সততা কি ? সততা সম্পর্কে সক্রেটিস ও এরিষ্টটলের ধারণা ব্যাখ্যা করুন। সততা সম্পর্কে সক্রেটিসের ধারণা কি ?

সততার স্বরূপ
ইংরাজি শব্দটির অর্থ মানবীয় গুণ। কিন্তু নীতিশাস্ত্রে এ শব্দটি এক বিশেষ অর্থে ব্যবহৃত হয়।
এখানে সততা বলতে বুঝায় মানুষের চরিত্রের স্থায়ী প্রবণতা। সততা মানুষের স্বভাবজাত প্রবণতা নয়,
অর্জিত প্রবণতা। কর্তব্য করার অভ্যাসের ফলেই সততা জন্মে। সততার স্বরূপ সম্পর্কে এরিষ্টটল
বলেন, সততা মনের স্থায়ী অবস্থা যা ইচ্ছার দ্বারা গঠিত এবং যার ভিত্তি বাস্তব জীবনের সর্বোৎকৃষ্ট
আদর্শ-যে আদর্শটি বিচারবুদ্ধি স্থির করে দিয়েছে। তাই দেখা যায় নৈতিক আদর্শ অনুসারে ভাল কাজ
নির্বাচন ও সম্পাদনের মাধ্যমেই যে অভ্যাস গড়ে উঠে তাই সততা। কোন মানুষ জন্মগতভাবে সৎ
হতে পারে না, মানুষ ভাল কাজ করতে যখন সৎ অভ্যাস গঠন করে, তখন তাকে সৎলোক বলা হয়।
সূচরিত্রের অধিকারী হলেই মানুষকে সৎ বলা যায়। মানুষ যখন তার প্রবৃত্তি, কামনা ও বাসনাকে
বিচার-বুদ্ধির দ্বারা নিয়ন্ত্রণ করে জীবনযাপন করে তখন সে চরিত্রবান বলে বিবেচিত হয়। তাই
ম্যাকেনজী বলেন, সততা বলতে বুঝায় চরিত্রের সৎ অভ্যাস এবং তা কর্তব্য থেকে পৃথক। কর্তব্য বলতে বুঝায় এক বিশেষ ধরনের কাজ যা আমাদের করা উচিত।
সততা সম্পর্কে সক্রেটিস ও এ্যারিষ্টটলের ধারণা
সক্রেটিসের মতে সততা হল জ্ঞান। যে ব্যক্তি কল্যাণের স্বরূপ অনুধাবন করতে পারে সে সৎ কাজ না
করে পারে না। আবার যে ব্যক্তি কল্যাণের স্বরূপ সম্পর্কে ওয়াকিবহাল নয়, সে সৎকাজ করতে পারে
না। কাজেই জ্ঞানমানে সততা এবং অজ্ঞানতাই অসদাচার। সক্রেটিস মনে করেন যে, কোন ব্যক্তি
জ্ঞাতসারে অন্যায় কাজ করতে পারে না। তাই জ্ঞানই সততার মূলকথা।
সক্রেটিসের মতবাদ সমর্থন করলে মানুষকে তার অন্যান্য কার্যের জন্যে দায়ী করা চলে না। জ্ঞান যদি
সততা হয় এবং অজ্ঞানতা যদি অসদাচার হয়, তবে মানুষ তার গর্হিত কার্যের জন্যে দায়ী নয়, কেননা
এটি তার জ্ঞানপ্রসুত। কাজেই সক্রেটিসের মতবাদ এ প্রসঙ্গে কতটুকু গ্রহণ করা যায় তা ভেবে দেখার বিষয়।
দ্বিতীয়ত, সক্রেটিসের মতের যতটুকু বাস্তব ভিত্তি আছে তাও প্রশ্নবোধক। মানুষ অনেক সময়
অন্যায়কে অন্যায় জেনেও অন্যায় করে। মানুষ কোন কাজকে ন্যায় কাজ মনে করলেই যে তা করতে
বাধ্য থাকবে এমন নয়। কেননা অনেক সময় মানুষকে তার বিচার বা সিদ্ধান্তের বিপরীত কাজ করতে
দেখা যায়। কাজেই জ্ঞাতসারে মানুষ অন্যায় কাজ করে না, এটি সত্য নয়। সততা শুধু জ্ঞানের উপর
নির্ভর করে না, জ্ঞান ্এবং অভ্যাস উভয়ই সততার জন্যে অপরিহার্য।
এ্যারিষ্টটলের মতে সততা হল মধ্যপন্থা নির্বাচন করার অভ্যাস, যে মধ্যপন্থা নিয়ন্ত্রিত বিচারবুদ্ধি ও
ব্যবহারিক জ্ঞানসম্পন্ন ব্যক্তি দ্বারা নির্ধারিত। মানুষের শক্তি ও অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে মধ্যপন্থা অবলম্বন
করার মধ্যে নিহিত রয়েছে সততার ভিত্তি। সততা এক ধরণের পরিমিতিবোধ, দুটি অসদাচারের
মধ্যবর্তিকা-একদিকে আতিশয্য এবং অন্যদিকে অভাব কিংবা অনুভ‚তি ও ইচ্ছার অভাব এবং
আতিশয্যোর মধ্যবর্তিকা। কাজেই, সততা একটি পরিমিত বা মধ্যবর্তী অবস্থা। কোন কিছুর আতিশয্য
বা অভাব/উভয়কে এ্যারিষ্টটল অসদাচার মনে করতেন। অনেক ধরণের সততা দু’টি চরম অবস্থার মধ্যবর্তী। যেমন-সাহসিকতা একটি সততা, একদিকে হঠকারিতা এবং অন্যদিকে কাপুরুষতার মধ্যবর্তী
অবস্থা। অনুরূপভাবে, উদারতা একটি সততা, যা অপব্যয় ও কার্পণ্যের মধ্যবর্তী অবস্থা। অবশ্য বিভিন্ন
ব্যক্তির জন্যে এই মধ্যপন্থা বিভিন্নরকম হতে পারে।
এরিষ্টটলের মতবাদের মধ্যে বেশ কিছুটা সত্য আছে। নৈতিক নিয়ম অনুসারে প্রবৃত্তিক বিচারবুদ্ধির
মধ্যে সঙ্গতি স্থাপনই সততা; অর্থাৎ মানব জীবনে প্রবৃত্তি ও বিচারবুদ্ধি উভয়ের পরিমিত অবদান
অপরিহার্য। এ পর্যন্ত এ্যারিষ্টটলের মতবাদ যুক্তিসঙ্গত; কিন্তু বিশেষ ক্ষেত্রে এ নিয়ম প্রয়োগ করা কঠিন
ব্যাপার। যখন কোন দেশ বহি:শত্রু কর্তৃক আক্রান্ত হয, তখন শত্রুকে ধ্বংস করে দেশের স্বাধীনতা
রক্ষার জন্যে দেশবাসীর মধ্যে দেশপ্রেম জেগে উঠে। দেশপ্রেম- এ সততার মধ্যে আতিশয্য আছে।
তাঁর মত সমর্থন করলে দেশপ্রেমকে সততা বলা কঠিন। পরম কল্যাণের ধারণা ছাড়া সততাকে ব্যাখ্যা
করা যায় না। সকল অবস্থায় পরিমিত অপরিমিতির মতই অসদাচার, কাজেই সকল ক্ষেত্রে মধ্যবর্তী
অবস্থা অবলম্বনকে সততা বলা যায় না।
সততার শ্রেণীবিন্যাস
সততা ও সদগুণাবলী অসংখ্য। এদের সুষ্ঠু ও পূর্ণাঙ্গ শ্রেণীবিন্যাস সম্ভব নয়। তাই বিিিভন্ন নীতি
শাস্ত্রবিদ বিভিন্নভাবে সদগুণাবলী বা সততার শ্রেণী বিন্যাস করেছেন। অনেকেই সততাকে তিনটি
প্রধান শ্রেণীতে বিভক্ত করেছেন। যথা-(ক) আত্মকেন্দ্রিক সততা (খ) পরকেন্দ্রিক সততা এবং (গ)
