নৈতিকতা মূলত একটি সমাজ সংসারের ব্যাপার তা আমরা গোড়াতেই দেখেছি। কিন্তু এর ভিত্তি
সমাজ সংসারে প্রোথিত তা অনেকেই মানতে নারাজ। এর কারণ হচ্ছে নৈতিকতার উচ্চ মর্যাদার
কথা মনে রেখে একে সমাজ-সংসারের পঙ্কিলতা থেকে মুক্ত রাখার ইচ্ছা। তাঁদের মতে নৈতিকতা
হলো সেই হংস শাবকের মত যা কাদা পানিতে চলাফেরা করে, কিন্তু কোন কাদাপানি তার গায়ে
লাগে না। জার্মান দার্শনিক ইমানুয়েল কান্ট এই ধরনের চিন্তাধারার মূল প্রবক্তা। নৈতিকতা বিষয়ক
তাঁর বিখ্যাত পুস্তক)-এর
শিরোনামটিই তাঁর দৃষ্টিভঙ্গিকে তুলে ধরে। তিনি বিশ্বাস করেন যে, নৈতিক আদর্শ বা মান একটি
সম্পূর্ণ অভিজ্ঞতাপূর্ব ব্যাপার যা প্রকৃতপক্ষে বিশুদ্ধ বুদ্ধি থেকে নিয়ম বা আইনের আকারে উৎসারিত।
একে একারণেই আকারবাদ বলা হয়। উপর্যুক্ত গ্রন্থের ভ‚মিকায় কান্ট নি¤েœাক্তভাবে তাঁর আকারবাদের
পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করেন : “প্রাচীন গ্রিক দর্শন তিনটি বিজ্ঞানে বিভক্ত ছিল : পদার্থ বিজ্ঞান, নীতি
বিজ্ঞান ও যুক্তি বিজ্ঞান। এই বিভক্তি প্রকৃত বিষয়ের সাথে সম্পূর্ণ সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং এর ওপর
একমাত্র উন্নতি যা করা যায় তা হচ্ছে, যে ভিত্তির ওপর এ দাঁড়িয়ে আছে তা সংযোজন করা যাতে
করে এর সম্পূর্ণতার ব্যাপারে আমরা সন্তুষ্ট হতে পারি এবং একই সাথে সঠিকভাবে এর মধ্যে
প্রয়োজনীয় উপ-বিভক্তিগুলো নির্ধারণ করতে পারি।”
“সকল যৌক্তিক জ্ঞানই হয় উপাদানগত, নয় আকারগত প্রথমটি কোন বস্তু সম্পর্কিত শেষেরটি
সংশ্লিষ্ট শুধুমাত্র বোধশক্তির এবং স্বয়ং যুক্তির আকার নিয়ে; বস্ত-নির্বিশেষে চিন্তার বিশ্বজনীন নিয়ম
নিয়ে। আকারগত দর্শনকে বলা হয় যুক্তিবিদ্যা। উপাদানগত দর্শন, যা নির্দিষ্ট বস্তু এবং যেসব
নিয়মের অধীন এসব বস্তু তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট,এসব আবার দু’ভাগে বিভক্ত। কেননা এই নিয়মগুলো হয়
প্রকৃতির নিয়ম, নয় স্বাধীনতার নিয়ম। প্রথমটির বিজ্ঞানকে বলে পদার্থবিদ্যা এবং দ্বিতীয়টির
বিজ্ঞানকে বলে নীতিবিদ্যা; এদেরকে যথাক্রমে প্রাকৃতিক দর্শন এবং নীতিদর্শনও বলা হয়।”
সদিচ্ছা (এড়ড়ফ রিষষ)
বিশুদ্ধ বুদ্ধির পর নৈতিকতার ব্যাপারে যে ধারণাটির ওপর কান্ট সর্বাধিক জোর দেন তার নাম
দিয়েছেন তিনি সদিচ্ছা। কান্টের মতে মানুষের মধ্যে যেসব বৃত্তি কাজ করে তার মধ্যে ইচ্ছাবৃত্তি
অন্যতম। এই বৃত্তিটি একদিক দিয়ে স্বাধীন এবং অপরদিক দিয়ে পরাধীন। এ তখনই পরাধীন যখন
নৈতিকতা সামাজিক
ব্যাপার হলেও এর
মর্যাদার কারণেই এর
ভিত্তিটি মানবিক
অভিজ্ঞতার ঊর্ধ্বে বিশুদ্ধ
বুদ্ধিতে প্রোথিত। ঐ
উৎস থেকে নিয়ম বা
আইনের আকারে এ
উৎসারিত হয়।
এ মানুষের কামনা-বাসনা, আবেগ, পোষণ প্রভৃতি দ্বারা চালিত হয়। আর যখন এ বিশুদ্ধ বুদ্ধির দ্বারা
চালিত হয়
তখন সে স্বাধীন আর তখনই একে আমরা বলি সদিচ্ছা। এ সদিচ্ছা সম্পর্কে কান্টের মন্তব্য হচ্ছে :
“এই পৃথিবীতে হোক অথবা এমনকি এর বাইরেই হোক সদিচ্ছা ছাড়া কোন কিছুকেই সম্ভবত
শর্তহীনভাবে শুভ বলা যাবে না। বুদ্ধি, কল্পনা, বিচারশক্তি এবং আমরা যে নামেই ডাকি না কেন
মনের সেসব অন্যান্য কর্মদক্ষতাগুলো অথবা সাহস, দৃঢ় সংকল্প, ধৈর্য, এসব গুণ নিঃসন্দেহে ভাল
এবং অনেক দিক থেকেই কাম্য; কিন্তু প্রকৃতির এই সব উপহার চরম খারাপ ও ক্ষতিকরও হতে
পারে। যে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার করে এবং সেই সূত্রে তার চরিত্র গঠন করে, তা যদি ভাল না হয়
তাহলে এমন হয়। সৌভাগ্যের উপহারগুলো সম্পর্কেও একই কথা খাটে। ক্ষমতা, ধন-সম্পদ,
সম্মান, এমনকি স্বাস্থ্য এবং যাকে আনন্দ বলা হয় সেই সাধারণ মঙ্গল এবং স্বীয় অবস্থা নিয়ে সন্তুষ্টি ও
অহংকার এবং কোন কোন সময় অমঙ্গল আচরণের জন্ম দেয় যদি মনের ওপর এসবের প্রভাব
সংশোধন করার জন্য, এবং সেই সূত্রে কাজের সমগ্র নীতিটিকেই সংশোধন করার জন্য এবং তার
লক্ষ্যের সঙ্গে একে খাপ খাইয়ে নেয়ার জন্য কোন সদিচ্ছা না থাকে।”
সদিচ্ছা সম্পর্কে কান্ট আরো বলেন যে, এর মূল্য এর কার্যকরী ক্ষমতা কিংবা এর ফল উৎপাদনের
ওপর নির্ভর করে না। এ নিজে থেকেই শুভ। তাঁর ভাষায়, “এমনকি যদি এরূপ ঘটে যে বিশেষ
কোন দুর্ভাগ্যের কারণে অথবা প্রকৃতির সৎ-মাতৃসুলভ স্বল্প সরবরাহের ফলে এই ইচ্ছা তার উদ্দেশ্য
পূরণের ক্ষমতা সম্পূর্ণ হারিয়ে ফেলে, যদি তার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা সত্তে¡ও এ কিছুই হাসিল করতে না
পারে এবং শুধুমাত্র সদিচ্ছাই বর্তমান থাকে (নিঃসন্দেহে শুধুমাত্র ইচ্ছা নয় বরং আমাদের ক্ষমতায়
