। বর্ণনামূলক নীতিবিদ্যা ও মানমূলক নীতিবিদ্যার বৈশিষ্ট্যসমূহ তুলনামূলকভাবে আলোচনা

নীতিবিদ্যার রক্ষক-সাধুপুরুষ রূপে খ্যাত সক্রেটিস থেকে শুরু করে হাল-আমলের
দার্শনিকদের নৈতিক ভাবনাগুলো পর্যালোচনা করলে এর মধ্যে মোটামুটি চারটি ধারার সন্ধান পাওয়া
যায়। এগুলো হচ্ছে বর্ণনামূলক নীতিবিদ্যা, মানমূলক নীতিবিদ্যা, বিশ্লেষণী বা পরানীতিবিদ্যা ও
ব্যবহারিক নীতিবিদ্যা। আমরা নি¤েœএ ধারাগুলো সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করব।
১. বর্ণনামূলক নীতিবিদ্যা
এই নীতিবিদ্যার আওতায় নৈতিকতা সম্পর্কে যেসব আলোচনা করা হয় তা প্রকৃতিগত দিক থেকে
অভিজ্ঞতানির্ভর। সাধারণত বেশির ভাগ আলোচনাই হয়ে থাকে ঐতিহাসিক বা বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ
থেকে। নৈতিকতা যেহেতু একটি মানবিক ব্যাপার সেহেতু মানব জাতির ইতিহাসে এর বিকাশ,
প্রভাব ও অন্যান্য বাস্তব দিক নিয়ে নৃতত্ত¡বিদ, মনোবিজ্ঞানী ও সমাজ বিজ্ঞানীরা প্রচুর কাজ
করেছেন। বিশেষভাবে বিভিন্ন সমাজের প্রচলিত নৈতিক আচার-আচরণ নিয়ে তারা গড়ে তুলেছেন
তুলনামূলক নীতিবিদ্যার এক বিশাল ভান্ডার যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাঁদের প্রচেষ্টায় গড়ে ওঠা
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার প্রকৃষ্ট উদাহরণ হলো বিবর্তনবাদী নীতিবিদ্যা যাতে নৈতিকতাকে
প্রাণী জগতে যে বিবর্তন পরিলক্ষিত হয় তার ফল বলে মনে করা হয়। এখানে আমরা এ নীতিবিদ্যা
সম্পর্কে সংক্ষেপে কিছু আলোচনা করব যাতে করে বর্ণনামূলক নীতিবিদ্যা সম্পর্কে আমাদের ধারণা আরো স্পষ্ট হয়।
বিবর্তনবাদী নীতিবিদ্যা : বিবর্তনবাদ খুব প্রাচীন মতবাদ নয়। গ্রিক চিন্তায় এর কোন উল্লেখযোগ্য
উপস্থিতি নেই। মধ্যযুগের মুসলমান দার্শনিকদের চিন্তায় সুসংবদ্ধ তত্ত¡রূপে এর প্রকাশ দেখা যায়।
মুসলিম নীতিবিদ মিসকাবী তাঁর বিখ্যাত পুস্তক “তাহযীব-আল-আখলাকে” এ সম্পর্কে যে বক্তব্য
রাখেন তা প্রায় এর আধুনিক ব্যাখ্যার অনুরূপ। তবে বিবর্তনবাদের প্রকৃত বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণের কথা
ভাবলে প্রথমেই ডারউইনের নাম করতে হয় যিনি প্রাণী জগতে পরিবর্তনের যে ধারা চলছে তা ব্যাখ্যা
করার চেষ্টা করেছিলেন। ব্যাপক অনুসন্ধানের পর তিনি দুটো গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তেপৌঁছেছিলেন। এর
একটি হলো, প্রাণী জগতে এক অবিরত অস্তিত্বের সংগ্রাম চলছে; আর দ্বিতীয়টি হলো, এ সংগ্রামে
প্রকৃতি তাদেরকেই বেছে নেয়, তথা বাঁচিয়ে রাখে, যারা সবচেয়ে বেশি যোগ্যতা প্রদর্শন করে।
যোগ্যতা বলতে এখানে তিনি বেঁচে থাকার জন্য গায়ের জোরকে বুঝাননি, বরং প্রতিক‚ল পরিবেশের
সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিয়ে বেঁচে থাকার সামর্থ্যকে বুঝিয়েছেন। এ প্রক্রিয়ায় আজ পর্যন্তযারা বেঁচে আছে নীতিবিদ্যার চারটি ধারা বা ধরনের কথা চিন্তা করা যায়। বর্ণনামূলক নীতিবিদ্যা মূলত অভিজ্ঞতানির্ভর ও বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ থেকে রচিত। এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ হচ্ছে বিবর্তনবাদী নীতিবিদ্যা। বিবর্তনবাদ নি¤œশ্রেণীর প্রাণী থেকে? শ্রেণীর প্রাণীর বিকাশের কথা বলে। এই নীতি বিভেদ শেষপর্যন্তভালমন্দের বিভেদে পরিণত হয়। আচরণের ক্ষেত্রে এই ভাল মন্দ ধারণা সম্প্রসারিত হলে নৈতিকতার উদ্ভব ঘটে।
তাদের মধ্যে অনবরত নানা দৈহিক পরিবর্তন ঘটছে আর এর ফলেই এককোষী অনুজীব থেকে
মানুষের মত বুদ্ধিমান প্রাণীর উদ্ভব সম্ভব হয়েছে। হার্বাট স্পেনসার ডারউইনের সূত্র ধরে প্রচার
করেন যে, বিবর্তন প্রক্রিয়া সরল থেকে জটিলতার দিকে ধাবমান যার অর্থ হচ্ছে, এ নি¤œশ্রেণীর প্রাণী
থেকে উচ্চশ্রেণীর প্রাণী উদ্ভবে নিয়ামক ভ‚মিকা পালন করছে। ‘নি¤œশ্রেনী’, ‘উচ্চ শ্রেণী’এই কথাগুলো
এখানে খুবই প্রণিধানযোগ্য। এদের মধ্যে নৈতিক শব্দ ‘ভাল, মন্দের’ একটা ছায়া বর্তমান যদিও এরা
প্রকৃত নৈতিক শব্দ নয়। বিশেষ করে হার্বাট স্পেনসার এই বিষয়টিকে খুবই গুরুত্বের সঙ্গে নেন।
তিনি প্রাণীদের আচরণের মধ্যে নি¤œথেকে উচ্চতর আচরণের সন্ধান করেন এবং মানুষের আচরণকে
উচ্চতম মর্যাদা প্রদান করেন। মানুষের এই আচরণেও আবার তিনি ক্রম বিবর্তনের একটা ধারা লক্ষ্য
করেন। তাঁর মতে প্রথমে মানুষের ব্যবহার ছিল আক্রমণাত্মক (যা ডারউইনের নিয়ম অনুযায়ী হতে
বাধ্য), পরে আস্তেআস্তেযতই তারা সংখ্যায় বেড়ে চলে ততই পরস্পরকে সহ্য করতে শিখে এবং
পরস্পরের ক্ষতি না করে পারস্পরিক সাহায্য-সহযোগিতার মাধ্যমে তারা জীবনকে পরিচালিত করতে
শেখে। স্পেনসারের মতে বিবর্তন-প্রকল্পের এই বক্তব্যের নিহিতার্থ মানুষ অন্যভাবে চিন্তা-ভাবনা করে
যেসব প্রধান নৈতিক আদর্শে পৌঁছেছে, তার সাথে পূর্ণ সামঞ্জস্যপূর্ণ। এর অর্থ হচ্ছে, যা অধিকতর
বিবর্তিত তাই ভাল বা নীতিসম্মত। স্পেনসারের মতে নীতিবিদ্যা তাই একটি বিজ্ঞান বৈ কিছু নয়।
২. মানমূলক নীতিবিদ্যা
এ নীতিবিদ্যা বহুকাল থেকে প্রকৃত নীতিবিদ্যা হিসেবে সমধিক পরিচিত। এতে কোন একটা বিশেষ
মান বা আদর্শের (ঘড়ৎস) আলোকে মানুষের আচরণের ভালমন্দ বিচার করা হয়। ‘ক’ সত্য কথা
বলেছে কিংবা ‘কোন প্রতিজ্ঞা রক্ষা করেছে’ এসবই ভাল কাজ। কিন্তু কেন এসব ভাল কাজ এর
একটা ব্যাখ্যা প্রদান করেন দার্শনিকরা এই বলে যে এই কাজগুলো কোন একটা নৈতিক আদর্শ বা
