১৯৪৭-১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দ সময়ের উল্লেখযোগ্য ঘটনাবলি

পরিশিষ্ট-০১
১৯৪৭-১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দ সময়ের উল্লেখযোগ্য ঘটনাবলি
১৯৪৭ : ১ সেপ্টেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণ অধ্যাপক আবুল কাসেমের নেতৃত্বে ৩ সদস্যবিশিষ্ট ‘তমদ্দুন মজলিশ' ভাষা আন্দোলনের গোড়াপত্তন করে। এর অন্যতম সদস্য ছিলেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম (১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে উপ-রাষ্ট্রপতি ও অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি)।
১৯৪৮
১৯৪৯
১৯৫০
১৯৫১
১৯৫২
৬ ও ৭ সেপ্টেম্বর ঢাকা মিউনিসিপ্যালিটির ভাইস চেয়ারম্যান খান সাহেব আবুল হাসনাতের বেচারাম দেউড়ির বাসায় মুসলিম লীগের আত্মসচেতন, উদারপন্থি ও অসাম্প্রদায়িক কিছু তরুণ মিলিত হয়ে 'পাকিস্তান গণতান্ত্রিক যুবলীগ' গঠন করে।
: নভেম্বর মাসে ড. এনামুল হক এক নিবন্ধে বলেন যে, 'উর্দু বহিয়া আনিবে পূর্ব পাকিস্তানের জন্য
রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক মৃত্যু।'
৪ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হলে অনুষ্ঠিত এক ছাত্রকর্মী সভায় নঈমুদ্দিন আহমদ, শেখ মুজিবুর রহমান, আবদুর রহমান চৌধুরী প্রমুখের উদ্যোগে 'পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ' নামে একটি প্রগতিশীল ছাত্র সংগঠনের জন্ম হয় ।
: ২৫ ফেব্রুয়ারি গণপরিষদে অধিবেশন বসে। গণপরিষদ সদস্য ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত উর্দুর সাথে বাংলাকেও
গণপরিষদের ভাষা হিসেবে ব্যবহারের প্রস্তাব রাখেন ।
২ মার্চ ভাষা আন্দোলনের জন্য সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয়।
১১ মার্চ সমগ্র পূর্ববাংলায় রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে হরতাল পালিত হয়।
২১ মার্চ সমগ্র পূর্ববাংলায় রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে হরতাল পালিত হয় ।
২১ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে পাকিস্তানের প্রথম গভর্নর জেনারেল মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ বলেন, ‘পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হবে উর্দু, অপর কোনো ভাষা নয়' ।
: ২৪ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠানে তিনি আবারও জোর দিয়ে বলেন, “উর্দু এবং শুধু
উর্দুই হবে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা।'
: ১৪ ডিসেম্বর তমিজউদ্দিন খান গণপরিষদের সভাপতি নির্বাচিত হন।
১৪ এপ্রিল টাঙ্গাইলের উপনির্বাচনে শোচনীয়ভাবে পরাজিত হয় ক্ষমতাসীন মুসলিম লীগ সরকার।
২৩ জুন ঢাকায় আওয়ামী মুসলিম লীগ নামে রাজনৈতিক দল গঠিত হয় ।
২৮ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খান কর্তৃক গণপরিষদের পেশকৃত মূলনীতি কমিটির রিপোর্টে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে উল্লেখ করা হয় ।
৭ ডিসেম্বর সরকারের ‘ভাষা কমিটির রিপোর্টে' পূর্ববাংলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে উর্দুকে দ্বিতীয় ভাষারূপে পাঠ করার সুপারিশ করা হয় ।
: ১৬ অক্টোবর তারিখে লিয়াকত আলী খান আততায়ীর হাতে নিহত হলে খাজা নাজিমউদ্দিন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হন ।
২৬ জানুয়ারি পল্টন ময়দানে জনসভায় পাকিস্তানের তদানীন্তন প্রধানমন্ত্রী খাজা নাজিমউদ্দিন ঘোষণা করেন যে, 'উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা'। এ ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় ৩০ জানুয়ারি ঢাকায় প্রতিবাদ দিবস পালিত হয়।