কুলায় তেমন সকল উপায়কে একত্রিত করা) তাহলেও একটি রতেœর মত নিজস্ব আলোকেই এ দীপ্তি
বিকিরণ করবে ঐ জিনিষের মত যার সমগ্র মূল্য তার নিজের মাঝেই নিহিত। এর উপকারিতা বা
উপকারহীনতা এর মূল্যের সঙ্গে কিছুই যোগ করে না বা তা থেকে কিছুই ছিনিয়ে নেয় না।”
কান্ট সদিচ্ছাকে তিনটি অবধারণের মাধ্যমে ব্যাখ্যা করেছেন। এগুলো হচ্ছে : (১) কোন কাজের
নৈতিক মূল্য থাকতে হলে সে কাজটিকে অবশ্যই কর্তব্যবোধ দ্বারা সম্পাদিত হতে হবে। (২)
কর্তব্যবোধ থেকে সম্পাদিত কর্মটি তার নৈতিক মূল্যের জন্য যে উদ্দেশ্যে তা সম্পাদিত হয় তার
ওপর নির্ভর করে না বরং যে নীতির ভিত্তিতে কাজটি করা হয় তার ওপর নির্ভর করে। (৩) কর্তব্য
হচ্ছে নিয়মের (খধ)ি প্রতি সম্মানের খাতিরে কাজ করার এক ধরনের অত্যাবশ্যকীয়তা।
প্রথম অবধারণটি একজন শুভেচ্ছাসম্পন্ন মানুষ হওয়ার জন্য একজন ব্যক্তির কাজের পেছনে কি
ধরনের প্রেষণা থাকবে তার বর্ণনা দেয়। এ প্রেষণার নাম দিয়েছেন তিনি কর্তব্যবোধ। দ্বিতীয়
নীতিটি শুভেচ্ছার নৈতিক মূল্য সম্পর্কিত। শুভেচ্ছা যেহেতু নিরঙ্কুশভাবে শুভ সেহেতু কোন লক্ষ্য বা
উদ্দেশ্য হাসিলের ওপর এর মূল্য নির্ভর করতে পারে না, কেননা যদি তাই হয় তাহলে এ শুধুই
একটা উপায় হিসেবে বিবেচিত হবে এবং এর মূল্যের সঙ্গে কোন একটা লক্ষ্য বাস্তবায়নের শর্ত যুক্ত
হবে। কান্টের মতে সদিচ্ছার মূল্যটা আসে একটা বিশেষ নীতির বশবর্তী হয়ে কাজ করার মধ্য
থেকে যা একটু পরেই আমরা বর্ণনা করব। তৃতীয় কর্ম নীতিতে কান্ট একজন মানুষ যখন সদিচ্ছার
বশবর্তী হয়ে কাজ করে তখন যে অভ্যন্তরীণ মনোভাব তার মনকে নিয়ন্ত্রণ করে তার বর্ণনা
দিয়েছেন। মানুষের মনোভাবে প্রেম-প্রীতি, দয়া-মায়া প্রভৃতি বিচিত্র ধরনের প্রেষণা অবস্থান করে।
কিন্তু সদিচ্ছা সম্পন্ন কাজের মধ্যে এসবের কোন স্থান নেই। কেননা এসব জিনিষ মানুষের প্রবণতার
সদিচ্ছা ছাড়া পৃথিবীতে
অন্য কিছুই শর্তহীনভাবে
শুভ নয়।
সদিচ্ছা বিফল হলেও
মূল্যবান।
কান্ট তিনটি অবধারণের
মাধ্যমে সদিচ্ছাকে
ব্যাখ্যা করেছেন।
সাথে যুক্ত, কর্তব্যকর্ম সম্পাদন করার যে বিশুদ্ধ ইচ্ছা রয়েছে তার সঙ্গে নয়।
কান্টের এই তত্ত¡ অনুযায়ী ‘কর্তব্যের জন্য কর্তব্য’ করার মধ্যেই সদিচ্ছার পরিচয় পাওয়া যায়।
কর্তব্যের জন্য কর্তব্য
‘কর্তব্যের জন্য কর্তব্য’ কথাটির বৈশিষ্ট্য তুলে ধরতে গিয়ে কান্ট আরেকটি এ জাতীয় বক্তব্যের সঙ্গে
এর পার্থক্য দেখিয়েছেন আর তা হচ্ছে ‘কর্তব্য অনুযায়ী’ কাজ করা। কান্ট বলেন, অনেক মানুষ
আছে যাদের মন এমন সহানুভূতিশীল যে আত্ম-স্বার্থ বা দম্ভের প্রেষণা ব্যতিরেকেই চারদিকে আনন্দ
বিতরণ করে তারা আনন্দ পায় ... কিন্তু আমি মনে করি এই ধরনের ক্ষেত্রে এই ধরনের একটি কাজ
তা সে যথার্থ এবং যত সৌজন্যপূর্ণই হোক না কেন, সত্যিকার অর্থেনৈতিকভাবে মূল্যহীন। এর
অবস্থা সম্মান লাভের মত অন্যান্য প্রবণতার মতই। সম্মান লাভের প্রবণতা যখন জনগনের উপকারে
আসে তেমন কাজ করে এবং এ কাজ যখন কর্তব্য অনুযায়ী হয় ও সম্মানজনক হয়, তখন তা প্রশংসা
এবং উৎসাহ দাবি করতে পারে কিন্তু শ্রদ্ধা নয়। কেননা নীতিটি ঐ নৈতিক গূঢ়ার্থ-বর্জিত যে, এই
ধরনের কাজ কর্তব্য থেকে করতে হবে, প্রবণতা থেকে নয়।”
কান্ট যুক্তি প্রদর্শন করেন, যারা প্রবণতার বশে কাজ করে, নিজে বিপদে পড়লে সে প্রবণতা ভুলে
যেতে পারে, কিন্তু কর্তব্যবোধ থেকে যারা কাজ করে যাবতীয় দৈব দুর্বিপাকের মধ্যেও তারা
একইভাবে কাজ করে। শুধু তাই নয়, যাদের মনে দয়ামায়ার অভাব রয়েছে কিন্তু যারা সৎ ও স্বীয়
ধৈর্য ও সহিষ্ণুতার কারণে নিজের সুখ-দুখের প্রতিও উদাসীন, তাদের মূল্য বেশ ওপরে বলে কান্ট
মনে করেন, কেননা এই ধরনের ব্যক্তিরা যখন দয়ার কাজ করেন, তখন প্রবণতার বশে তারা তা
করে না, করেন কর্তব্যের বশে।
কর্তব্যবোধ থেকে কাজ করার সবচেয়ে সুন্দর উদাহরণ দিয়েছেন কান্ট এভাবে : “অনভিজ্ঞ
ক্রেতাদের কাছ থেকে অতিরিক্ত দাম না নেয়া একজন ব্যবসায়ীর সব সময়ই কর্তব্য। যেখানেই প্রচুর
ব্যবসা বাণিজ্য হয়, দূরদর্শী ব্যবসায়ী সেখানে অতিরিক্ত দাম নেন না বরং এমনভাবে একটা নির্দিষ্ট
দাম রাখেন যাতে করে একজন শিশু যেমন তার কাছ থেকে কিছু কিনতে পারে তেমনি পারে
অন্যেরা। মানুষকে এভাবে সততার সাথে সেবা দেয়া হয়; কিন্তু আমাদের বিশ্বাস উদ্রেক করার জন্য
এটা যথেষ্ট নয় যে, ব্যবসায়ীটি কর্তব্যবোধ বা সততার নীতির ওপর কাজ করেছে, তার নিজস্ব
সুবিধার জন্যই তা করতে হয়েছে। এক্ষেত্রে এমন মনে করারও কোন প্রশ্ন ওঠে না যে, ক্রেতাদের
পক্ষাবলম্বন করার তার কোন প্রত্যক্ষ প্রবণতা ছিল, যেমন সে হয়ত তাদের প্রতি ভালবাসার কারণে
একজনের চেয়ে আরেক জনকে বেশি সুবিধা দিতে চায়নি। অতএব কাজটা এখানে কোন কর্তব্যবোধ
থেকে করা হয়নি এবং কোন প্রত্যক্ষ প্রবণতা থেকেও করা হয়নি; করা হয়েছে শুধুমাত্র আত্ম-
স্বার্থবাদী দৃষ্টিকোণ থেকে।”
আমরা বলতে পারি কান্ট উল্লিখিত উপর্যুক্ত কাজটি দ্রæততার নীতিরও একটি প্রকৃষ্ট উদাহরণ। যেমন
আমরা আগেই ইঙ্গিত দিয়েছিলাম, কান্ট, কখনো দূরদর্শিতাকে নৈতিকতার নীতি হিসেবে গ্রহণ
করেননি।
রচনামূলক প্রশ্ন
১। নীতিদর্শনের ক্ষেত্রে আকারবাদ এর প্রয়োজনীয়তা আলোচনা করুন।
২। কান্টের সদিচ্ছার মতবাদটি সংক্ষেপে ব্যক্ত করুন।
৩। ‘কর্তব্যের জন্য কর্তব্য’ ও ‘কর্তব্য অনুযায়ী কাজ করা’ এই দু’য়ের মধ্যে কি কোন পার্থক্য
আছে? এ প্রসঙ্গে ‘কর্তব্যের জন্য কর্তব্য’ সম্পাদন কান্টের মতবাদটি আলোচনা করুন।
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন
সঠিক উত্তর লিখুন
১। কান্টের বক্তব্য অনুসারে সকল যৌক্তিক জ্ঞান হয়
ক. উপাদানগত খ. আকারগত
গ. উপাদানগত নয় আকারগত।
২। মানুষের ইচ্ছাবৃত্তি যখন বিশুদ্ধ বুদ্ধির দ্বারা চালিত হয় তখন একে বলে
ক. ইচ্ছা খ. স্ব ইচ্ছা
গ. সদিচ্ছা।
৩। সদিচ্ছার মূল্য নির্ভর করে
ক. এর কার্যকরী ক্ষমতার ওপর খ. এর ফল উৎপাদনের ওপর
গ. শুধুমাত্র সৎ ইচ্ছার ওপর ঘ. কর্তব্যের জন্য কর্তব্যের ওপর।
৪। সদিচ্ছাকে ব্যাখ্যা করার জন্য কান্ট সাহায্য নেন
ক. দু’টি অবধারণের খ. তিনটি অবধারণের
গ. পাঁচটি অবধারণের।
৫। কান্ট নৈতিকতার নীতি হিসেবে গ্রহণ করেন
ক. আত্মস্বার্থবাদকে খ. দূরদর্শিতাকে
গ. কর্তব্যের জন্য কর্তব্যকে।
সত্য/মিথ্যা
১। কান্টের মত নৈতিক আদর্শ হচ্ছে অভিজ্ঞতানির্ভর- সত্য/মিথ্যা।
২। পদার্থবিদ্যা ও নীতিবিদ্যার আকার ও উপাদান দুই-ই রয়েছে- সত্য/মিথ্যা।
৩। সদিচ্ছা হচ্ছে একমাত্র শর্তহীনভাবে শুভ- সত্য/মিথ্যা।
৪। কর্তব্য অনুযায়ী কাজ করা ও কর্তব্যের জন্য কর্তব্যবোধ থেকে কাজ করা একই কথাসত্য/মিথ্যা।
৫। আত্মস্বার্থবাদী নীতি কর্তব্যের নীতির সাথে সঙ্গতিপূর্ণ- সত্য/মিথ্যা।
সঠিক উত্তর
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন: ১। গ ২। গ ৩। ঘ ৪। খ ৫। গ।
সত্য/মিথ্যা: ১। সত্য ২। সত্য ৩। সত্য ৪। মিথ্যা ৫। মিথ্যা।
FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত