বাংলাদেশ জাতীয় সংদের ক্ষমতা ও কার্যাবলি আলোচনা করুন।

আধুনিক রাষ্ট্র একাধারে জাতীয় ও জনকল্যাণমূলক রাষ্ট্র। আর সে কারণেই এর কার্যাবলিও অনেক। রাষ্ট্রের এই বহুমুখী
কার্যাবলি সরকারই পরিচালনা করে। এ দিক থেকে রাষ্ট্রের কার্যাবলী ও সরকারের কার্যাবলি এক এবং অভিন্ন। সরকারের
বিভিন্ন কার্যের মধ্যে তিনটি প্রধান, যথা - আইন সংক্রান্তকার্য, শাসন, এবং বিচার সংক্রান্তকার্য। এ ত্রিবিধ কার্য মূলত
তিনটি অঙ্গ বা বিভাগের মাধ্যমে সুসম্পন্ন হয়ে থাকে। এ বিভাগগুলো হচ্ছে আইন বিভাগ, শাসন বিভাগ এবং বিচার
বিভাগ।
প্রত্যেক সরকারের রয়েছে তিনটি বিভাগ। আইন বিভাগ আইন প্রণয়ন করে, নির্বাহী বিভাগ তা বাস্তবায়িত করে এবং
বিচার বিভাগ আইন ভঙ্গের দায় দায়িত্ব নির্ধারণ করে দোষী ব্যক্তিদের শাস্তিবিধান করে থাকে।
আইন প্রণয়ন, প্রচলিত আইনের পরিবর্তন, সংবিধান সংশোধন, জাতীয় সমস্যার অর্থপূর্ণ আলোচনা ও পর্যালোচনা এবং
প্রয়োজনবোধে গুরুত্বপূর্ণ কোন বিষয় তদন্তপর্যালোচনার মাধ্যমে আইনসভা এই ভ‚মিকা পালন করে। সুতরাং জনগণের
নির্বাচিত প্রতিনিধি সমন্বয়ে গঠিত আইন পরিষদ হলো গণতান্ত্রিক সরকারের ভিত্তি স্বরূপ। তাই সরকার পরিচালনায়
আইন সভাই ম‚খ্য ভূমিকা পালন করে থাকে।
অপরদিকে বাংলাদেশ শাসন ব্যবস্থায় বিচার বিভাগের ভ‚মিকা অত্যন্তগুরুত্বপূর্ণ। সংবিধানের ব্যাখ্যা প্রদান, সংবিধান
বহির্ভুত কোন বিধানকে অবৈধ ঘোষণা, নাগরিকদের মৌলিক অধিকার সংরক্ষণ ইত্যাদি কার্যের মাধ্যমে আইনের
অনুশাসনকে অক্ষুন্ন রেখে গণতন্ত্রকে সজীব রাখে। সুতরাং বিচার বিভাগের মর্যাদা ও গুরুত্ব সর্বাধিক। প্রাচীনকালে শাসন
বিভাগীয় এবং বিচার বিভাগীয় কার্যাবলি একই হাতে অর্পণ করা হত। তখন রাজাই ন্যায় বিচারের উৎস বলে পরিগণিত
ছিলেন এবং তিনিই যাবতীয় বিচারকার্য নিস্পত্তি করতেন। কালের বিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে এ ধারণা সুপ্রতিষ্ঠিত হয়ে ওঠে
যে, শাসন ক্ষমতা ও বিচার ক্ষমতা যদি একই ব্যক্তির হাতে ন্যস্তহয় তাহলে সত্যিকারের ন্যায় বিচার লাভ করা সম্ভব
নয়। এর ফলে স্বৈরাচারী শাসন প্রতিষ্ঠিত হবার যথেষ্ট অবকাশ থেকে যায়। আধুনিক রাষ্ট্রের বিচার বিভাগ তাই স্বাধীন
ও নিরপেক্ষ হওয়া বাঞ্ছনীয়। বলা যায় বিচার বিভাগের কার্যকারিতার উপরই জনগণের যথার্থ কল্যাণ নির্ভর করে। বিচার
বিভাগ ব্যক্তি স্বাধীনতা বর্ধিত করে এবং সত্য ও ন্যায়কে প্রতিষ্ঠত করে। আধুনিক কালে এ জন্য বিচার বিভাগের প্রকৃতি,
স্বরূপ, গঠন এবং ভুমিকা যথেষ্ট গুরুত্বের দাবি রাখে। প্রখ্যাত আইনজ্ঞ র‌্যালফের মতে, “অধিকারকে নিরূপিত ও
নির্ধারিত করার জন্য, অন্যায়ের শাস্তিপ্রদানের জন্য, ন্যায় নিশ্চিত করার জন্য এবং নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে অন্যায় ও
অত্যাচারের করাল গ্রাস হতে রক্ষা করার জন্য বিচার বিভাগের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য।” বাংলাদেশের আইন সভা : জাতীয় সংসদ
১৯৭২ সালের গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সংবিধানের ৬৫ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী বাংলাদেশে একটি এককক্ষ বিশিষ্ট আইন সভা
গঠনের সুপারিশ করা হয়। এই আইন সভার নামকরণ করা হয় জাতীয় সংসদ। সংবিধানে উল্লেখ করা হয় যে, জাতীয়
সংসদের সদর দপ্তর থাকবে রাজধানী ঢাকায়।
১৯৭২ সালের সংবিধান অনুসারে জাতীয় সংসদকে একটি সার্বভৌম আইন প্রণয়নকারী সংস্থায় পরিণত করা হয়। জাতীয়
সংসদ মূলতঃ নিরঙ্কুশ ক্ষমতার অধিকারী ছিল। ১৯৭৫ সালে সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে দেশে সংসদীয় শাসন
ব্যবস্থার পরিবর্তে রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার ব্যবস্থা চালু করা হয়। অতঃপর ১৯৯১ সালের দ্বাদশ সংশোধনীর মাধ্যমে
দেশে পুনরায় সংসদীয় সরকার ব্যবস্থা চালু করা হয়।
জাতীয় সংসদের গঠন
সাংবিধানিক বিধান অনুসারে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ ৩৩০ জন সদস্যের সমন্বয়ে গঠিত হবে। এর
মধ্যে ৩০০টি আসনে সদস্যগণ সাধারণ নির্বাচনী এলাকা থেকে জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হবেন। চতুর্দশ
সংবিধান সংশোধন বিল পাস করে জাতীয় সংসদের আসন সংখ্যা ৩০০ থেকে বৃদ্ধি করে ৩৪৫ -এ বৃদ্ধি করা হয়েছে।
যার মধ্যে ৪৫টি আসন হবে সংরক্ষিত মহিলা আসন। এই ৪৫টি বর্ধিত আসনে মনোনীত নারী প্রার্থীদের মধ্যে বন্টন
করা হবে। সংসদে প্রতিনিধিত্বকারী রাজনৈতিক দলগুলোর আওতায় সাধারণ আসনের সংখ্যানুপাতে নারী আসনগুলো
ভাগ করা হবে। তবে মহিলাগণ সাধারণ নির্বাচনী এলাকা থেকেও প্রতিদ্ব›িদ্বতা করতে পারবেন। সংরক্ষিত আসনের
সদস্যগণ পরোক্ষভাবে সংসদ সদস্যদের দ্বারা নির্বাচিত হবেন। এ বিধান সংবিধানের স্থায়ী কোন বিধান নয়।
সংসদের কার্যকাল ৫ বছসর। তবে এ কার্যকালের পূর্বেও রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শে সংসদ ভেঙ্গে দিতে পারেন।
দেশে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের পর জাতীয় সংসদে নির্বাচিত সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের সদস্যদের মধ্য থেকে সংসদ সদস্যগণ
একজন স্পীকার ও একজন ডেপুটি স্পীকার নির্বাচিত করবেন। স্পীকার জাতীয় সংসদের অধিবেশনে সভাপতিত্ব
করবেন। তিনি হবেন একজন নিরপেক্ষ ব্যক্তিত্ব। তিনি সংসদের কোন কার্যকলাপের সাথে জড়িত হবেন না। তবে তিনি
সংসদের কার্যপ্রণালির ব্যাখ্যা করবেন এবং নিয়ম-শৃঙ্খলা রাখার প্রয়োজনে রুলিং প্রদান করবেন। রাষ্ট্রপতির পদ যদি
কোন কারণে শূন্য হয় কিংবা তিনি যদি অসুস্থতার জন্য কার্য সম্পাদনে অপারগ হন তবে সাময়িকভাবে স্পীকার রাষ্ট্রপতির
দায়িত্ব পালন করবেন।
প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শক্রমে রাষ্ট্রপতি জাতীয় সংসদের অধিবেশন আহবান, স্থগিত ও ভেঙে দিতে পারবেন। সংসদে উপস্থিত
ও ভোটদানকারী সদস্যদের সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে জাতীয় সংসদের সাধারণ সিদ্ধান্তগ্রহণ করা হয়।
জাতীয় সংসদের ক্ষমতা ও কার্যাবলি
১৯৭২ সালের সংবিধান অনুসারে জাতীয় সংসদকে একটি সার্বভৌম আইন প্রণয়নকারী সংস্থায় পরিণত করা হয়।
পরবর্তিতে বহু পরিবর্তন ও সংশোধনীর পর ১৯৯১ সালে প্রণীত দ্বাদশ সংশোধন আইনের মাধ্যমে বাংলাদেশে আবারো
প্রবর্তিত হয়েছে সংসদীয় সরকার। ফলে সংসদের ক্ষমতা ও কার্যাবলির ক্ষেত্রেও সংযোজিত হয়েছে নতুন মাত্রা।
জাতীয় সংসদের ক্ষমতা ও কার্যাবলিকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা যেতে পারে।
(১) আইন প্রণয়ন সংক্রান্তক্ষমতা
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের আইন প্রণয়ন ক্ষমতা জাতীয় সংসদের হাতে ন্যস্ত। সংবিধানের বিধান অনুযায়ী সংসদ যে
কোন নতুন আইন প্রণয়ন এবং প্রচলিত আইনের পরিবর্তন বা সংশোধন করতে পারবে। সংসদ আইন প্রণয়নের মাধ্যমে
কোন সংস্থা বা কর্তৃপক্ষকে আদেশ প্রদান, বিধি, উপবিধি ও প্রবিধান প্রণয়নের ক্ষমতা দান করতে পারবেন।
সংসদ কর্তৃক গৃহীত বিল রাষ্ট্রপতির সম্মতির জন্য পেশ করলে তিনি ১৫ দিনের মধ্যে উক্ত বিলে সম্মতি দেবেন নতুবা
পুনঃবিবেচনার জন্য সংসদে ফেরত পাঠাবেন। এই দুটির কোনটি না করলে এবং ১৫ দিন অতিবাহিত হলে ধরে নেওয়া
হবে যে, রাষ্ট্রপতি বিলে সম্মতি দিয়েছেন। সংসদে ফেরত পাঠানো বিল পুনরায় পাস করে রাষ্ট্রপতির সম্মতির জন্য পেশ
করলে তিনি ৭ দিনের মধ্যে বিলে সম্মতি দেবেন। ৭ দিনের মধ্যে সম্মতি দিতে অসমর্থ হলে ধরে নেওয়া হবে যে,
রাষ্ট্রপতি বিলে সম্মতি দিয়েছেন। এর অর্থ, জাতীয় সংসদ আইন প্রণয়নের ব্যাপারে চূড়ান্তক্ষমতার অধিকারী।
(২) অর্থ সংক্রান্তক্ষমতা
জাতীয় সংসদ জাতীয় তহবিলের অভিভাবক। সংসদের অনুমতি ও কর্তৃত্ব ব্যতীত কোন প্রকার কর আরোপ
বা সংগ্রহ করা যাবে না। প্রত্যেক অর্থ বছরের শুরুতে সরকার আয় ব্যয়ের আনুমানিক হিসাবের খসড়া বা
বাজেট সংসদে উপস্থাপন করবেন। সংসদে আলোচনার পর সরকার তা গ্রহণ করবেন।
(৩) শাসন বিভাগের উপর নিয়ন্ত্রণ
জাতীয় সংসদ সার্বভৌম আইন পরিষদ। সংসদীয় ব্যবস্থায় আইন সভার প্রাধান্য সবর্ত্র স্বীকৃত। বাংলাদেশে
সংসদীয় শাসন ব্যবস্থা প্রবর্তিত হওয়ায় সরকার প্রধান হিসাবে প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর মন্ত্রিসভা সর্বতোভাবে জাতীয়
সংসদের নিকট দায়ী ও জবাবদিহি করতে বাধ্য। নির্বাহীর দায়িত্বশীলতা অর্জনের জন্যে সংসদে প্রশ্নোত্তর
পর্ব মুলতবী প্রস্তাব, দৃষ্টি আকর্ষণী প্রস্তাব, অনাস্থা প্রস্তাব, প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্নোত্তর পর্ব ও কমিটি ব্যবস্থা ক্রিয়াশীল
থাকে। সংসদের সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা হবেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শক্রমে রাষ্ট্রপতি অন্যান্য মন্ত্রী,
প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রীদের নিয়োগ করবেন। সংসদের অনাস্থা পেলে প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর মন্ত্রিসভা পদত্যাগ করবেন।
(৪) বিচার সংক্রান্তক্ষমতা
সাংবিধানিক ক্ষমতা বলে জাতীয় সংসদ তার সদস্যদের আচরণের বিচার করতে পারবেন। এরূপ ক্ষেত্রে কোন
সদস্যের অসদাচরণের জন্য তাঁকে সংসদ কক্ষ হতে বের করে দিতে এবং ভবিষ্যতে অনুরূপ আচরণ না করার
জন্য সতর্ক করে দিতে পারবেন।
জাতীয় সংসদ রাষ্ট্রপতির আচরণের বিচার করে তাঁকে অভিশংসন করতে পারবেন। অর্থাৎ সংবিধান লঙ্গন,
গুরুতর অপরাধ, দৈহিক ও মানসিক অসুস্থতা ও অক্ষমতার কারণে সংসদ রাষ্ট্রপতিকে অভিশংসন করতে
পারে। একই সাথে সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে কোন অপরাধের কারণে স্পীকার, ডেপুটি স্পীকার ও ন্যায়পালকেও
অপসারণ করতে পারবে।
(৫) নির্বাচন সংক্রান্তক্ষমতা
জাতীয় সংসদ নির্বাচন সংক্রান্তগুরুত্বপূর্ণ ক্ষমতার অধিকারী। সংসদীয় ব্যবস্থায় এই ক্ষমতা আরও বেশী।
রাষ্ট্রপ্রধান, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রিসভার সদস্যবৃন্দ, স্পীকার, ডেপুটি স্পীকার, ন্যায়পাল প্রভৃতি গুরুত্বপূর্ণ পদের
নির্বাচনী ক্ষমতা জাতীয় সংসদের উপর ন্যস্ত। এ ছাড়া সংসদের কার্যাদি সুষ্ঠভাবে সম্পাদনের জন্য বিভিন্ন
কমিটি গঠন করা হয়। এ সব কমিটির সদস্যবৃন্দ সংসদ সদস্যদের ভোটে নিবাচিত হন। সুতরাং জাতীয়
সংসদ নির্বাচন সংক্রান্তগুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
(৬) সংবিধানের সংরক্ষণ ও সংশোধন সংক্রান্তকাজ
জাতীয় সংসদ সংবিধানের রক্ষক ও আমানতদার। সংবিধানের যে কোন প্রকার লংঘন সংসদের আমানতদারীর
উপর হস্তক্ষেপের সমান, তাই সংসদ সর্বপ্রকার সংবিধানের প্রাধান্য বজায় রাখবার ব্যাপারে সদা সচেতন।
জাতীয় সংসদ সংবিধানের কার্যকারিতা ও উপযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সমাজের চাহিদা ও আশা-আকাঙ্খার
দিকে দৃষ্টি রেখে সংবিধান সংশোধন, পরিবর্তন ও পরিবর্ধন করতে পারবেন। সংসদের দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যের
ভোটে সংবিধানের যে কোন বিধান সংশোধন বা বিলোপ সাধন করতে পারবেন।
(৭) বিবিধ ক্ষমতা
জাতীয় সংসদ সুপ্রীম কোর্ট ব্যতিত অন্যান্য অধঃস্তন আদালত প্রতিষ্ঠার জন্য আইন প্রণয়ন করতে পারে। যুদ্ধ
ঘোষণা ও আর্ন্তজাতিক চুক্তি অনুমোদন করবার ক্ষমতা সংসদের হাতে ন্যাস্ত। স্থানীয় শাসন সংক্রান্তবিধি ও
প্রবিধি প্রণয়ন করা সংসদের এখতিয়ারভুক্ত। প্রতিরক্ষা ও শৃংখলা বিভাগে লোক নিয়োগ ও ব্যবস্থাপনা সংসদ
আইনের দ্বারা নিয়ন্ত্রণ করবেন।
সারকথা
সরকারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ আইনসভা রাষ্ট্রের যাবতীয় আইন প্রণয়ণকারী পরিষদ। বাংলাদেশের আইনসভার নাম
জাতীয় সংসদ। সরকারি দল ও বেসরকারি দলের সমম্বয়ে জাতীয় সংসদ ৩৪৫ জন প্রতিনিধিদের নিয়ে গঠিত। এর
সভাপতি স্পীকার। সুস্পষ্ট আইন প্রণয়ন পদ্ধতির মাধ্যমে সংসদ সদস্যরা আইন রচনা করেন। সকল আইনই প্রথমে
বিল বা খসড়া প্রস্তাব আকারে সংসদের অধিবেশনে উপস্থাপিত হয়। রাষ্ট্রপতি জাতীয় সংসদের অধিবেশন আহবান, স্থগিত ও ভেঙ্গেঁ দিতে পারেন। সংসদের আয়ুষ্কাল ৫ বছর।
সঠিক উত্তরে ঠিক () দিন
১। জাতীয় সংসদের কার্যকাল কত বছরের ?
(ক) ৪
(খ) ৭
(গ) ৫
(ঘ) ৩
২। জাতীয় সংসদ কত কক্ষ বিশিষ্ট ?
(ক) দ্বি কক্ষ
(খ) এক কক্ষ
(গ) বহু কক্ষ
(ঘ) ত্রি কক্ষ
উত্তর : ১ - গ, ২ - খ।
সংক্ষিপ্ত উত্তরমূলক প্রশ্ন
১। জাতীয় সংসদের গঠন আলোচনা করুন।
২। জাতীয় সংসদের অর্থ সংক্রান্তও বিচার সংক্রান্তক্ষমতা সম্পর্কে কী জানেন ?
রচনামূলক প্রশ্ন
১। জাতীয় সংদের ক্ষমতা ও কার্যাবলি আলোচনা করুন।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]