অবরোহী ও আরোহী যুক্তিবিন্যাসের পার্থক্য সাদৃশ্যমূলক যুক্তির কাঠামো বর্ণনা করুন।

অনুধ্যান ও বিশ্লেষণ উভয় প্রক্রিয়া যুক্তিবিন্যাসের সহায়তায় সম্পন্ন করা যায়।তবে বিশ্লেষণ
প্রক্রিয়ায় যুক্তিবিন্যাসের সহায়তা অপরিহার্য।এজন্য দার্শনিকতা শিখনের আলোচনায়
যুক্তিবিন্যাসের অন্তত প্রাথমিক পরিচয় পেশ করা প্রয়োজন। যুক্তিবিন্যাসের চারটি প্রধান রূপ
বা ধরন নিয়ে আমরা এখন আলোচনা করবো।
অবরোহী যুক্তিবিন্যাস
অবরোহী যুক্তিবিন্যাসের ক্ষেত্রে একটি যুক্তি বা অনুমান দাবি করে যে, তার আশ্রয়বাক্যসমূহের সত্যতা তার সিদ্ধান্তের সত্যতার নিশ্চয়তা দান করে। অর্থাৎ অবরোহী যুক্তির আশ্রয়বাক্যসমূহ তার সিদ্ধান্তের পক্ষে চ‚ড়ান্ত ও পরিপূর্ণ সমর্থন যোগায়। আর সে কারণেই এটা মনে করা
রীতিমত অসংলগ্ন হয়ে দাঁড়ায় যে, আশ্রয়বাক্যসমূহ সত্য কিন্তু সিদ্ধান্তটি মিথ্যা।
গতানুগতিকভাবে বলা যায়, অবরোহী যুক্তিবিন্যাস হলো সার্বিক সত্য থেকে বিশেষ সত্যের বা কম সার্বিক সত্যের অনুমান। নিচে অবরোহী যুক্তির দুটি উদাহরণ দেয়া হলো :
ক) সকল রাজনীতিবিদ হন সৎ।
আনোয়ার সাহেব হন একজন রাজনীতিবিদ।
অতএব, আনোয়ার সাহেব হন সৎ ।
খ) সকল মানুষ হয় মরণশীল।
সকল বিজ্ঞানী হয় মানুষ।
অতএব, সকল বিজ্ঞানী হয় মরণশীল।
আরোহী যুক্তিবিন্যাস
আরোহী যুক্তিবিন্যাসের ক্ষেত্রে একটি যুক্তি বা অনুমান এমন দাবি করে না যে, তার
আশ্রয়বাক্যসমূহ নিশ্চিতভাবে তার সিদ্ধান্তের সত্যতা প্রতিষ্ঠা করে। আরোহী যুক্তির ক্ষেত্রে
কেবল এ দাবি করা হয় যে, আশ্রয়বাক্যগুলো সিদ্ধান্তের সত্যতার পক্ষে কিছুটা সমর্থন
যোগায়। এ কারণে, যে অর্থে অবরোহী যুক্তির বেলায় বৈধ ও অবৈধ কথা দুটি প্রয়োগ করা
হয়, সে অর্থে আরোহী যুক্তিকে বৈধ বা অবৈধ বলা যায় না। আশ্রয়বাক্যসমূহ সিদ্ধান্তের
সম্ভাব্যতার পক্ষে কতটা জোরালো, তার ভিত্তিতে আরোহ অনুমান বা যুক্তির মূল্য নিরূপিত
হয়।
গতানুগতিকভাবে বলা যায়, আরোহী যুক্তিবিন্যাস হলো, বিশেষ সত্য থেকে সার্বিক সত্যে,
কখনও বা বিশেষ সত্যেই উপনীত হওয়া। নিচে আরোহী যুক্তির দুটি উদাহরণ দেয়া হলো :
ক) সম্রাট আকবর একজন মানুষ এবং তিনি মারা গিয়েছেন।
আকবর আলী একজন মানুষ এবং তিনি মারা গিয়েছেন।
নিউটন একজন মানুষ এবং তিনি মারা গিয়েছেন।
হযরত ওমর একজন মানুষ এবং তিনি মারা গিয়েছেন।
ইন্দিরা গান্ধী একজন মানুষ এবং তিনি মারা গিয়েছেন।
অতএব, সম্ভবত সকল মানুষই হয় মরণশীল।
খ) মুসোলিনী হয় একজন স্বৈরাচারী ও নিষ্ঠুর।
হিটলার হয় একজন স্বৈরাচারী ও নিষ্ঠুর।
মবুতু হয় একজন স্বৈরাচারী ও নিষ্ঠুর।
ক্যাষ্ট্রো হয় একজন স্বৈরাচারী
অতএব, ক্যাষ্ট্রো হয় সম্ভবতঃ নিষ্ঠুর।
সাদৃশ্যমূলক যুক্তিবিন্যাস
সাদৃশ্যমূলক যুক্তিবিন্যাস আরোহী যুক্তিবিন্যাসেরই একটি প্রকার। দুটি বস্তুর মধ্যে কোনো
কোনো বিষয়ে সাদৃশ্য দেখে তারই ভিত্তিতে অন্য কোন বিষয়ে তাদের সাদৃশ্যের অনুমান করার
