সুখকে নৈতিকতার মান হিসেবে যে মতবাদ গ্রহণ করে তাকেই সুখবাদ বলে। আরো পরিষ্কারভাবে
বললে বলতে হয়, এই মতবাদে বিশ্বাসীরা মনে করেন যে, আমাদের ঐ সমস্তকাজই করা উচিত
কিংবা এমন জিনিষই চাওয়া উচিত যা থেকে আমরা সুখ পাই। আরেক ধরনের সুখবাদ রয়েছে যার
বক্তব্য হচ্ছে এই ধরনের এক বিবৃতিমূলক মতবাদ যে, মানুষ প্রকৃতিগতভাবেই সুখের অন্বেষক।
একে বলা হয় মনস্তাত্তি¡ক সুখবাদ। অনেকে মনে করেন যে, এ মতবাদের ওপরই নির্ভর করে।
প্রথমোক্ত সুখবাদ, যাকে আমরা নৈতিক সুখবাদ বলব, নির্ভর করে। কিন্তু এটা ঠিক নয় মুখ্যত এই
কারণে যে, আমরা সব সময়ই সুখ চাই এ কথাটা আদৌ ঠিক নয়। সুখ ছাড়াও মানুষ আরো অনেক
জিনিষই চায়, যেমন সম্মান, প্রতিষ্ঠা ইত্যাদি। অবশ্য এসব প্রাপ্তির ফলে সে সুখ অনুভব করতে
পারে। কিন্তু এর মানে হচ্ছে চাওয়ার দিক থেকে সুখের অবস্থান দ্বিতীয়, আর তাই এটা তার প্রথম ও
প্রকৃত চাওয়া নয়। তাছাড়া আমরা যদি মেনেও নেই যে, আমরা সুখই চাই, তাহলেও প্রশ্ন থেকে
যায়, আমরা কতটুকু সুখ চাই, কি ধরনের সুখ চাই? এই প্রশ্নের উত্তরে একটি নৈতিক সুখবাদের
দরকার হয়ে পড়ে যা, আমাদের এ ব্যাপারে পথ-নির্দেশ দিতে পারে। যেমন আমরা পথ নির্দেশ
পেতে পারি : যেখানে মানুষ সব সময়ই সুখ অন্বেষণ করে, তাদের উচিত নিজেদের জন্য ঐ ধরনের
সুখ অন্বেষণ করা যা সব চাইতে তীব্র ও স্থায়ী এবং পরিমাণের দিক থেকে সর্বোচ্চ। এই ধরনের
সুখবাদকে আত্ম-সুখবাদ বলা হয়। এর বিপরীতে রয়েছে সর্বজনীন সুখবাদ যার বক্তব্য হচ্ছে :
প্রত্যেক মানুষেরই উচিত শুধু নিজের জন্য নয়, সকল বা সর্বোচ্চ সংখ্যক মানুষের জন্য সর্বোচ্চ সুখ
চাওয়া।
কেউ কেউ সুখবাদকে স্থ‚ল সুখবাদ ও সূক্ষূসুখবাদ এই দু’ভাগে ভাগ করেছেন। স্থূল সুখবাদীরা স্থূল
সুখ অর্থাৎ ইন্দ্রিয় সুখকে নৈতিকতার মান হিসেবে মূল্য দিয়ে থাকেন। ওমর খৈয়ামের কবিতায় এই
ধরনের সুখবাদী চিন্তার সাক্ষাৎ মেলে। তিনি যখন বলেন“এই বেলা সখা পিয়ে নাও সুরা ঘুমাবার কাল অনেক পাবে
কবর গুহায় পঁচিবে যবে বান্ধব সেথা কেহ না রবে”।
তখন তাকে এক স্থূল সুখবাদীর উক্তি বলেই ধরতে হয়। “ঋণ করে হলেও ঘি খাও”এই উপদেশ
যাঁরা দিতেন সেই ভারতীয় চার্বাকদেরকেও স্থূল সুখবাদী বলা চলে।
