ইবনে সিনার মতে যুক্তিবিদ্যা কি? তাঁর যুক্তিবিদ্যায় আলোচিত বিষয়বস্তুর বিবরণ দিন।

আল-কিন্দি এবং আল-ফারাবীর যুক্তিবিদ্যা আলোচনার সঙ্গে সংগতি রেখে ইবনে সিনা যুক্তিবিদ্যার
ওপর তাঁর নিজস্ব চিন্তাধারা প্রকাশ করেন। এ্যারিস্টটল এবং স্টয়িকদের যুক্তিবিদ্যার প্রভাব তাঁর
যুক্তিবিদ্যায় স্পষ্ট। তিনি তাঁর কিতাব আল-সিফা, আল-নাজাত এবং আল-ইশারাত গ্রন্থে যুক্তিবিদ্যা
সম্পর্কে তাঁর নিজস্ব সংজ্ঞা, যুক্তিবিদ্যার কার্য ও বিষয়বস্তু সম্পর্কে আলোচনা করেন। জানা যায়, ইবনে
সিনার যুক্তিবিদ্যা সংক্রান্ত চিন্তাধারা এখনও পূর্ণরূপে বিকশিত করা সম্ভব হয়নি। কারণ তাঁর যেসব
গ্রন্থে এ বিষয়ের চিন্তাধারা আলোচিত হয়েছে, সেসব গ্রন্থের অনেকাংশই এখনও অজানা। এখানে
উল্লিখিত গ্রন্থের ভিত্তিতে যুক্তিবিদ্যা সংক্রান্ত চিন্তাধারা সম্পর্কে প্রাপ্ত তথ্য অনুসারে তাঁর যুক্তিবিদ্যার
আলোচনা করা হল। যুক্তিবিদ্যার আলোচনা স্বভাবতই কঠিন। ইবনে সিনার চিন্তাধারাও খুব সহজ
নয়। তবুও আমরা যতটুকু সম্ভব সরলভাবে তাঁর যুক্তিবিদ্যা সংক্রান্ত অভিমত আলোচনা করতে চেষ্টা
করব।
ইবনে সিনা যুক্তিবিদ্যার সংজ্ঞা বিভিন্নভাবে দিয়েছেন। তিনি আল-সিফা গ্রন্থে বলেন, ‘যুক্তিবিদ্যাকে
দর্শনের অংশ এবং এর হাতিয়ার হিসেবে বিবেচনার মধ্যে কোন বিরুদ্ধবাদিতা নেই?'
তিনি এখানে যুক্তিবিদ্যাকে ‘দর্শনের অংশ এবং দর্শনের হাতিয়ার' হিসেবে সংজ্ঞায়িত করেন।
যুক্তিবিদ্যাকে তিনি কোন সময় বিজ্ঞান বলেছেন, আবার কোন সময় কলা হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন।
তিনি তাঁর ফারসি ভাষায় লিখিত একটি গ্রন্থে যুক্তিবিদ্যাকে ‘পরিমাপকের বিজ্ঞান' (ঝপধষবং ড়ভ
ঝপরবহপব) বলেন। ফারসি ভাষায় ‘স্কেল' কথাটি ‘তারাযু' কথাটির ইংরেজি অর্থ।
যুক্তিবিদ্যা সম্পর্কে ইবনে সিনা আরও সংজ্ঞা দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘যুক্তিবিদ্যা এমন ধরনের বিজ্ঞান
যার মধ্যে জ্ঞাত দ্বারা অজ্ঞাতকে জানার ঘটনার সন্ধান পাওয়া যায়।' তিনি আবার বলেন যুক্তিবিদ্যা
বুদ্ধির জন্য ভ্রমের বিরুদ্ধে প্রহরী হাতিয়ার এবং এ বিদ্যা
তাই যা যুক্তি ও পদ্ধতির সাহায্যে সত্য, বিশ্বাসে পৌঁছানোর পথে পরিচালিত করে। তিনি যুক্তিবিদ্যা
সম্পর্কে আরও বলেন যে ‘যুক্তিবিদ্যা এমন এক বিজ্ঞান যা থেকে মানবীয় চিন্তাধারার নিয়ন্ত্রিত বিষয়
থেকে নিয়ন্ত্রণযোগ্য বিষয়ে উত্তরণের পন্থা শেখা যায়।'
এখানে উল্লেখ করা দরকার যে, ইবনে সিনা উপরোল্লিখিত গ্রন্থ ছাড়া যুক্তিবিদ্যার ওপর আর যেসব গ্রন্থ
লিখেন সেগুলো হলÑ (১) আল-ইশারাত ওয়াল তানবিহাত, দানেশ নামেহ, মানতিক
মাসরিকিয়িন এবং আল-হিকমাত আল-মাসারিকিয়্যা। এসব গ্রন্থে তিনি বিভিন্ন সময়ে যুক্তিবিদ্যার
বিভিন্ন ধরনের সংজ্ঞা প্রদান করেন। এগুলোকে একত্রিত করে যুক্তিবিদ্যার একক সংজ্ঞা প্রদান করা আজও সম্ভব হয়নি।
ইবনে সিনা যুক্তিবিদ্যার সংজ্ঞা প্রদানের পর যুক্তিবিদ্যার বিষয়বস্তু সম্পর্কে আলোচনা করেন।
আলোচনার প্রথমেই তিনি জ্ঞাত-তত্তে¡র সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা দেন। তিনি বলেন, সমস্ত জ্ঞান এবং অবধারণ
হল ধারণা অথবা সম্মতি ধারণা হল প্রথম জ্ঞান যা সংজ্ঞার মাধ্যমে অর্জিত হয়।
সম্মতি অর্জন করা যায় ন্যায় অনুমানের মাধ্যমে এবং তা একই পদ্ধতি অনুসরণ করে। উদাহরণস্বরূপ
আমরা সম্মত হই যে, সব কিছুর একটি প্রারম্ভ আছে। এভাবে সংজ্ঞা ও ন্যায়ানুমান এমন দুটি যমজ
হাতিয়ার যার সাহায্যে জ্ঞাতব্য কে অর্জন করা যায় এবং এ জ্ঞাতব্য চিন্তনের
মাধ্যমে জ্ঞাত হয়।
ইবনে সিনা আবার বলেন, সমস্ত জ্ঞান হয় কতকগুলো অর্থপূর্ণ বিশেষ ভাবের বা ভাবনার ধারণা, না
হয় এর প্রতি সম্মতি। সম্মতি ছাড়া ধারণা হয় এবং সকল সম্মতি ও ধারণা অনুসন্ধানের ফল হিসেবে
অর্জিত হয় অথবা তারা পূর্বত:সিদ্ধ (ধ ঢ়ৎরড়ৎর)। এখানে লক্ষণীয় যে ইবনে সিনা ধারণা এবং সম্মতিকে
প্রাথমিক উৎস হিসেবে গণ্য করেন এবং এরপর যুক্তিবিদ্যার মৌল বিষয় যেমন সংজ্ঞা ও ন্যায় অনুমানের সঙ্গে যুক্ত করেন।
ইবনে সিনা সংজ্ঞার (ফবভরহরঃরড়হ) প্রতি প্রভ‚ত মনোযোগ দেন এবং এটিকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মনে
করেন। তিনি সংজ্ঞার পূর্ণ আলোচনার পূর্বে কতগুলো শব্দ চিহ্নিত করেন এবং এদের অর্থ নির্ধারণ
করেন। কারণ তিনি মনে করেন যে, শব্দ (লাফজ) এবং জাত্যার্থের মধ্যে একটি সম্পর্ক আছে। তাঁর
মতে তিনটি উপায়ে এসব শব্দের অর্থ প্রকাশিত হয়। প্রথম উপায়টি হল দুটি শব্দের মধ্যে পূর্ণ ঐক্য
-মুতাবাকা), দ্বিতীয়টি হল নিহিতার্থ -তাদাসসুন) এবং তৃতীয়টি হল আনুষঙ্গিক