নাম সাদৃশ্যমূলক অনুমান বা যুক্তি। সাদৃশ্যমূলক যুক্তির দুটি উদাহরণ :
ক) মাটি, পানি, বায়ু, নাতিশীতোষ্ণতা প্রভৃতি দিক দিয়ে পৃথিবী ও মঙ্গল গ্রহের মধ্যে সাদৃশ্য
আছে; পৃথিবীর একটি অতিরিক্ত গুণ হলো, এখানে জীবের অস্তিত্ব আছে। অতএব, মঙ্গল গ্রহেও জীবের অস্তিত্ব আছে।
খ) আমি একজন বিশেষ লেখকের লেখা উপন্যাস পড়ে বরাবর আনন্দ পেয়েছি। সুতরাং
অনুমান করছি যে, এ লেখকের নতুন উপন্যাসটিও সুখপাঠ্য হবে।
সাদৃশ্যমূলক যুক্তির গঠন বিশ্লেষণ করে আমরা সাদৃশ্যমূলক যুক্তির বৈশিষ্ট্য জানতে পারি।
প্রথম যুক্তিটি বিবেচনা করা যাক: যুক্তিটির প্রথম আশ্রয়বাক্য ঘোষণা করে যে, দুটি বস্তু চারটি
বিষয়ে সদৃশ এবং দ্বিতীয় আশ্রয়বাক্য ঘোষণা করে যে, এই দুটি বস্তুর একটির রয়েছে একটি
বাড়তি বৈশিষ্ট্য; আর তাই প্রথমোক্ত আশ্রয়বাক্যে ঘোষিত সাদৃশ্যের উপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত টানা হয়েছে যে, অন্য বস্তুটিরও ঐ বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
লক্ষণীয়, সব সাদৃশ্যমূলক যুক্তির ক্ষেত্রেই যে দুটি মাত্র বস্তুর মধ্যে সাদৃশ্য দেখানো হবে এবং
চারটি বিষয়ের সাদৃশ্যের কথাই বলা হবে, এমন নয়। তবে সব সাদৃশ্যম‚লক যুক্তির কাঠামো
একই। সাদৃশ্যম‚লক যুক্তির কাঠামো হলো, প্রতিটি সাদৃশ্যমূলক যুক্তির ক্ষেত্রে দুই বা ততোধিক
বস্তুর মধ্যে একাধিক বিষয়ের সাদৃশ্যের ভিত্তিতে অনুমান করা হয় যে, তাদের মধ্যে আরো
একটি বিষয়ে সাদৃশ্য থাকতে পারে। যদি অ, ই, ঈ ও উ কতিপয় বস্তু হয় এবং ী, ু, ু
কতিপয় বৈশিষ্ট্য হয়, তাহলে যে কোনো সাদৃশ্যম‚লক যুক্তির আকার বা কাঠামো হবে,
অ, ই, ঈ ও উ সবারই ী ও ু বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
অ, ই ও ঈ সবারই ু নামক আরো একটি বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
সুতরাং উ এরও সম্ভবত ু নামক বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
সাদৃশ্যমূলক অনুমান অপূর্ণ সাদৃশ্যের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত, কোনো কার্যকারণ সম্বন্ধের উপর
প্রতিষ্ঠিত নয়, বিধায় এর সিদ্ধান্ত সম্ভাব্য মাত্র। তবে সম্ভাব্যতা বিভিন্ন মাত্রার হতে পারে; শূন্য
থেকে শুরু করে এই মাত্রা নিশ্চয়তার কাছাকাছি যেতে পারে। সাদৃশ্যমূলক যুক্তির সম্ভাব্যতার
মাত্রা যেসব শর্তগুলোর উপর নির্ভর করে, তার কয়েকটি মাত্র নিচে উল্লেখ করা হলো ।
১) যতগুলো বস্তুর মধ্যে সাদৃশ্যের কথা বলা হচ্ছে, তাদের সংখ্যা বেশি হলে সাদৃশ্যম‚লক
যুক্তির সিদ্ধান্তের সত্য হওয়ার সম্ভাবনা বেশি হবে। উদাহরণস্বরূপ ধরা যাক,
ক. অ ও ই এর ঢ় ও য় বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
অ এর ৎ বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
সুতরাং ই এরও ৎ বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
আবার,
খ. অ, ই, ঈ ও উ এর ঢ় ও য় বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