সূ² সুখবাদীদের কাছে সুখ হচ্ছে এক মানসিক ব্যাপার। প্রাচীন ও আধুনিক বহু দার্শনিক সূ²
সুখবাদের সমর্থক, তবে একথা সত্য যে, আত্ম-সুখবাদী ও সর্বজনীন-সুখবাদী উভয় দলের মধ্যেই
স্থূল ও সূ² সুখবাদীদের সাক্ষ্য মিলে, এ জন্য আমরা মূলত আত্ম-সুখবাদ ও সর্বজনীন-সুখবাদের
মধ্যেই আমাদের আলোচনাকে আপাতত সীমাবদ্ধ রাখব।
আত্ম-সুখবাদ
সুখবাদ একটি প্রাচীন মতবাদ; প্রাচীন গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিস, প্লেটো ও অ্যারিস্টটল সবাইকে এক
অর্থে সুখবাদী বলা যায়। কিন্তু প্রকৃতঅর্থে গ্রিকদের মধ্যে সুখবাদী বলতে যাদেরকে আমরা বুঝি তাঁরা
হলেন সাইরেনিক সম্প্রদায়ের লোক; আর তাঁরা ছিলেন আত্ম-সুখবাদী। এ মতবাদের প্রতিষ্ঠাতা
ছিলেন সাইরিনের অধিবাসী এরিস্টিপাস, যিনি ছিলেন সক্রেটিসের শিষ্য। বলা হয়ে থাকে যে,
সক্রেটিসের নৈতিক ভাবনার একটি দিককে নিজের মত বিকশিত করে তিনি তার সুখবাদ প্রবর্তন
করেছিলেন। অপর আরেক দিক বিকশিত করে দুঃখবাদের প্রবর্তন করেছিলেন সিনিক
এন্টিসথেনিস।
আত্ম সুখবাদী এরিসিপাস ছিলেন একজন স্থূল সুখবাদী। তাঁর এবং তাঁর সম্প্রদায়ের লোকের মতে
মানুষের জীবনের প্রকৃত লক্ষ্য হচ্ছে ক্ষণিকের সুখ। শিক্ষা-সংস্কৃতি তাঁদের মতে মূল্যবান এই কারণে
যে, এ গুলোও সুখ দেয়। তবে জ্ঞানী শিক্ষিত সংস্কৃতিবান ব্যক্তিদের অতিরিক্ত বৈশিষ্ট্য এই যে, তাঁরা
আত্ম-সংযম অনুশীলন করেন এবং তাঁরা তা করেন সর্বোচ্চ সুখ পাওয়ার জন্য। সাইরেনিকদের মতে
সুখের পরিমাপ করতে হবে এর তীব্রতা দিয়ে। সক্রেটিস সদ্গুণের কথা বলেছিলেন; তাঁদের মতে
এগুলো নিজে কোন লক্ষ্য নয়, লক্ষ্য অর্জনের উপায়মাত্র। ন্যায়, প্রজ্ঞা, বন্ধুত্ব ইত্যাদি সদ্গুণগুলো
সৎ, কেননা তারা সুখ আনয়ন করে।
উপর্যুক্ত স্থূল সুখবাদী চিন্তার বিপরীতে গ্রিক আরেক আত্ম-সুখবাদী সম্প্রদায়ের আর্বিভাব হয়, যাঁদের
নাম এপিকিউরীয় সম্প্রদায়। এর প্রতিষ্ঠাতা এপিকিউরাস ছিলেন গ্রীসের সামুস নামক স্থানের
অধিবাসী, যদিও তিনি এথেন্সেই শিক্ষা দিতেন।
এপিকিউরাস তাঁর নীতি দর্শনে তাঁর জড়বাদী মনোভাবের স্বাক্ষর রেখেছেন। তিনি শুধুমাত্র
ডেমোক্রিটাসের আণবিক মতবাদের একজন সমর্থকই ছিলেন না, এও বিশ্বাস করতেন যে, আমাদের
অভিজ্ঞতার উৎস হচ্ছে প্রত্যক্ষণ তথা সংবেদন। তাঁর মতে সত্যের একমাত্র মানদন্ড হলো প্রত্যক্ষ
সংবেদন আর একইভাবে শুভের একমাত্র মানদন্ড হলো সুখ অথবা বেদনাহীনতা। এপিকিউরাস
সুখকে এই ধরনের মর্যাদা দেয়ার কারণও নির্দেশ করেছেন। তাঁর মতে সুখ হলো ঐ মৌলিক ও
স্বাভাবিক উদ্দেশ্য যা সকল সংবেদনশীল প্রাণীর লক্ষ্য এবং বেদনা হচ্ছে অত্যাবশ্যকীয়ভাবে ঘৃণার
বস্তু। তাছাড়া তাঁর মতে এটা একটা বিশ্বজনীন অভিজ্ঞতা যে, একটা জিনিষ ভাল না মন্দ তা বিচার
করার বেলায় আমরা আমাদের অনুভূতিকে কাজে লাগাই।
প্রশ্ন ওঠতে পারে, যে সুখের তিনি সমর্থক তা কী ধরনের সুখ? এই প্রশ্নের জবাবে তিনি
সাইরেনিকদের সাথে ভিন্নমত পোষণ করেন এবং ক্ষণিকের আনন্দের চেয়ে সমগ্র জীবনের আনন্দকে
পরম শুভ হিসেবে গ্রহণ করেন। সুখকে তাই, তাঁর মতে, পরিমাপ করতে হবে শুধুমাত্র এর তীব্রতা
দিয়ে নয়, এর স্থায়িত্ব, দৃঢ়তা এবং এর সহগামী ও পরিণামে উদ্ভূত বেদনা থেকে মুক্তির মাধ্যমে।
সাইরেনিকদের সঙ্গে এপিকিউরাসের আরেকটা পার্থক্য হলো, তিনি বিশ্বাস করতেন, সুখ দুই
প্রকারের: গতিময় সুখ ও অনড় সুখ। তাঁর মতে গতিময় সুখে আনন্দের সঙ্গে যুক্ত থাকে বেদনা।
অনড় সুখের মধ্যে কোন ব্যথা বেদনা থাকে না; এ হচ্ছে একটি শান্তসমাহিত অবস্থার নাম। বার্ট্র্যান্ড
প্রাচীন গ্রীসের
সাইরেনিক সম্প্রদায়
ছিলেন আত্ম-সুখবাদী
ও একই সঙ্গে স্থ‚ল
সুখবাদী।
রাসেল ক্ষুধা নিবৃত্তির মধ্যে এপিকিউরাস কথিত উভয় ধরনের সুখের দৃষ্টান্তলক্ষ্য করেছেন। ক্ষুধা
নিবৃত্তির ব্যাপারটি যখন চলতে থাকে অর্থাৎ আমরা যখন আহার করতে থাকি তখন যে সুখ পাই
তাকে বলা যায় গতিময় সুখ। এটা প্রকৃত সুখ নয়, কেননা, এর পেছনে প্রেষণা হিসেবে কাজ করে
ক্ষুধার অনুভ‚তি যা বেদনাদায়ক। এর বিপরীত আমাদের যখন পূর্ণরূপে ক্ষুধার নিবৃত্তি ঘটে তখন
আমরা শান্তসমাহিত অবস্থারূপে অনড় সুখ পাই; এ ব্যথামুক্ত আর তাই প্রকৃত সুখ।
সুখ বলতে ব্যথার অনুপস্থিতিকে বুঝার কারণে এপিকিউরাসের নীতি দর্শনে সদ্গুণ হিসেবে
দূরদর্শিতার গুরুত্ব বেশি লক্ষ্য করা যায়। পাছে ব্যথা চলে আসে সে জন্য এপিকিউরাসের মতে
আমাদেরকে অত্যন্তদূরদর্শিতার সাথে সুখ নির্বাচন করতে হবে। তিনি নিজে খুবই মিতভাষী
ছিলেন। যৌন-প্রেমের তিনি বিরোধী ছিলেন, কেননা এ হচ্ছে সব চাইতে তীব্র গতিময় সুখ। তবে
