উপকরন ১।
১. চিকেন ৮
১০ টুকরা করা ২. গোলমরিচ গুড়া ২ চা চামচ
৩. সয়াসস ২ চা চামচ
৪. আদা বাটা ৩ চা চামচ
৫.রসুন বাটা ৩ চা চামচ ৬.কর্ণফ্লাওয়ার ২ টেবিল চামচ ৭. ময়দা ৩ টেবিল চামচ ৮. মরিচের গুড়া ১ চা চামচ
৯. বেসন ২ টেবিল চামচ
১০. লবন ১/৪ চা চামচ
১১. ডিম ১ টি
১২.তেল
১৩.লবণ
উপকরণ ২:
১. পেঁয়াজ বেরেস্তা ২ কাপ
২.টক দই ১/২ কাপ
৩..জয়ত্রী বাটা ১/২ চা চামচ
৪.জয়ফল বাটা ১/৪ চা চামচ
৫.জিরা গুড়া ১ চা চামচ
৬. গোলমরিচ গুরা+ লবঙ্গ+এলাচ + দারুচিনি বাটা ১ টেবিল চামচ
৭.কাজু বাটা ২ টেবিল চামচ
৮. কিসমিস ১ মুঠো
৯.কাঁচা মরিচ ৫/৬ টি
১০.তেল ৩ টেবিল চামচ
রান্নার পদ্ধতিঃ
১ম ধাপে রান্না
১.মাংসগুলো ভালো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন।
২.এরপর একে একে সব উপকরণ মাংসের মধ্যে দিয়ে ভালো করে মেখে ১ ঘণ্টা রেখে দিন।
৩. এক ঘন্টা পর তেল গরম করে মাঝারি আঁচে সোনালি করে ভেজে নিন৷
২য় ধাপে রান্না
১. কড়াইয়ে তেল গরম করে ২য় ধাপে দেয়া সব উপকরন মশলা দিয়ে কষিয়ে নিন। ২.এরপর আগেই ভেজে নেওয়া মাংস গুলো দিয়ে কিছুক্ষন কষিয়ে ১/২ কাপ পানি দিয়ে হালকা আঁচে রান্না করুন। পানি শুকিয়ে মাংস
মাথা মাখা হলে নামিয়ে নিন।
চিকেন রোস্ট রান্নার প্রধান উপকরণঃ
১. পোলাও এর চাল৪/৫ কাপ
২.লবন স্বাদ মতো
৩.আদা বাটা ১/২ চা চামচ
৪.এলাচ ৪ টি
৫.দারুচিনি ১ টি
৬.লবঙ্গ ৪/৫ টি
৭.তেজপাতা ১/২টি
৮.আস্ত জিরা ১/৪ চা চামচ
৯.তরল দুধ ১ কাপ
১০.তেল ৩ টেবিল চামচ
১১.কেওড়া জল ১ টেবিল চামচ
শেষ রান্নার পদ্ধতি
১.প্রথমে পোলায়ের চাল ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন।
২.একটি ভারী তামার হাড়িতে তেল ও ঘি গরম করে একে একে সব উপকরন দিয়ে পোলাও রান্না করে নিতে হবে।
৩.এবার রান্না করা পোলাও এর অর্ধেক উঠিয়ে এর উপর চিকেন রোস্ট, পেয়াঁজ বেরেস্তা, বাদাম দিয়ে বাকি অর্ধেক পোলাও দিয়ে ঢেকে ২০
৩০ মিনিট সামান্য আঁচে রান্না করে, আরো ৩০ মিনিট চুলায় রেখে দমে দিতে হবে।
ব্যাস হয়ে গেল জিভে জল আসা মজাদার চিকেন রোস্ট বিরিয়ানি অর্থাৎ চিকেন বিরিয়ানি।
৯। সবজি বিরিয়ানি
যেসব উপকরণ প্রয়োজন তা হলো:
লবঙ্গ দারুচিনি জিরা
বিরিয়ানি মসলা (প্রায় সব মুদি দোকানে কিনতে পাওয়া যায়) বাসমতি চাল বা পোলাও চাল
২টি মাঝারি সাইজের গাজর
১টি বা ২টি আলু
ফুলকপি (ফুলকপির কিছু অংশ সবজির সাইজ করে কেটে নিতে হবে ) ১টি মাঝারি আকারের পেঁয়াজ (কুঁচি কুঁচি করে কেটে নিতে হবে ৩