অ, ই ও ঈ এর ৎ বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
সুতরাং উ এরও ৎ বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
এখানে শেষোক্ত সাদৃশ্যমূলক যুক্তির সিদ্ধান্তের সম্ভাব্যতা প্রথম যুক্তির তুলনায় বেশি ।
২। দুই বা ততোধিক বস্তুর মধ্যে সদৃশ বিষয়ের সংখ্যা কত, তার উপর সাদৃশ্যমূলক যুক্তির
সম্ভাব্যতার মাত্রা নির্ভর করে। উদাহরণস্বরূপ,
ক. অ ও ই এর ঢ় ও য় বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
অ এর ৎ বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
সুতরাং ই এরও ৎ বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
আবার
খ. অ ও ই এর হ,ড়, ঢ় ও য় বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
অ এর ৎ বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
সুতরাং ই এরও ৎ বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
এখানে, শেষোক্ত যুক্তির সত্য হওয়ার সম্ভাবনা প্রথমটির তুলনায় অধিক।
৩) আশ্রয়বাক্যে উল্লিখিত দৃষ্টান্ত সিদ্ধান্ত প্রতিষ্ঠার পক্ষে যত প্রাসঙ্গিক হবে, সাদৃশ্যম‚লক যুক্তির
সিদ্ধান্তের সত্য হওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি হবে। উদাহরণস্বরূপ, যদি কোনো চিকিৎসক
সিদ্ধান্ত করেন যে, যে ঔষধে রহিমের ব্যাধির নিরাময় হয়েছিল, সেই ঔষধেই করিমের ব্যাধিও
নিরাময় হবে, কেননা রহিমের রক্ত পরীক্ষায় যে জীবাণু পাওয়া গিয়েছিল, করিমের রক্ত
পরীক্ষায় সেই জীবাণুই পাওয়া গিয়েছে, তাহলে চিকিৎসকের সিদ্ধান্ত যথেষ্ট জোরালো হবে।
কিন্তু চিকিৎসক যদি এমন অনুমান করেন যে, যেহেতু রহিম ও করিমের গায়ের রঙ এক,
দেহের ওজন এক এবং উভয়ের চুল কোঁকড়া, সেহেতু যে ঔষধে রহিমের ব্যাধি নিরাময়
হয়েছে, সে ঔষধেই করিমের ব্যাধি নিরাময় হবে, তাহলে চিকিৎসকের অনুমান খুবই দুর্বল
হবে। কারণ, যেসব বিষয়ের সাদৃশ্যের কথা বলা হয়েছে, সেসব সিদ্ধান্ত প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে
অপ্রাসঙ্গিক।
দ্বা›িদ্বক যুক্তিবিন্যাস
সক্রেটিস ও প্লেটো ছিলেন দ্বা›িদ্বক যুক্তিবিন্যাসের আবিষ্কারক। প্লেটো তাঁর দার্শনিক রচনাকর্ম
লিখেছিলেন সংলাপ আকারে, যাতে সক্রেটিস ও অন্যেরা সত্যে পৌঁছানোর জন্য সংলাপ
-এ লিপ্ত হয়। ‘ শব্দ দুটি একই মূল থেকে
অত্যন্ত কাছাকাছি অর্থ নিয়ে উদ্ভ‚ত হয়। উরধষড়মঁব অর্থ হলো, দু’জনের কথোপকথন,
আলোচনা বা বিতর্ক; আর অর্থ দুটি ধারণার মধ্যে ‘সংলাপ’ বা ‘কথোপকথন’।
দ্বা›িদ্বক যুক্তিবিন্যাস তিনটি অংশ নিয়ে গড়ে ওঠে : ১। বাদ ২। প্রতিবাদ
ও ৩। সম্বাদ একটি মতবাদ বা ধারণা (রফবধ)
বা তত্ত¡ আলোচনা ও বিশ্লেষণের জন্য উপস্থাপন করা হলো; এটি বিরোধী তত্ত¡ বা
ধারণা বা প্রতিবাদ ) এর মুখোমুখি হলো; এই মুখোমুখি বোঝা-পড়া বা সংঘর্ষ
থেকে প্রকাশ পেল যে, প্রথম তত্ত¡ বা মতবাদে কোনো না কোনোভাবে কিছু দুর্বলতা বা ঘাটতি
রয়েছে। অথবা তা হয়তো মিথ্যা, তবে সচরাচর দেখা যায় যে, এই সংঘর্ষ থেকে একটি নতুন