বন্ধুত্বের ওপর তিনি খুবই জোর দিতেন। তাঁর মতে বন্ধুত্ব নিজে থেকেই কাক্সিক্ষত জিনিষ, যদিও
সাহায্যের প্রয়োজনেই এর শুরু হয় আত্ম-সুখবাদের সংগে এমত সর্বতোভাবে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
এপিকিউরাসের পরে পাশ্চাত্য নৈতিক চিন্তায় উল্লেখ করার মত আত্মসুখবাদী আর দেখা যায় না।
অনেকে আধুনিক দার্শনিক হব্স-এর মধ্যে একজন আত্মসুখবাদীর প্রতিকৃতি দেখেন, কিন্তু তাঁর
দর্শনে আত্মসুখের চেয়ে আত্মবাদের (ঊমড়রংস) কথাই বেশি, আর আত্মবাদ আত্ম-সুখবাদের চেয়ে
অধিকতর ব্যাপক মতবাদ। তাই দেখা যায় মানমূলক নীতিবিদ্যার আলোচনায় আধুনিক বহু নীতি
দার্শনিক আত্মবাদের ওপর বেশি জোর দেন এবং আত্মসুখের আলোচনাকে সহায়ক ভ‚মিকা দেন।
তবে ঐতিহাসিকভাবে যা সত্য তা হচ্ছে নিছক আত্ম-ভাবনার চেয়ে এর অন্তর্গত আত্মসুখই মানমূলক
নৈতিক আলোচনায় বেশি স্থান পেয়েছে। আমরা বর্তমান পুস্তকে একই ধারা অনুসরণ করেছি।
তদ্সত্তে¡ও আত্মবাদ সম্পর্কে কিছু ধারণা থাকা বাঞ্ছনীয়।
আত্মবাদ
সুখবাদের মত আত্মবাদও মূলত দু‘ধরনের: ১. মনস্তাত্তি¡ক আত্মবাদ ও ২. নৈতিক আত্মবাদ।
মনস্তাত্তি¡ক আত্মবাদীদের মতকে ফ্রাংকেনা এভাবে ব্যক্ত করেছেন : “বলা হয়, আমরা সবাই
এমনভাবে গঠিত যে প্রত্যেকেই সব সময় তার নিজস্ব সুবিধা বা মঙ্গল চায় অথবা সব সময়ই এমন
কাজ করে যা তাকে অশুভের চেয়ে সর্বোচ্চ পরিমাণ বেশি শুভ প্রদান করবে বলে সে মনে করে।
বাটলারের ভাষায়, এর অর্থ হলো এই যে ‘আত্ম-প্রেম’ (ঝবষভ-ষড়াব) হলো মানব প্রকৃতির একমাত্র
মৌলিক নীতি। সমকালীন এক ধরনের ব্যাখ্যায় এর অর্থ হচ্ছে, ‘আত্ম-সন্তুষ্টি’ (ঊমড়-ংধঃরংভধপঃরড়হ)
ই হচ্ছে সব কাজের চ‚ড়ান্তলক্ষ্য অথবা প্রত্যেক ব্যক্তির মাঝে সুখ নীতি
হচ্ছে মূল প্রেষণা।”
লক্ষ্য করার বিষয় সুখবাদ এই বক্তব্যে আত্মবাদের একটি প্রজাতি হিসেবে চিত্রিত হয়েছে। এটা
আরো স্পষ্ট হয় যখন তিনি মনস্তাত্তি¡ক আত্মবাদকে এভাবে বর্ণনা করেন : “আমাদের প্রত্যেকেই সব
সময় তার সর্বোচ্চ শুভ চায়, তা সে একে সুখ, আনন্দ, জ্ঞান, ক্ষমতা, আত্ম-বাস্তবায়ন অথবা একটি
মিশ্র জীবন যেভাবেই দেখুক না কেন”।
মনস্তাত্তি¡ক সুখবাদের মত মনস্তাত্তি¡ক আত্মবাদও অত্যাবশ্যকীয়ভাবে প্রতিপক্ষ নৈতিক আত্মবাদের
ভিত্তি নয়। তবে হবস্তাঁর আত্মবাদকে মনস্তাত্তি¡ক আত্মবাদের ওপর প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তাঁর মতে
মানুষ প্রথমে প্রকৃতির রাজ্যে বাস করতো এবং প্রাকৃতিক নিয়ম-কানুনগুলোই তার জীবনকে নিয়ন্ত্রণ
করতো, অর্থাৎ তার জীবনে ভাল-মন্দ নির্ধারিত হতো প্রাকৃতিক নিয়মে।
রচনামূলক প্রশ্ন
১। সুখবাদ বলতে কী বুঝায়? এর প্রকারভেদগুলো সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করুন।
২। আত্মসুখবাদের সংজ্ঞা দিন। আত্মসুখবাদী এরিস্টিপাস ও এপিকিউরাস-এর মতবাদ ব্যাখ্যা
করুন।
৩। আত্মবাদের প্রকারভেদগুলো সংক্ষেপে আলোচনা করুন।
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন
সঠিক উত্তর লিখুন
১। মানমূলক নীতিবিদ্যার অপর নাম হচ্ছে
ক. পরানীতিবিদ্যা খ. ব্যবহারিক নীতিবিদ্যা
গ. আদর্শনিষ্ঠ নীতিবিদ্যা ঘ. অধি-নীতিবিদ্যা।
২। আত্মসুখবাদী ও সর্বজনীন সুখবাদী এই উভয় সম্প্রদায়ের মধ্যে সাক্ষাৎ মিলে
ক. শুধু স্থূল সুখবাদীদের খ. শুধু সূক্ষ সুখবাদীদের
গ. স্থূল ও সূক্ষ সুখবাদীদের ঘ. উপরের কোনটিই নয়।
৩। ‘আত্মসুখবাদ’ এর প্রতিষ্ঠাতা হলেন
ক. প্লেটো খ. এরিস্টিপাস
গ. সক্রেটিস ঘ. ওমর খৈয়াম।
৪। এপিকিউরাসের মতে সুখ
ক. দু’ প্রকার খ. তিন প্রকার
গ. পাঁচ প্রকার ঘ. সাত প্রকার।
৫। আত্মবাদ ও সুখবাদ এই উভয় মতবাদের মধ্যে
ক. প্রথম মতবাদটি ব্যাপকতর খ. দ্বিতীয় মতবাদটি ব্যাপকতর
গ. দুইটি মতবাদই সমান ব্যাপক ঘ. উপরের কোনটিই নয়।
সত্য/মিথ্যা
১। মানমূলক নীতিবিদ্যায় কাজের ভাল-মন্দ, ঔচিত্য-অনৌচিত্য নির্ণিত হয় কোন না কোন মান
বা আদর্শের আলোকে-সত্য/মিথ্যা।
২। নৈতিক সুখবাদ মনস্তাত্তি¡ক সুখবাদের ওপর নির্ভরশীল-সত্য/মিথ্যা।
৩। আত্মসুখবাদ ও সর্বজনীন সুখবাদ একে অপরের সমার্থক-সত্য/মিথ্যা।
৪। এপিকিউরাস সমগ্র জীবনের আনন্দকে পরম শুভ বলে গণ্য করেন-সত্য/মিথ্যা।
৫। আত্মবাদ আত্মসুখবাদেরই অপর নাম- সত্য/মিথ্যা।
সঠিক উত্তর
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন : ১। গ ২। গ ৩। খ ৪। ক ৫। ক
সত্য/মিথ্যা: ১। সত্য ২। মিথ্যা ৩। মিথ্যা ৪। সত্য ৫। মিথ্যা
FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত