জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত উল্লেখযোগ্য মানবাধিকার সমূহ উল্লেখ করুন। মানবাধিকার কার্যকরকরতে জাতিসংঘের ভ‚মিকা আলোচনা করুন।

জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত মৌলিক মানবাধিকারসমূহ
মানবাধিকার ঘোষণা দলিলের মোট অনুচ্ছেদ সংখ্যা ৩০। বিশ্বজনীন মানবাধিকারের ঘোষণাপত্রে
৩০টি অনুচ্ছেদে মানুষের যে সকল অধিকারের কথা বলা হয়েছে সেগুলো বিশ্লেষণ করলে যেসকল
অধিকার পাওয়া যায় তার মধ্যে নি¤œবার্ণিত অধিকারগুলো উল্লেখযোগ্য।
জন্মগতভাবে সমমর্যাদা লাভের অধিকার;
জীবনধারণের অধিকার;
স্বাধীনতার অধিকার;
ব্যক্তিগত নিরাপত্তার অধিকার;
দাসত্বে না থাকার অধিকার;
নির্যাতিত এবং নিষ্ঠুরতার শিকার না হওয়ার অধিকার;
আইনের দ্বারা সমভাবে রক্ষিত হওয়ার অধিকার;
গ্রেফতার, আটক বা নির্বাসনের ব্যাপারে রক্ষাকবচের অধিকার;
পরিবার ও বসতবাড়ির নিরাপত্তার অধিকার;
সম্মান ও সুনাম রক্ষার অধিকার;
রাষ্ট্রের সীমানায় চলাচল ও বসতিস্থাপনের অধিকার;
দেশত্যাগ ও স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের অধিকার;
নির্যাতন এড়ানোর জন্যে বিদেশে আশ্রয় প্রার্থনার অধিকার;
জাতীয়তার অধিকার ও জাতীয়তা পরিবর্তনের অধিকার;
সম্পত্তির মালিক হওয়ার অধিকার;
চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতার অধিকার;
ধর্মের স্বাধীনতার অধিকার এবং ধর্ম শিক্ষাদান, প্রচার, পালন ও উপাসনার অধিকার;
মতামত পোষণ ও প্রকাশের অধিকার;
সরকারি চাকুরিতে সমান সুযোগ লাভের অধিকার;
ভোট প্রদানের অধিকার;
সামাজিক নিরাপত্তা লাভের অধিকার;
মর্যাদা ও অবাধে ব্যক্তিত্ব বিকাশের অধিকার;
সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অধিকার;
খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসার, শিক্ষার অধিকার;
সামাজিক সেবামূলক কাজ লাভের অধিকার;
জীবন যাপনে অপারগতার ক্ষেত্রে নিরাপত্তা লাভের অধিকার;
শিশুর অভিন্ন সামাজিক নিরাপত্তা ভোগের অধিকার;
সাংস্কৃতিক জীবনে অবাধে অংশগ্রহণের অধিকার এবং শিল্পকলা চর্চার অধিকার;
বৈজ্ঞানিক অগ্রগতি ও এর সুফলের অংশীদার হওয়ার অধিকার;
প্রতিটি মানুষ উপরে বর্ণিত স্বাধীনতা ও অধিকারে যত্ববান। এ সকল স্বাধীনতা ও অধিকার
আপনাআপনি কার্যকর হয় না। পরিপূর্ণভাবে এ সকল কার্যকর করতে হলে চাই অনুক‚ল পরিবেশ।
অনুক‚ল সামাজিক ও আন্তর্জাতিক পরিবেশ না থাকলে মানুষের এ সকল অধিকার ও স্বাধীনতা
পরিপূর্ণরূপে কার্যকর হতে পারে না ।
জাতিসংঘের মানবাধিকার সংশ্লিষ্ট সংস্থা
মানবধিকার কমিশনই হচ্ছে মানবাধিকার সম্পর্কিত জাতিসংঘের প্রধান সংস্থা। মানবাধিকার বিষয়ে এ
কমিশনই সার্বিক নীতি নির্দেশনা দিয়ে থাকে। অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদের একটি সংস্থা হিসেবে
১৯৪৬ সালে কমিশনটি গঠিত হয়। ৪৩ সদস্যের এ কমিশন মানবাধিকার সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে
বিভিন্ন সুপারিশের উদ্দেশ্যে প্রতি বছর ছয় সপ্তাহকাল অধিবেশনে বসে। কমিশন তার ব্যাপক
ক্ষমতাবলে মানবাধিকার সম্পর্কিত যে কোন বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণে সক্ষম। মানবাধিকার এবং
বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত অগ্রগতি কিংবা মানবাধিকার উন্নয়নের মত বিভিন্ন মৌলিক প্রশ্নে কমিশন
সমীক্ষা চালিয়ে থাকে। এ সংস্থা নতুন আন্তর্জাতিক চুক্তিও প্রণয়ন করে। এ ছাড়া বিশ্বের বিভিন্ন
অঞ্চলে মানবাধিকার সংরক্ষিত হচ্ছে কিনা, তা তদন্ত করে দেখাও কমিশনের দায়িত্ব। ব্যাপকহারে
মানবাধিকার লংঘনের প্রতিকার বিধানে সরাসরি ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষমতাও কমিশনের রয়েছে।
১৯৪৭ সালে অনুষ্ঠিত কমিশনের প্রথম অধিবেশনে সংখ্যালঘুদের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণ রোধ ও
তাদের নিরাপত্তা বিধানের ব্যাপারে নিরপেক্ষ বিশেষজ্ঞদের নিয়ে একটি উপকমিশন প্রতিষ্ঠা করে।
বৈষম্যের অবসান এবং সংখ্যালঘুদের অধিকার ও মৌলিক স্বাধীনতা সংরক্ষণের উদ্দেশ্যে সমীক্ষা
পরিচালনা ও সুপারিশ প্রদানই এই উপ-কমিশনের মূল লক্ষ্য। এ ছাড়াও পরিষদ বা কমিশনের প্রদত্ত
অন্যান্য দায়িত্বও সম্পাদন করতে হয় উপকমিশনকে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে প্রধানত মানবাধিকার
লংঘনের বিষয়ে পেশকৃত অভিযোগপত্র পরীক্ষা ও পর্যালোচনা।
মানব তৎপরতার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থাকায় জাতিসংঘের প্রায় সব কটি সংস্থাই কোন না কোনভাবে
মানবাধিকারের সঙ্গে জড়িত। মানবধিকার কমিশন ও তার উপকমিশন ছাড়া অপর যে সকল প্রধান
প্রধান ফোরামে মানবাধিকার প্রশ্ন আলোচনা করা হয়, সেগুলো হচ্ছে: সাধারণ পরিষদ, অর্থনৈতিক ও
সামাজিক পরিষদ, নারীদের মর্যাদাবিষয়ক কমিশন এবং বর্ণবৈষম্য দূরীকরণ কমিটি। এ সকল ফোরাম
বিশ্বব্যাপী মানবাধিকার কার্যকরী করার অনুক‚ল সামাজিক ও আন্তর্জাতিক পরিবেশ গড়ে তুলতে
প্রয়াসী। জাতিসংঘ সনদে সাধারণ পরিষদকে, “অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে
আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সম্প্রসারণ এবং জাতি, ধর্ম, ভাষা, নারী পুরুষ নির্বিশেষে মানবাধিকার ও
মৌলিক স্বাধীনতা নিশ্চিত করণে সাহায্য” করার উদ্দেশ্যে “সমীক্ষণ পরিচালনার নির্দেশ ও সুপারিশ
প্রদান” করার দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদের উদ্যোগে
সাধারণ পরিষদের আলোচ্যসূচিতে মানবাধিকারের বিষয় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
জাতিসংঘ সনদ অনুসারে অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদ “সকলের জন্যে মৌলিক স্বাধীনতা ও
মানবাধিকার নিশ্চিত করা এবং এ ব্যাপারে মানুষের শ্রদ্ধাবোধ বাড়ানোর উদ্দেশ্যে সুপারিশ” প্রদান
করতে পারে। মানবাধিকার সমুন্নত করার লক্ষ্যে সাধারণ পরিষদে প্রেরণের জন্যে খসড়া কনভেনশন
প্রণয়ন, আন্তর্জাতিক সম্মেলন আহŸান ও কমিশন গঠনের এখতিয়ারও পরিষদের রয়েছে। পরিষদ
এসকল বিষয়ে তার সুপারিশ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে গৃহীত পদক্ষেপ সম্পর্কে অবহিত হবার জন্যে
জাতিসংঘের সদস্য দেশ ও জাতিসংঘের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে সমঝোতায় আসতে পারে।