বস্তু (ইলতিজাম)। তাঁর মতে, এই শব্দ একক বা যৌগিক হতে পারে। যৌগিক শব্দ সম্পূর্ণ যৌগিক
হতে পারে আবার অসম্পূর্ণ কথনও হতে পারে। এসব শব্দ আবার বিশেষ যা সর্বজনীনও হতে পারে
এবং সর্বজনীন অনিবার্য বা আকস্মিক হতে পারে।
প্রেডিকেশন বা বিধেয়ক সম্পর্কে ইবনে সিনা বলেন যে, প্রত্যেকটি বিধেয় হয় গঠনমূলক হবে, না হয়
সহগামী বা আকস্মিক হবে। তিনি এ্যারিস্টটলের বিধেয়কের বিভাগকে গ্রহণ না করে পোরফাইরীয়
বিভাগ অনুযায়ী বিধেয়কে পাঁচ ভাগে ভাগ করেন। তবে তিনি সব সময় পোরফাইরীয় বিভাগকে গ্রহণ
করেননি। তিনি জেনাস বা জাতিকে-এ বিভক্ত করেন।
পোরফাইরীয় মতে, বিধেয়ক ছিল (জাতি, উপজাতি) (জাত্যার্থ),
(গুণ) এবং (অবান্তর লক্ষণ)।
সংজ্ঞা প্রসঙ্গে ইবনে সিনা বলেন যে, বিভাগ প্রতিপাদন এবং আরোহণ
-এর মাধ্যমে সংজ্ঞা পাওয়া সম্ভব নয়। সংজ্ঞা এই তিনটির মিশ্রণ এবং
এর ভিত্তি হচ্ছে অবিভাজ্য এককসমূহ ইবনে সিনা এ্যারিস্টটলের মত সংজ্ঞাকে
বলেনÑ” অর্থাৎ সংজ্ঞা হল, “কোন বস্তুর সারসত্তাকে
তাৎপর্যমন্ডিত করে ভাষায় প্রকাশ করা”। তিনি ফারসি গ্রন্থে সংজ্ঞার উদ্দেশ্য সম্বন্ধে বলেন যে, সংজ্ঞার
উদ্দেশ্য হল কোন বস্তুর আসল সারসত্তার পরিচয় প্রদান করা।
সংজ্ঞার আলোচনার পর ইবনে সিনা জ্ঞানের দ্বিতীয় উৎস সম্মতির (ধংংবহঃ) উল্লেখ করেন। তাঁর মতে,
এ সম্মতি ন্যায় অনুমানভিত্তিক যুক্তির সাহায্যে অর্জন করা যায়। সম্মতির আলোচনা করতে গিয়ে
আসলে তিনি বিবরণমূলক সংজ্ঞার দিকেই অগ্রসর হন। তিনি বাক্যের সংজ্ঞা দেন এভাবে ‘একটি
বাক্য হচ্ছে এমন ভাষণ যার মধ্যে দুটি বস্তুর সম্পর্ক এমনভাবে আছে যে, এর মধ্যে সত্য বা মিথ্যা
অবধারণ উৎসারিত হয় ' স্টয়িকদের মতে বাক্য সত্য বা মিথ্যা হয়। কিন্তু ইবনে সিনা একেক্ষত্রে এক
ধরনের ভিন্নমত পোষণ করে বলেন বা উপরোক্ত মতের সঙ্গে কিছু যোগ করে বলেনÑ “কোন ব্যক্তি
যখন জিজ্ঞাসাবাদ প্রত্যাশা, অনুরোধ, বিস্ময় এবং এসবের মত আরও কিছু প্রকাশ
করেন, তখন তাঁকে বলা হয় না যে সে সত্যবাদী বা মিথ্যাবাদী। তবে কেবলমাত্র আকস্মিকভাবে
এরূপ বলা হতে পারে।'
স্টয়িকদের মত ইবনে সিনা বাক্যকে ‘অ্যাটোমিক' এবং ‘মোলেকুলার' এই দু'ভাগে ভাগ করেন এবং
বলেন যে, প্রথমটির সাথে দ্বিতীয়টির সংযোগ আছে। তিনি মোলেকুলার বা আণবিক বাক্যকে আবার
ক্যাটেগরিক্যাল বা নিঃশর্ত, হাইপথেটিক্যাল কনজাংটিভ এবং হাইপথেটিক্যাল ডিসজাংকটিভে বিভক্ত
করেন। এ বিভাগও স্টয়িকদের বিভাগের মতই। ইবনে সিনা এখানেই ক্ষান্ত না হয়ে বাক্যের আরও
যেসব বিভাগের কথা বলেন সেগুলো হলÑসিংগুলার বা একক, বিশেষ, অনির্দিষ্ট, সীমাবদ্ধ বা
কোয়ান্টিফাইড, মডাল, অ্যাবসোলিউট এবং আরও অনেকগুলো। এ্যারিস্টটলীয় বা স্টয়িকদের
যুক্তিবিদ্যায় এসবের প্রতিশব্দ খুঁজে পাওয়া যায় না। এক প্রকার বাক্যকে তিনি তাঁর নিজস্ব উদ্ভাবিত
বলে দাবি করেন এবং এ বাক্যকে তিনি দি একজিসটেন্সিয়াল (অস্তিত্বশীল) বা উজুদিয়া বাক্য
বলেন। খুব সম্ভবত আরবী ভাষায় ‘কপুলা' বা সংযোগমূলক কোন শব্দ না থাকায় আরবীতে ব্যবহৃত ঃড়
বীরংঃ বা ওজাদা শব্দের ব্যবহার থেকে তিনি এ ধরনের ‘অস্তিত্বশীল বাক্য' বা একজিসটেনসিয়াল
বাক্যের উদ্ভাবন করেন। তাঁর কথার সমর্থনে তিনি বলেন, এখানেই ইবনে সিনার চিন্তাধারার
মৌলিকত্বের পরিচয় পাওয়া যায়। তিনি এখানে কোন সম্প্রদায় বা দার্শনিককে অনুকরণ করেননি।
ইবনে সিনার মতে কোন কিছুর প্রমাণের জন্য তিনটি পদ্ধতি কার্যকর। এদের একটি ন্যায় অনুমান
দ্বিতীয় আরোহণ (রহফঁপঃরড়হ-ইসতিকরা) এবং তৃতীয়টি সাদৃশ্যমূলক অনুমান
বা তাসসীল)। এ্যারিস্টটলের অ্যানালাইটিক প্রিওরা গ্রন্থের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে তিনি বলেন,
ন্যায় অনুমান হচ্ছে ঘটনার বা বিবরণের সাহায্যে গঠিত বিবরণ যা থেকে স্বয়ং আরেকটি ঘটনা
আবশ্যিকভাবে উৎসারিত হয়, ঘটনাক্রমে নয় এবং এ ধরনের ন্যায় অনুমান পূর্ণ বা অপূর্ণ হবে। তিনি
এখানে এ্যারিস্টটলের সঙ্গে একমত নন। তিনি ন্যায় অনুমানকে দু'ভাগে ভাগ করেনÑ (১) ইকতিরানী
(সংযুক্তির সাহায্যে) এবং ইসতিসনাঈ (পরিত্যাগের সাহায্যে)। তিনি বলেনÑ ইকতিরানী ন্যায় অনুমান
এমন যার মধ্যে দুটি আশ্রয় বাক্যকে একত্রিত করা হয়। এতে একটি সাধারণ শব্দ এবং অন্যটি পৃথক
শব্দ থাকে। উদাহরণস্বরূপ তিনি বলেন, “সকলেই গঠিত” (বাবৎুনড়ফু রং ভড়ৎসবফ) এবং “যা গঠিত
তাই সৃষ্ট” (। সুতরাং এ থেকে প্রমাণিত হয় যে, “সকলেই
সৃষ্ট।” তিনি বলেনÑ ইকতিরানী ন্যায় অনুমান বিশুদ্ধ শর্তহীন বা বিশুদ্ধ প্রাকল্পিক বা উভয়ের সংমিশ্রণে
গঠিত হয়। ইকতিরানী ন্যায় অনুমানকে তিনি তিনটি ভাগে বিভক্ত করেনÑ (১) হাসালী (২) সারতী
(৩) হাসালী সারতী। পরবর্তীকালের চিন্তাবিদগণ হাসালী ন্যায় অনুমানের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করেন
এবং এ অনুমানকে প্রমাণের ভিত্তি হিসেবে গ্রহণ করেন। ইবনে সিনার মতে ইসতিসনাঈ ন্যায়
অনুমানও দুটি আশ্রয়বাক্যের সমন¦য়ে গঠিত। এদের একটি শর্তযুক্ত হয় এবং অন্যটি দুটি অংশের
একটির বর্জনের মাধ্যমে হয়। এই অনুমানও শর্তহীন বা প্রাকল্পিক হয় এবং এটিই সেই অনুমান যাকে
বীপষঁফবফ বা আল-মুসতাশনাত বলা হয়। তাঁর মতে, এ দু'প্রকার ন্যায় অনুমানের মধ্যে পার্থক্য
স্পষ্ট। তিনি এই ইসতিসনাঈ ন্যায় অনুমানের ব্যাপারে সেকালের অন্যান্য চিন্তাবিদদের সঙ্গে দ্বিমত
পোষণ করেন।
ইবনে সিনা তাঁর যুক্তিবিদ্যায় বিধেয়কের
সংখ্যাকরণ মতবাদটি বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেন এবং বলেন, আরবী শব্দ সুর সীমাবদ্ধতার
সংখ্যার তাৎপর্য বহন করে। যেমন ”ধষষ” বা সমস্ত এবং ‘হড়ঃ ড়হব' বা একটি নয় এবং ‘কতক' (ংড়সব)
এবং সমস্ত নয় (হড়ঃ ধষষ)। একজন ভাষাবিদের মতে একটি বাক্য যা সুর দ্বারা গঠিত তা য়ঁধহঃরভরবফ
ধহফ ষরসরঃবফ এবং এটি সাধারণ বা বিশেষ হয়।
ইবনে সিনা যে একজন প্রসিদ্ধ এবং বুদ্ধিমান যুক্তিবিদ ছিলেন তার প্রমাণ হল তিনি তাঁর যুক্তিবিদ্যায়
প্রায় সব কিছুই আলোচনা করেন এবং এমনকি তাঁর আলোচনা থেকে অনুপপত্তির (ভধষষধপু)
আলোচনাও বাদ পড়েনি। তাঁর যুক্তিবিদ্যার ওপর এ্যারিস্টটলীয় ও অন্যান্য যুক্তিবিদের মধ্যে
পোরফাইরীর প্রভাব বিদ্যমান। তবে একথা বলা অত্যুক্ত হবে না যে, ইবনে সিনার যুক্তিবিদ্যার প্রভাবই
পরবর্তীকালের প্রায় সমস্ত যুক্তিবিদদের গ্রন্থে স্পষ্ট এবং এক্ষেত্রে তাঁর অবদান অনবদ্য।
অনুশীলনী
১। ইবনে সিনার অধিবিদ্যার সারসংক্ষেপ বের করে লিখুন এবং অধিবিদ্যা কি তা লিখুন।
১। ইবনে সিনার মতে যুক্তিবিদ্যা কি? তাঁর যুক্তিবিদ্যায় আলোচিত বিষয়বস্তুর বিবরণ দিন।
পাঠোত্তর মূল্যায়ন
সত্য/মিথ্যা
১। ইবনে সিনা যুক্তিবিদ্যাকে শুধু কলা বলেন। সত্য/মিথ্যা
২। সিনার যুক্তিবিদ্যা সম্পর্কীয় কোন গ্রন্থ ছিল না। সত্য/মিথ্যা
৩। ইবনে সিনার মতে জ্ঞান এবং অবধারণ হয় ধারণা, না হয় সম্মতি। সত্য/মিথ্যা
৪। ইবনে সিনা ন্যায় অনুমান সম্পর্কে আলোচনা করেন। সত্য/মিথ্যা
৫। আরবী ভাষায় কপুলা আছে। সত্য/মিথ্যা।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]