নির্বাচকমন্ডলী বলতে কি বুঝেন? ‘সার্বজনীন প্রাপ্তবয়স্কের ভোটাধিকার’

নির্বাচন পদ্ধতি (গড়ফবং ড়ভ ঊষবপঃরড়হ)
বর্তমান যুগে গণতন্ত্র বলতে পরোক্ষ বা প্রতিনিধিত্বমূলক গণতন্ত্রকে
বুঝায়। এ ধরনের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় প্রতিনিধি নির্বাচনের পদ্ধতিগত বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
বর্তমান প্রতিনিধিত্বমূলক গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় প্রতিনিধি নির্বাচনের ব্যাপারে দু’টি পদ্ধতি আমরা
উলে খ করতে পারি। এ পদ্ধতি দু’টি সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হল: -
প্রত্যক্ষ নির্বাচন প্রত্যক্ষ নির্বাচন ব্যবস্থায় ভোটদাতাগণ নিজেরাই সরাসরি
নিজেদের প্রতিনিধিকে নির্বাচন করে। বর্তমানে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রসমূহের
আইনসভার নি¤œকক্ষের সদস্যগণ এ পদ্ধতিতেই জনগণের দ্বারা প্রত্যক্ষভাবে নির্বাচিত হন। এ ধরনের
নির্বাচন পদ্ধতি খুবই সহজ-সরল। এ পদ্ধতিতে নির্বাচকগণ নির্দিষ্ট ভোটদান কেন্দ্রে এসে প্রতিদ্ব›দ্বী
প্রার্থীদের মধ্যে পছন্দমত একজনকে ভোট দেন। গণনায় সর্বাধিক সংখ্যক ভোটপ্রাপ্ত প্রার্থী নির্বাচিত
হন। বর্তমান গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রসমূহে এ নির্বাচন পদ্ধতি অত্যন্ত জনপ্রিয়।
পরোক্ষ নির্বাচন পরোক্ষ নির্বাচনে ভোটদাতাগণ প্রত্যক্ষভাবে তাদের
প্রতিনিধি নির্বাচন না করে একটি মাধ্যমিক সংস্থা গঠন করে। সেই মাধ্যমিক সংস্থার নির্বাচিত
সদস্যগণই চ‚ড়ান্তভাবে প্রতিনিধি নির্বাচন করে। এই মাধ্যমিক সংস্থাটিকে সাধারণত ‘নির্বাচক সংস্থা’
বলা হয়। এ ধরনের নির্বাচন পদ্ধতিতে প্রতিনিধি নির্বাচনের চ‚ড়ান্ত ক্ষমতা
ভোটারদের হাতে থাকে না; থাকে নির্বাচিত সংস্থার সদস্যগণের হাতে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট
পরোক্ষ নির্বাচন পদ্ধতিতে ইলেকটোরাল কলেজের সদস্যদের দ্বারা নির্বাচিত হয়ে থাকেন।
সার্বজনীন প্রাপ্তবয়স্কের ভোটাধিকার ( গণতন্ত্রে ভোটাধিকার
নাগরিকের একটি অতি মূল্যবান রাজনৈতিক অধিকার এবং গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বও
বটে। গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় জনগণই সার্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী। জনগণের এ সার্বভৌম ক্ষমতা
প্রয়োগের জন্যই সার্বজনীন ভোটাধিকারের ধারণা জন্মলাভ করেছে। আধুনিক বিশ্বের সকল গণতান্ত্রিক
রাষ্ট্রেই সার্বজনীন ভোটাধিকারের ধারণা জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। জনসাধারণ ভোটাধিকারের ভিত্তিতে
তাদের সার্বভৌম ক্ষমতা প্রয়োগ করে সরকার ও রাষ্ট্র পরিচালনায় অংশগ্রহণ করে থাকে। বর্তমানে
প্রায় সকল রাষ্ট্রেই সার্বজনীন প্রাপ্তবয়স্কদের ভোটাধিকারকে নির্বাচনের ভিত্তি হিসেবে গ্রহণ করা হয়।
জাতি, ধর্ম, বর্ণ, স্ত্রী-পুরুষ, শিক্ষিত-অশিক্ষিত নির্বিশেষে যখন দেশের সকল সুস্থ ও প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তি
ভোট দিয়ে প্রতিনিধি নির্বাচন করতে পারেন তখন তাকে ‘সার্বজনীন প্রাপ্তবয়স্ক ভোটাধিকার’ বলে। এ
