‘নীতিবিদ্যা একটি বিজ্ঞান’- এ মতের পক্ষে আপনার জানা যুক্তিসমূহ আলোচনা

বর্তমানে আমরা বিজ্ঞানের বাস করছি। স্বাভাবিকভাবেই তাই চারদিকে বিজ্ঞানের প্রতি একটা সশ্রদ্ধ
মনোভাব আমাদের মধ্যে লক্ষ্য করা যায়। এর ফলে যে কোন জিনিষের মর্যাদা বাড়াতে মানুষ একে
বিজ্ঞানের সঙ্গে সম্পৃক্ত করার চেষ্টা চালায়। এমনকি সাহিত্য বিষয়ক আলোচনার ক্ষেত্রেও তা কতটুকু
‘বৈজ্ঞানিক’ সে প্রশ্ন ওঠে। দর্শনের ক্ষেত্রে এ প্রশ্ন ওঠা আরো স্বাভাবিক এ জন্য যে, বিজ্ঞানের সঙ্গে
দর্শনের সংযোগ রয়েছে সেই তার জন্মলগ্ন থেকেই। নীতিবিদ্যা, যাকে আমরা আজকাল নীতিদর্শন বলি,
এ জন্যই নিজের জন্য বিজ্ঞানের মর্যাদা দাবি করলে কেউ আর তাতে বিস্মিত হয় না। একটু আগেই
যেমন আমরা দেখেছি, উইলিয়াম লিলি সত্যি সত্যিই নীতিবিদ্যার সংজ্ঞা দিতে গিয়ে একে একটি বিজ্ঞান
বলে দাবি করে বসেছেন। দাবিটি কি সঠিক? আমরা এখন এ ব্যাপারেই আলোচনা করব।
আমরা জানি বিজ্ঞানের কথা বললেই আমাদের চোখের সামনে ভেসে ওঠে নানা ধরনের যন্তপাতি,
পরীক্ষাগার ইত্যাদির চিত্র। নীতিবিদ্যায় এ সবের কোন ঝামেলা নেই। তাছাড়া প্রচলিত বিজ্ঞান সব
সময়ই বর্ণনাধর্মী। একজন রসায়নবিদ কিংবা একজন পদার্থবিদ অথবা একজন উদ্ভিদ বিজ্ঞানী, যার
কথাই আমরা বলি না কেন তিনি তাঁর গবেষণায় বস্তুর ধর্ম নিরীক্ষণ করেন এবং সে সম্পর্কে বিশ্লেষণ বা
বর্ণনা প্রদান করেই তিনি তাঁর দায়িত্ব শেষ করেন। তিনি কখনো এমন বলতে পারেন না যে, তাঁর
নিরীক্ষিত বস্তুগুলো, তিনি তাদেরকে যেমন দেখেছেন, তেমন না হয়ে অন্য ধরনের হলে ভাল হতো।
নীতি দার্শনিকরা কিন্তু তাই করে থাকেন। তাঁরা আমাদের আচার-আচরণ পর্যবেক্ষণ করে তাদের ভালমন্দ, ঔচিত্য-অনৌচিত্যের প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করেন। সুপ্রাচীনকাল থেকেই এটা চলে আসছে। এই
দিক থেকে নীতিবিদ্যাকে বিজ্ঞান বলা যায় না।
কিন্তু যাঁরা একে বিজ্ঞান বলেন তাঁরা বলতে পারেন, বিজ্ঞান অর্থ শুধু ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য বস্তুর পরীক্ষা-নিরীক্ষা
নয়; এ হচ্ছে, “কোন পরস্পর সম্বন্ধযুক্ত কতকগুলো ঘটনা বা বস্তুর একটি বিশেষগুচ্ছ সম্পর্কে
নিয়মতান্ত্রিক ও পূর্ণ জ্ঞান। বিজ্ঞানের এই বর্ণনায় গুরুত্বপূর্ণ শব্দটি হচ্ছে “নিয়মতান্ত্রিক”। বৈজ্ঞানিক জ্ঞান