জাতিসংঘের অন্যান্য প্রধান অঙ্গসংস্থা, নিরাপত্তা পরিষদ, অছি পরিষদ এবং আন্তর্জাতিক আদালতেও
মাঝে মাঝে মানবাধিকার প্রসঙ্গ গৃহীত হয়ে থাকে।
মানবাধিকার লংঘনের ব্যাপারে জাতিসংঘের পদক্ষেপ
মানবাধিকার কমিশন ও তার উপ-কমিশন প্রতিবছর প্রকাশ্য অধিবেশনে মানবাধিকার ও মৌলিক
স্বাধীনতা লংঘনের প্রশ্নে আলোচনা করে থাকে। বিশ্বের যে কোন অংশে বর্ণবৈষম্য ও বর্ণবাদের
বিষয়বস্তু এ আলোচনার অন্তর্ভুক্ত। পরিস্থিতির পর্যালোচনার আলোকে সংশ্লিষ্ট এলাকায় তথ্য সন্ধানীদল
বা বিশেষজ্ঞ প্রেরণ, সরেজমিনে ঘটনাপ্রবাহ জরিপ, সরকারসমূহের সঙ্গে আলোচনা, প্রয়োজনীয়
সহায়তা দান, অথবা কোন কোন ক্ষেত্রে সরাসরি নিন্দা জ্ঞাপন করার সিদ্ধান্ত গ্রহণের পদক্ষেপ নেয়া
হয়।
এ ছাড়াও মানবাধিকার কমিশন ও তার উপ-কমিশন বিশেষত ব্যাপকহারে মানবাধিকার লংঘনের
কার্যকারণ পরীক্ষা করে দেখেছে। এ উদ্দেশ্যে দুটি কার্যনির্বাহী গ্রুপ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। একটির
দায়িত্ব হচ্ছে, দাসত্ব বা শিশু শ্রমের মতো অমানবিক আচরণ পর্যালোচনা। অপরটি বলপ্রয়োগের দরুন
বা ইচ্ছার বিরুদ্ধে নিরুদ্দেশ হবার ঘটনাবলী তদন্তের উদ্দেশ্যে গঠন করা হয়। নির্যাতনের ঘটনাও
অনুরূপ একটি উদ্বেগজনক বিষয়। অপরদিকে, ব্যাপকহারে দেশত্যাগ এবং সংক্ষিপ্ত ও একতরফা
বিচারে মৃত্যুদন্ড দানের বিষয় তদন্তের জন্যেও বিশেষ প্রতিবেদক নিয়োগ করা হয়েছে।
মানবাধিকার কার্যকর করতে জাতিসংঘের প্রয়াস
‘পরবর্তী প্রজন্মগুলোকে যুদ্ধের অভিশাপ থেকে রক্ষা করতে হবে’-এ মৌল অভিপ্রায় নিয়ে জাতিসংঘের
স্থপতিগণ ১৯৪৫ সালে এর সনদ প্রণয়ন করেছিলেন। এ সনদেই মৌলিক মানবাধিকার এবং ব্যক্তি
মানুষের মূল্য ও মর্যাদার বিষয়ে নেতৃবৃন্দের আস্থা এবং দৃঢ়তা অভিব্যক্ত হয়। জাতিসংঘের সনদেই
মূলত মানবাধিকারের প্রতিফলন ঘটে। সনদে বলা হয় যে, বিশ্বশান্তির জন্যে স্থিতিশীলতা ও
জনকল্যাণ অপরিহার্য। এ কারণেই জীবনযাত্রার উন্নততর মান নিশ্চিতকরণ, পূর্ণ কর্মসংস্থান,
আর্থসামাজিক অগ্রগতির পরিবেশ সৃষ্টি এবং জাতি, ধর্ম, ভাষা, নারী-পুরুষ নির্বিশেষে মানবাধিকারের
প্রতি সার্বজনীন শ্রদ্ধা ও সকল মানুষের মৌলিক স্বাধীনতা সমুন্নত রাখার বিষয়টি বিশ্বসংস্থার অন্যতম
অভীষ্ট লক্ষ্য হিসেবে নির্ধারণ করা হয়।
মানবাধিকার সামাজিক ও অর্থনৈতিক অগ্রগতি এবং বিশ্বশান্তির মত বিষয়গুলো পরস্পরের সাথে
ওতপ্রোতভাবে জড়িত। ছোটবড় নির্বিশেষে সকল দেশ ও জাতিকে এগুলো অর্জনে সহায়তার জন্যে
জাতিসংঘ তাই অন্যতম প্রাথমিক কর্তব্য হিসেবে মানবাধিকার বিষয়ক বিশ্বজনীন ঘোষণাপত্রটি প্রণয়ন
করে। ১৯৪৮ সালে সংস্থার সাধারণ পরিষদে সর্বসম্মতিক্রমে এ ঘোষণাপত্র গৃহীত হয়। এর আঠার
বছর পর ১৯৬৬ সালের ৬ ডিসেম্বর অর্থনৈতিক সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অধিকার সম্পর্কে আন্তর্জাতিক
চুক্তি সম্পাদনের মাধ্যমে ঘোষণাপত্রকে আরো সুনির্দিষ্ট আইনগত রূপ দেয়া হয়। এ সময় শেষোক্ত
চুক্তিটির একটি ঐচ্ছিক সহদলিলও গৃহীত হয়। এ দু’টি চুক্তি এবং ঐচ্ছিক সহদলিলটি যারা গ্রহণ
করেন, সে সকল দেশ থেকে মানবাধিকার কমিটি নামক আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ কমিটিতে মানবাধিকার