মতবাদ অর্থাৎ সম্বাদ ) উদ্ভ‚ত হয়, যা প্রায়শ বাদ ও প্রতিবাদ উভয়ের সর্বোত্তম
অংশ বা দিকগুলোকে সমন্বিত করে এবং তাদের উভয়ের দুর্বল বা ত্রæটিপূর্ণ অংশগুলোকে
পরিত্যাগ করে। কখনো কখনো দেখা যায় যে, মতবাদটি তার প্রতিবাদের দ্বারা ত্রæটিপূর্ণ বলে প্রমাণিত হচ্ছে এবং একটি নতুন ও ভিন্ন মতবাদ জন্ম নিচ্ছে। যাহোক, এই মুখোমুখি বোঝাপড়ার প্রক্রিয়া থেকে যে-কেউ মিথ্যাত্ব (ভধষংবযড়ড়ফ) থেকে কিভাবে সত্যকে পুরোপুরি বের করে আনতে হয় তা শিখতে পারে।
রচনামূলক প্রশ্ন
১। অবরোহী ও আরোহী যুক্তিবিন্যাসের পার্থক্য আলোচনা করুন।
সংক্ষিপ্ত উত্তরমূলক প্রশ্ন
১। সাদৃশ্যমূলক যুক্তির কাঠামো বর্ণনা করুন।
২। এমন দুটি শর্ত উল্লেখ করুন, যার উপর সাদৃশ্যম‚লক যুক্তির সম্ভাব্যতার মাত্রা নির্ভরশীল।
৩। দ্বা›িদ্বক যুক্তিবিন্যাস ব্যাখ্যা করুন।
ক) বহুনির্বাচনী প্রশ্ন
সঠিক উত্তর লিখুন।
১। আশ্রয়বাক্যসমূহ সিদ্ধান্তের পক্ষে
চ‚ড়ান্ত সমর্থন যোগায়
র) আরোহী যুক্তির ক্ষেত্রে
রর) সাদৃশ্যমূলক যুক্তির ক্ষেত্রে
ররর) দ্বা›িদ্বক যুক্তির ক্ষেত্রে
রা) অবরোহী যুক্তির ক্ষেত্রে
২। সার্বিক সত্য থেকে বিশেষ সত্যে
উপনীত হই
র) সাদৃশ্যমূলক যুক্তিতে
রর) আরোহী যুক্তিতে
ররর) অবরোহী যুক্তিতে
রা) দ্বা›িদ্বক যুক্তিতে
৩। সাদৃশ্যমূলক যুক্তি
র) পূর্ণ সাদৃশ্যের উপর প্রতিষ্ঠিত
রর) অপূর্ণ সাদৃশ্যের উপর প্রতিষ্ঠিত
ররর) কার্যকারণ সম্বন্ধের উপর প্রতিষ্ঠিত
রা) সম্ভাব্যতার উপর প্রতিষ্ঠিত
৪। আশ্রয়বাক্যে উল্লিখিত দৃষ্টান্ত সিদ্ধান্ত
প্রতিষ্ঠার পক্ষে যতটা প্রাসঙ্গিক হবে
র) দ্বা›িদ্বক যুক্তিবিন্যাসের সিদ্ধান্তের সত্য
হওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি হবে
রর) সাদৃশ্যমূলক যুক্তির সিদ্ধান্তের মিথ্যা
হওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি হবে
ররর) সাদৃশ্যমূলক যুক্তির সিদ্ধান্তের সত্য
হওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি হবে
রা) অবরোহী যুক্তির সিদ্ধান্তের সত্য
হওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি হবে
খ) সত্য হলে ‘স’ এবং মিথ্যা হলে ‘মি’ লিখুন।
১। বিশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় যুক্তিবিন্যাসের ব্যবহার অপরিহার্য।
২। আরোহী যুক্তির আশ্রয়বাক্যসমূহের সত্যতা তার সিদ্ধান্তের সত্যতার নিশ্চয়তা দেয়।
৩। আশ্রয়বাক্যসমূহ সিদ্ধান্তের সম্ভাব্যতার পক্ষে কতটা জোরালো, তার ভিত্তিতে অবরোহী
যুক্তির মূল্য নিরূপিত হয়।
৪। সাদৃশ্যমূলক যুক্তিবিন্যাস আরোহী যুক্তিবিন্যাসের একটি প্রকার।
সঠিক উত্তর
ক) ১। রা) অবরোহী যুক্তির ক্ষেত্রে ২। ররর) অবরোহী যুক্তিতে
৩। রর) অপূর্ণ সাদৃশ্যের উপর প্রতিষ্ঠিত ৪। ররর) সাদৃশ্যমূলক যুক্তির সিদ্ধান্তের সত্য হওয়ার
সম্ভাবনা তত বেশি হবে
খ) ১। স ২। মি ৩। মি ৪। স

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]