জাপানের আইনসভার গঠন, ক্ষমতা ও কার্যাবলী বর্ণনা করুন।

জাপানের জাতীয় আইনসভা বা সংসদ হলো ‘ডায়েট’। এশিয়া মহাদেশে ডায়েটই হলো প্রাচীন সংসদ।
সাংবিধানিক শাসন প্রতিষ্ঠিত করার আন্দোলন স্তিমিত করার জন্য সিনেট নামে এক আইন সভা গঠন করা
হয়েছিল ১৮৭৪ সালে। তবে এর কোন ক্ষমতা ছিল না কিংবা এটা প্রতিনিধিত্বমূলক ছিল না। পরে সম্রাট
মেইজি এক রাজকীয় ঘোষণায় (১৮৮১) প্রতিশ্রæতি দেন যে, ১৮৯০ সালে এক সংসদ আহবান করা হবে।
এভাবে ১৯৮৯ সালে প্রবর্তিত মেইজি সংবিধানে দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা ‘ডায়েট’ গঠনের ব্যবস্থা করা
হয়।
ডায়েট-এর গঠন, ক্ষমতা ও কার্যাবলী
দুই কক্ষ বিশিষ্ট ডায়েটের নি¤œকক্ষ হলো প্রতিনিধি সভা বা এবং উচ্চতর
কক্ষ “ উভয় কক্ষের সদস্যরা প্রাপ্তবয়স্কদের ভোটে নির্বাচিত হন। প্রতিনিধি
সভার বর্তমান সদস্য সংখ্যা ৫১১। জাপানের ৪৬টি প্রিফেকচার বা জেলাকে ১৩০ টি
নির্বাচনী কেন্দ্রে গঠন করা হয় এবং এদের ভোটাররা এ সদস্যদের নির্বাচিত করেন। প্রতিটি নির্বাচনী
কেন্দ্রের প্রতিনিধিরূপে ৩ থেকে ৫ জন সদস্য নির্বাচিত হন। তবে ভোট দাতারা কিন্তু একজন প্রার্থীকেই
ভোট দেন।
উচ্চতর কক্ষ বা -এর সদস্য সংখ্যা ২৫২। তাদের মধ্যে ১৫২ জন আঞ্চলিক
ভিত্তিতে -অর্থাৎ গুলো থেকে এবং বাকী ১০০ জন সদস্য জাতীয় নির্বাচনী কেন্দ্রগুলো থেকে নির্বাচিত হন।
দুই কক্ষের নির্বাচন পদ্ধতি, নির্বাচক ও সদস্যদের যোগ্যতা, সদস্যদের মেয়াদ সবকিছুই ডায়েট প্রণীত
আইন দ্বারা নির্ধারিত হয় এবং পরিবার, মর্যাদা, সম্পত্তি, স্ত্রী-পুরুষ, ধর্ম, মত, শিক্ষা প্রভৃতির ভিত্তিতে
কোন বৈষম্য করা হয় না।
জন প্রতিনিধি সভার সদস্যরা ৪ বছরের জন্য নির্বাচিত হন এবং হাউস অব কাউন্সিলরস এর সদস্যরা ৬
বছরের জন্য। সংবিধান অনুযায়ী বছরে একবার ডায়েটের নিয়মিত অধিবেশন আহবান করতে হয়।
ডায়েটের উভয় কক্ষেই একজন স্পীকার এবং একজন ভাইস স্পীকার থাকেন। আইন প্রণয়নের প্রধান
১৬টি ক্ষেত্রের প্রত্যেকটির জন্য একটি স্থায়ী কমিটি আছে। সদস্যদের প্রত্যেকেই কমিটির সদস্য হন।
সংবিধানের ৪১ ধারায় ডায়েটকে বলা হয় রাষ্ট্রক্ষমতার সর্বোচ্চ কর্তৃত্ব এবং রাষ্ট্রের একমাত্র আইন
প্রণয়নকারী সংস্থা। ডায়াটের ক্ষমতা ও কার্যাবলী সম্পর্কে সংবিধানের ৫৫ নং ধারায়, ৫৮ -৬১ নং ধারায়,
৬৪ নং ধারায় এবং ৯৬ নং ধারায় উল্লেখ আছে। আইন প্রণয়নের ক্ষমতা একচেটিয়াভাবে ডায়েটের
হাতেই ন্যাস্ত। সংবিধান অনুসারে, আইন তৈরীর ক্ষেত্রে ডায়েটের সিদ্ধান্তই চ‚ড়ান্তএবং এ ক্ষেত্রে অন্য
কোন সংস্থার অংশগ্রহণ, দৃষ্টান্তস্বরূপ রাজকীয় অনুমোদন প্রয়োজনীয় নয়। এছাড়াও শাসন বিভাগের উপর
ডায়েট কিছু নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারে। সদস্যদের মধ্য থেকেই প্রধানমন্ত্রী মনোনীত করে
