। ম্যূর কেন বলেন শুভ অসংজ্ঞেনীয়? সংক্ষেপে আলোচনা করুন। প্রাকৃতিক অনুপপত্তি কী? এ প্রসঙ্গে মতামত ব্যক্ত করুন।

আদর্শনিষ্ঠ বা মানমূলক নীতিবিদ্যায় নৈতিক মান প্রসঙ্গে স্বজ্ঞার যে পরিচয় আমরা পেয়েছি
পরানীতিবিদরা সেভাবে স্বজ্ঞাকে ব্যবহার করেন না। তাঁরা মূলত নৈতিক শব্দ বা অবধারণের অর্থ
নির্ধারণে এর ভ‚মিকা নিয়েই বেশি আগ্রহ প্রদর্শন করেন। জি. ই. ম্যূর যিনি এ ব্যাপারে ছিলেন
অগ্রণী, তিনি জ্ঞানের বৃত্তি হিসেবে স্বজ্ঞার ভ‚মিকা বিষয়ে ঐতিহ্যবাহী স্বজ্ঞাবাদীদের পথ অনুসরণ
করেননি। তাঁর ভাষায়, ‘আমি বিনয়ের সঙ্গে বলতে চাই যে, সাধারণ অর্থে স্বজ্ঞাবাদী বলতে যা
বুঝায় আমি তা নই ... আমি যখন এই ধরনের (নৈতিক) বাক্যগুলোকে ‘স্বজ্ঞা’ বলি, আমি শুধু
এইটিই বলতে চাই যে, এদের কোন প্রমাণ দেয়া যায় না।”
যে নৈতিক বাক্য বা অবধারণকে ম্যূর প্রমাণ দেয়া যায় না অর্থে ‘স্বজ্ঞা’ হিসেবে নিয়েছেন তারা মূলত
‘শুভ’ (মড়ড়ফ) সম্পর্কিত। এই ‘শুভ’ শব্দটিকে তিনি একটি মৌলিক নৈতিক শব্দ হিসেবে নিয়েছেন
এবং অন্য সব নৈতিক শব্দকে (যেমন সঠিক) এর অনুগামী হিসেবে দেখাতে চেষ্টা করেছেন। সত্যি
বলতে কি শুভের অপ্রমাণযোগ্যতা প্রমাণই তাঁর মূল কৃতিত্ব। এ ব্যাপারে তাঁর যুক্তিগুলোকে আমরা নি¤েœাক্তভাবে উপস্থাপন করতে পারি:
শুভ অসংজ্ঞেয়
ম্যূরের মতে শুভ একটি অসংজ্ঞেয় পদ এবং সংজ্ঞা বলতে প্রকৃতপক্ষে যা বুঝায় সে অর্থেই শুভ
অসংজ্ঞেয়। এ পর্যায়ে তিনি তিন ধরনের সংজ্ঞার কথা উল্লেখ করেন।
(১) আমরা ইচ্ছামত একটি আক্ষরিক সংজ্ঞা দিতে পারি যাতে একটি শব্দের অর্থ একজন নিজেই
নির্ণয় করেন। যেমন “যখন আমি বলি ‘ঘোড়া’, তখন আপনাকে বুঝতে হবে যে আমি একটি ইকাস
জাতির ক্ষুরযুক্ত চতুষ্পদ প্রাণীর কথা বলছি”। সাধারণত একে চুক্তিমূলক সংজ্ঞা বলা হয়।
(২) আমরা একটি প্রকৃত আক্ষরিক সংজ্ঞা দিতে পারি যাতে একটি শব্দ ব্যবহারের ক্ষেত্রে কতগুলো
সাধারণভাবে গৃহীত নিয়মকানুন বলবৎ পাওয়া যাবে। এ ব্যাপারে ম্যূরের উদাহরণ হচ্ছে : “যখন
অধিকাংশ ইংরেজ ‘ঘোড়া’ বলে তখন তারা ইকাস জাতীয় ক্ষুরযুক্ত চতুষ্পদ জন্তুকে বোঝায়।” এটা
মূলত আভিধানিক সংজ্ঞা।
(৩) অন্য এক ধরনের সংজ্ঞা রয়েছে যাতে আমরা কোন কিছুর অংশসমূহের বর্ণনা দিয়ে থাকি।
উদাহরণস্বরূপ বলা যায় যখন আমরা ঘোড়ার সংজ্ঞা দেই তখন আমরা “এই বোঝাতে পারি যে,
একটি বিশেষ বস্তু যা আমরা সকলেই জানি, কোন একটি বিশেষ উপায়ে গঠিত; যেমন এর চারটি মূরের স্বজ্ঞাবাদ স্বজ্ঞা কোন বৃত্তি নয়। শুভ অসংজ্ঞেয় সংজ্ঞার তিনটি ধরন।
পা, একটি মাথা, একটি হৃৎপিন্ড, একটি যকৃত ইত্যাদি রয়েছে, যাদের সকলেই একে অপরের সাথে
নির্দিষ্ট সম্পর্কে সংযুক্ত।”
এই শেষোক্ত সংজ্ঞাকেই ম্যূর প্রকৃত সংজ্ঞা বলে মনে করেন যা তাঁর মতে একটি শব্দ নির্দেশিত বস্তু
বা ধারণার আসল চরিত্র বর্ণনা করে। আর এ অর্থেই শুভ অসংজ্ঞেয়। এর যা কারণ তা ম্যূর নির্দেশ
করেন এই বলে যে, এই ধরনের সংজ্ঞা কেবল এমন সব বস্তু বা ধারণার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য যারা
প্রকৃতির দিক থেকে জটিল। সরল বস্তু বা ধারণার ক্ষেত্রে এরা একদম অচল। এ ব্যাপারে ম্যূরের
বহুল উদ্ধিৃত একটি ব্যাখ্যা নি¤œরূপ :
“আপনি ‘ঘোড়ার’ একটি সংজ্ঞা দিতে পারেন, কারণ একটি ঘোড়ার এমন বহু বৈশিষ্ট্য বা গুণ রয়েছে
যার সবই আপনি গুণতে পারেন। কিন্তু যখন আপনি এদের সবগুলোকেই গুণে ফেললেন, অর্থাৎ
যখন আপনি ঘোড়াকে কতগুলো সরলতম শব্দে পরিণত করলেন তখন ঐ শব্দগুলোকে আর
সংজ্ঞায়িত করতে পারবেন না। এগুলো কেবলই এমন কিছু যাদের সম্পর্কে আপনি চিন্তা করতে
পারেন অথবা তাদেরকে প্রত্যক্ষ করতে পারেন। কিন্তু যারা এগুলো সম্পর্কে চিন্তা করতে কিংবা
যাদেরকে প্রত্যক্ষ করতে পারেন না, তাদের কাছে কোন স্বজ্ঞার মাধ্যমেই আপনি এদের পরিচয় তুলে ধরতে পারবেন না।”
একটি অতি পরিচিত উপমার সাহায্যে ম্যূরের শেষোক্ত বক্তব্যটিকে পরিষ্কার করা যায়, উপমাটি এরকম:
লোকমুখে সাদার কথা শুনে অন্ধ ‘সাদা’ কী তা জানতে চাইল, যার কাছে তার এই প্রশ্ন সে উত্তর
দিল, ‘সাদা’ বকের মত,’ অন্ধ বক দেখেনি, তাই আবার জিজ্ঞাসা করল, ‘বক কী?’ এবার লোকটি
প্রমাদ গুণল এবং ক্ষণকাল চিন্তা করে নিজের হাতটি বাঁকিয়ে অনেকটা বকের আকৃতির মত করে
অন্ধের হাতটি তার ওপর স্থাপন করে বলল, ‘বক হচ্ছে এরকম।’ অন্ধ তখন বলে ওঠল, ‘বুঝেছি,
তাহলে ‘সাদা’ও এরকম’।
ম্যূর অবশ্য শুভের সঙ্গে তুলনার ব্যাপারে সাদার বদলে হলুদ শব্দটি ব্যবহার করেছেন। ‘প্রিন্সিপিয়া
এথিকা’র প্রথম অধ্যায়ে তিনি এ ব্যাপারে যা বলেন তা হচ্ছে :
“আমার বক্তব্য হচ্ছে ‘শুভ’ একটি সরল ধারণা ঠিক যেমন ‘হলুদ’ একটি সরল ধারণা; যে তাকে
আগে থেকেই জানে না তাকে যেমন আপনি কোনভাবেই বোঝাতে পারবেন না হলুদ কী, ঠিক
তেমনি শুভ কী তা-ও আপনি ব্যাখ্যা করতে পারবেন না।” শুভ অসংজ্ঞেয়, এ তথ্যের পক্ষে ম্যূর যে
আরও একটি যুক্তি দেন তা হচ্ছে এর দুটি বিকল্প ধারণার উপস্থাপন এবং তাদের অসম্ভাব্যতা
প্রদর্শন। বিকল্প ধারণা দুটি হচ্ছে :
(ক) শুভ একটি জটিল ধারণা।
(খ) শুভের কোন মানে নেই যার অর্থ হচ্ছে নীতিবিদ্যা বলে কোন বিষয় নেই।
প্রথম বিকল্পটির বিপক্ষে ম্যূর যে যুক্তি দেন তা এখন ‘মুক্ত প্রশ্নযুক্তি’ হিসেবে বিশেষভাবে পরিচিতি লাভ করেছে।০
মুক্ত প্রশ্নযুক্তি
মুক্ত প্রশ্ন যুক্তিটি এরকম : শুভ একটি জটিল ধারণা এটা ধরে নিয়ে এর যে সংজ্ঞাই দেয়া হোক না
কেন সত্যিই সংজ্ঞাটি যথার্থ কি-না সে সম্পর্কে সব সময় প্রশ্ন তোলা যাবে। যেমন ম্যূরের মতে,
শুভকে যদি এভাবে সংজ্ঞা দেয়া হয় যে, ‘এ হচ্ছে আমরা যা কামনা করি তাই’ তাহলে সে ব্যাপারে
যে কেউ প্রশ্ন তুলতে পারেন, “সত্যিই কি আমরা যা কামনা করি তা শুভ?” ম্যূর এর যে কারণ
নির্দেশ করেছেন তা হচ্ছে এই ধরনের সংজ্ঞায় একটি তাৎপর্যহীন পুনরুক্তি ঘটে থাকে। পুনরুক্তিটি
এভাবে ঘটে : যখন আমরা বলি ‘আমরা যা কামনা করি তাই হচ্ছে শুভ’ তখন তার অর্থ দাঁড়ায়
‘আমরা যা কামনা করি = শুভ’। এটা এ কথা বলারই সামিল যে, আমরা যা কামনা করি তা হচ্ছে
আমরা যা কামনা করি। এই পুনরুক্তিটির কোন তাৎপর্য নেই। অপরপক্ষে যখন আমরা বলি
‘দুই+দুই= চার’, এই ধরনের পুনরুক্তি মোটেই তাৎপর্যশূন্য নয়। আমরা তাই গাণিতিক পুনরুক্তি
নিয়ে প্রশ্ন তুলি না কিন্তু শুভের যে কোন সংজ্ঞার বেলায় প্রশ্ন না তুলে পারি না। আর এই যে আমরা
প্রশ্ন তুলছি তা-ই প্রমাণ করে যে, সংজ্ঞার মাধ্যমে শুভের নামে যা নির্দেশ করা হয় তা এবং প্রকৃত
শুভ দুটো ভিন্ন ধারণা।
দ্বিতীয় বিকল্পটির বিরুদ্ধে ম্যূরের বক্তব্যকে মূলত প্রথম বিকল্প সম্পর্কিত বক্তব্যের উপসংহার বলা
চলে। শুভ অর্থহীন নয় এবং নীতিবিদ্যার অস্তিত্ব রয়েছে এর সমর্থনে ম্যূরের বক্তব্য হচ্ছে : “সুখ-ই
কী (অথবা অন্য যে কোন কিছু) শুভ? এই প্রশ্নটি যখন কেউ জিজ্ঞাসা করেন তখন অত্যন্ত
অভিনিবেশ সহকারে তিনি যদি তাঁর মনের সামনে প্রকৃতপক্ষে কী রয়েছে তা বিবেচনা করেন,
তাহলে তিনি অত্যন্তসহজেই নিজেকে সন্তুষ্ট করতে পারবেন যে, তিনি শুধুমাত্র ‘সুখ হয় সুখকর’ এই
বিষয়েই ভাবছেন না-- ‘এটা কী ভাল’ এ ব্যাপারে যখন তিনি চিন্তা করেন তখন প্রকৃতপক্ষে প্রত্যেকে
বোঝেন যে, তাঁর মনের অবস্থাটা ‘এটা কী সুখকর, অথবা কাম্য, অথবা অনুমোদিত?’ এসব প্রশ্ন
করলে তাঁর মনের অবস্থা যা হতো তার চেয়ে ভিন্ন। তাঁর কাছে এর একটা স্বতন্ত্রঅর্থ রয়েছে, যদিও
তিনি বুঝতে না-ও পারেন কোন দিক থেকে এ স্বতন্ত্র।” গতানুগতিক স্বজ্ঞাবাদীদের থেকে ভিন্নতা
দাাব করলেও ম্যূরের ওপরোক্ত যুক্তির ভাষা নিঃসন্দেহে স্বজ্ঞাবাদী চেতনার একটি স্পষ্ট প্রকাশ।
প্রাকৃতিক অনুপপত্তি
শুভের অসংজ্ঞেয়তার পক্ষে ম্যূর সবচেয়ে শক্তিশালী যে যুক্তিটি রেখেছেন তাকে বলা হয় ‘প্রাকৃতিক
অনুপপত্তি’ যা শুভের সংজ্ঞায়নের ফলে ঘটে। প্রফেসর এ. এন. প্রায়র-এর মতে, প্রাকৃতিক অনুপপত্তি
বলতে ম্যূর যা বোঝান তা হচ্ছে এই ধারণা যে, “যেহেতু কোন গুণ বা গুণের সমষ্টি
অপরিবর্তনীয়ভাবে ও অত্যাবশ্যকীয়ভাবে শুভ গুণটির সঙ্গে থাকে, অথবা অপরিবর্তনীয় ও
অত্যাবশ্যকীয়ভাবে তাদের সাথে এই গুণটি থাকে, অথবা উভয়-ই ঘটে, সেহেতু এই গুণটি অথবা
গুণসমষ্টি শুভের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ।”
একটি উদাহরণ দিলে বিষয়টি স্পষ্ট হবে। আমরা কোন একটি বিষয় বা বস্তুকে সাধারণত ভাল বলে
থাকি। এই বস্তুটি বা বিষয়টির আরও অনেক গুণ থাকতে পারে। যেমন আমরা যখন বলি, ‘আমটি
ভাল’ তখন আমের ভালত্বের সঙ্গে আমরা আরও কতগুলো গুণ কল্পনা করি। যথা আমটি মিষ্টি,
আমটি সুগন্ধযুক্ত, আমটি আঁশহীন ইত্যাদি। ম্যূরের মতে, ভাল একটি আমের গুণ হিসেবে এসব
গুণও যে ভাল তাতে কোন সন্দেহ নেই। কিন্তু এই সহজ বিষয়টিই অনেকে না ধরতে পেরে বলে
থাকেন যে, তারা যখন এমন ভাবেন যে মিষ্টত্ব, সুগন্ধ ভাল তখন তারা ভাল বা শুভের সংজ্ঞা প্রদান
করেন। মূরের মতে, এটি একটি স্পষ্ট অনুপপত্তি বা ভ্রান্তযুক্তি; আর এরই নাম তিনি দেন প্রাকৃতিক
অনুপপত্তি। প্রাকৃতিক অনুপপত্তি নামকরণের কারণ হল, যে সমস্তগুণগুলোকে এভাবে ভাল বা শুভ মুক্ত প্রশ্নযুক্তি প্রসঙ্গে ম্যূর
প্রাকৃতিক অনুপপত্তি
হিসেবে গ্রহণ করা হয় তাদের বেশির ভাগই প্রাকৃতিক। আর তাঁর মতে, একটি সরল ও অসংজ্ঞেয়
ধারণা হিসেবে শুভ বরাবরই অপ্রাকৃতিক একটা কিছু।
কোন গুণটি প্রাকৃতিক ও কোন গুণটি প্রাকৃতিক নয় এ প্রশ্নে ম্যূর কিছুটা অসুবিধের সম্মুখীন
হয়েছিলেন। কিন্তু শেষপর্যন্ততিনি এর সমাধান দেন এভাবে : যে সমস্তগুণ সময়ে অবস্থান করে তার
সবই প্রাকৃতিক। সাধারণত প্রাকৃতিক বিজ্ঞান ও মনোবিজ্ঞানের বিষয়বস্তুসমূহকে তিনি এর
আওতাভুক্ত করেন এবং বিশেষ করে হার্বাট স্পেন্সারের বিবর্তনবাদী নীতিদর্শন, সুখবাদ এবং সেই
সূত্রে বেন্থাম-মিলের উপযোগবাদ ইত্যাদিকে ম্যূর প্রাকৃতিক অনুপপত্তি সংঘটনের জন্য অভিযুক্ত করেন।
রচনামূলক প্রশ্ন
১। ম্যূর কেন বলেন শুভ অসংজ্ঞেনীয়? সংক্ষেপে আলোচনা করুন।
২। প্রাকৃতিক অনুপপত্তি কী? এ প্রসঙ্গে মতামত ব্যক্ত করুন।
৩। শুভ প্রসঙ্গে ‘উন্মুক্ত বা মুক্ত প্রশ্ন’ যুক্তিটি ব্যাখ্যা করুন।
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন
সঠিক উত্তর লিখুন
১। শুভকে সংজ্ঞায়িত করা যায় না- উক্তিটি করেছেন
ক. ম্যূর খ. ব্রড
গ. ওয়ারনক।
২। ম্যূরের মতে সংজ্ঞা হয়ে থাকে
ক. দু’ধরনের খ. তিন ধরনের
গ. চার ধরনের ঘ. এক ধরনের।
৩। শুভ হলো একটি
ক. জটিল ধারণা খ. সরল ধারণা
গ. সহজাত ধারণা।
৪। ম্যূর শুভকে তুলনা করেছেন যে রং-এর সাথে তা হলো
ক. সাদা রং খ. নীল রং
গ. হলুদ রং।
৫। যে সমস্তগুণ সময়ে অবস্থান করে তার সবই
ক. অপ্রাকৃতিক খ. প্রাকৃতিক
গ. পরাতাত্তি¡ক।
সত্য/মিথ্যা
১। পরানীতিবিদ্যা নৈতিক পদসমূহের অর্থ বিশ্লেষণে আগ্রহী - সত্য/মিথ্যা।
২। ম্যূরের মতে শুভকে সংজ্ঞায়িত করা যায়- সত্য/মিথ্যা।
৩। আক্ষরিক সংজ্ঞায় শব্দের অর্থ একজন নিজেই নির্ণয় করেন- সত্য/মিথ্যা।
৪। ম্যূরের নীতিদর্শনের ওপর বিখ্যাত গ্রন্থটির নাম চৎরহপরঢ়রধ ঊঃযরপধ- সত্য/মিথ্যা।
৫। অপ্রাকৃতিক গুণকে প্রাকৃতিক গুণ দ্বারা সংজ্ঞায়ন করলে প্রাকৃতিক অনুপপত্তি ঘটে নাসত্য/মিথ্যা।
সঠিক উত্তর
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন: ১। ক ২। খ ৩। খ ৪। গ ৫। খ।
সত্য/মিথ্যা: ১। সত্য ২। মিথ্যা ৩। মিথ্যা ৪। সত্য ৫। মিথ্যা।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]