লঙ্ঘনের বিষয়ে ব্যক্তিগত অভিযোগপত্র দাখিল করা যাবে। বস্তুত শুরু থেকে মানবাধিকার সমুন্নত
রাখার জন্যে বিশ্বসংস্থার জোর প্রয়াস চলছে। এর বিভিন্ন অঙ্গসংস্থা বিভিন্ন কনভেনশন গ্রহণ করেছে।
জাতিসংঘ তার বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের সহায়তায় বিশেষ বিষয়ে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক কনভেনশন গ্রহণ
করেছে। মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্রের বিভিন্ন অনুচ্ছেদকে আরো সুনির্দিষ্ট এবং তাৎপর্যপূর্ণ
করার জন্যে এ প্রস্তাবগুলো গ্রহণ করা হয়। মানবাধিকার রক্ষার জন্যেই এসকল প্রস্তাব গ্রহণ ও বলবৎ
করা হয়।
সারকথা: বিশ্বজনীন মানবাধিকারের ঘোষণায় মানুষকে মানুষ হিসেবে বেঁচে থাকার জন্যে প্রয়োজনীয়
সকল অধিকার প্রদান করেছে। বিশ্বজনীন মানবাধিকারের ঘোষণার ভ‚মিকায় বলা হয়েছে,“মানব
সমাজের প্রতিটি সদস্যের আত্মমর্যাদা ও অবিচ্ছেদ্য সমঅধিকারের স্বীকৃতিই হচ্ছে বিশ্বে স্বাধীনতা,
ন্যায়বিচার ও শান্তির মূল ভিত্তি”। এতে উল্লেখ করা হয়েছে যে, জাতিসংঘে অন্তর্ভুক্তির পর সদস্য
রাষ্ট্রগুলো বিশ্বসংস্থার সহযোগিতায় মানবাধিকারের প্রতি সম্মান প্রদর্শন ও মানুষের মৌলিক স্বাধীনতা
সংরক্ষণের জন্যে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সাধারণ পরিষদ অতঃপর এ ঘোষণাকে “সকল মানুষ ও জাতির জন্যে
অবশ্য পালনীয় কর্তব্য” হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। প্রত্যেক ব্যক্তি ও সমাজের প্রতিটি অংশকে
এসকল অধিকার ও স্বাধীনতার মর্যাদা বিধান এবং এগুলোর স্বীকৃতি ও প্রয়োগ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সচেষ্ট হতে হবে।
সঠিক উত্তরটি লিখুন
১. বিশ্বজনীন মানবাধিকার ঘোষণা- দলিলের মোট অনুচ্ছেদ সংখ্যা-
ক. ৩০ টি
খ. ৩৫ টি
গ. ৫৪ টি
ঘ. ৬৫ টি।
২. মানবাধিকার সম্পর্কিত জাতিসংঘের প্রধান সংস্থা ‘মানবাধিকার কমিশন’টি গঠিত হয়-
ক. ১৯৪৮ সালে
খ. ১৯৪৬ সালে
গ. ১৯৫২ সালে
ঘ. ১৯৪৭ সালে।
৩. মানবাধিকার বিষয়ে সঠিক নীতি নির্দেশনা দিয়ে থাকে-
ক. জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশন
খ. নিরাপত্তা পরিষদ
গ. অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদ
ঘ. আন্তর্জাতিক আদালত।
সংক্ষিপ্ত উত্তরমূলক প্রশ্ন
১. মানবাধিকার লংঘনের ব্যাপারে জাতিসংঘের গৃহীত পদক্ষেপগুলো উল্লেখ করুন।
২. জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের ভ‚মিকা সংক্ষেপে ব্যাখ্যা করুন।
রচনামূলক প্রশ্ন
১. জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত উল্লেখযোগ্য মানবাধিকার সমূহ উল্লেখ করুন।
২. মানবাধিকার কার্যকরকরতে জাতিসংঘের ভ‚মিকা আলোচনা করুন।
উত্তরমালাঃ ১। ক ২। খ ৩। ক
সহায়ক গ্রন্থ:
গাজী শাসছুর রহমান, মানবাধিকার ভাষ্য, ঢাকা : বাংলা একাডেমী, ১৯৯৪
জেমস ডবিøউ নিকেল (আফতাব হোসেন-অনুঃ), মানবাধিকারের তাৎপর্য, ঢাকা : বাংলা একাডেমী, ১৯৯৬
আজকের জাতিসংঘ, ঢাকা : জাতিসংঘ তথ্য কেন্দ্র, ১৯৯৬
বিএ/বিএসএস প্রোগ্রাম বাংলাদেশ উš§ুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]