৪টি কাঁচা মরিচ
পুদিনা পাতা কুঁচি
ধনিয়া পাতা কুঁচি ৪
৫টি লবঙ্গ
৪
৫টি রসুনের কোয়া
আদা (পরিমাণ মত )
উদ্ভিজ্জ তেল
১ টেবিল চামচ অলিভ অয়েল
১/২ কাপ টক দই
কাজু বাদাম
লবণ
উপকরণ প্রস্তুতকরণ
তালিকা অনুযায়ী প্রায় সকল উপকরণ বাজারের মুদি দোকান ও সবজির দোকানে কিনতে পাওয়া যাবে। প্রথমেই কমপক্ষে রান্নার আধা ঘণ্টা পূর্বে বাসমতি চাল ভালো করে ধুয়ে ভিজিয়ে রাখতে হবে এবং রান্নার পূর্বে ছাঁকনিতে রেখে দিতে হবে, যেন চালের পানি ঝরে যায় এবং চালটা শুষ্ক থাকে। এবার আলু এবং গাজর ছোট ছোট টুকরো করে সবজির সাইজে কেটে নিতে হবে। অবশ্যই আলু এবং গাজর ছুলিয়ে নিতে হবে।
এরপর সবজিগুলো প্রস্তুত করে নিতে হবে। সবজিগুলো কাটিং বোর্ডে রেখে কেটে নিতে হবে। ১০
১২টি ফুলকপির টুকরো কেটে নিতে হবে। একটি মাঝারি আকারের পেঁয়াজ কুঁচি করে কেটে নিতে
হবে। ৩
৪টি কাঁচা মরিচ নিতে হবে। যদি ঝাল খেতে পছন্দ করেন তবে কাঁচা মরিচের সংখ্যা বাড়াতে পারেন। আর যদি ঝাল একটু কম পছন্দ করেন তবে পরিমাণ মত নিন। এবার আদা ও রসুনের পেস্ট তৈরি করে নিতে হবে।
ব্লেন্ডারে করে আদা ও রসুনের পেস্ট তৈরি করে নিতে পারেন। আদা ও রসুনের পেস্ট করার সময় ১ টেবিল চামচ ব্লেন্ডারে মিশিয়ে নিন, এতে করে আদা
রসুনের পেস্টটি মসৃণ হবে। এছাড়াও বেশি করে আদা
রসুন পেস্ট করে ফ্রিজে সংরক্ষণ করে দীর্ঘদিন রান্নায় ব্যবহার করতে পারেন।
চাল প্রস্তুতকরণ
বিরিয়ানি রান্নার জন্য একটি পাত্র বা কড়াই চুলার উপর বসাতে হবে। হালকা আঁচে চুলাটি জ্বেলে দিতে হবে। এবার কড়াইয়ে ৪ কাপ পানি, কিছুটা তেল, লবণ ও গরম মসলা যোগ করতে হবে। যেকোনো মুদি দোকান থেকে আপনি গরম মসলা কিনতে পারবেন। এছাড়াও বাড়িতে থাকা গরম মসলার উপাদানগুলো দেয়া যেতে পারে। গরম মসলা বিরিয়ানিতে সুঘ্রাণ বর্ধন করে। এবার কড়াইয়ে ১ টেবিল চামচ পরিমাণ অলিভ অয়েল যোগ করতে পারেন।
প্রত্যেকটি উপকরণ পাত্রে দেয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা এতে করে বিরিয়ানির স্বাদ ও সুঘ্রাণ ঠিকঠাক থাকে। এই তেল ও পানির মিশ্রণটিকে গরম করে নিতে হবে। এবার চাল পাত্রের গরম পানিতে ঢেলে দিতে হবে। যেহেতু চাল আধা ঘণ্টা পর্যন্ত ভিজিয়ে রাখা হয়েছে। তাই বিরিয়ানি রান্না করতে খুব সহজেই চালটা সিদ্ধ হয়ে যাবে।
এই পানি ও তেলে চাল সিদ্ধ করে নিতে হবে, তাহলে খুব সহজেই সবজির সাথে চাল মিশিয়ে সবজি বিরিয়ানি রান্না করা যাবে। এবং সিদ্ধ চালের ভেতর অলিভ অয়েল ও গরম মসলার সুঘ্রাণ প্রবেশ
করবে।
সবজি বিরিয়ানি প্রস্তুতকরণ
পাত্রে সিদ্ধ করা চালকে ভালোভাবে ছেঁকে একটি পাত্রে আলাদা করে রেখে দিতে হবে। বিরিয়ানির পাত্রটি ভালোভাবে ধুয়ে নিয়ে চুলার উপর বসাতে হবে এবং পাত্রে উদ্ভিজ তেল ও গরম মসলা ঢেলে দিতে হবে। চাল সিদ্ধ করার সময় গরম মসলার যে উপাদানগুলো দেয়া হয়েছিলো, সেগুলো দিতে হবে। যেমন ১টি দারুচিনির কাঠি, ৩
৪টি এলাচ, ৪
৫টি লবঙ্গ। কিন্তু এই মুহূর্তে জিরা দেয়ার প্রয়োজন নেই। সুঘ্রাণ বের না হওয়া পর্যন্ত উপাদানগুলো ভেজে নিতে হবে। গরম মসলা যোগ করার পূর্বে তেল খুব বেশি গরম করা যাবে না, এতে করে মশলা পুড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে৷ সুঘ্রাণ বের হওয়ার পর ১ চা চামচ জিরা তেলে ছেড়ে দিতে হবে।
যদি আপনি প্রথমেই তেলের মধ্যে জিরা দিয়ে দেন, তবে তা পুড়ে যাওয়ায় সম্ভাবনা থাকে। জিরাটা হালকা হয়ে আসার পর আদা
রসুনের পেস্ট কড়াইয়ে ঢেলে দিতে হবে। বিরিয়ানির স্বাদ বর্ধনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে আদা
রসুনের পেস্ট। আদা
রসুনের পেস্ট পরিমাণ মত ব্যবহার করতে হবে
(১
২ টেবিল চামচ)।
সবগুলো মসলা ভালোভাবে মিশে গেলে এবার কাটিং বোর্ডে কাটা সবজিগুলো (গাজর, আলু, পেঁয়াজ, ফুলকপি, কাঁচামরিচ) ঢেলে দিতে হবে। সবজির সাথে কিছুটা পুদিনা পাতা কুঁচি ছিটিয়ে দিতে হবে। কড়াইয়ে উপাদানগুলো কিছুক্ষণ ভেজে নিতে হবে। এবার বাজার থেকে কেনা প্যাকেটজাত বিরিয়ানি মসলা, কাজু বাদাম ও আধা কাপ টক দই পাত্রে ঢেলে মিশিয়ে নিতে হবে।
সবজির সাথে সবগুলো উপাদান ভালোভাবে মিশে গেলে এবং সবজিটা হয়ে এলে অর্ধেক সবজি অন্য একটি পাত্রে তুলে রেখে দিতে হবে। এবার পাত্রে সিদ্ধ করা চাল বা ভাত ঢেলে দিতে হবে এবং পাত্রের সবজি ও মসলার সাথে চামচ দিয়ে ভালো করে নেড়ে মিশিয়ে নিতে হবে।
এবার কড়াইটি ঢাকনা দিয়ে ভালো করে ঢেকে দিতে হবে। রাইস ও সবজির মিশ্রণটি কিছুক্ষণ পরপর চামচ দিয়ে নেড়ে ঢেকে দিতে হবে। এভাবে কিছুক্ষণ বিরিয়ানিটা হওয়ার পর অবশিষ্ট সবজি উপরে ঢেলে দিয়ে পুনরায় চামচ দিয়ে মেশাতে হবে এবং ঢেকে দিতে হবে।
সবজি বিরিয়ানি প্রায় হয়ে এলে পাত্রের উপর কিছুটা ধনিয়া পাতা ও পুদিনা পাতা ছিটিয়ে দিতে পারেন। এভাবেই তৈরি হয়ে গেল সুস্বাদু সবজি বিরিয়ানি।
উপকরন ১।
১. চিকেন ৮
১০ টুকরা করা ২. গোলমরিচ গুড়া ২ চা চামচ
৩. সয়াসস ২ চা চামচ
৪. আদা বাটা ৩ চা চামচ
৫.রসুন বাটা ৩ চা চামচ ৬.কর্ণফ্লাওয়ার ২ টেবিল চামচ ৭. ময়দা ৩ টেবিল চামচ ৮. মরিচের গুড়া ১ চা চামচ
৯. বেসন ২ টেবিল চামচ
১০. লবন ১/৪ চা চামচ
১১. ডিম ১ টি
১২.তেল
১৩.লবণ
উপকরণ ২:
১. পেঁয়াজ বেরেস্তা ২ কাপ
২.টক দই ১/২ কাপ
৩..জয়ত্রী বাটা ১/২ চা চামচ
৪.জয়ফল বাটা ১/৪ চা চামচ
৫.জিরা গুড়া ১ চা চামচ
৬. গোলমরিচ গুরা+ লবঙ্গ+এলাচ + দারুচিনি বাটা ১ টেবিল চামচ
৭.কাজু বাটা ২ টেবিল চামচ
৮. কিসমিস ১ মুঠো
৯.কাঁচা মরিচ ৫/৬ টি
১০.তেল ৩ টেবিল চামচ
রান্নার পদ্ধতিঃ
১ম ধাপে রান্না
১.মাংসগুলো ভালো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন।
২.এরপর একে একে সব উপকরণ মাংসের মধ্যে দিয়ে ভালো করে মেখে ১ ঘণ্টা রেখে দিন।
৩. এক ঘন্টা পর তেল গরম করে মাঝারি আঁচে সোনালি করে ভেজে নিন৷
২য় ধাপে রান্না
১. কড়াইয়ে তেল গরম করে ২য় ধাপে দেয়া সব উপকরন মশলা দিয়ে কষিয়ে নিন। ২.এরপর আগেই ভেজে নেওয়া মাংস গুলো দিয়ে কিছুক্ষন কষিয়ে ১/২ কাপ পানি দিয়ে হালকা আঁচে রান্না করুন। পানি শুকিয়ে মাংস
মাথা মাখা হলে নামিয়ে নিন।
চিকেন রোস্ট রান্নার প্রধান উপকরণঃ
১. পোলাও এর চাল৪/৫ কাপ
২.লবন স্বাদ মতো
৩.আদা বাটা ১/২ চা চামচ
৪.এলাচ ৪ টি
৫.দারুচিনি ১ টি
৬.লবঙ্গ ৪/৫ টি
৭.তেজপাতা ১/২টি
৮.আস্ত জিরা ১/৪ চা চামচ
৯.তরল দুধ ১ কাপ
১০.তেল ৩ টেবিল চামচ
১১.কেওড়া জল ১ টেবিল চামচ
শেষ রান্নার পদ্ধতি
১.প্রথমে পোলায়ের চাল ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন।
২.একটি ভারী তামার হাড়িতে তেল ও ঘি গরম করে একে একে সব উপকরন দিয়ে পোলাও রান্না করে নিতে হবে।
৩.এবার রান্না করা পোলাও এর অর্ধেক উঠিয়ে এর উপর চিকেন রোস্ট, পেয়াঁজ বেরেস্তা, বাদাম দিয়ে বাকি অর্ধেক পোলাও দিয়ে ঢেকে ২০
৩০ মিনিট সামান্য আঁচে রান্না করে, আরো ৩০ মিনিট চুলায় রেখে দমে দিতে হবে।
ব্যাস হয়ে গেল জিভে জল আসা মজাদার চিকেন রোস্ট বিরিয়ানি অর্থাৎ চিকেন বিরিয়ানি।
৯। সবজি বিরিয়ানি
যেসব উপকরণ প্রয়োজন তা হলো:
লবঙ্গ দারুচিনি জিরা
বিরিয়ানি মসলা (প্রায় সব মুদি দোকানে কিনতে পাওয়া যায়) বাসমতি চাল বা পোলাও চাল
২টি মাঝারি সাইজের গাজর
১টি বা ২টি আলু
ফুলকপি (ফুলকপির কিছু অংশ সবজির সাইজ করে কেটে নিতে হবে ) ১টি মাঝারি আকারের পেঁয়াজ (কুঁচি কুঁচি করে কেটে নিতে হবে ৩
৪টি কাঁচা মরিচ
পুদিনা পাতা কুঁচি
ধনিয়া পাতা কুঁচি ৪
৫টি লবঙ্গ
৪
৫টি রসুনের কোয়া
আদা (পরিমাণ মত )
উদ্ভিজ্জ তেল
১ টেবিল চামচ অলিভ অয়েল
১/২ কাপ টক দই
কাজু বাদাম
লবণ
উপকরণ প্রস্তুতকরণ
তালিকা অনুযায়ী প্রায় সকল উপকরণ বাজারের মুদি দোকান ও সবজির দোকানে কিনতে পাওয়া যাবে। প্রথমেই কমপক্ষে রান্নার আধা ঘণ্টা পূর্বে বাসমতি চাল ভালো করে ধুয়ে ভিজিয়ে রাখতে হবে এবং রান্নার পূর্বে ছাঁকনিতে রেখে দিতে হবে, যেন চালের পানি ঝরে যায় এবং চালটা শুষ্ক থাকে। এবার আলু এবং গাজর ছোট ছোট টুকরো করে সবজির সাইজে কেটে নিতে হবে। অবশ্যই আলু এবং গাজর ছুলিয়ে নিতে হবে।
এরপর সবজিগুলো প্রস্তুত করে নিতে হবে। সবজিগুলো কাটিং বোর্ডে রেখে কেটে নিতে হবে। ১০
১২টি ফুলকপির টুকরো কেটে নিতে হবে। একটি মাঝারি আকারের পেঁয়াজ কুঁচি করে কেটে নিতে
হবে। ৩
৪টি কাঁচা মরিচ নিতে হবে। যদি ঝাল খেতে পছন্দ করেন তবে কাঁচা মরিচের সংখ্যা বাড়াতে পারেন। আর যদি ঝাল একটু কম পছন্দ করেন তবে পরিমাণ মত নিন। এবার আদা ও রসুনের পেস্ট তৈরি করে নিতে হবে।
ব্লেন্ডারে করে আদা ও রসুনের পেস্ট তৈরি করে নিতে পারেন। আদা ও রসুনের পেস্ট করার সময় ১ টেবিল চামচ ব্লেন্ডারে মিশিয়ে নিন, এতে করে আদা
রসুনের পেস্টটি মসৃণ হবে। এছাড়াও বেশি করে আদা
রসুন পেস্ট করে ফ্রিজে সংরক্ষণ করে দীর্ঘদিন রান্নায় ব্যবহার করতে পারেন।
চাল প্রস্তুতকরণ
বিরিয়ানি রান্নার জন্য একটি পাত্র বা কড়াই চুলার উপর বসাতে হবে। হালকা আঁচে চুলাটি জ্বেলে দিতে হবে। এবার কড়াইয়ে ৪ কাপ পানি, কিছুটা তেল, লবণ ও গরম মসলা যোগ করতে হবে। যেকোনো মুদি দোকান থেকে আপনি গরম মসলা কিনতে পারবেন। এছাড়াও বাড়িতে থাকা গরম মসলার উপাদানগুলো দেয়া যেতে পারে। গরম মসলা বিরিয়ানিতে সুঘ্রাণ বর্ধন করে। এবার কড়াইয়ে ১ টেবিল চামচ পরিমাণ অলিভ অয়েল যোগ করতে পারেন।
প্রত্যেকটি উপকরণ পাত্রে দেয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা এতে করে বিরিয়ানির স্বাদ ও সুঘ্রাণ ঠিকঠাক থাকে। এই তেল ও পানির মিশ্রণটিকে গরম করে নিতে হবে। এবার চাল পাত্রের গরম পানিতে ঢেলে দিতে হবে। যেহেতু চাল আধা ঘণ্টা পর্যন্ত ভিজিয়ে রাখা হয়েছে। তাই বিরিয়ানি রান্না করতে খুব সহজেই চালটা সিদ্ধ হয়ে যাবে।
এই পানি ও তেলে চাল সিদ্ধ করে নিতে হবে, তাহলে খুব সহজেই সবজির সাথে চাল মিশিয়ে সবজি বিরিয়ানি রান্না করা যাবে। এবং সিদ্ধ চালের ভেতর অলিভ অয়েল ও গরম মসলার সুঘ্রাণ প্রবেশ
করবে।
সবজি বিরিয়ানি প্রস্তুতকরণ
পাত্রে সিদ্ধ করা চালকে ভালোভাবে ছেঁকে একটি পাত্রে আলাদা করে রেখে দিতে হবে। বিরিয়ানির পাত্রটি ভালোভাবে ধুয়ে নিয়ে চুলার উপর বসাতে হবে এবং পাত্রে উদ্ভিজ তেল ও গরম মসলা ঢেলে দিতে হবে। চাল সিদ্ধ করার সময় গরম মসলার যে উপাদানগুলো দেয়া হয়েছিলো, সেগুলো দিতে হবে। যেমন ১টি দারুচিনির কাঠি, ৩
৪টি এলাচ, ৪
৫টি লবঙ্গ। কিন্তু এই মুহূর্তে জিরা দেয়ার প্রয়োজন নেই। সুঘ্রাণ বের না হওয়া পর্যন্ত উপাদানগুলো ভেজে নিতে হবে। গরম মসলা যোগ করার পূর্বে তেল খুব বেশি গরম করা যাবে না, এতে করে মশলা পুড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে৷ সুঘ্রাণ বের হওয়ার পর ১ চা চামচ জিরা তেলে ছেড়ে দিতে হবে।
যদি আপনি প্রথমেই তেলের মধ্যে জিরা দিয়ে দেন, তবে তা পুড়ে যাওয়ায় সম্ভাবনা থাকে। জিরাটা হালকা হয়ে আসার পর আদা
রসুনের পেস্ট কড়াইয়ে ঢেলে দিতে হবে। বিরিয়ানির স্বাদ বর্ধনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে আদা
রসুনের পেস্ট। আদা
রসুনের পেস্ট পরিমাণ মত ব্যবহার করতে হবে
(১
২ টেবিল চামচ)।
সবগুলো মসলা ভালোভাবে মিশে গেলে এবার কাটিং বোর্ডে কাটা সবজিগুলো (গাজর, আলু, পেঁয়াজ, ফুলকপি, কাঁচামরিচ) ঢেলে দিতে হবে। সবজির সাথে কিছুটা পুদিনা পাতা কুঁচি ছিটিয়ে দিতে হবে। কড়াইয়ে উপাদানগুলো কিছুক্ষণ ভেজে নিতে হবে। এবার বাজার থেকে কেনা প্যাকেটজাত বিরিয়ানি মসলা, কাজু বাদাম ও আধা কাপ টক দই পাত্রে ঢেলে মিশিয়ে নিতে হবে।
সবজির সাথে সবগুলো উপাদান ভালোভাবে মিশে গেলে এবং সবজিটা হয়ে এলে অর্ধেক সবজি অন্য একটি পাত্রে তুলে রেখে দিতে হবে। এবার পাত্রে সিদ্ধ করা চাল বা ভাত ঢেলে দিতে হবে এবং পাত্রের সবজি ও মসলার সাথে চামচ দিয়ে ভালো করে নেড়ে মিশিয়ে নিতে হবে।
এবার কড়াইটি ঢাকনা দিয়ে ভালো করে ঢেকে দিতে হবে। রাইস ও সবজির মিশ্রণটি কিছুক্ষণ পরপর চামচ দিয়ে নেড়ে ঢেকে দিতে হবে। এভাবে কিছুক্ষণ বিরিয়ানিটা হওয়ার পর অবশিষ্ট সবজি উপরে ঢেলে দিয়ে পুনরায় চামচ দিয়ে মেশাতে হবে এবং ঢেকে দিতে হবে।
সবজি বিরিয়ানি প্রায় হয়ে এলে পাত্রের উপর কিছুটা ধনিয়া পাতা ও পুদিনা পাতা ছিটিয়ে দিতে পারেন। এভাবেই তৈরি হয়ে গেল সুস্বাদু সবজি বিরিয়ানি।
FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত