাধান
খোঁজার প্রয়োজনীয়তার দিক দিয়ে, আপনার কাছে বৌদ্ধিকভাবে আকর্ষণীয় হওয়ার দিক
দিয়ে, একটি বিষয় কতটা গুরুত্বপূর্ণ, সেসব বিবেচনাও বিষয় নির্বাচনের মানদন্ড হতে পারে।
তবে যাই হোক না কেন, দার্শনিকতার প্রথম দশা বা পর্যায় হলো, একটি বিষয় সম্বন্ধে বিশেষ সচেতনতা ও তার নির্বাচন।
বিশ্লেষণ
কোনো একটি বিষয় নির্বাচন এবং সে সম্বন্ধীয় অনুধ্যানেই দার্শনিকতার কাজ শেষ হতে পারে।
তবে, অধিকাংশ ও গুরুত্বপূর্ণ দার্শনিকরা অনুধ্যানের বিষয় ও অনুধ্যানলব্ধ জ্ঞানকে অধিকতর
সুসংবদ্ধ ও বিচারমূলকভাবে আলোচনার জন্য বিশ্লেষণ পদ্ধতি গ্রহণ করে অগ্রসর হন। বর্তমান
সময়ের অধিকাংশ দার্শনিকই অনুধ্যানের তুলনায় বিশ্লেষণমূলক কাজটিকেই অধিকতর
গুরুত্বপূর্ণ মনে করেন। এমনকি অনেকে এটিকেই যথার্থ দার্শনিকতা বলে বিবেচনা করেন।
বিশ্লেষণ পদ্ধতি সম্বন্ধে আমরা দ্বিতীয় ইউনিটে কিছু আলোচনা করেছি, এখানে আমরা কিছু
ধাপ বা পর্যায় উল্লেখ করবো মাত্র, যা অনুসরণ করে বিশ্লেষণের কাজ সম্পন্ন করা সম্ভব :
১) প্রথমে সমস্যা বা বিষয়টি পরিষ্কারভাবে ও সতর্কতার সাথে সংজ্ঞায়িত করুন।
উদাহরণস্বরূপ, গর্ভপাতের সমস্যা নিয়ে বিশেষভাবে চিন্তা করার বেলায়, আপনি ভেবে নিতে
পারেন যে, মনুষ্যজীবন কখন শুরু হয়- সে সংক্রান্ত সমস্যা সম্পর্কে আপনার জ্ঞান পুরোপুরি শূন্য। এজন্য, ‘ুুমড়ঃব’, ‘বসনৎুড়’, ‘ভবঃঁং’, ‘মবংঃধঃরড়হ’ এবং এ ধরনের মূলপদ বা ধারণাগুলোকে স্পষ্টভাবে সংজ্ঞা দিয়েই শুরু করা হবে আপনার প্রথম কাজ।
২) দ্বিতীয়ত সমস্যা বা বিষয়টি সংক্রান্ত সকল তথ্য, উপাত্ত যতটা সম্ভব সংগ্রহ করুন।
ক. আপনার ও অপরের ইন্দ্রিয়-অভিজ্ঞতা ও পরীক্ষণের সাহায্যে সমস্যা সম্পর্কে প্রযোজ্য
সকল ইন্দ্রিয়গত সাক্ষ্য যতটা সম্ভব সংগ্রহ করুন। উদাহরণস্বরূপ, গর্ভধারণের শুরু থেকে
ডিম্বাণুর নিষিক্ত (ভবৎঃরষরুবফ) হওয়া পর্যন্ত আদতে কি ঘটে, তা জানার জন্য আপনি
জীববিজ্ঞান ও বংশগতিবিদ্যার এতদ্সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করতে পারেন।
খ. আপনি আপনার বুদ্ধি ও বোধশক্তি কাজে লাগিয়ে ধর্মীয়, মনস্তাত্তি¡ক, সমাজতাত্তি¡ক,
নৃতাত্তি¡ক ও দার্শনিক দৃষ্টিকোণ থেকে মনুষ্যজীবন কখন শুরু হয়, সে সংক্রান্ত যুক্তি, তত্ত¡ ও > ধারণাসমূহকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখবেন।
৩) অতঃপর আপনি এই উপাত্তসমূহকে বিশ্লেষণ, বিন্যস্ত ও শ্রেণীকরণ করবেন।
উদাহরণস্বরূপ, আপনি প্রাপ্ত সাক্ষ্য ও যুক্তিচিন্তাকে শ্রেণীকরণের জন্য তিনটি প্রধান ক্যাটিগরী ব্যবহার করতে পারেন :
ক. প্রাণধারণের পক্ষে দৃঢ় অবস্থান খ. পছন্দের পক্ষে দৃঢ় অবস্থান এবং গ. মাত্রাবদ্ধ মধ্যপন্থী অবস্থান।
৪) এই পর্যায়ে আপনি আপনার নিজের যুক্তিচিন্তনের সাহায্যে প্রকল্প (যুঢ়ড়ঃযবংরং) সূত্রায়িত
করতে পারেন। উল্লেখ্য, তৃতীয় ধাপে আপনি যে সাময়িক সমাধান বা সিদ্ধান্ত লাভ করেছেন, তাই হলো প্রকল্প। উদাহরণস্বরূপ, আপনি এভাবে প্রকল্প শুরু করতে পারেন যে, যদি জনতা
সবচেয়ে নিরাপদ নৈতিক অবস্থান গ্রহণ করতে চায়, তাহলে তাদের উচিত প্রাণধারণের
সমর্থনকারী দৃঢ় দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করা। অন্যদিকে, যদি তারা শরীর ও জীবনের উপর মহিলাদের
অধিকার ও ব্যক্তিস্বাধীনতার প্রশ্নটি বড় করে দেখেন, তাহলে তাদের উচিত পছন্দের পক্ষে
অবস্থান গ্রহণ করা।
৫) আপনার সূত্রায়িত প্রকল্প সঠিক হলে বাস্তবে কি ঘটবে, সে সম্বন্ধে আপনার প্রকল্প থেকেই
আপনি কি সিদ্ধান্ত টানতে পারেন, তা দেখাই হবে এই পর্যায়ের কাজ। উদাহরণস্বরূপ, আপনি
আপনার প্রকল্প থেকে সিদ্ধান্ত টানতে পারেন যে, যদি গর্ভপাতকে উৎসাহিত করা হয় বা
অনুমোদন দেয়া হয়, তাহলে অপরাপর ক্ষেত্রে (কৃপাজনিত হত্যা, যুদ্ধজনিত হত্যা, শিশু হত্যা)
মনুষ্যজীবনের প্রতি শ্রদ্ধা কমে আসতে পারে।
৬) অতঃপর আপনি আপনার সিদ্ধান্তকে কোনো না কোনোভাবে যাচাই করে দেখবেন।
উদাহরণস্বরূপ, গর্ভপাত আইন অধিকতর শিথিল করা হলে, মনুষ্যজীবনের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ
কমে আসে কি আসে না, এ সংক্রান্ত পৃথিবীব্যাপী তথ্য সংগ্রহ করতে পারেন। আপনি
সংগৃহীত এই তথ্যের আলোকে সহজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সিদ্ধান্তটি বৈধ না অবৈধ।
৭) বিশ্লেষণ ক্রিয়ার সর্বশেষ এই ধাপে এসে আপনি লক্ষ করবেন, আপনার, অন্যের ও
জগতের ক্ষেত্রে আপনার দার্শনিকতার ফলাফল বা তাৎপর্য কি। অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা বা
বিষয়ের সাথে আপনার বিবেচ্য সমস্যা ও তার দার্শনিক ফলাফলের সম্পর্ক কি, তাও লক্ষ
করুন। উদাহরণস্বরূপ, গর্ভপাতের সমর্থন বা অসমর্থন জনকল্যাণ, শিশু-অপব্যবহার বা
অন্তঃসত্ত¡া নারীর ভাবী জীবনের ক্ষেত্রে কি ফলাফল রাখে, তা লক্ষ করা যায়। সর্বশেষ এই
ধাপটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা এটি তত্ত¡ ও বিশ্লেষণকে জীবনের বাস্তব ক্ষেত্রে প্রয়োগ করে
এবং জ্ঞানকে অতিক্রম করে প্রজ্ঞার স্তরে ধাবিত হয়।
উপসংহার
অনুধ্যান ও বিশ্লেষণ উভয় প্রক্রিয়ার সহযোগে গড়ে ওঠে যথার্থ দার্শনিকতা। অনুধ্যানে আমরা
একটি বিষয় বা সমস্যা সম্বন্ধে সচেতন হয়ে উঠি। কোনো সমস্যা বা বিষয়ের নির্বাচন নিচের
প্রশ্নগুলোর উপর মূলত নির্ভর করে :
১। এটি মানুষের জীবন, মঙ্গল ও বিকাশের ক্ষেত্রে কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ?
২। এটি আপনার, অন্যের ও আপনার চরিদিকের পৃথিবী সম্পর্কে অধিকতর ভাল ও পূর্ণ জ্ঞান লাভের ক্ষেত্রে কতটা গুরুত্বপূর্ণ?
৩। এটি আপনার কাছে বুদ্ধিগতভাবে কতটা আকর্ষণীয়?
বিশ্লেষণ প্রক্রিয়াকে নিচের সাতটি ধাপে ভাগ করা যায় :
১) বিষয় বা সমস্যাকে সতর্কভাবে সংজ্ঞা দেয়া।
২) যথাসম্ভব সকল প্রাসঙ্গিক উপাত্ত সংগ্রহ করা।
৩) সংগৃহীত উপাত্ত বিশ্লেষণ, বিন্যস্ত ও শ্রেণীভাগ করা।
৪) প্রকল্প বা সাময়িক সমাধান সূত্রায়িত করা।
৫) সূত্রায়িত প্রকল্প থেকে নিজের টানা সিদ্ধান্ত লক্ষ্য করা।
৬) সিদ্ধান্ত যাচাই করা এবং সে আলোকে তা গ্রহণ বা বর্জন করা।
৭) দার্শনিকতার ফলাফল বা ব্যঞ্জনা আবিষ্কার করা।
রচনামূলক প্রশ্ন
১। অনুধ্যানমূলক দার্শনিকতা ব্যাখ্যা করুন।
২। বিশ্লেষণমূলক দার্শনিকতা ব্যাখ্যা করুন।
সংক্ষিপ্ত উত্তরমূলক প্রশ্ন
১। দার্শনিক বিষয় নির্বাচনের মানদন্ডসমূহ বর্ণনা করুন।
২। বিশ্লেষণ প্রক্রিয়ার সর্বশেষ ধাপটি ব্যাখ্যা করুন।
ক) বহু নির্বাচনী প্রশ্ন
সঠিক উত্তর লিখুন।
১। দার্শনিক একটি বিষয় সম্বন্ধে সচেতন
হয়ে ওঠেন
র) সমস্যার মুখোমুখী হয়ে
রর) সংশয়, বিস্ময় বা কৌতূহলে উদ্বুদ্ধ
হয়ে
ররর) অন্যের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে
রা) উপরের যে কোনো কারণে
২। বিষয় নির্বাচনের গুরুত্বপূর্ণ মানদন্ড
হলো
র) মানবকল্যাণ
রর) আত্মজ্ঞান
ররর) বুদ্ধিগত আকর্ষণ
রা) উপরের সবগুলো
৩। বিশ্লেষণের প্রথম ধাপ হলো
র) সমস্যা বা বিষয় সংক্রান্ত সকল
প্রাসঙ্গিক তথ্য, উপাত্ত যতটা সম্ভব
সংগ্রহ করা
রর) প্রকল্প বা সাময়িক সমাধান সূত্রায়িত করা
ররর) সিদ্ধান্ত যাচাই করা এবং সে
আলোকে তা গ্রহণ বা বর্জন করা
রা) সমস্যা বা বিষয়কে স্পষ্টতা ও
সতর্কতার সাথে সংজ্ঞায়িত করা
৪। জ্ঞানকে অতিক্রম করে আমরা প্রজ্ঞার
স্তরে পৌঁছায় ... বিশ্লেষণ প্রক্রিয়ার
র) চতুর্থ ধাপে
রর) পঞ্চম ধাপে
ররর) ষষ্ঠ ধাপে
রা) সপ্তম ধাপে
খ) সত্য হলে ‘স’ এবং মিথ্যা হলে ‘মি’ লিখুন।
১। দার্শনিকতার প্রথম পর্যায় হলো, একটি বিষয় সম্পর্কে সচেতনতা ও তার নির্বাচন।
২। আজকের অধিকাংশ দার্শনিকের মতে, অনুধ্যানের চেয়ে বিশ্লেষণ গুরুত্বপূর্ণ।
৩। সমস্যা সংক্রান্ত উপাত্ত সংগ্রহের ক্ষেত্রে অপরের ইদ্রিয়-অভিজ্ঞতা কাজে লাগানো যায় না।
৪। বিশ্লেষণ প্রক্রিয়ার সর্বশেষ ধাপে আমরা তত্ত¡কে বাস্তবে প্রয়োগ করি।
সঠিক উত্তর
ক)
১। রা) উপরের যে কোনো কারণে ২। রা) উপরের সবগুলো
৩। রা) সমস্যা বা বিষয়কে স্পষ্টতা ও সতর্কতার সাথে সংজ্ঞায়িত করা ৪। রা) সপ্তম ধাপে
খ) ১। স ২। স ৩। মি ৪। স

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]