আদর্শকেন্দ্রিক সততা।
(ক) আত্মকেন্দ্রিক সততা : এ ধরনের সততা মূখ্যত ব্যক্তির নিজের কল্যাণ সাধনের উপযোগ‘ী। তাই
বলে সততা যে শুধু ব্যক্তির কল্যাণে সীমিত থাকবে এমন নয়। কেননা যেহেতু ব্যক্তি সমাজের সঙ্গে
সংশ্লিষ্ট সেহেতু ব্যক্তির কল্যাণ সমাজ কল্যাণের সঙ্গে যুক্ত। আত্মকেন্দ্রিক সততার কতকগুলো উপভাগ
দেয়া হবে :
(১) সাহসিকতা : মানুষের দু:খভীতিকে জয় করার শক্তিকে সাহসিকতা বলা হয়। ভবিষ্যতের বৃহত্তর
এবং মহৎ উদ্দেশ্য লাভের জন্যে বর্তমানের দু:খ-কষ্ট সহ্য করার শক্তি হল সাহসিকতা। মনোবল,
ধৈর্য, অধ্যবসায়, দৈহিক সাহস ইত্যাদি এ শ্রেণীর সততার অন্তর্গত।
(২) মিতাচার : ব্যক্তিগত কল্যাণ ও সামাজিক কল্যাণ লাভের ইচ্ছা ও বিচারবুদ্ধির মধ্যে সমন্বয় সাধন
করাকে মিতাচার বলা হয়। মানুষ কল্যাণ লাভের জন্যে সংযত ও বিচারবুদ্ধিসন্মত জীবনযাপন করতে
বাধ্য হয়।
(২) পরিশ্রম ও অধ্যবসায় : সাময়িক আরাম-আয়েশ তুচ্ছ করে উচ্চতর কল্যাণ লাভের জন্যে দেহ ও
মনের উৎকর্ষ সাধন করা ব্যক্তির অবশ্য করণীয় ; পরিশ্রম ও অধ্যবসায় ছাড়া জীবনের সীমাহীন
সম্ভাবনাকে বাস্তবায়িত করা সম্ভব নয়। সুতরাং মানুষকে মানুষ হিসাবে বাঁচতে হলে পরিশ্রম ও
অধ্যাবসায়ের অনুশীলন আবশ্যক।
(৪) মিতব্যয়িতা : মিতব্যয়িতা মানুষের ব্যক্তিগত জীবনের উৎকর্ষ বিধানের জন্যে অপরিহার্য। বাক্য,
কার্য ও চিন্তায় মিতব্যয়ী হওয়া মানুষের উচিত। আর্থিক মিতব্যয়িতাই শুধু পালনীয় নয়। মানুষের
ব্যবহারিক জীবনের বিভিন্ন দিকে মিতব্যয়িতার অভ্যাস বাঞ্ছনীয়। মিতব্যয়িতা শুধু ব্যক্তিগত কল্যাণই
আনয়ন করে না, সমাজের কল্যাণও সাধন করে।
(খ) পরকেন্দ্রিক সততা : পরকেন্দ্রিক সদগুণাবলী অপরের কল্যাণ সাধনের জন্যে নিয়োজিত হয়।
যেমন- (১) ন্যায়পরায়ণতা : প্রত্যেক মানুষের পরিশ্রমের যোগ্য পুরস্কার দেওয়া, কিংবা তার সর্বাঙ্গীণ
বিকাশের পথে অন্তরায় সৃষ্টি না করা ন্যায়পরায়ণতার অন্তর্ভুক্ত। ব্যাপক অর্থে ন্যায়পরায়ণতা বলতে
সেই সকল গুণকে বুঝায়, যেগুলো সমাজের অন্যান্য ব্যক্তির সাথে আমাদের সম্পর্ক মধুময় করে।
(২) বদান্যতা : অপরের কল্যাণ সাধনের ইচ্ছাকে বদান্যতা বলা হয়। বদান্যতা বিভিন্নভাবে প্রকাশিত
হয়, যেমন- ¯েœহ, বন্ধুত্ব, দেশপ্রেম ইত্যাদি।
(গ) আদর্শকেন্দ্রিক সততা: নৈর্ব্যক্তিক আদর্শের জন্যে আকাক্ষা আদর্শের সততা। সত্য, সুন্দর ও
কল্যাণের আদর্শ অনুসারে জীবনকে গড়ে তোলার বাসনা ও সে অনুসারে কাজ করার অভ্যাসকে
আদর্শকেন্দ্রিক সততা বলে। আদর্শকেন্দ্রিক সততা তিন ধরনের হতে পারে। যথা- (১) বুদ্ধি সন্বন্ধীয়
সততা (২) সৌন্দর্যসন্বন্বীয় সততা এবং (৩) নৈতিক সততা।
(১) বুদ্ধি সম্পর্কীয় সততা : বুদ্ধি সম্পর্কীয় সততা বলতে বুঝায় আদর্শ জীবন গড়ে তোলার আকাক্সক্ষা
জ্ঞান লাভের অনুসন্ধিৎসা।
(২) সৌন্দর্য্য সন্বন্বীয় সততা: সৌন্দর্য্য সন্বন্বীয় সততা হলো যা কিছিু সুন্দর তা লাভ করবার
আকাক্সক্ষা সুন্দরভাবে জীবনযাপনের মানসিক প্রবণতা।
(৩) নৈতিক সততা: নৈতিক সততা বলতে বুঝায় পরমকল্যাণ লাভের জন্যে বুদ্ধিদীপ্ত জীবনযাপনের
চেষ্টা, নৈতিক আদর্শ অনুসারে জীবন গঠন করা।
ব্যক্তিগত ও সামাজিক সততা
মিতাচার ও মানসিক উৎকর্ষকে ব্যক্তিগত সততা বলে অভিহিত করা হয়। মিতাচার হলো প্রবৃত্তিকে
বুদ্ধির নিয়ন্ত্রণাধীন রাখা। মিতাচারের না বোধক ও হাঁ বোধক দু’টি দিক রয়েছে। না বোধক দিক
দিয়ে মিতাচার হলো নৈতিক নিয়মানুসারে জীবনযাপন করা; অর্থাৎ প্রবৃত্তিকে বিচারবুদ্ধির দ্বারা নিয়ন্ত্রিত
করা আবশ্যক। হাঁ বোধক দিক দিয়ে মিতাচার জীবনের উদ্দেশ্যের ঐক্যসূত্র। আমাদের জীবনের
স্বাভাবিক শক্তিকে একই উদ্দেশ্য সাধনের জন্যে নিয়ন্ত্রিত করা দরকার। কাজেই মিতাচার একটি
ব্যক্তিগত সততা। মানসিক উৎকর্ষ বলতে মানুষের সকল আত্মিক শক্তির স্ফ‚রণ বুঝায়। আমরা যখন
বুদ্ধিগত, অনুভ‚তিমূলক ও ইচ্ছামূলক সমস্ত শক্তির সুসংহত বিকাশ সাধন করতে সমর্থ হই তখন
আমরা সত্যিকার মানসিক উৎকর্ষের অধিকারী হই। অবশ্য মানসিক উৎকর্ষ লাভের জন্যে দৈহিক
উৎকর্ষের প্রয়োজন। নৈতিক উৎকর্ষ লাভের জন্যে দৈহিক সুস্থতার প্রয়োজন। একথা সত্য যে সুস্থ
মানসিক অবস্থার জন্যে সুস্থ দেহের প্রয়োজন।
ন্যায়পরায়ণতা ও বদান্যতাকে সামাজিক সততা বলে অভিহিত করা হয়। ন্যায়পরায়ণতা নাবোধক
সততা এবং বদান্যতা হাঁ বোধক সততা। অন্যের ব্যক্তিগত সততা বিকাশের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি
না করাই ন্যায়পরায়ণতা। ন্যায়পরায়ণতা, বদান্যতার পূর্বগামী। উদার হতে হলে ন্যায়পরায়ণ হতে
হবে। বদান্যতা হল অন্যের ব্যক্তিগত সততা বিকাশে সাহায্য করা। সহানুভ‚তি, সমবেদনা ও ভালবাসা
বদান্যতার অন্তর্গত। অন্যের সুখ-দু:খকে নিজের সুখ-দু:খ হিসেবে মনে করতে পারা বা অন্যের সুখ-
দু:খের সঙ্গে নিজেকে একীভুত করাই বদান্যতা। বদান্যতার স্বার্থকতা নিহিত রয়েছে বিশ্বপ্রেমে।
মৌলিক সততা
মৌলিক সততা বলতে সেই সদগুণাবলীকে বুঝায়, যা বিভিন্ন শ্রেণীর সদগুণাবলীর ভিত্তি। প্লেটোর
মতে, মৌলিক সততা সংখ্যায় চারটি, যথা-জ্ঞান, সাহসিকতা, আত্মসংযম এবং ন্যায়পরায়ণতা। জ্ঞান
ছাড়া মানুষ তার কর্তব্য স্থির করতে পারে না, জ্ঞান নৈতিক জীবনের এক অপরিহার্য শর্ত। সাহসিকতা
ও আত্মসংযম আত্মকেন্দ্রিক সততা, সাহসিকতা হলো সুখের প্রলোভনকে জয় করার ইচ্ছাশক্তি।
ন্যায়পরায়ণতা হলো ব্যক্তিগত স্বার্থ চিন্তাকে পরিবর্তন করা ও নিরপেক্ষতা অবলম্বন করা।
ন্যায়পরায়ণতা সকল সামাজিক সদগুণের ধারক।
সারকথা:
সততা হলো জ্ঞান। যে ব্যক্তি কল্যাণের স্বরূপ অনুধাবন করতে পারে সে সৎ কাজ না করে পারে না।
তাই সততা মানুষের স্বভাবজাত প্রবণতা নয়, অর্জিত প্রবণতা। মানুষের শক্তি ও অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে
মধ্যপন্থা অবলম্বন করার মধ্যে নিহিত রয়েছে সততার ভিত্তি। তাই সততা এক ধরনের পরিমিতি, দু’টি
অসদাচারের মধ্যবর্তিকা। একদিকে আতিশয্য এবং অন্যদিকে অভাব। নৈতিক নিয়ম অনুসারে
প্রবৃত্তিকে বিচারবৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গতি স্থাপনই সততা, অর্থাৎ মানব জীবনে প্রবৃত্তি ও বিচারবুদ্ধি উভয়ের পরিমিত অবদান অপরিহার্য।
সঠিক উত্তরটি লিখুন
১. সক্রেটিসের মতে সততা কি ?
ক. জ্ঞান
খ প্রবৃত্তি
গ. মিতব্যয়িতা
ঘ. সাহস।
২.প্লেটোর মতে মৌলিক সততা সংখ্যায় কয়টি ?
ক. চারটি
খ. পাঁচটি
গ. তিনটি
ঘ. দুইটি।
৩. সততাকে কয়টি শ্রেণীতে বিভক্ত করা হয়েছে?
ক. চারটি
খ. পাঁচটি
গ. তিনটি
ঘ. দুইটি।
৪. এরিস্টটলের মতে সততা কি?
ক. সাহসিকতা
খ. উদারতা
গ. কার্পণ্য
ঘ. মধ্যপন্থা নির্বাচন করার অভ্যাস।
সংক্ষিপ্ত উত্তরমূলক প্রশ্ন :
১. সততা কাকে বলে ?
২. সততা সম্পর্কে সক্রেটিসের ধারণা কি ?
রচনামুলক প্রশ্ন :
১. সততা কি ? সততা সম্পর্কে সক্রেটিস ও এরিষ্টটলের ধারণা ব্যাখ্যা করুন।
২. ব্যক্তিগত ও সামাজিক সততা কি ? বিশ্লেষণ করুন।
উত্তর : ১. ক ২. ক, ৩. খ, ৪. ঘ।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]