অশিক্ষিত লোকদের সাধারণ বিশৃ খল জ্ঞান থেকে ভিন্ন এই দিক থেকে যে, এ এক বিশেষ সুসংবদ্ধ
প্রণালীর মধ্যে বিন্যস্ত। এছাড়া বিজ্ঞানের লক্ষ্য হচ্ছে তার বিষয়বস্তু সম্পর্কে যতটুকু সম্ভব পূর্ণজ্ঞান প্রদান
করা, যদিও আমাদের জ্ঞানের বর্তমান অবস্থায় কোন বিজ্ঞানই এদিক থেকে নিখুঁত নয়। একই সময়ে
একজন বিজ্ঞানী, তিনি যে ঘটনাগুলো অধ্যয়ন করেন তাদের গুরুত্বপূর্ণ সংযোগগুলোকে সহজতর ও
স্পষ্টতর উপায়ে উপস্থাপন করার জন্য যেসব খুঁটিনাটি ব্যাপার তিনি জানেন, তা বাদ দিয়ে যেতে বিজ্ঞানের যুগে সব কিছুকেই বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার। বিজ্ঞান সব সময়ই বর্ণনাধর্মী কিন্তু নীতিবিদ্যার ধর্ম হলো মানব আচরণের উচিত-অনুচিতের প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করা। নীতিবিদ্যার বিজ্ঞান হওয়ার পক্ষে যুক্তি হলো এটি বিজ্ঞানের মত একটি নিয়মতান্ত্রিক জ্ঞানের শাখা।
পারেন। সাধারণভাবে এটা স্বীকার করে নেয়া হয়েছে যে, কোন একটি বিশেষ জ্ঞানের ব্যাপারকে বিজ্ঞান
বলা যায় না যতক্ষণ পর্যন্তনা এ সংশ্লিষ্ট বিশেষ বিজ্ঞানটিতে যাঁরা পারদর্শী তাঁদের দ্বারা তা গৃহীত হয়।
যেমন চিকিৎসাবিদ্যায় নতুন যে সব আরোগ্যকারী ঔষুধের কথা অত্যন্তবিশ্বাস-উদ্রেককারী বিজ্ঞাপনের
মাধ্যমে বলা হয় তাদেরকেও বিজ্ঞানসম্মত বলা যাবে না যতক্ষণ না অভিজ্ঞ চিকিৎসক কর্তৃক এসব
কার্যকর বলে স্বীকৃত হবে। শেষে, বিজ্ঞানের পরিধি একগুচ্ছ ঘটনা বা বস্তুর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে, কোন
বিজ্ঞানই বিশ্ব সম্পর্কে জ্ঞাত সকল ঘটনাবলী নিয়ে কাজ করে না; সামগ্রিকভাবে বিশ্ব নিয়ে কাজ করে
অধিবিদ্যা কিংবা দর্শন যা বিজ্ঞান নয়। প্রত্যেক বিজ্ঞানেরই একটি বিশেষ পরিমন্ডল থাকে; উদ্ভিদ
বিজ্ঞানের কারবার গাছ-গাছড়া নিয়ে, মনোবিজ্ঞানের কারবার মন নিয়ে এবং নীতিবিদ্যার কারবার মানব
আচরণ বিষয়ক কতগুলো বিশেষ অবধারণ নিয়ে”।
উপর্যুক্ত যুক্তির বিরুদ্ধে প্রধান যে আপত্তিটি উঠে তা হচ্ছে (যার ইঙ্গিত আমরা একটু আগেই দিয়েছি),
নীতিবিদ্যার এই বিশেষ অবধারণগুলোর প্রকৃতি কি আদৌ বৈজ্ঞানিক কোন বাক্যের মত? এটি বাদ
দিলেও প্রশ্ন ওঠবে মানবীয় আচরণ কি যথার্থ বিজ্ঞানের বিষয়বস্তু হওয়ার উপযুক্ত ?
অনেক দার্শনিকেরই মনে হয় এ ব্যাপারে মৌন সম্মতি রয়েছে, বিশেষ করে ঐ সব দার্শনিকের যাঁরা
গণিত বা জ্যামিতির নিয়মাবলীর সঙ্গে নৈতিক নিয়মের মিল খুঁজে পান। এঁদের মধ্যে সবচেয়ে যিনি
প্রসিদ্ধ তিনি হচ্ছেন গ্রিক দার্শনিক প্লেটো। তিনি বিশ্বাস করতেন যে, মানুষ শুভ সম্পর্কে জানতে পারে
এবং তার এই জানাটা, একজন জ্যামিতিকের জ্যামিতিক স্বতঃসিদ্ধ জানার অনুরূপ। হবস-ও এই তত্তে¡
বিশ্বাসী ছিলেন বলে মনে করা হয়। স্পিনোজা তো তাঁর নীতিবিদ্যাকে খোলাখুলিভাবেই অবরোহী
জ্যামিতিক আকারে প্রকাশ করেছিলেন। অষ্টাদশ শতকের বৌদ্ধিক স্বজ্ঞাবাদীরা একই মনোভাব পোষণ
করতেন। তাঁদের অনুসারী বিংশ শতাব্দীর কয়েকজন বৌদ্ধিক স্বজ্ঞাবাদীর দৃষ্টিভঙ্গিও ছিল অনুরূপ। কিন্তু
তারা ভুলে গিয়েছিলেন, “বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে যে সব শর্তাবলী অবরোহী পদ্ধতিকে এত সার্থক করেছে
আচরণের ক্ষেত্রে তা তত সার্থক নয়। তাঁরা ভুলে গিয়েছিলেন, বিজ্ঞান তার উপাত্তের ক্ষেত্রে যে পরিমাণ
যোগ্যতা এবং ব্যবহৃত শব্দের ক্ষেত্রে অর্থের সঠিকতা (চৎবপরংরড়হ) দাবি করে মানুষের আচরণের
ক্ষেত্রে তা প্রায় অসম্ভব। আমরা উত্তাপ ও শক্তিকে যেভাবে পরিমাপ করতে পারি, নৈতিকতার সঙ্গে
সম্পৃক্ত আমাদের ভাবনা-চিন্তা এবং আনন্দ, বেদনা, সন্তুষ্টি ইত্যাদিকে সেভাবে পরিমাপ করতে পারি না।
তাছাড়া নৈতিক সমস্যাগুলো সম্পর্কে নতুনভাবে চিন্তা করার প্রয়োজনীয়তা সবসময়ই রয়েছে; বিশেষ
করে দ্রæত অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিবর্তন এবং মানব প্রকৃতির জ্ঞান সম্পর্কে দ্রæত অগ্রগতির সময় এর
প্রয়োজনীয়তা সর্বাধিক। আমাদের বেশির ভাগ খুঁটিনাটি নিয়মকানুনই এমন এক সমাজে প্রবর্তিত
হয়েছিল যা আমাদের থেকে সম্পূর্ণ ভিন্নএবং যেসব লোক ওসবের প্রবর্তন করেছিলেন তাঁরা, আমরা
এখন মানব প্রকৃতি সম্পর্কে যা জানি তার চেয়ে অনেক কম জানতেন। ...যদি আমরা এখন জানি, যেমন
আমরা সবাই জানি, এসব নিয়মের কোন কোনটির প্রতি আনুগত্য আমাদের আকাক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে
সাহায্য করছে না তাহলে আমাদেরকে হয় এগুলোকে অবশ্যই পরিত্যাগ করতে হবে, নয় এদেরকে
অলংঘনীয় নৈতিকতার শর্তহীন নিয়মে পরিণত করতে হবে, যা অনেক ক্ষেত্রে খুবই অসম্ভব ব্যাপার।”
এসব বিবেচনায় নীতিবিদ্যাকে বিজ্ঞানের মর্যাদায় অভিষিক্ত করা অসমীচীনই মনে হয়।
কিন্তু উইলিয়াম লিলির মত যাঁরা নীতিবিদ্যা বলতে আদর্শনিষ্ঠ মানমূলক বিজ্ঞান বুঝেন তাঁদের আরো
কিছু বলার আছে। তাঁরা মনে করেন আমাদের আচরণের মানদন্ড বা আদর্শ যদি ঠিক হয়ে যায় তাহলে
এর থেকে বৈজ্ঞানিক পন্থায় একটি সুষ্ঠু নীতিমালা প্রণয়ন সম্ভব। ঊনবিংশ শতাব্দীতে ব্রিটিশ
উপযোগবাদীদের লক্ষ্য ছিল এটাই। ঐ সময়টা ছিল নব নব আবিষ্কারের ফলে বিজ্ঞানের অব্যাহত
যে সব দার্শনিক গাণিতিক নিয়মের
সঙ্গে নৈতিক নিয়মের মিল খুঁজে পান তারা মানবীয় আচরণকে বিজ্ঞানের বিষয়বস্তু
বানাতে দ্বিধা করেন না, কিন্তু আচরণের ক্ষেত্রে বিজ্ঞানের সঠিক পরিমাপ নীতি কাজ করে না। কালের আবর্তনে নৈতিক নীতি পরিবর্তিত হতে পারে, কিন্তু বৈজ্ঞানিক নীতি পরিবর্তিত হয় না।
জয়যাত্রার সময়। সাধারণ মানুষ তো বটেই দার্শনিকেরা পর্যন্ততখন ভুলে গিয়েছিলেন যে বিজ্ঞানেরও
সীমাবদ্ধতা রয়েছে। এর ফলে বৈজ্ঞানিক আদলে উদ্ভব হয়েছিল এক বিশেষ হিসাব পদ্ধতির
(ঈধষপঁষধং) যার মাধ্যমে মানুষের কাজ-কর্মের ভালমন্দ নির্ণিত হতো। কিন্তু বিংশ শতাব্দীতে যখন
বৈজ্ঞানিকদের বদৌলতেই বিজ্ঞানের সীমাবদ্ধতা প্রকাশ পেতে থাকে তখন মানব জীবনের সমস্ত
ব্যাপারেই বিজ্ঞানকে জড়িত করার যৌক্তিকতা নিয়ে সন্দেহ ঘনীভ ত হতে থাকে। আজকাল তাই
নীতিবিদ্যাকে একটি বিজ্ঞান বলে স্বীকৃতি দেয়া খুবই কঠিন। এছাড়া কিছু বাস্তব অসুবিধাও রয়েছে যার
ফলে একে আদৌ বিজ্ঞানরূপে গণ্য করা সমীচীন নয়। করেন হচ্ছে (১) এ নীতিবিদ্যার পরিসরকে
সংকীর্ণ করে ফেলে যার কথা একটু আগেই আমরা বলেছি। নীতিবিদ্যা শুধু কোন একটা বিশেষ আদর্শের
আলোকে মানুষের আচার-আচরণ বিচার করে না, এর আরো কয়েকটি ধারা বা ধরন রয়েছে যা আমরা
একটু পরেই বিবেচনা করব। (২) বিজ্ঞানের লক্ষ্য হচ্ছে একই মানদন্ডের আলোকে সমজাতীয় কোন
বিষয় বা ঘটনাকে ব্যাখ্যা করা, কিন্তু নীতিবিদ্যায় সমজাতীয় ঘটনা বিশ্লেষণে একাধিক মানদন্ড নিয়ে
দার্শনিকেরা উপস্থিত হন, যার ফলে কোন্টি প্রকৃত সত্য তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। (৩) নৈতিকতার ব্যাপারে
এ পর্যন্তযে সমস্তআদর্শ বা মানদন্ডের কথা প্রচার করা হয়েছে তাদের একটির বেলায়ও সঠিকভাবে
বৈজ্ঞানিক পরিমাপ সম্ভব নয়। কারো মানদন্ড মনস্তাত্তি¡ক কারো বা ভিত্তির দিক থেকে আধ্যাত্মিক, আর
কারো মানদন্ড অধিবিদ্যক। এসবের কোনটার ব্যাপারে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অনুসরণের প্রশ্ন ওঠে না।
পরিশেষে তাই বলা যায়, নীতিবিদ্যা কোন বিজ্ঞান নয়, এটি একটি দর্শন। আর দর্শন হিসেবে এ
বিজ্ঞানকে পাশ কাটিয়ে যেতে পারে না; কিছু পরিমাণ বৈজ্ঞানিক তথ্য ও তত্ত¡ তাকে ব্যবহার করতেই
হয়। এ বিষয়ে পরবর্তী ইউনিটে আমরা কিছুটা আলোকপাত করব।
রচনামূলক প্রশ্ন
১। ‘নীতিবিদ্যা একটি বিজ্ঞান’- এ মতের পক্ষে আপনার জানা যুক্তিসমূহ আলোচনা করুন।
২। মানবীয় আচরণ কি যথার্থ বিজ্ঞানের বিষয়বস্তু হওয়ার উপযুক্ত? যুক্তিসহ আপনার মতামত
আলোচনা করুন।
৩। ‘নীতিবিদ্যা একটি বিজ্ঞান‘ এ মতের পক্ষে ও বিপক্ষের যুক্তিসমূহ পর্যালোচনা করে আপনার
নিজস্ব অভিমত প্রতিষ্ঠা করুন।
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন
সঠিক উত্তর লিখুন
১। বৈজ্ঞানিক গবেষণার জন্য প্রয়োজন
ক. গবেষণাগার ও যন্তপাতি খ. উন্মুক্ত আকাশ
গ. রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ঘ. নির্মল পরিবেশ
২। বিজ্ঞান সব সময়
ক. বর্ণনাধর্মী খ. মূল্যায়নধর্মী
গ. সমাজ সংশ্লিষ্ট ঘ. আদর্শমূলক
৩। নীতিবিদ্যা একটি
ক. বিজ্ঞান খ. দর্শন
গ. কলা ঘ. উপরের কোনটিই নয়
৪। নীতিবিদ্যার আলোচ্য বিষয়
ক. বর্ণনাধর্মী খ. মান নিরপেক্ষ
গ. মূল্যায়নমূলক ঘ. আদর্শনিষ্ঠ
৫। শুভ সম্পর্কিত ধারণা এবং জ্যামিতিক স্বতঃসিদ্ধের ধারণা অনুরূপ একথা বলেছেন
ক. সক্রেটিস খ. প্লেটো
গ. অ্যারিস্টটল ঘ. জেনো
সত্য/মিথ্যা
১। দর্শনের সঙ্গে বিজ্ঞানের কোন সম্পর্ক নেই- সত্য/মিথ্যা
২। প্রচলিত বিজ্ঞান সবসময় বর্ণনাধর্মী- সত্য/মিথ্যা
৩। নীতিবিদ্যার কারবার মানব আচরণ বিষয়ক কতকগুলো বিশেষ অবধারণ নিয়ে- সত্য/মিথ্যা
৪। কালের আবর্তনে নৈতিক নীতি পরিবর্তিত হয় না- সত্য/মিথ্যা
৫। নীতিবিদ্যা কোন বিজ্ঞান নয়, এ একটি দর্শন- সত্য/মিথ্যা
সঠিক উত্তর
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন: ১। ক ২। ক ৩। খ ৪। গ ৫। খ
সত্য/মিথ্যা: ১। মিথ্যা ২। সত্য ৩। সত্য ৪। মিথ্যা ৫। সত্য

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]