নীতি অনুসারে কেবল অপ্রাপ্ত বয়স্ক ছাড়া অন্য কোন কারণে জনগণকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করা
হয় না। তবে উন্মাদ, দেউলিয়া, রাষ্ট্রদ্রোহী, গুরুতর অপরাধে দন্ডিত ব্যক্তি, বিদেশী প্রভৃতি ব্যক্তিদের
ভোটাধিকার দেওয়া হয় না।
একটি উত্তম নির্বাচন পদ্ধতির বৈশিষ্ট্যসমূহ
নির্বাচন যে - কোন রাষ্ট্র বাছাইয়ের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা রাখে। এ কারণে একটি উত্তম নির্বাচন
পদ্ধতি প্রত্যেক রাষ্ট্রের নিকটই গ্রহণযোগ্য। নিæে একটি উত্তম নির্বাচন পদ্ধতির উল্লেখ্যযোগ্য বৈশিষ্ট্য
আলোচনা করা হল:
সার্বজনীন প্রাপ্তবয়স্কের ভোটাধিকার রাষ্ট্রের কাজে সকলের
অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার জন্য জাতি, ধর্ম, বর্ণ, স্ত্রী-পুরুষ, শিক্ষিত-অশিক্ষিত নির্বিশেষে সার্বজনীন
প্রাপ্তবয়স্কের ভোটাধিকারের ভিত্তিতে নির্বাচন হওয়া উত্তম।
প্রত্যক্ষ নির্বাচন (উরৎবপঃ ঊষবপঃরড়হ) : রাজনৈতিক সচেতনতা বৃদ্ধি ও দুর্নীতিমুক্ত নির্বাচনের জন্য প্রত্যক্ষ নির্বাচন পদ্ধতি শ্রেয়।
গোপন ভোট : গোপন ভোট গ্রহণ পদ্ধতি নির্বাচনের পবিত্রতা বজায় রাখে।
নির্ভয়ে উপযুক্ত প্রার্থীদের পক্ষে গোপন ব্যালেটের মাধ্যমে ভোট প্রদান উত্তম পদ্ধতি।
সহজ ভোট পদ্ধতি (ঊধংু ঠড়ঃরহম চধঃঃবৎহ) : ভোটদান পদ্ধতি যত সহজ হবে নির্বাচন ব্যবস্থা
তত উন্নত হবে। জটিল ভোটদান পদ্ধতি স্বাভাবিকভাবেই ভোটারদের নির্বাচন বিমুখ করে তোলে।
একক ও ক্ষুদ্র নির্বাচনী এলাকা একটি নির্বাচনী
এলাকা হতে একজন প্রতিনিধি নির্বাচিত হওয়াই উত্তম। এতে ভোটারদের ভোটদান সহজ হয়।
তাছাড়া নির্বাচনী এলাকা যত ছোট হয় ততই ভাল। এতে প্রার্থী ও ভোটারদের মধ্যে সহজে
যোগাযোগ ঘটে।
সংখ্যালঘুর প্রতিনিধিত্ত¡ রাষ্ট্রের সকল সম্প্রদায়ের
প্রতিনিধিদের জন্যে সংখ্যালঘু শ্রেণীর উপযুক্ত প্রতিনিধি নির্বাচনের বিধান উত্তম নির্বাচনের বৈশিষ্ট্য।
নির্বাচকমন্ডলী
গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় নির্বাচকমন্ডলীর ভ‚মিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নির্বাচকমন্ডলীই চ‚ড়ান্ত পর্যায়ে
সরকারের রূপ ও ধরন নির্ধারণ করে থাকে। নির্বাচকমন্ডলীই ব্যালটের মাধ্যমে কোন ব্যক্তি বা দলকে
ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত করে বা ক্ষমতা থেকে অপসারণ করে। তাই দক্ষ সরকার গঠন করে সুষ্ঠুভাবে
শাসনব্যবস্থা পরিচালনা করার গুরুদায়িত্ব আজ নির্বাচকমন্ডলীর উপর ন্যস্ত। এ কারণেই অনেক লেখক
নির্বাচকমন্ডলীকে স্বতন্ত্র একটি বিভাগ হিসেবে অ্যাখায়িত করেন। গেটেল-এর (এবঃঃবষষ)
মতে,“নির্বাচকমন্ডলী কার্যত সরকারের একটি স্বতন্ত্র ও অত্যন্ত প্রভাবশালী শাখা, কারণ এর বিস্তৃত
ক্ষমতা রয়েছে এবং তা’ সরকারি ব্যবস্থায় প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রযোজ্য হয়।” এবারে আসা যাক
নির্বাচকমন্ডলী বলতে আমরা কি বুঝি।
নির্বাচকমন্ডলীর সংজ্ঞা
গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় জনগণ তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের মাধ্যমে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে
থাকে। নির্বাচনে যিনি ভোটদান ক্ষমতা প্রয়োগ করেন, তাকে আমরা ভোটার বা নির্বাচক বলি। আর
সকল নির্বাচকদের সমষ্টিগতভাবে ‘নির্বাচকমন্ডলী’ বলে। অর্থাৎ রাষ্ট্রে আইনগতভাবে ভোটাধিকারপ্রাপ্ত
ব্যক্তিবর্গের সমষ্টিকে আমরা ‘নির্বাচকমন্ডলী’ বলতে পারি।
বিভিন্ন রাষ্ট্রবিজ্ঞানী নির্বাচকমন্ডলীকে বিভিন্নভাবে সংজ্ঞায়িত করেছেন। রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ডবিøউ এফ
উইলোবি (ড ঋ ডরষষড়ঁমযনু)-র মতানুসারে, নির্বাচকমন্ডলী হল, প্রতিনিধিত্বমূলক শাসনব্যবস্থার মূল
ভিত্তি”। তিনি বলেছেন," নির্বাচকমন্ডলীর সংজ্ঞা দিতে গিয়ে অধ্যাপক গার্নার
বলেছেন, “নির্বাচকমন্ডলী হচ্ছে নাগরিকের সে অংশ যারা সরকারের গঠন প্রকৃতি ও কার্যাবলী
বিশ্লেষণের মাধ্যমে একটি গণতান্ত্রিক সরকার তৈরি করে।”
নির্বাচকমন্ডলীর কার্যাবলী
একটি গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় নির্বাচকমন্ডলীর কার্যাবলী সম্পর্কে নিæের আলোচনা থেকে আমরা
একটি স্পষ্ট ধারণা পাব:
প্রতিনিধি নির্বাচন ঃ আধুনিক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে নির্বাচকমন্ডলী ভোট প্রদানের মাধ্যমে সৎ ও যোগ্য
প্রতিনিধি নির্বাচন করে সরকার গঠন ও শাসনকার্যে অংশগ্রহণ করে থাকে। এছাড়া ক্ষমতাসীন
রাজনৈতিক দল জনমতের বিরুদ্ধে কোন কাজ করলে নির্বাচকমন্ডলী এর সমালোচনা ও প্রতিবাদ
করতে পারে।
নীতি নির্ধারণে অংশগ্রহণ : গণউদ্যোগ (, গণভোট গণ নির্দেশ
প্রভৃতি পদ্ধতির মাধ্যমে প্রত্যক্ষভাবে নির্বাচকমন্ডলী আইন প্রণয়ন, পরিবর্তন,
সংশোধন, রাষ্ট্রীয় নীতি নির্ধারণে অংশগ্রহণ করে। পদচ্যুতির দ্বারা অনভিপ্রেত সদস্যকে
সরিয়ে নিয়ে শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন সাধনের ক্ষেত্রেও নির্বাচকমন্ডলী সহায়তা করে থাকে।
জনমত গঠন : নির্বাচকমন্ডলী জনমত গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা রাখে। ক্ষমতাসীন দলের সিদ্ধান্ত বা
বিরোধীদলের বক্তব্য নির্বাচকমন্ডলীর মনে গভীর প্রভাব বিস্তার করে। এ সকল সিদ্ধান্ত, মতামত ও
বক্তব্য পর্যালোচনা করে নির্বাচকমন্ডলী সুষ্ঠু ও সবল জনমত গড়ে তোলে। পত্রিকা, জনসভা ও সমিতি,
রাজনৈতিক দল প্রভৃতির মাধ্যমে এর প্রকাশ ঘটে। যাঁরা আইন প্রণয়ন করে অথবা যারা নীতি
নির্ধারণের সাথে জড়িত তাঁরাও জনমতের গতি-প্রকৃতি দেখে প্রভাবিত হন। প্রায় অনেক আইন পরিষদে জনমত বাছাই করার ব্যবস্থা রয়েছে। এর মাধ্যমে নির্বাচকমন্ডলী শাসনব্যবস্থাকে প্রভাবিত করতে সক্ষম হয়।
কোন আইনের প্রতিক্রিয়া যাচাই : অনেক রাষ্ট্রে এটি প্রচলিত রয়েছে যে, কোন আইনের খসড়া তৈরীর
পূর্বে সম্ভাব্য প্রতিক্রিয়া কি হবে তা’যাচাই করা হয় নির্বাচকমন্ডলীর মাধ্যমে।
সংবিধান গ্রহণ ও সংশোধন : অনেক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রেই সংবিধান সংশোধন বা নতুন সংবিধান গ্রহণ
করার পূর্বে নির্বাচকমন্ডলীর মতামত গ্রহণ করা হয়ে থাকে। এর ফলে নির্বাচকমন্ডলী দেশের সর্বোচ্চ
আইন প্রণয়নেও গুরত্বপূর্ণ ভ‚মিকা পালনের সুযোগ পায়।
উপরিউক্ত আলোচনা থেকে আমার বলতে পারি যে, নির্বাচকমন্ডলীর গুরুত্ব আজ সর্বজনস্বীকৃত।
অধ্যাপক গার্নার ) বলেন, “ নির্বাচকমন্ডলী শুধু সরকারের প্রকৃতি নির্ধারণ ও ক্ষমতা
প্রয়োগকারীদের নির্বাচন করে তা নয়, এটা সরকারের একটি অঙ্গে পরিণত হয়েছে।” তাই
নির্বাচকমন্ডলী সরকারের অন্য কোন বিভাগ হতে কোন অংশেই কম গুরুত্বপূর্ণ নয়।
সারকথা:
আধুনিক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে নির্বাচন হচ্ছে সরকার গঠনের অন্যতম উপায়। বর্তমান গণতান্ত্রিক
শাসনব্যবস্থায় নির্বাচনের তাৎপর্য ব্যাপক। ‘নির্বাচন’ বলতে আমরা সেই সুযোগকে বুঝি
যখন ভোটাধিকারপ্রাপ্ত নাগরিক বিভিন্ন প্রতিনিধিগণের সপক্ষে অথবা বিপক্ষে তাদের মত প্রকাশ করে
থাকে। আর একটু ব্যাখ্যা করে আমরা বলতে পারি যে, একটি নির্দিষ্ট সময়ের বিরতিতে সরকার
গঠনের উদ্দেশ্যে সার্বজনীন প্রাপ্তবয়স্কদের ভোটাধিকারের ভিত্তিতে রাষ্ট্রের ব্যবস্থাধীনে প্রতিনিধি
বাছাইয়ের প্রক্রিয়াকে নির্বাচন বলে। একটি গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার উৎকর্ষের মান নির্ভর করে
নির্বাচিত প্রার্থীদের গুণগত যোগ্যতার উপর। তাই গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার সাফল্যের জন্যে উপযুক্ত
প্রার্থী নির্বাচন করা জনগণের একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। ন্যায্যভাবে ও বিচার-বিবেচনার সংগে
ভোটাধিকার ব্যবহারের উপর গণতন্ত্রের সাফল্য অনেকাংশে নির্ভর করে। এ কারণেই ভোটাধিকারকে
আমরা সকল প্রকার রাজনৈতিক অধিকারের মূল উৎস হিসেবে চিহ্নিত করে থাকি।
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন
সঠিক উত্তরটি লিখুন।
১. নির্বাচনের মূল উদ্দেশ্য কি?
ক. প্রার্থী বাছাই করা
খ. জনগণকে একত্রিত করা
গ. দল নির্ধারণ করা
ঘ. সরকার গঠন করা।
২. প্রত্যক্ষ নির্বাচনের গুণ কোন্টি?
ক. রাজনৈতিক সচেতনতা বৃদ্ধি করে
খ. ভোট কারচুপির সম্ভাবনা কম
গ. গণতান্ত্রিক ও জনপ্রিয়
ঘ. উপরের সবগুলোই।
৩. সবচেয়ে উত্তম নির্বাচন পদ্ধতি কোন্টি?
ক. সহজ ভোটদান পদ্ধতি
খ. সার্বজনীন প্রাপ্তবয়স্কের ভোটাধিকার
গ. প্রকাশ্য ভোট
ঘ. প্রত্যক্ষ ভোট।
৪. পরোক্ষ নির্বাচন পদ্ধতিতে -এর সদস্যদের দ্বারা প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়ে
থাকে-
ক. ফ্রান্সে
খ. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে
গ. সুইজারল্যান্ডে
ঘ. ক ও খ উভয়ই।
৫. নির্বাচন কত প্রকার?
ক. ৫ প্রকার
খ. ২ প্রকার
গ. ৪ প্রকার
ঘ. ৩ প্রকার।
সংক্ষিপ্ত উত্তরমূলক প্রশ্ন
১. নির্বাচন কি?
২. নির্বাচকমন্ডলী বলতে কি বুঝেন?
৩. ‘সার্বজনীন প্রাপ্তবয়স্কের ভোটাধিকার’ সম্পর্কে কি জানেন?
রচনামূলক প্রশ্ন
১. একটি উত্তম নির্বাচন পদ্ধতির বৈশিষ্ট্যগুলো চিহ্নিত করুন।
২. নির্বাচন কত প্রকার ও কি কি? আলোচনা করুন।
৩. একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে নির্বাচকমন্ডলীর কার্যাবলী উল্লেখ করুন।
উত্তরমালাঃ ১। ক ২। ঘ ৩। ঘ ৪। খ ৫। খ

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]