ডায়েট। ডায়েটের দুইকক্ষই শাসন বিভাগের কার্যকলাপ নিয়ে অনুসন্ধান চালাতে পারে। বর্তমান আইনের
প্রয়োগ কিভাবে হচ্ছে তা দেখার জন্য বিশেষ কমিটি গঠন করতে পারে। কমিটি সাক্ষ্য-প্রমাণ সংগ্রহ
করতে এবং সরকারের সততা ও দক্ষতা সম্পর্কিত বিভিন্ন নথি চেয়ে পাঠাতে পারে। ডায়েট দেশের রাজস্ব ডায়েটকে বলা হয় রাষ্ট্রক্ষমতার সর্বোচ্চ কর্তৃত্ব এবং রাষ্ট্রের একমাত্র আইন প্রণয়নকারী সংস্থা।
ব্যবস্থার উপর যথেষ্ট নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা প্রয়োগ করে। সংবিধান ডায়েটকে জনস্বার্থে অর্থসংগ্রহ ও অর্থব্যয়
করার ক্ষমতা দিয়েছে। সরকারের আয়-ব্যয়ের হিসাব অনুমোদনের দায়িত্ব ডায়েটের। বিদেশনীতি
পরিচালনার ক্ষেত্রেও ডায়েট কিছু নিয়ন্ত্রণ ভ‚মিকা গ্রহণ করে। বিদেশী রাষ্ট্রের সাথে সম্পাদিত চুক্তি কার্যকর
করতে হলে ডায়েটের অনুমোদন দরকার হয় এবং ডায়েট এসব চুক্তি বাতিল করতে পারে। সংবিধানের
৯৬ নং ধারা অনুযায়ী সংবিধান সংশোধনের দায়িত্ব ডায়েটকে দেয়া হয়েছে। দেশের বিচারকদের আচরণ
বিচার করার ক্ষমতা ডায়েটের আছে। এছাড়াও কক্ষের শৃংখলা বজায় রাখার উদ্দেশ্যে সদস্যদের আচরণের
জন্য তাকে শাস্তিদিতে পারে এবং দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যের সম্মতিক্রমে তাকে বহিস্কার করতে পারে।
তবে ডায়েটের এ সকল ক্ষমতা কার্যত আনুষ্ঠানিক হয়ে পড়ছে।
দুইকক্ষের পারস্পরিক মর্যাদা
সাধারণ দৃষ্টিতে ডায়েটের উভয় কক্ষের ক্ষমতা সমান মনে হয়। কারণ -
 আইন প্রণয়নে উদ্যোগ উভয় কক্ষই গ্রহণ করতে পারে (অবশ্য অর্থ বিল ছাড়া);
 দুইকক্ষই যে কোন বিল নাকচ করতে পারে;
 দুইকক্ষই সংবিধান সংশোধনের প্রস্তাব উত্থাপন করতে পারে;
 দুইকক্ষেরই সম্মতি ছাড়া কোন বিল আইনে পরিণত হতে পারে না।
বাস্তবে আইন প্রণয়নে প্রাধান্য ভোগ করে প্রতিনিধি সভা। প্রথম কক্ষের পাস করা বিল দ্বিতীয় কক্ষ নাকচ
করলে, প্রথম কক্ষ বিলটি উপস্থিত সদস্যের দুই-তৃতীয়াংশের সম্মতিক্রমে পুনরায় পাস করতে পারে।
তাহলে বিলটি আইনে পরিণত হবে। কোন বিল নিয়ে মতবিরোধ হলে প্রতিনিধি সভা কক্ষদ্বয়ের যৌথ
কনফারেন্স কমিটি অধিবেশন আহবান করে, মতবিরোধ দূর করার উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারে। এ উদ্যোগ
ব্যর্থ হলে জনপ্রতিনিধি সভা একক ভাবেই সিদ্ধান্তনিতে পারে। এছাড়া অর্থ বিল প্রথমে পেশ করতে হয়
প্রতিনিধি সভায়। প্রধানমন্ত্রীর মনোনয়ন, বিদেশী রাষ্ট্রের সংগে সম্পাদিত সন্ধিচুক্তি অনুমোদন প্রভৃতি
বিষয়ে দু‘কক্ষের মধ্যে মতৈক্য না হলে পূর্বোক্ত প্রক্রিয়া অনুযায়ী প্রথম কক্ষের সিদ্ধান্তই প্রধান্য লাভ করে।
তবে দুইটি ক্ষেত্রে কাউন্সিলের সভার অধিকতর গুরুত্ব স্বীকার করা হয়েছে। যেমনঃ কোন বিশেষ অবস্থায়
প্রতিনিধি সভাকে নির্দিষ্ট মেয়াদের আগে ভেঙে দিলেও কাউন্সিলর সভা ভেঙ্গে দেয়া হয় না। এ অবস্থায়
ক্যাবিনেট দ্বিতীয় কক্ষে জরুরি অধিবেশন আহবান করতে পারে এবং সিদ্ধান্তঅনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে পারে।
আইন প্রণয়ন পদ্ধতি
ডায়েট হলো রাষ্ট্রের একমাত্র আইন প্রণয়নকারী সংস্থা এবং রাষ্ট্র সম্পর্কিত যে কোন বিষয়ের উপর ডায়েট
আইন রচনা করতে পারে। আইন প্রণয়নের লক্ষ্যে বিল ডায়েটে উত্থাপন করা হয়। এইসব বিলকে দুটি
শ্রেণীতে ভাগ করা হয়। যথা ঃ (ক) সাধারণ বিল (২) অর্থ বিল। সাধারণ বিলগুলো আবার দুইটি শ্রেণীতে
বিভক্ত সরকারী ও বেসরকারী। সরকারের পক্ষে কোন মন্ত্রী কর্তৃক উত্থাপিত বিল হলো সরকারী বিল। যা
যে কোন কক্ষেই উত্থাপন করা যায়। সরকারের সদস্যের বিল উত্থাপক যে কক্ষের
সদস্য একমাত্র সেই কক্ষেই বিলটি উত্থাপন করা যায়। এবারে আমরা আইন প্রণয়নের বিভিন্ন পর্যায় নিয়ে আলোচনা করবো ঃ
বিলের প্রস্তুতি ঃ
বিল সম্পর্কে নীতিগত সিদ্ধান্তনেয় ক্যাবিনেট এবং সংশ্লিষ্ট প্রশাসনিক দপ্তর বিলের খসড়াটি রচনা করে।
খসড়াটি মন্ত্রী হয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে যায় এবং তার অনুমোদনক্রমে খসড়া ক্যাবিনেটের আলোচ্য সূচীর
অন্তর্ভুক্ত হয়। ক্যাবিনেটের সচিবালয় খসড়াটি গ্রহণ করে বিবেচনা ও পরীক্ষার জন্য আইন সংক্রান্তব্যুরোর
কাছে পাঠায়। পরীক্ষা শেষে বিলটি ব্যুরো ক্যাবিনেটের কাছে ফেরত পাঠায়। এরপর উপ-মন্ত্রীদের
অধিবেশনে বিলের আলোচনা হয়। এ অধিবেশনে গৃহীত সিদ্ধান্তক্যাবিনেট গ্রহণ করে।
বিল উত্থাপন ঃ
প্রধানমন্ত্রীর নামে বিলটি উত্থাপিত হয় এবং ৫ দিনের মধ্যে অপর কক্ষকে বিলের ১টি অনুলিপি পাঠানো
হয়। স্পীকার বিলটি সদস্যদের মধ্যে প্রচার করেন এবং ডধুং ধহফ গবধহং কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী সংবিধান ডায়েটকে জনস্বার্থে অর্থসংগ্রহ ও অর্থব্যয় করার ক্ষমতা দিয়েছে।
সংশ্লিষ্ট কমিটির কাছে পাঠিয়ে দেন। অত্যন্তজরুরি বিলের ক্ষেত্রে বিলটি সরাসরি কক্ষে আলোচনা করা হয়।
কমিটি পর্যায় ঃ
এটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়। এ পর্যায়ে কমিটি বিলটির উপর সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের মতামত গ্রহণ করতে
পারে। কোন বিলের ক্ষেত্রে একাধিক কমিটি যৌথ বিবেচনা করতে পারে। বিলটি পরীক্ষা করে সর্বসম্মত
বা সংখ্যাগরিষ্ঠের রিপোর্ট পেশ করে। যদি কমিটি রিপোর্ট না পেশ করে তবে ধরে নিতে হবে বিলটির মৃত্যু ঘটেছে।
সংশ্লিষ্ট কক্ষ কর্তৃক বিলের আলোচনা ঃ
এ পর্যায়ে রিপোর্ট পাওয়ার পর আলোচনা শুরু হয় এবং সংশোধনী প্রস্তাব উত্থাপিত হয়। সংশোধনী প্রস্তাব
উত্থাপন করতে হলে প্রথম কক্ষের অন্তত ২০ জন এবং দ্বিতীয় কক্ষের ক্ষেত্রে অন্তত ১০ জন সদস্যের
সমর্থন প্রয়োজন হয়। অর্থ বিলের ক্ষেত্রে এটা যথাক্রমে ৫০ ও ২০। স্পীকার আলোচনার সময়সীমা স্থির
করে দেন। বিলের প্রতিটি ধারা নিয়ে আলোচনা ও বিতর্ক অনুষ্ঠিত হয় এবং প্রতিটি ধারা ভোটের মাধ্যমে
পাস হয়। এরপর সামগ্রিকভাবে বিলটির উপর ভোট গ্রহণ করা হয়। এক-পঞ্চমাংশ সদস্য চাইলে গোপন
ব্যালটে ভোট নেয়া হতে পারে। ভোটের ফলাফল অমীমাংসিত থাকলে স্পীকার সামাজিক ভোট দিতে পারেন।
অপর কক্ষে আলোচনা ঃ
অপর কক্ষ বিলটি আলোচনার মাধ্যমে গ্রহণ করলে, বিলটি সম্রাটের কাছে নেয়া হয়। গ্রহণ না করলে বা
সংশোধন করলে প্রথম কক্ষে বিলটি ফেরত পাঠানো হয়। প্রথম কক্ষ সংশোধনগুলো মেনে নিলে ধরে
নিতে হবে বিলটি উভয় কক্ষ থেকেই গৃহীত হয়েছে।
সম্রাটের অনুমোদন ঃ
সম্রাটের অনুমোদন পেলেই বিলটি আইনে পরিণত হয়। স্পীকারের রিপোর্টের ৩১ দিনের মধ্যে আইনটি
সরকারী গেজেটে ছাপাতে হয়। প্রকাশিত হবার তারিখ থেকেই বিলটি সম্রাট কর্তৃক জারি করা হলো বলে
ধরে নিতে হবে।
সারকথা
জাপানের জাতীয় আইনসভার নাম ‘ডায়েট’। ডায়েট হচ্ছে রাষ্ট্রক্ষমতার সর্বোচ্চ কর্তৃত্ব এবং একমাত্র
আইন প্রণয়নকারী সংস্থা। দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট ডায়েট -এর উচ্চকক্ষ
বা প্রতিনিধি সভা। কিছু কিছু ক্ষেত্রে নি¤œকক্ষ উচ্চকক্ষের চেয়ে বেশী
মর্যাদা ভোগ করে। তবে উচ্চকক্ষও ২টি ক্ষেত্রে গুরুত্ব লাভ করে বেশী। আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে বিলের
প্রস্তুতি সম্পন্ন করে যেকোন কক্ষে উত্থাপন করা হয়। সংখ্যাগরিষ্ঠের ভোটে বিলটি পাস হলে সম্রাটের
অনুমোদন পেয়ে বিলটি আইনে পরিণত হয়।
সঠিক উত্তরের পাশে টিক চিহ্ন দিন।
১. জাপানের -এর সদস্য সংখ্যাক. ৫১১ জন;
খ. ২৫২ জন;
গ. ১৫২ জন;
ঘ. ১০০ জন।
২. জাপানের নি¤œকক্ষ প্রতিনিধি সভার সদস্যরা নির্বাচিত হন -
ক. ২ বছরের জন্য;
খ. ৪ বছরের জন্য;
গ. ৬ বছরের জন্য;
ঘ. ৮ বছরের জন্য।
৩. জাপানের আইন সভায় আইন প্রণয়নে প্রাধান্য লাভ করে -
ক. দুইটি কক্ষ সমান অধিকার লাভ করে;
খ. প্রতিনিধি সভা;
গ. কাউন্সিলর সভা;
ঘ. সবগুলো।
৪. জাপানে আইন প্রণয়নের জন্য ১টি কক্ষে বিল উত্থাপনের কতদিনের মধ্যে অপর কক্ষে বিলের
অনুলিপি পাঠানো হয়?
ক. ১০ দিন;
খ. ২০ দিন;
গ. ৫০ দিন;
ঘ. ৫ দিন;
উত্তরমালাঃ ১। খ ২। খ ৩। খ ৪। ঘ
সংক্ষিপ্ত উত্তরমূলক প্রশ্ন
১. জাপানের ডায়েটের দু’টি কক্ষের গঠন বর্ণনা করুন।
২. জাপানের আইনসভার দু’টি কক্ষ পরস্পর কিরূপ মর্যাদা ভোগ করে?
রচনামূলক প্রশ্ন
১. জাপানের আইনসভার গঠন, ক্ষমতা ও কার্যাবলী বর্ণনা করুন।
২. জাপানের আইন সভার আইন প্রণয়ন পদ্ধতি কিরূপ? বর্ণনা করুন।
বাংলাদেশ উš§ুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]