মানদন্ডের সংগে সংগতিপূর্ণ। মানদন্ডের প্রশ্নে দার্শনিকদের মধ্যে অবশ্য বিতর্ক রয়েছে, আর এর
ফলে গড়ে ওঠেছে বেশ কিছু মতবাদ। যেমন কেউ মনে করেন, যেসব কাজ ‘সুখ’ দেয় তাই ভাল।
এই দলে যাঁরা রয়েছেন তাঁদের মধ্যে আবার বিভিন্ন দল উপদল রয়েছে। অন্য একদল দার্শনিক
রয়েছেন যাঁরা মনে করেন, আমাদের মধ্যে এমন একটা বৃত্তি রয়েছে যার নাম স্বজ্ঞা। আমাদের কাজ
তখনই ভাল হয় যখন এ স্বজ্ঞা তা অনুমোদন করে। এ দলেও দল উপদলের কমতি নেই। মানদন্ডের
প্রশ্নে আরেক দল দার্শনিক আছেন, যাঁরা মনে করেন যে, জীবনের উদ্দেশ্য হচ্ছে পূর্ণতা লাভ, তাই
ঐ সব কাজই ভাল যা আমাদেরকে পূর্ণতার স্বাদ দেয়। কারো চিন্তায় আমাদের কাজের মূল্য নিহিত
কতগুলো নিয়মের অনুবর্তিতায়। কেউ বা মনে করেন স্বকীয় মূল্যই যে কোন কাজের প্রকৃত নৈতিক
মূল্য নির্ধারণ করে। এসব নিয়ে চতুর্থইউনিটে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
৩. বিশ্লেষণী নীতিবিদ্যা বা পরানীতিবিদ্যা
নীতিবিদ্যা যদি নৈতিকতাকে বুঝার দার্শনিক প্রচেষ্টা হয় তাহলে পরানীতিবিদ্যাকে আমরা
নৈতিকতার ভাষা বিশ্লেষণের মাধ্যমে একে বুঝার প্রচেষ্টা বলতে পারি। বস্তুত এ হচ্ছে নৈতিক ভাষা
তথা নৈতিক পদ ও অবধারণের অর্থ ও যুক্তি সংক্রান্তআলোচনা। এ আলোচনায়- মানমূলক
নীতিবিদ্যা সম্পর্কেও যা সত্য-নীতি প্রচারের কোন ব্যাপার নেই; বরং নীতি প্রচারকরা যে ভাষা
ব্যবহার করেন তার সূ² বিশ্লেষণই এর মূল কাজ। অনেকে একে নৈতিকতা সম্পর্কিত দ্বিতীয় সারির
আলোচনা বলে উল্লেখ করেছেন। প্রথম সারির আলোচনা বলতে তাঁরা মূল নৈতিক অবধারণগুলোকে
(যেমন করিম একজন সৎ লোক) বুঝান যাদের অর্থ দ্বিতীয় সারির আলোচনা ব্যাখ্যা করে। সে মানমূলক নীতিবিদ্যায় কতগুলো মানদন্ড বা আদর্শের আলোকে আমাদের আচরণের ভালমন্দ নির্ণিত হয়। পরানীতিবিদ্যা হচ্ছে নৈতিক পদ ও অবধারণ তথা নৈতিক ভাষার অর্থ ও যুক্তি সংক্রান্তআলোচনা।
যাহোক, পরানীতিবিদ্যা মূলত যেসব প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করে তা হচ্ছে : যথোচিত (জরমযঃ), শুভ
(এড়ড়ফ), এসব শব্দের অর্থ কি? নৈতিক অবধারণগুলোর বৈধতা কিভাবে নিরূপিত হবে? এগুলোর
কি আদৌ কোন বৈধতা আছে? ইত্যাদি।
এই নীতিবিদ্যা বহুলাংশে বিংশ শতাব্দীর অবদান। সাধারণভাবে ব্রিটিশ দার্শনিক জি. ই. ম্যূরকে এর
প্রবর্তক বলা হয়। বিগত শতাব্দীর গোড়ার দিকে ১৯০৩ সালে ‘প্রিনসিপিয়া এথিকা’ শীর্ষক পুস্তকে
তিনি এই ধরনের আলোচনার সূত্রপাত করেন। এরপর তাঁর আলোচনার সূত্র ধরে তাঁর পক্ষে-বিপক্ষে
অনেক দার্শনিকের আগমন ঘটে। তাদের মধ্যে আবেগবাদ-খ্যাত দার্শনিক এ. জে. এয়ার ও জে.
এল. স্টিভেনশন, ব্যবস্থাবাদ-খ্যাত দার্শনিক আর. এম. হেয়ার এবং সমকালীন বর্ণনাবাদী বলে
পরিচিত জি. জে. ওয়ারনক, ফিলিপ্পা ফুট, জে. আর. সার্লে ও অন্যান্যরা রয়েছেন। তাঁদের সম্পর্কে
ইউনিট ৫ এ বিশদ আলোচনা করা হবে। এখানে উল্লেখ করা অপ্রাসঙ্গিক হবে না যে, বাংলাদেশেও
বর্তমানে এই ধারার নীতিবিদ্যার ব্যাপক চর্চা হচ্ছে।
৪. ব্যবহারিক নীতিবিদ্যা
উপরে যে তিন ধরনের নীতিবিদ্যার কথা বলা হলো তার বাইরে অতি সম্প্রতি আরেক ধরনের
নৈতিক আলোচনা বেশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠেছে। এ আলোচনার লক্ষ্য হলো আমাদের বাস্তব জীবনের
কিছু চলতি সমস্যাকে নৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিচার করা। এ বিচার বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আদর্শমূলক
নীতিবিদ্যার বিভিন্ন তত্তে¡র আলোকে হয়ে থাকে, যদিও বর্ণনামূলক নীতিবিদ্যা এবং পরানীতিবিদ্যার
আলোচনাসমূহকেও কাজে লাগানো হয়। ব্যবহারিক নীতিবিদ্যার জনপ্রিয়তা এখন আমেরিকা এবং
অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে সব চাইতে বেশি। সেদিক থেকে ঐ সব সমাজের সমস্যাবলীই
ব্যবহারিক নীতিবিদ্যার বিষয়বস্তু হিসেবে দার্শনিকদের রচনায় স্থান পাচ্ছে। সমানাধিকার (নারীপুরুষ, বর্ণ-ধর্ম ইত্যাদির বেলায়), গর্ভপাত, প্রাণীদের অধিকার, কৃপা-মৃত্যু এই সমস্যাগুলো
বিশেষভাবে ব্যবহারিক নীতিবিদ্যায় গুরুত্বের সঙ্গে আলোচিত হতে দেখা যায়। পুঁজিবাদী সমাজের
বেশ কিছু দোষত্রæটি নিয়েও আজকাল আলোচনা হচ্ছে। যৌনতা, পর্ণোগ্রাফী, ও ধনী-গরীব বৈষম্য
এসবের মধ্যে বিশেষ উল্লেখযোগ্য। এছাড়া মানব-জীবনের আরো অনেক খুঁটিনাটি ব্যাপার নিয়ে
ব্যবহারিক নীতি দর্শনে আলোচনা হয়। বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পাঠক্রমে ইতোমধ্যে
ব্যবহারিক নীতি দর্শন চালু হয়েছে। নারী-নির্যাতন, পরিবার পরিকল্পনা, যৌতুক প্রথা এমন সব
বিষয়বস্তস্বাভাবিক কারণেই এখানে প্রাধান্য পেয়েছে। এখানে লক্ষ্য রাখার বিষয় এই যে, উপর্যুক্ত
বিষয়গুলো নিয়ে নীতিবিদ্যা ছাড়াও জ্ঞানের অন্যান্য শাখার অনেক পন্ডিত ব্যক্তিরাও আলোচনা করে
থাকেন। তবে তাঁদের দৃষ্টিকোণ ভিন্ন। নীতিবিদ্যার অংশ হিসেবে এই সমস্যাগুলোর ওপর আলোচনা করতে হলে আলোচনাটিকে সব সময়ই নৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে হতে হবে। ধর্ম, আইন, মনোবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান ইত্যাদির আলোচনাকে নীতিবিদ্যা বলা যায় না। ব্যবহারিক নীতিবিদ্যার লক্ষ্য হলো আমাদের বাস্তব জীবনের কিছু চলতি সমস্যাকে নৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিচার করা।
রচনামূলক প্রশ্ন
১। বর্ণনামূলক নীতিবিদ্যার প্রকৃতি উদাহরণসহ আলোচনা করুন।
২। পরানীতিবিদ্যা ও ব্যবহারিক নীতিবিদ্যার সংক্ষিপ্ত পরিচয় দিন।
৩। বর্ণনামূলক নীতিবিদ্যা ও মানমূলক নীতিবিদ্যার বৈশিষ্ট্যসমূহ তুলনামূলকভাবে আলোচনা করুন।
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন
সঠিক উত্তর লিখুন
১। বর্ণনামূলক নীতিবিদ্যা প্রকৃতিগতভাবে
ক. মননির্ভর খ. অভিজ্ঞতানির্ভর
গ. স্বজ্ঞানির্ভর ঘ. বুদ্ধিনির্ভর
২। “তাহযীব-আল-আখলাক” পুস্তকটির রচয়িতা
ক. আল-কিন্দি খ. আল-গাজালী
গ. ইবনে রুশদ ঘ. মিসকাবী
৩। “প্রিন্সিপিয়া এথিকা” পুস্তকটির রচয়িতা
ক. আর. এম. হেয়ার খ. এ. জে. এয়ার
গ. মেরী ওয়ারনক ঘ. জি. ই. ম্যুর
৪। নীতিবিদ্যার মূলধারা
ক. তিনটি খ. চারটি
গ. নয়টি ঘ. দু’টি
৫। পরানীতিবিদ্যার আলোচ্য বিষয়
ক. নৈতিক ভাষার অর্থ ও যুক্তি খ. মানুষের সামাজিক আচরণ
গ. মানব সমাজ ঘ. পরিবেশ
সত্য/মিথ্যা
১। স্পেন্সারের মতে নীতিবিদ্যা একটি বিজ্ঞান- সত্য/মিথ্যা।
২। পরানীতিবিদ্যায় মানুষের আচরণ নিয়ে আলোচনা করা হয়- সত্য/মিথ্যা।
৩। স্বজ্ঞাবাদীরা মনে করেন মানব আচরণ তখনই নৈতিক হয় যখন স্বজ্ঞা তা অনুমোদন করেসত্য/মিথ্যা।
৪। ব্যবহারিক নীতিবিদ্যায় ভদ্র ব্যবহার বিষয়ে আলোচনা করা হয়- সত্য/মিথ্যা।
৫। পরানীতিবিদ্যা বহুলাংশে বিংশ শতাব্দীর অবদান- সত্য/মিথ্যা।
সঠিক উত্তর
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন: ১। খ ২। ঘ ৩। ঘ ৪। খ ৫। ক
সত্য/মিথ্যা: ১। সত্য ২। মিথ্যা ৩। সত্য ৪। মিথ্যা ৫। সত্য।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]