বিপ্লব
বিপ্লব ও সংস্কারের মধ্যদিয়ে বিশ্বের ইতিহাসের অগ্রগতি সাধিত হয়েছে। সাধারণভাবে বিপ্লব বলতে
সহিংস পথে একদল কর্তৃক অপরদল শাসকের পরিবর্তন বুঝায়। সমাজতন্ত্রের প্রবক্তা, দার্শনিক
কার্লমার্কস বিপ্লবকে ইতিহাসের নিয়ন্ত্রা হিসেবে অভিহিত করেছেন। সমাজবিজ্ঞানী এঙ্গেলস উল্লেখ
করেন, বিপ্লব হল এমন একটা হাতিয়ার যার সাহায্যে সামাজিক আন্দোলন পুরনো রাজনৈতিক ধ্যান
ধারণাগুলোকে চ‚র্ণ-বিচ‚র্ণ করে দেয়। লেনিন বিপ্লবকে শোষিত আর নিপীড়িতদের মহোৎসব বলে
উল্লেখ করেছেন। লেনিনের কথায় পুরনো সমাজ ব্যবস্থা ভেঙ্গে নতুন সমাজ প্রতিষ্ঠা করার অর্থ হচ্ছে
বিপ্লব। মাওসেতুং এর ভাষায় -বুর্জোয়া সমাজ কাঠামো উচ্ছেদ করে শোষণহীন সমাজ প্রতিষ্ঠা করার
নাম হচ্ছে বিপ্লব। মার্কসবাদীদের মতে, বিপ্লব বলতে বল প্রয়োগের মাধ্যমে প্রচলিত রাষ্ট্রব্যবস্থা এবং
ও শাসকশ্রেণীর উৎখাত এবং আর্থ সামাজিক কাঠামোর মৌলিক পরিবর্তনকে বুঝায়। মাকর্সীদের মতে
উৎপাদন সম্পর্ক ও বন্টন ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তনই হল বিপ্লব। আসল কথা হলো বিপ্লব একটি
প্রগতিশীল নতুন সমাজ ব্যবস্থায় উত্তরণ ঘটায়।
এস পি হান্টিংটনের মতে- বিপ্লব হচ্ছে কোন সমাজের প্রধান প্রধান মূল্যবোধ ও বিশ্বাসের ক্ষেত্রে এর
সামাজিক কাঠামো, রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান, নেতা ও সরকারি কার্যকলাপ এবং নীতি সমূহের মৌলিক ও
অভ্যন্তরীণ পরিবর্তন।
মুলত বিপ্লব হলো সামাজিক ও রাষ্ট্র কাঠামোর মৌলিক পরিবর্তন। বিপ্লবের উল্লেখ্যযোগ্য দৃষ্টান্ত
হিসেবে আমরা ১৬৮৮ সালে ইংল্যান্ডের গৌরবময় বিপ্লব, ১৭৮৯ সালের ফরাসী বিপ্লব, ১৯১৭ সালের
রুশ সমাজতান্ত্রিক বিপ্লব, ১৯৪৯ সালে চীনের বিপ্লবের কথা আমরা বলতে পারি। হান্টিংটন উল্লেখ
করেন যে, বিপ্লবকে অবশ্যই যে কোন রকম গণআন্দোলন, বিদ্রোহ, অভ্যুত্থান, অথবা স্বাধীনতা যুদ্ধ
থেকে পৃথক করে দেখতে হবে। কারণ এগুলো সমাজ কাঠামোর আমূল পরিবর্তন করে না। এ অর্থে
বিশ্বে বিপ্লব খুব কমই সংঘটিত হয়েছে।
অতীতের বড় বড় সভ্যতা যেমন- মিশর, পারস্য, ব্যাবিলন, ভারত, চীন, গ্রীস ও রোম এগুলোর
বংশগত পরিবর্তন এবং বিদ্রোহের অভিজ্ঞতা থাকলেও কোনটিই বিপ্লব সাদৃশ্য নয়। প্রাচীন
সাম্রাজ্যগুলোতে বিভিন্ন গোত্রের উত্থান-পতন সংঘটিত হলেও তাকে বিপ্লব বলা যায় না। এ প্রসঙ্গে
এ্যারেন্ট হান্না বলেন যে, যেখানে সহিংসতার ফলে একটি নতুন রাজনৈতিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয় এবং
সম্পূর্নভাবে ভিন্ন ধমী সরকার ব্যবস্থা গড়ে তুলে তাকে বিপ্লব বলা হয়। ব্যাপকভাবে জনগণের
অংশগ্রহণ ও হস্তক্ষেপ বিপ্লবের মূল বিষয়। কোন বিপ্লব কত বড় তা বিচার করতে হবে জনসাধারণের
অংশগ্রহণের তীব্রতার দ্বারা। বিপ্লব এমন কোন কিছু নয় যা কোন সমাজে যে কোন সময়ে সংঘটিত
হতে পারে। বিপ্লবের জন্যে অনুক‚ল পরিবেশ আবশ্যক। যখন রাজনীতিতে নতুন নতুন গোষ্ঠীর
অংশগ্রহণের চুড়ান্ত বিস্ফোরণ ঘটে, তখন বিপ্লবের সৃষ্টি হয়। মানব ইতিহাসে বিপ্লব সংঘটিত হওয়ার
দৃষ্টান্ত খুব কম।
বিপ্লব হলো সামাজিক ও রাষ্ট্র
কাঠামোর মৌলিক পরিবর্তন
ব্যাপকভাবে
জনগণের অংশগ্রহণ
ও হস্তক্ষেপ বিপ্লবের
মূল বিষয়
মার্কসীয় দৃষ্টিকোণ থেকে বিপ্লব:
মার্কসবাদীগণ ঐতিহাসিক বস্তুবাদের ভিত্তিতে বিপ্লবের ব্যাখ্যা করেছেন। সমাজের বৈষয়িক উৎপাদান
প্রণালীর মধ্যেই যে দ্ব›েদ্বর বীজ নিহিত তারই অবশ্যম্ভাবী পরিণতি হল সমাজ বিপ্লব। সমাজের
অভ্যন্তরীণ এবং বাহ্যিক বিরোধের ফলে বৈপ্লবিক প্রক্রিয়া জটিল আকার ধারণ করে। সামাজিক
বিপ্লবের মূল উৎস হল সমাজের অভ্যন্তরীণ পরস্পর বিরোধী শ্রেণীসমূহের দ্ব›দ্ব, নতুন উৎপাদিকা শক্তি
ও সাবেকী উৎপাদন সম্পর্কের বিরোধ। এই বিরোধ শ্রেণী সংগ্রামের মাধ্যমে প্রতিফলিত হয়। কোন
কোন শ্রেণী সনাতন উৎপাদন সম্পর্কে এবং তার উপর প্রতিষ্ঠিত সামাজিক রাজনৈতিক ব্যবস্থা টিকিয়ে
রাখার চেষ্টা করে। কিন্তু বিপ্লবী শক্তি তা ধ্বংস করার জন্যে সংগ্রাম করে। বিপ্লবী শ্রেণী পুরনো
রাষ্ট্রক্ষমতার উচ্ছেদ ঘটায়, সাবেক রাজনৈতিক উপরি কাঠামো ধ্বংস করে নতুন ধরনের রাষ্ট্রক্ষমতা
এবং নতুন উৎপাদন সম্পর্ক গড়ে তোলে।
সকল সামাজিক দ্ব›েদ্বর মূল দ্ব›দ্ব হল উৎপাদিকা শক্তি ও উৎপাদন সম্পর্কের দ্ব›দ্ব। এ বিরোধের ফলে
উৎপাদন প্রণালী আর এক উৎপাদন প্রণালীতে, এক সমাজ থেকে আর এক সমাজে উত্তরণ ঘটে।
নতুন উৎপাদিত শক্তি ও পুরনো উৎপাদন সম্পর্কের বিরোধ যখন চরমে পৌঁছায় তখন সমাজ বিপ্লবের
অর্থনৈতিক বুনিয়াদ প্রস্তুত হয়। নতুন উৎপাদিকা শক্তি এবং পুরনো উৎপাদন সম্পর্কের অনিবার্য
বিরোধের ফলে পুরাতন সমাজ ধ্বংস হয়ে নতুন সমাজ জন্মলাভ করে। সামাজিক বিপ্লবের মাধ্যমেই
মানব সমাজ উৎপাদন প্রণালীর নিæ পর্যায় থেকে উচ্চ পর্যায়ে উপনীত হয়েছে।
রাজনীতিতে অংশগ্রহণের কোন বিস্ফোরণ না ঘটলে কোন বিপ্লব সংঘটিত হতে পারে না। যে সকল
সমাজে কিছু পরিমাণ সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন সাধিত হয়েছে এবং জীবন যাত্রা জটিল হয়ে
পড়েছে; সে সকল সমাজে হিংসাত্মক কার্যকলাপের ন্যায় বিপ্লব সংঘটিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
বিপ্লবের ফলে প্রচলিত রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলো দ্রুত ব্যাপকভাবে ভেঙ্গে পড়ে। নতুন নতুন সামাজিক
গোষ্ঠীগুলো রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় তৎপর হয়ে উঠে এবং নতুন রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান পড়ে তোলে।
পুরনো উৎপাদন সম্পর্কের বিলোপ সাধন এবং নতুন উৎপাদিকা শক্তির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ সম্পর্ক
স্থাপনই মার্কসীয় বিপ্লবের লক্ষ্য।
বৈপ্লবিক পরিস্থিতি থাকলেই বিপ্লব সংঘটিত হয় না। তার জন্য প্রয়োজন বৈপ্লবিক তত্তে¡র ভিত্তিতে
গঠিত বৈপ্লবিক শ্রেণী, দল ও সংগঠন। বৈপ্লবিক পরিস্থিতি, বিপ্লবী শ্রেণী ও সংগঠনের ঐক্যের
মাধ্যমেই বিপ্লব সফল হতে পারে। সামাজিক বিপ্লবে শোষিত ও নিপীড়িত শ্রেণীই সক্রিয় ভ‚মিকা
পালন করে। তারাই বিপ্লবের চালিকা শক্তি। বিপ্লব রক্তক্ষয়ী হিংসাত্মক বা শান্তিপূর্ণ পথে হতে পারে।
তবে মাকর্সবাদীগণ বলপ্রয়োগের দ্বা›িদ্বক সম্পর্কে বিশ্বাসী।
একথা সত্য যে, স্বত:স্ফ‚র্তভাবে কখনো বিপ্লব হয় না। বিপ্লবের জন্যে প্রয়োজন চালিকা শক্তি। যে
সকল গোষ্ঠী ও শ্রেণী বিপ্লব সাধন করে তারাই বিপ্লবের চালিকা শক্তি। বিপ্লবের ক্ষেত্রে বিপ্লবী চালিকা
শক্তির গুরুত্ব অপরিসীম। শাসকশ্রেণী রাষ্ট্রক্ষমতার মাধ্যমে বিপ্লব প্রতিরোধের চেষ্টা করে। শাসক শ্রেণী
স্বেচ্ছায় রাষ্ট্রক্ষমতা পরিত্যাগ করে না। এ কারণে যে কোন বিপ্লবেই রাষ্ট্রক্ষমতার প্রশ্নটা বড় হয়ে দেখা
দেয়। বিপ্লবের মাধ্যমে স্থির হয় কোন শ্রেণী রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে কর্তৃত্ব লাভ করবে। মার্কসীয় তত্ত¡
বিপ্লবকে সংকীর্ণ অর্থে ব্যাখ্যা করে না। মার্কসবাদীগণ বিপ্লব বলতে এমন একটি ঐতিহাসিক
প্রক্রিয়াকে বুঝান যার মাধ্যমে পুরনো সমাজ ধ্বংস হয়, গড়ে উঠে এক নতুন সমাজ। বৈপ্লবিক প্রক্রিয়া
সমাজের আমূল পরিবর্তন সাধন করে। তাদের প্রধান লক্ষ্য হল শোষণমুক্ত সমাজ গঠন করা।
সংস্কার
সমাজের বিকাশ ও অগ্রগতির স্বার্থেই প্রয়োজন দেখা দেয় সংস্কারের। সংস্কার হচ্ছে এমন এক
পরিবর্তন যেখানে রাষ্ট্র ও সমাজের প্রচলিত কাঠামো ঠিক রেখে প্রশাসনের কোন অংশের বা বিশেষ
কোন দিকের পবির্তন পরিবর্ধন, সংযোজন বা বিয়োজনকে সংস্কার বলা হয়।
এস পি হান্টিংটনের মতে সংস্কার বলতে এমন এক পরিবর্তনের কথা বুঝায় যেখানে সামাজিক,
অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সাম্য বিধান করা হয়। সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় কর্মকান্ডে জনগণ ব্যাপকভাবে
অংশগ্রহণ করে থাকে।
সকল সামাজিক
দ্ব›েদ্বর মূল দ্ব›দ্ব হল
উৎপাদিকা শক্তি ও
উৎপাদন সম্পর্কের
দ্ব›দ্ব
সমাজের বিকাশ ও
অগ্রগতির স্বার্থেই
প্রয়োজন দেখা দেয়
সংস্কারের
স্বতঃস্ফ‚র্তভাবে
কখনো বিপ্লব হয়
না। বিপ্লবের জন্যে
প্রয়োজন চালিক
শক্তি।
মূলত সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিটি ক্ষেত্রেই অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিকভাবে
ধীরগতিতে এবং সীমিত পরিমাণে পরিবর্তন সাধিত হওয়াকে সংস্কার বলে। বর্তমান বিশ্বে আধুনিক
রাষ্ট্রসমূহ জনকল্যাণমূলক তত্তে¡র সাহায্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে সংস্কারমূলক কর্মপদ্ধতি গ্রহণ
করেছে। কারণ বিপ্লব প্রতিরোধে সংস্কারের ভ‚মিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
বিপ্লব ও সংস্কারের তুলনা
বিপ্লব ও সংস্কারের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়। সাধারণভাবে বিপ্লব এবং সংস্কার দু’টি
পরস্পর বিরোধী প্রক্রিয়া। সংস্কার একটি সামাজিক প্রক্রিয়া। শাসকশ্রেণী সংস্কারের মাধ্যমে
সামাজিক, রাজনৈতিক দ্ব›দ্ব দূরীকরণের চেষ্টা করে। সংস্কার সমাজ ব্যবস্থার পরিবর্তন করে সমাজের
স্থায়িত্ব ও সংরক্ষণের চেষ্টা করে। সমাজের সংহতি সাধন সংস্কারের প্রধান লক্ষ্য। কিন্তু বিপ্লব সমাজ
ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন সাধন করে। মার্কসবাদীরা মনে করে সংস্কারবাদী ব্যবস্থা সমাজে বিদ্যমান
উৎপাদন সম্পর্ক পরিবর্তনের বিরোধী সংস্কারের মাধ্যমে অসম উৎপাদন ব্যবস্থা কখনো নির্মূল হয় না।
শোষক শ্রেণী সংস্কারকে লক্ষ্যপূরণের কৌশল হিসেবে প্রহণ করে। এই লক্ষ্য হল: ১. বৈপ্লবিক
সংগ্রামের তীব্রতা হ্রাস করা, ২. জনসধারণের মধ্যে বিপ্লব বিরোধী মানসিকতা গড়ে তোলা।
বিপ্লব ও সংস্কারের মধ্যে পার্থক্য হল মাত্রার তারতম্য। বিপ্লবের ফলে গোটা সমাজের পরিবর্তন হয়।
আর সংস্কার সমাজের আংশিক পরিবর্তন নিয়ে আসে। বিপ্লব অতি অল্পসময়ে এবং দ্রুতগতিতে
সামাজিক কাঠামোর পরিবর্তন করে। অন্যদিকে সংস্কার শান্তিপূর্ণ ও ধীরগতিতে পরিবর্তন আনে।
বিপ্লব একটি দেশর রাজনীতিতে কঠোরতা ও অনমনীয়তা বৃদ্ধি করে। পক্ষান্তরে সংস্কার রাজনীতিতে
নমনীয় ও উদার পরিবেশ সৃষ্টি করে। বিপ্লবীকে প্রতিক্রিয়াশীলদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করতে হয়
অপরদিকে সংস্কারক রক্ষণশীল ও বিপ্লবীদের বিরুদ্ধে অর্থাৎ দুই ফ্রন্টে লড়াই করতে হয়। বিপ্লবের
ফলে অনেক রক্তপাত হয়; যা সংস্কারে সাধারণত ঘটে না। আসল কথা হল সংস্কার প্রচলিত সামাজিক
কাঠামোর সম্পূর্ণ পরিবর্তন করে না। একমাত্র বিপ্লবের মাধ্যমেই সমাজ ব্যব¯স্থার আমূল পরিবর্তন
সম্ভব।
সারকথাঃ
বিপ্লব ও সংস্কারের মধ্যে দিয়েই বিশ্বব্যবস্থার পরিবর্তন অগ্রগতি সাধিত হয়েছে। বিপ্লব একটি
প্রগতিশীল নতুন সমাজব্যবস্থার উত্তরণ ঘটায়। বিপ্লব প্রতি অল্পসময়ে সমাজ ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন
নিয়ে আসে অন্যদিকে সংস্কার শান্তিপূর্ণ ও ধীরগতিতে সমাজের পরিবর্তন ঘটায়।
সংস্কার সমাজের
আংশিক পরিবর্তন
নিয়ে আসে
সঠিক উত্তরটি লিখুন।
১. বিপ্লবকে শোষিত আর নিপীড়িতদের মহোৎসব বলে উল্লেখ করেছেন কে?
ক. কার্লমার্কস
খ. লেনিন
গ. এঙ্গেলস
ঘ. মাওসেতুং।
২. ফরাসি বিপ্লব সংঘটিত হয়েছিল কত সালে?
ক. ১৬৮৮
খ. ১৭৮৯
গ. ১৯১৭
ঘ. ১৯৪৯।
৩. বিপ্লবকে ইতিহাসের নিয়ন্ত্রক হিসেবে উল্লেখ করেছেন কে?
ক. স্টালিন
খ. লেনিন
গ. কালমার্কস
ঘ. হোচিমিন।
সংক্ষিপ্ত উত্তরমূলক প্রশ্ন
১. বিপ্লবের সংজ্ঞা দিন।
২. বিপ্লব ও সংস্কারের তুলনা করুন।
রচনামূলক প্রশ্ন:
১. মার্কসীয় দৃষ্টিকোন থেকে বিপ্লবের ব্যাখ্যা করুন।
উত্তরমালা: ১. খ, ২. খ, ৩. গ।
FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত