অর্থের সাধারণ মতবাদগুলোর একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ দিন।

ডেভিড হিউম (১৭১১-৭৬) তাঁর বিখ্যাত পুস্তক (অ ঞৎবধঃরংব ড়ভ ঐঁসধহ ঘধঃঁৎব) এ লিখেছিলেন:
“এ পর্যন্তযেসব নৈতিক পদ্ধতির সঙ্গে আমার পরিচয় ঘটেছে, আমি লক্ষ্য করেছি, তাদের সব
কটিতেই লেখক কোন না কোন সময়, সাধারণ যৌক্তিক পদ্ধতিতে একজন স্রষ্টার সত্তাকে প্রতিষ্ঠিত
করেন অথবা মানবীয় ক্রিয়াকর্ম সম্পর্কে পর্যবেক্ষণ করেন এবং হঠাৎ করেই আমি আশ্চর্য হয়ে দেখি
যে, স্বাভাবিক ‘হয়’ ও ‘হয় না’ সংক্রান্তবাক্যের পরিবর্তে ‘উচিত’ ও ‘উচিত নয়’, এ ধরনের বাক্য
ছাড়া অন্য কিছুর সঙ্গে আমার সাক্ষাৎ ঘটে না। এই পরিবর্তনটি দৃষ্টিগ্রাহ্য নয়, কিন্তু তা সত্তে¡ও এর
পরিণতিটি চ‚ড়ান্ত। কেননা, যেহেতু এই ‘উচিত’ ও ‘উচিত নয়’ একটা নতুন সম্পর্ক বা সদর্থকতা
প্রকাশ করে, এ সম্পর্কে বিশেষ পর্যবেক্ষণ এবং ব্যাখ্যার প্রয়োজন রয়েছে এবং একই সময়ে একটা
যুক্তিও দেওয়া উচিত; কেননা যা সম্পূর্ণভাবে ধারণাতীত মনে হয় তা হচ্ছে, কেমন করে এই নতুন
সম্পর্কটি অন্যান্যদের থেকে অনুসৃত (ফবফঁপঃরড়হ) হতে পারে যারা তা থেকে সম্পূর্ণভাবে ভিন্ন।”
একটু লক্ষ্য করলেই দেখা যাবে হিউমের শেষের কথা কটি বেশ দ্ব্যর্থক। তিনি কি মনে করেন যে,
(১) ‘হয়’ বা ‘হয় না’ (ঘটনা) থেকে যৌক্তিকভাবে ‘উচিত’ বা ‘উচিত নয়’ (মূল্য) অনুসৃত হতে পারে
না? অথবা (২) তিনি কি মনে করেন যে, একটা অনুসৃতির ব্যাপার এখানে আছে, কিন্তু এর জন্য
ব্যাখ্যার প্রয়োজন রয়েছে? অধিকাংশ আধুনিক দার্শনিক মনে করেন যে, হিউম ‘হয়’ থেকে ‘উচিত’
অনুসৃত হয় না বলেই মত প্রকাশ করেছেন এবং হিউমকে তাঁরা সমর্থন করেছেন। এর অর্থ হচ্ছে
ঘটনা থেকে মূল্যের উদ্ভবকে তাঁরা বৈধ বলে মনে করেন না। কেউ কেউ অবশ্য দ্বিতীয় সম্ভাবনাটির
পক্ষে তাঁদের সমর্থন ব্যক্ত করেছেন। আর এভাবেই আধুনিক নীতি দর্শনে বৈধায়নের প্রশ্নের সৃষ্টি
হয়েছে।
পরানীতিবিদ্যার প্রধান চারটি তত্তে¡র মধ্যে তিনটির মতে, ঘটনা থেকে মূল্য অনুসৃত হওয়ার বিষয়টি
অবৈধ। এ হচ্ছে স্বজ্ঞাবাদ, আবেগবাদ ও ব্যবস্থাবাদ। বর্ণনাবাদ বলে পরিচিত সর্বশেষ মতবাদটি এ
ধরনের অনুসৃতির বৈধতা স্বীকার করে। এই মতবাদটি বিশেষ করে হিউমের উপর্যুক্ত বক্তব্য বিষয়ে
বেশি সচেতনতা দেখিয়েছে। অন্য পক্ষের বক্তব্যে কদাচিৎ হিউমের সাক্ষাত মিলে। আমরা প্রথম যে
মতবাদটি নিয়ে আলোচনা করব তাতে হিউমের কোন উল্লেখই নেই, যদিও হিউমের মূল বক্তব্যের
সঙ্গে এর যথেষ্ট মিল রয়েছে তা সহজেই বুঝা যায়। এখানে একথা অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে,
বৈধায়নের প্রশ্নে সকল মতবাদই যা কিছু বলেছে তা শেষপর্যন্তনৈতিক ভাষার অর্থ সম্পর্কিত তত্তে¡
শেষ হয়েছে। আমরা তাই এখন নৈতিক ভাষার অর্থের সন্ধানেই মনোনিবেশ করব। তবে এ করতে হয় থেকে উচিত্যে অনুসৃতি প্রসঙ্গে হিউম। হয় থেকে উচিত্যে অনুসৃতি প্রসঙ্গে বির্তকের সূত্রপাত। অনুসৃতি প্রসঙ্গে বিভিন্ন মতবাদ।
গিয়ে প্রথমেই আমাদেরকে আধুনিক বিশ্লেষণী দর্শনে যে ক’টি অর্থের সাধারণ তত্ত¡ রয়েছে সে
সম্পর্কে কিছুটা অবহিত হওয়া অত্যাবশ্যক। এই তত্ত¡গুলো নৈতিক ভাষার বিশ্লেষণকে যথেষ্ট
পরিমাণে প্রভাবিত করেছে।
অর্থের কয়েকটি সাধারণ মতবাদ
১। নির্দেশবাচক মতবাদ (জবভবৎবহঃরধষ ঞযবড়ৎু) : নির্দেশবাচক মতবাদ অনুযায়ী ভাষার অর্থ হচ্ছে
তাই যা সে নির্দেশ করে। এই মতবাদ অনুযায়ী কেউ যদি জিজ্ঞেস করে, ‘বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি’, এ
কথার অর্থ কি?, তাহলে আমরা হয় একজন বিশেষ ব্যক্তির প্রতি নির্দেশ করে বলতে পারি যে, তিনি
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি; না হয় বলতে পারি যে, ‘তিনি রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পদে অধিষ্ঠিত একজন ব্যক্তি’।
অর্থের এই ব্যাখ্যা বহুল প্রচলিত, যদিও এর ত্রæটিগুলোও খুবই পরিচিত। নির্দেশবাচক মতবাদ
অনুযায়ী ‘সান্ধ্য তারা’ বলতে বুঝায় শুক্র গ্রহ। এখন কেউ যদি বলে যে, এই মাত্র শুক্র গ্রহটি
বিস্ফোরিত হয়েছে তার মানে এই নয় যে, ‘সান্ধ্য তারা’ কথাটির অর্থ বিস্ফোরিত হয়েছে। এই
ধরনের অসুবিধা দূরীকরণের জন্য নির্দেশবাচক মতবাদকে রাসেল, ভিটগেনস্টাইন প্রমুখ
দার্শনিকবৃন্দ আরো জটিল আকারে উপস্থাপন করেছেন। কিন্তু এ সত্তে¡ও শেষাবধি অর্থ বলতে যে,
একটা কিছুর অস্তিত্ব কিংবা তার প্রসঙ্গ বুঝায় তা সবাই স্বীকার করেছেন।
২। যাচাইতত্ত¡ (ঞযবড়ৎু ড়ভ ঠধৎরভরপধঃরড়হ) : যাচাইতত্তে¡র উদ্ভব ঘটে বিংশ শতাব্দীর বিশ ও ত্রিশের
দশকের কিছু দার্শনিকের হাতে যাদেরকে বলা হতো যৌক্তিক প্রত্যক্ষবাদী (খড়মরপধষ চড়ংরঃরারংঃ)।
এঁরা ছিলেন ভিয়েনা সার্কেল (ঠরবহধ ঈরৎপষব) নামে খ্যাত দার্শনিক চক্রের সদস্য। এই চক্রের প্রধান
আকর্ষণ ছিলেন মরিজ শ্লিক, কার্নাপ, ওয়েজম্যান ও নিউরথ প্রমুখ। ব্রিটেনের এ. জে. এয়ারও এই
সার্কলের অনিয়মিত সদস্য ছিলেন।
যৌক্তিক প্রত্যক্ষবাদীদের মতে যে কোন বাক্যের অর্থ তার যাচাইকরণের পদ্ধতির ওপর নির্ভরশীল।
যাচাইকরণ বলতে তাঁরা যা বুঝান তাকে এভাবে ব্যক্ত করা যায় : যে কোন বাক্য হয় বিশ্লেষণাত্মক,
না হয় সংশ্লেষণাত্মক হবে। বিশ্লেষণাত্মক বাক্যগুলোতে ব্যবহৃত শব্দাবলী যখন পুনরুক্তিমূলক হয়
তখনই তা যাচাইকৃত হয়ে যায়। একে সংজ্ঞার মাধ্যমে যাচাইকরণ বলা চলে। যেমন আমরা যখন
বলি, ‘শ্যালক হচ্ছে স্ত্রীর ছোট ভাই’, তখন বিশ্লেষণাত্মকভাবে বাক্যটি অর্থপূর্ণ হয়। এখানে নতুন
জ্ঞান কিছুই নেই। সংশ্লেষণাত্মক বাক্যে আমরা নতুন জ্ঞান পাই, আর তাই এগুলো যাচাইকৃত কিংবা
মিথ্যা প্রমাণিত হয় পর্যবেক্ষণ বা অভিজ্ঞতার মাধ্যমে। আমি যখন বলি, ‘বাগানে একটি ঘোড়া
আছে, তাহলে আমি যা বুঝাই তা হচ্ছে, যে কোন চক্ষুষ্মান লোক যদি বাগানে যায় তাহলে সে
সেখানে একটি ঘোড়া দেখতে পাবে। কিছু কিছু জিনিষ আছে যাদের আমরা সরাসরি অভিজ্ঞতা লাভ
করতে পারি না; অন্যের সাক্ষ্যের ওপর নির্ভর করে কিংবা পরোক্ষ সাক্ষ্যের ভিত্তিতে তাদের সত্যতা
নিরূপিত হয়। এসব স্থলে যাচাইকরণ দুর্বল তথা সম্ভাব্য হয়।
৩। কারণিক বা মনস্তাত্তি¡ক মতবাদ (ঈধঁংধষ ড়ৎ চংুপযড়ষড়মরপধষ ঞযবড়ৎু) : বক্তা বা শ্রোতার মধ্যে
কোন শব্দ বা শব্দসমষ্টি যে মনস্তাত্তি¡ক প্রক্রিয়া সৃষ্টি করে তাকেই যখন ঐ শব্দ বা শব্দ সমষ্টির অর্থ
ধরা হয় তখন তাকে কারণিক অর্থ বলা হয়। আমরা দৈনন্দিন জীবনে আমাদের ভাষার এই ধরনের
প্রচুর অর্থ করে থাকি। যেমন, আমি যদি কোন অফিসের কর্মকর্তা হই আর অফিসের প্রধান যদি
আমাকে বলেন, “তুমি অফিসের পরে আমার সঙ্গে দেখা করবে,” তাহলে তাঁর কথার
তাৎক্ষণিকভাবে আমি যা অর্থ করব তা হচ্ছে তিনি আমার প্রতি রেগে আছেন। তেমনিভাবে তিনি
যদি বলেন, “আমি কাল তোমার প্রকল্পটি দেখতে যাব,” তাহলে আমি যদি আমার কাজে গাফিলতি করে থাকি, তাঁর কথাটি আমার কাছে ভীষণ ভীতিকর বলে মনে হবে। নির্দেশবাচক মতবাদ যাচাইতত্ত¡ অর্থ যাচাইয়ের সাথে সংশ্লিষ্ট।
মনস্তাত্তি¡ক মতবাদ
৪। ব্যবহার হিসেবে অর্থ : আমরা শব্দকে যেভাবে ব্যবহার করি এর মাঝে এর
অর্থ খুঁজতে হবে, এই তত্ত¡ আমরা পাই ভিটগেনস্টাইনের শেষের দিকের লেখায় এবং জে. এল.
অস্টিন ও অন্যান্য সমকালীন কিছু দার্শনিকদের মতামতে। ভিটগেনস্টাইনের মতে, ভাষাকে আমরা
যেসব কাজে ব্যবহার করি তাদের মধ্যে কিছু হচ্ছে,
* আদেশ প্রদান ও মান্য করা
* কোন বস্তুর বাহ্যিক বর্ণনা ও পরিমাপ প্রদান
* বর্ণনা থেকে বস্তুর গঠন প্রণয়ন
* ঘটনার রির্পোট প্রদান এবং আরো অনেক কিছু।
অস্টিন ভাষার তিন ধরনের কাজ নির্দেশ করেন। এগুলো হচ্ছে (১) বাচন বৈশিষ্ট্য (খড়পঁঃরড়হ)
(২) বাচনিক ক্রিয়া (ওষষঁপঁঃরড়হ) (৩) বাচনিক প্রতিক্রিয়া (চবৎষড়পঁঃরড়হ)
আমরা কিভাবে কোন কিছু বলি তা বাচন বৈশিষ্ট্যের মধ্যে পড়ে। বাচনিক ক্রিয়া বলতে বুঝায়, যে
কথা আমরা বলি, তা বলতে গিয়ে আসলে আমরা কি করি। যেমন অস্টিনের মতে কোন কিছু বলতে
গিয়ে নি¤েœাক্ত কাজসমূহ করা হয় :
* কোন প্রশ্ন করা বা উত্তর দেয়া হয়।
* কোন তথ্য, নিশ্চয়তা বা সতর্কবাণী উচ্চারণ করা হয়।
* কোন রায় বা অভিপ্রায় ঘোষণা করা হয়।
* কোন বাক্য উচ্চারণ করা হয়।
* কোন সাক্ষাৎকার, আবেদন বা সমালোচনা করা হয়।
* সনাক্ত করা হয় কিংবা বর্ণনা দেয়া হয়।
বাচনিক প্রতিক্রিয়ার অর্থ হচ্ছে আমরা যা বলি তার ফলে আমাদের অনুভ‚তি, চিন্তায় যে প্রতিক্রিয়ার
সৃষ্টি হয় তা। এই সব অর্থতত্ত¡ কিভাবে নৈতিকতার ভাষা বিশ্লেষণকে প্রভাবিত করেছে এই প্রশ্নের
উত্তরে সরাসরি বলা যায় :
পূর্ব আমরা যে বিভিন্ন চারটি পরানীতিবিদ্যক মতবাদ আলোচনা করেছি তাদের মধ্যে স্বজ্ঞাবাদ বলে
খ্যাত মতবাদটিতে নির্দেশমূলক অর্থ মতবাদের প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। প্রথমে এটা স্ববিরোধী মনে
হতে পারে এই কারণে যে, স্বজ্ঞাবাদ প্রাকৃতিক কোন কিছু দ্বারা নৈতিক পদসমূহকে ব্যাখ্যা করার
বিরোধিতা করে। প্রশ্ন ওঠতে পারে, প্রাকৃতিক কিছু নির্দেশ করার মত না থাকলে, নৈতিক পদ কি
নির্দেশ করবে? এর উত্তরে, আমরা দেখব যে, এই মতবাদের সমর্থকরা নৈতিক পদের অপ্রাকৃতিক
বৈশিষ্ট্য স্বীকার করেন। ফলে নৈতিক পদ তাই নির্দেশ করে বলে তাঁরা মনে করেন।
মনস্তাত্তি¡ক ও যাচাইতত্তে¡র সরাসরি প্রভাব লক্ষ্য করা যায় ঐ নৈতিক তত্তে¡ যাকে আমরা আবেগবাদ
বলে পরবর্তী পাঠে আলোচনা করব।
ব্যবস্থাবাদ ব্যবহার হিসেবে অর্থের মতবাদ দ্বারা দাওæণভাবে প্রভাবিত এবং এর বিরোধী
বর্ণনাবাদীরাও তাই। তবে বর্ণনাবাদীরা আবার নির্দেশবাচক অর্থের মতবাদ দ্বারাও প্রভাবিত হয়েছেন বলা চলে। অস্টিনের বক্তব্য : ভাষার কাজ তিন ধরনের। স্বজ্ঞাবাদীরা নৈতিক পদের অপ্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যের কথা বলেন।
রচনামূলক প্রশ্ন
১। ‘হয়’ থেকে ‘উচিতের’ অনুসৃতি প্রসঙ্গে হিউমের অনুচ্ছেদটি লিখুন। এ প্রসঙ্গে নীতি দর্শনের ‘হয়-উচিত’ বিতর্কটি সংক্ষেপে লিখুন।
২। অর্থের সাধারণ মতবাদগুলোর একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ দিন।
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন
সঠিক উত্তর লিখুন
১। ডেভিড হিউমের গ্রন্থটির নাম
ক. অ ঞৎবধঃরংব ড়ভ ঐঁসধহ ঘধঃঁৎব খ. গবঃধঢ়যরংরশধ উবৎ ংরঃঃবহ
গ. খধহমঁধমব ড়ভ গড়ৎধষং ঘ. গড়ৎধষ চযরষড়ংড়ঢ়যু
২। ঘটনা থেকে মূল্যে আসা যায় না- বক্তব্যটি
ক. স্বজ্ঞাবাদীদের খ. বর্ণনাবাদীদের
গ. উপযোগবাদীদের।
৩। ‘ঘটনা থেকে মূল্যে আসা যায়’ বক্তব্যটি হলো
ক. বর্ণনাবাদীদের খ. ব্যবস্থাবাদীদের
গ. আবেগবাদীদের।
৪। যাচাইবাদের সদস্য হলেন
ক. কারনাপ, এ্রয়ার খ. স্টিভেনসন
গ. হিউমূলক।
৫। ‘ভাষার তিন ধরনের কাজ রয়েছে’ উক্তিটি করেছেনক. কারনাপ খ. সার্লে
গ. অস্টিন।
সত্য/মিথ্যা
১। অধিকাংশ দার্শনিকগণ মনে করেন যে, হিউম ‘হয়’ থেকে ‘উচিত’ অনুসৃত হয় না বলেই মত
প্রকাশ করেন- সত্য/মিথ্যা।
২। বর্ণনাবাদ হয় থেকে উচিত্যের অনুসৃতিকে অস্বীকার করে- সত্য/মিথ্যা।
৩। নির্দেশবাচক মতবাদ মনে করে না যে, ‘অর্থ বলতে কোন একটা কিছুর অস্তিত্ব কিংবা তার
প্রসঙ্গ বুঝায়- সত্য/মিথ্যা।
৪। যৌক্তিক প্রত্যক্ষবাদীগণ যাচাইতত্তে¡র কথা বলেছেন- সত্য/মিথ্যা।
৫। বর্ণনাবাদীরা নির্দেশবাচক অর্থের মতবাদ দ্বারা প্রভাবিত হয়েছেন- সত্য/মিথ্যা।
সঠিক উত্তর
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন: ১। ক ২। ক ৩। ক ৪। ক ৫। গ।
সত্য/মিথ্যা: ১। সত্য ২। মিথ্যা ৩। সত্য ৪। সত্য ৫। মিথ্যা।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]