পরিণতিমুক্ত নীতিবিদ্যা কী? এর দুটি ধারা প্রসঙ্গে আলোচনা করুন।

প্রথার স্তরের সঙ্গে বিবেকের স্তরের সংঘাত এবং পরিশেষে বিবেকের স্তরের আধিপত্য লাভ মানুষের
নৈতিক চেতনায় ব্যাপক পরিবর্তন নিয়ে আসে। নৈতিকতা নিয়ে নানা তত্তে¡র আবির্ভাব ঘটে এর
ফলে। ঐতিহাসিকভাবে দুটো জাতি এ ব্যাপারে সবিশেষ কৃতিত্বের পরিচয় দেয়। এদের একটি হচ্ছে
হিব্রæ বা ইহুদী জাতি, অপরটি গ্রিক জাতি। এদের মধ্যে হিব্রæরা প্রাচীনতর। সত্যি বলতে কি হিব্রæ
নৈতিক ধারণাই পৃথিবীতে ভাষায় সংরক্ষিত নৈতিকতার প্রাচীনতম নমুনা। আইনী নৈতিকতা বলতে
আমরা যা বুঝি এর উৎস হিব্রæদের ধর্মপুস্তক। ডবিøউ. ডি. রস হিব্রæ ও গ্রিক নৈতিকতার চরিত্র সম্পর্কে
নি¤েœাক্তভাবে ব্যাখ্যা দিয়েছেন :
“নৈতিক প্রশ্ন সম্পর্কে সাধারণ মতের জটিল বুননে দুটো প্রধান ধারা আবিষ্কার করা যায়। একদিকে
রয়েছে এমন কিছু মতের সমাহার যাদের সঙ্গে নিবিড়ভাবে সম্পৃক্ত রয়েছে কর্তব্য, সঠিক ও বেঠিক
নৈতিক আইন বা আইনসমূহ অথবা আদেশের ধারণা। অন্যদিকে রয়েছে এমন সব মত যারা শুভ বা
কোন উদ্দিষ্ট লক্ষ্যে ধারণার সঙ্গে সম্পৃক্ত। একটি ক্ষেত্রে মানব জীবনের আদর্শকে ধারণা করা হয়
আইনের প্রতি আনুগত্য হিসেবে এবং অপরক্ষেত্রে লক্ষ্য সিদ্ধি ও আকাক্সক্ষার ক্রমাগত পরিতৃপ্তি
হিসেবে; একটিকে বলা যেতে পারে হিব্রæ এবং অপরটিকে গ্রিক আদর্শ। প্রথম ধরনের চিন্তায় মানব
জীবনের আইনসমূহকে আদিতে তাদের নিজস্ব গুণে মানবীয় চিন্তার সাহায্যে উপলব্ধ বলে ধরা হতো
না, বরং এগুলোকে মনে করা হতো আল্লাহর ইচ্ছা হিসেবে যা সিনাই পর্বতে ঐশী প্রত্যাদেশরূপে
অবতীর্ণ হয়েছিল। কিন্তু যখন নীতিবিদ্যা নিজের জন্য ধর্ম থেকে স্বনির্ভর একটি মর্যাদা অজর্ন করলো
তখন এই আইনগুলো, অথবা তাদের মত অন্যগুলোকে মনে করা হতে লাগল মানবীয় বুদ্ধির এক
স্বজ্ঞামূলক ক্রিয়া দ্বারা বোধগম্য বিষয়রূপে, নৈতিক বিশ্বের প্রকৃতির সঙ্গে সম্পৃক্ত শর্তহীন
আদেশরূপে প্রত্যক্ষভাবে জ্ঞাত বলে। একই সময় মূল সংহিতায় আদেশগুলোর বহুত্বকে কমানোর
একটা প্রবণতা দেখা দিয়েছিল; যেমন যখন যীশু দশটি আদেশকে দুটিতে নামিয়ে আনেন এই বলে
যে আমাদের কর্তব্য হচ্ছে দুটি একটি আল্লাহর প্রতি, অপরটি মানুষের প্রতি অথবা যখন কান্ট
অনেকগুলো আদেশকে শুধু একটিতে কমিয়ে আনেন, যা হচ্ছে, “এমনভাবে কাজ কর যাতে
তোমার কাজকে বিশ্বজনীন করা যায়”। কিন্তু এই সব বিচিত্র মতের মধ্যেও মর্মগত দিক থেকে
চিন্তাটা একই থেকে গেছে যে নৈতিক জীবনের মূল কথা হচ্ছে, এক বা একাধিক নীতির প্রতি বিবেকের স্তরে হিব্রæ ও গ্রিক জাতি সবিশেষ নৈতিক চেতনার পরিচয় দেয়।
আনুগত্য। অপরপক্ষে আমাদের রয়েছে বিচিত্র সব পরিণতিমূলক দর্শনের পদ্ধতিসমূহ যা এই চিন্তা
নিয়ে শুরু হয় যে, কিছু বিশেষ জিনিষ ভাল এবং নৈতিক জীবন হলো অত্যাবশ্যকীয়রূপে এই সব
জিনিষকে রূপদানের চেষ্টার নাম।”
গ্রীক নীতিদর্শনের ধারাকে রস পরিণতিমূলক নীতিদর্শন বলেছেন। এর বিপরীতে হিব্রæ নীতি দর্শনকে
আমরা পরিণতিমূক্ত নীতিদর্শন বলব। বস্তত নীতদর্শন বা নীতিবিদ্যা বলতে এখন আমরা যা বুঝি তা
এই দুটি ধারা অনুসরণ করেই বিকশিত হয়েছে, যদিও রসেরই মতে, “এমন ধারণা করা ভুল হবে
যে, কখনো এমন কোন নীতিদর্শন ছিল যাতে স্বগত শুভের কোন স্বীকৃতি ছিল না এবং এমন কোন
পরিণতিমূলক নীতিদর্শন ছিল যাতে কর্তব্যের কোন স্বীকৃতি ছিল না।” তদ্সত্তে¡ও রস মনে করেন, এ
দুটো ধারা সম্পূর্ণ স্বনির্ভর এবং একটিকে ছাড়াও অন্যটিকে ব্যাখ্যা করা যায়। এ পর্যায়ে আমরা তাই
দুটো নীতি দর্শনকেই আরেকটু নিকট থেকে দেখার চেষ্টা করব। এতে করে ঐতিহাসিক বিবর্তনের
ধারায় নীতিদর্শনের পূর্ণ চিত্রটি আমাদের সামনে ফুটে ওঠবে।
পরিণতিমূলক নীতিবিদ্যা ও তার শাখা-প্রশাখা
রসের উপর্যুক্ত মন্তব্যগুলো থেকে যা পরিষ্কারভাবে বুঝা যায়, তা হচ্ছে, পরিণতিমূলক নীতিবিদ্যা বলতে
বুঝায় ঐ নৈতিক তত্ত¡কে যা কোন কাজের পরিণতির আলোকে কাজটিকে নৈতিক বা অনৈতিক মনে
করে থাকে। এমনিতে পরিণতিটির সাধারণত কোন নৈতিক মূল্য নেই, কিন্তুএকে মূল্যবান বা ভাল
মনে করা হয়। ফ্রাংকেনার ভাষায়, “পরিণতিমূলক তত্ত¡ এই বলে যে, যা নৈতিকভাবে যথোচিত,
অনুচিত কিংবা বাধ্যতামূলক তার মৌলিক বা চ‚ড়ান্তমানদন্ড হছে, যে অনৈতিক মূল্য সৃষ্টি করা হয়
তা। চ‚ড়ান্তআবেদনটি থাকে যে শুভ উৎপাদিত হয় তার তুলনামূলক পরিমাণের ওপর অথবা আরো
স্পষ্টভাবে বলতে গেলে যে অশুভ উৎপাদিত হয়, প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে তার ওপর উৎপাদিত শুভের
তুলনামূলক ব্যবধানের ওপর। সুতরাং একটি কাজ যথোচিত বা সঠিক হবে (ৎরমযঃ) যদি এবং শুধুমাত্র
যদি এ অথবা যে নিয়মের অধীনে এ পড়ে তা অন্তত প্রাপ্তি-সাধ্য যে কোন বিকল্পের অনুরূপ অশুভের
চেয়ে বেশি পরিমাণের শুভ উৎপাদন করে, কিংবা সম্ভবত করতে পারবে বা করার ইচ্ছা রাখে। একটি
কাজ বেঠিক হবে যদি এবং কেবল যদি এ তা না করে। একটি কাজ তখনই করা উচিত যদি এবং
শুধুমাত্র যদি এ অথবা যে নিয়মের আওতায় এ পড়ে তা প্রাপ্তি-সাধ্য যে কোন বিকল্পের চেয়ে অশুভের
চেয়ে বেশি পরিমাণের শুভ উৎপাদন করে অথবা সম্ভবত করবে অথবা এর মধ্যে তেমন করার ইচ্ছা নিহিত থাকে।”
শুভ উৎপাদনের শুভ লক্ষ্য সামনে থাকলেও কার জন্য এ শুভ উৎপাদিত হবে এ নিয়ে পরিণতিমূলক
নীতিবিদ্যার সমর্থকদের মধ্যে বিতর্ক রয়েছে। কেউ মনে করেন আমাদের প্রত্যেকের উচিত প্রত্যেকের
সর্বাধিক শুভ অন্বেষণ করা। এরা নৈতিক আত্মবাদী হিসেবে পরিচিত। প্রাচীন গ্রিক দার্শনিক
এপিকিউরাস, ব্রিটিশ দার্শনিক হব্স ও জার্মান দার্শনিক নীট্শেকে এ দলে ফেলা যায়। তাঁদের
বিপরীতে রয়েছেন ঐ সব দার্শনিক যারা মনে করেন যে, এ শুভ হওয়া উচিত সকলের জন্য, অন্তত
বোশ সংখ্যক ব্যক্তির জন্য। এ তত্ত¡কে বলা হয় নৈতিক সর্বজনীনবাদ
আধুনিককালে উপযোগবাদ হিসেবে এ সমধিক পরিচিত। এর সমর্থকদের মধ্যে রয়েছেন ব্রিটিশ দার্শনিক জেরেমী বেনথাম, জেমস মিল এবং তাঁর পুত্র জন স্টুয়ার্ট মিল।
পরিণতিমুক্ত নীতিবিদ্যা
পরিণতিমুক্ত নীতিবিদ্যা কোন পরিণতির কথা চিন্তা করে কাজের নৈতিক মূল্য নির্ধারণ করে না।
অন্যকথায়, কোন কাজকে বা নিয়মকে সঠিক বা বাধ্যতামূলক করার ক্ষেত্রে এদের পরিণতি ভাল কি
মন্দ এসব বিবেচনা না করে এ কাজটির নিজস্ব কিছু বৈশিষ্ট্যের কথা চিন্তা করে। যেমন কাজটি হয়ত গ্রিক নীতিদর্শনকে পরিণতিমূলক নীতিদর্শন এবং হিব্রæ নীতি দর্শনকে পরিণতিমুক্ত নীতিদর্শন বলা যায়।
প্রতিজ্ঞা রক্ষা করে বা এটি হয়ত ন্যায় নিশ্চিত করে কিংবা আল্লাহ বা রাষ্ট্র কর্তৃক আদিষ্ট কাজ।
এসব বৈশিষ্ট্যই কাজটির নৈতিক চরিত্রের মাপকাঠি।
পরিণতিমুক্ত নীতিবিদ্যা প্রধানত দু’ধরনের : (১) কার্য পরিণতিমুক্ত নীতি বিদ্যা এবং (২) নিয়ম
পরিণতিমুক্ত নীতিবিদ্যা। ফ্রাংকেনার মতে,
“কার্যপরিণতিমুক্ত তত্ত¡ মনে করে যে, বাধ্যতার মৌলিক অবধারণগুলো সবই এই ধরনের বিশুদ্ধ
বিশেষ অবধারণ : এই পরিস্থিতিতে আমার এই করা উচিত।” তাঁদের মতে, এই ধরনের সার্বিক
অবধারণ : “আমাদের সব সময় প্রতিজ্ঞা রক্ষা করা উচিত,” অগ্রহণযোগ্য, নিষ্ফল অথবা বড়জোর
বিশেষ অবধারণ থেকে উদ্ভূত। চরম কার্য পরিণতিমুক্তবাদীরা মনে করেন যে, আমরা প্রত্যেকটি
বিশেষ পরিস্থিতিতে আলাদাভাবে দেখতে পারি, বা আমাদেরকে দেখতে হবে অথবা কোন না
কোনভাবে সিদ্ধান্তনিতে হবে, কোন জিনিষটা আমাদের পক্ষে করা সঠিক বা বাধ্যতামূলক এবং
আমাদের তা করতে হবে কোন নিয়মের প্রতি আবেদন না করে এবং এটাও না দেখে যে নিজের
জন্য বা বাকি বিশ্বের জন্য কোন জিনিষটা অশুভের ওপরে সর্বাপেক্ষা বেশি শুভ সৃষ্টি করবে।”
বিংশ শতাব্দীর প্রথমদিকে ই. এফ. ক্যারিট ও এইচ. এ. প্রিচার্ড এবং অষ্টাদশ শতকের জোসেফ
বাটলারকে সাধারণত কার্য পরিণতিমুক্তবাদী দার্শনিক বলা হয়। যদিও বাটলারের ব্যাপারে কিছুটা
সন্দেহ রয়েছে, কিন্তু তাঁর নি¤েœাক্ত বক্তব্যই প্রমাণ করে যে তিনি একজন কার্য পরিণতিমুক্তবাদী।
“যে কোন সরল সৎলোক কোন কাজে প্রবৃত্ত হওয়ার আগে নিজেকে জিজ্ঞেস করেন, আমি যা করতে
যাচ্ছি তা কি সঠিক বা বেঠিক ? ...আমি এ ব্যাপারে মোটেই সন্দেহ পোষণ করি না যে, প্রায় যে
কোন পরিস্থিতিতে প্রায় যে কোন সৎলোকই এই প্রশ্নের উত্তরে সত্য বা সদ্গুণের অনুবর্তী উত্তর
দিবেন (সাধারণ কোন নিয়ম ছাড়াই)।”
নিয়ম পরিণতিমুক্তবাদীরা কোন বিশেষ পরিস্থিতিতে মুহূর্তের সিদ্ধান্তমোতাবেক কোন কাজের নৈতিক
মূল্য নির্ধারণ না করে এক বা একাধিক নিয়মের আওতায় তা করেন। যেমন যখন সত্য বলার প্রশ্ন
আসে তাঁদের স্মরণে আসে এই নীতি, “আমাদের সব সময়ই সত্য কথা বলা উচিত।”
ফ্রাংকেনার মতে, “পরিণামবাদীদের বিরুদ্ধে তারা অবশ্য জোর দিয়ে বলে যে, এই নিয়মগুলো শুভ
সঞ্চার করুক বা না করুক, নিজ গুণেই বৈধ। কার্য পরিণামমুক্তবাদীদের বিরুদ্ধে তাদের যুক্তি হলো
এই নিয়মগুলো মৌলিক এবং আরোহনীতির মাধ্যমে বিশেষ ঘটনাবলী থেকে সিদ্ধান্তহিসেবে গৃহীত
নয়। বস্তুত তাঁরা যা বলেন তা হচ্ছে বিশেষ ক্ষেত্রে কি করা উচিত তা সব সময়ই এই নিয়মগুলোর
আলোকেই নির্ধারিত হয়ে থাকে।” সক্রেটিস, স্যামুয়েল ক্লার্ক, রিচার্ড প্রাইস, কান্ট, রস এরা সব এই গোত্রের লোক।
রচনামূলক প্রশ্ন
১। পরিণতিমূলক নীতিবিদ্যা কাকে বলে? এ প্রসঙ্গে বিশদ আলোচনা করুন।
২। পরিণতিমুক্ত নীতিবিদ্যা কী? এর দুটি ধারা প্রসঙ্গে আলোচনা করুন।
৩। হিব্রæ ও গ্রিক জাতির নৈতিক ধ্যান-ধারণা সম্পর্কে লিখুন।
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন
সঠিক উত্তর লিখুন
১। আইনী নৈতিকতার প্রাচীনতম রূপ হল
ক. গ্রিক খ. রোমান গ. হিব্রæ
২। যীশু নৈতিক কর্তব্য সম্পর্কীয় দশটি আদেশকে কমিয়ে দুইটিতে আনেন, আদেশ দুটি হল
ক. আল্লাহর প্রতি কর্তব্য ও মানুষের প্রতি কর্তব্য।
খ. প্রিয়জনের প্রতি কর্তব্য ও নিজ স্বার্থের কর্তব্য।
গ. বাবা-মার প্রতি কর্তব্য ও প্রিয়তমার প্রতি কর্তব্য।
৩। হিব্রæ ও গ্রিক নীতিদর্শন হলো যথাক্রমে
ক. পরিণতিমুক্ত ও পরিণতিমূলক। খ. পরিণতিমূলক ও পরিণতিমুক্ত।
গ. স্বজ্ঞাবাদী ও পূর্ণতাবাদী।
৪। “এমনভাবে কাজ কর যাতে তোমার কাজকে বিশ্বজনীন করা যায়” উক্তিটি
ক. কান্টের। খ. রুশোর।
গ. যীশুর।
৫। লক্ষ্যের দিক থেকে নৈতিক আলোচনা দু‘প্রকার
ক. পরিণতিমূলক ও পরিণতিমুক্ত। খ. পরিণতিমুক্ত ও সর্বজনীন।
গ. উপযোগবাদ ও আত্মবাদ।
সত্য/মিথ্যা
১। কর্তব্য, সঠিক ও বেঠিক নৈতিক আইন বা আইনসমূহ অথবা আদেশের ধারণা হল গ্রিক
নৈতিক আদর্শ- সত্য/মিথ্যা।
২। নৈতিক প্রশ্ন প্রসঙ্গে শুভ বা কোন উদ্দিষ্ট লক্ষ্যের ধারণার সাথে সম্পৃক্ত আদর্শ হল হিব্রæ
আদর্শ- সত্য/মিথ্যা।
৩। হিব্রæ ঐতিহ্যে মানব জীবনের আইনসমূহকে নিজস্ব গুণে উপলব্ধ বলে মনে করা হতো না,
বরং এগুলোকে মনে করা হতো আল্লাহর ইচ্ছা হিসেবে যা সিনাই পর্বতে ঐশী প্রত্যাদেশরূপে
অবর্তীণ হয়েছিল- সত্য/মিথ্যা।
৪। যীশু দশটি আদেশকে নামিয়ে পাঁচটিতে আনেন- সত্য/মিথ্যা।
৫। “এমনভাবে কাজ করো যাতে তোমার কাজকে বিশ্বজনীন করা যায়” উক্তিটি যীশু খ্রিস্টেরসত্য/মিথ্যা।
সঠিক উত্তর
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন : ১। গ ২। ক ৩। ক ৪। ক ৫। ক
সত্য/মিথ্যা: ১। মিথ্যা ২। মিথ্যা ৩। সত্য ৪। মিথ্যা ৫। মিথ্যা

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]