: ৩১ জানুয়ারি ঢাকা বার লাইব্রেরি হলে সর্বদলীয় কর্মী-সমাবেশে সকল রাজনৈতিক দলের সদস্য সমন্বয়ে
একটি 'সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা কার্যকরী পরিষদ' গঠিত হয়।
৪ ফেব্রুয়ারি হরতাল পালন করা হয় ২১ ফেব্রুয়ারি ভাষা দিবসের কর্মসূচিকে সফল করে তোলার জন্য ।
:
: ১১ ও ১৩ ফেব্রুয়ারি সাফল্যের সাথে পতাকা দিবস পালিত হয়।
২০ ফেব্রুয়ারি বিকেল থেকে ঢাকা শহরে এক মাসের জন্য ১৪৪ ধারা জারি করে সভা, শোভাযাত্রা নিষিদ্ধ
ঘোষণা করা হয়।
: ২১ ফেব্রুয়ারি প্রদেশব্যাপী রাষ্ট্রভাষা দিবস পালনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
13
২২ ও ২৩ ফেব্রুয়ারি শ্রমিক, সাহিত্যিক, বুদ্ধিজীবী, শিক্ষক ও সাধারণ জনতা পূর্ণ হরতাল পালন করে
এবং ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করেন।
২৪ ফেব্রুয়ারি ভাষা আন্দোলনের শহিদ মিনারের উদ্বোধন করেন আজাদ পত্রিকার সম্পাদক জনাব আবুল কালাম শামসুদ্দিন।
২২ ডিসেম্বর মূলনীতি কমিটির চূড়ান্ত রিপোর্ট গণপরিষদে পেশ করা হয়। এ রিপোর্টের প্রধান বিষয় ছিল সংখ্যা সামা নীতি প্রবর্তন।
১৭ এপ্রিল গভর্নর জেনারেল নাজিমউদ্দিন মন্ত্রিসভা ভেঙে দিয়ে ওয়াশিংটনে নিযুক্ত পাকিস্তানের তৎকালীন রাষ্ট্রদূত বগুড়ার মোহাম্মদ আলীকে প্রধানমন্ত্রী নিযুক্ত করেন।
৪ ডিসেম্বর যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয়। ১৯৫৪
মার্চের ৮ থেকে ১২ তারিখ পর্যন্ত পূর্ব পাকিস্তান পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
১৯৫৫
৩ এপ্রিল শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হক-এর নেতৃত্বে যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রিসভা গঠিত হয়।
৩০ মে পাকিস্তানের গভর্নর জেনারেল মোহাম্মদ আলী যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রিপরিষদ বাতিল করে দিয়ে শাসনতন্ত্রের ৯২ (ক) ধারা জারির মাধ্যমে প্রদেশে গভর্নরের শাসন প্রবর্তন করেন।
২৮ মে গভর্নর জেনারেল গোলাম মোহাম্মদ এক অধ্যাদেশ বলে পাকিস্তানের দ্বিতীয় গণপরিষদ গঠন করেন। ৭ জুলাই মারিতে প্রথম অধিবেশন বসে। এ অধিবেশনে পাকিস্তানে সকল প্রদেশের নেতাগণ সংবিধান সম্পর্কে একটি আপস চুক্তি সম্পদন করেন। এটি মারি চুক্তি নামে খ্যাত।
১১ আগস্ট তারিখে প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী (বগুড়া) পদত্যাগ করেন এবং ঐ দিনই চৌধুরী মোহাম্মদ আলী পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হন ।
৩০ সেপ্টেম্বর মারি চুক্তির আলোকে পশ্চিম পাকিস্তানের সকল প্রদেশকে একত্রিত করে একটি প্রদেশ গঠন করা হয়।
৮ জানুয়ারি দ্বিতীয় গণপরিষদের পাকিস্তান ইসলামি প্রজাতন্ত্রের সংবিধান বিল উত্থাপন করা হয়।
১৯৫৬
:
:
২১ জানুয়ারি বিলটি গণপরিষদে চূড়ান্তভাবে গৃহীত হয়।
: ২ মার্চ গভর্নর জেনারেল এই বিলে সম্মতি প্রদান করেন ৷
:
২৩ মার্চ থেকে সংবিধান কার্যকরী হয়।
:
৬ সেপ্টেম্বর হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নিযুক্ত হন।
১৯৫৭
:
৮ অক্টোবর সোহরাওয়ার্দী মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করেন ।
১৯৫৮
১৯৫৯
১৯ জুন কেন্দ্রীয় সরকারের ষড়যন্ত্রের ফলে আবু হোসেন সরকার আবারো পূর্ববাংলার মুখ্যমন্ত্রী হন।
২২ জুন আবু হোসেন সরকার ক্ষমতাচ্যুত হন এবং আতাউর রহমান খান পুনরায় আওয়ামী লীগ মন্ত্রিসভা গঠন করেন ।
৭ অক্টোবর প্রেসিডেন্ট জেনারেল ইস্কান্দার মির্জা প্রধান সেনানায়ক জেনারেল আইয়ুব খানের সহায়তায় পাকিস্তানে সামরিক শাসন জারি করেন ।
: ২৭ অক্টোবর প্রেসিডেন্ট পদে অধিষ্ঠিত হয়েই আইয়ুব খান নিজের ভবিষ্যৎ ক্ষমতার ভিত্তি সুদৃঢ় করার জন্য
মৌলিক গণতন্ত্র অধ্যাদেশ জারি করেন ।
৬ আগস্ট জেনারেল আইয়ুব খান কর্তৃক নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার অযোগ্য সম্পর্কিত আদেশে সোহরাওয়ার্দীসহ ৭৮ জন রাজনৈতিক নেতাকে ১৯৬৬ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত অযোগ্য ঘোষণা করা হয়।
২৬ অক্টোবর জেনারেল আইয়ুব খান চারস্তর বিশিষ্ট মৌলিক গণতন্ত্র আদেশ জারি করেন।
তাধীন বাংলাদেশের অন
১৯৬০
১৯৬১
১৯৬২
১৯৬৩ ১৯৬৪
১৯৬৫
১৯৬৫
১৯৬৬
১৯৬৭
১৯৬৮
১৯৬৯
১৯৭০
:
পরিশিষ্ট
১১ জানুয়ারি এক সাধারণ নির্বাচনের মাধ্যমে সারা পাকিস্তানে ইউনিয়ন স্তরে ৮০ হাজার (পূর্ব পাকিস্তানে ৪০ হাজার ও পশ্চিম পাকিস্তানে ৪০ হাজার) মৌলিক গণতন্ত্রী বা Basic Democrat নির্বাচিত হন।
১৪ ফেব্রুয়ারি এ ৮০ হাজার মৌলিক গণতন্ত্রীর আস্থাসূচক ভোটে (হ্যাঁ/না ভোট) জেনারেল আইয়ুব খান ৫ বছরের জন্য পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।
১৭ ফেব্রুয়ারি আইয়ুব খান প্রাক্তন বিচারপতি জনাব মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিনের নেতৃত্বে ১৯ সদস্যবিশিষ্ট একটি সংবিধান কমিশন গঠন করেন।
৬ মে প্রেসিডেন্টের নিকট প্রদত্ত শাহাবুদ্দিন কমিশনের রিপোর্ট পর্যালোচনা করা হয়।
: ইউনিভার্সিটি অডিন্যান্স জারির মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বায়ত্তশাসন হরণ করা হয়।
১ মার্চ প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান নতুন সংবিধান অনুমোদন করেন, যা ১৯৬২ খ্রিষ্টাব্দের সংবিধান নামে পরিচিতি। ১২ সেপ্টেম্বর প্রেস এন্ড পাবলিকেশন্স অডিন্যান্স জারি করা হয়।
১৫ জানুয়ারি সংবিধানের প্রথম সংশোধনী বিলে নাগরিকদের মৌলিক অধিকারের তালিকা সংযোজন করা হয়।
২ জানুয়ারি নির্বাচকমণ্ডলীর মাধ্যমে পরোক্ষ পদ্ধতিতে প্রেসিডেন্ট হিসেবে আইয়ুব খান নির্বাচিত হন । আগস্ট থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত পাক-ভারত যুদ্ধ সংঘটিত হয় ।
৫-৬ ফেব্রুয়ারি লাহোর সম্মেলনে শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিক ৬-দফা কর্মসূচি পেশ করেন।
৮ মে শেখ মুজিবুর রহমান ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের গ্রেফতার করা হয়।
২৩ জুন তৎকালীন তথ্য ও বেতার মন্ত্রী খাজা শাহাবুদ্দিন রবীন্দ্রসংগীত রেডিও ও টেলিভিশনে প্রচার বন্ধ করেন ।
১৭ জানুয়ারি ৬-দফা আন্দোলনের জন্য রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে অভিযুক্ত ও দেশরক্ষা আইনে আটক শেখ মুজিবুর রহমানকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে বেকসুর খালাস প্রদান করা হয় ।
১৮ জানুয়ারি আবার শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয় ।
: তোফায়েল আহমেদ-এর নেতৃত্বে ১১-দফা কর্মসূচি ভিত্তিক আইয়ুব বিরোধী ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ গঠন করা
হয়।
: ৪ জানুয়ারি ডাকসু কার্যালয়ে ছাত্রলীগ, ছাত্র ইউনিয়ন (মতিয়া ও মেনন উভয় গ্রুপ) জাতীয় ছাত্র
ফেডারেশন-এর একাংশ সাংবাদিক সম্মেলন করে ১১-দফা কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
৮ জানুয়ারি ছাত্রদের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে উদ্বুদ্ধ হয় ৮টি রাজনৈতিক দল ।
: ২০ জানুয়ারি ছিল ঊনসত্তরের গণআন্দোলনের মাইলফলক।
:
৮ ফেব্রুয়ারি ইত্তেফাক পত্রিকার ওপর থেকে বাজেয়াপ্তকরণের আদেশ প্রত্যাহার করা হয় ।
১১ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষা আইনে দ্রুত রাজবন্দীদেরকে বিনাশর্তে মুক্তি প্রদান করা হয়।
: ১২ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তান আওয়ামী লীগ সম্পাদক তাজউদ্দিন আহমদকে মুক্তি দেয়া হয়।
১৫ ফেব্রুয়ারি আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার অন্যতম আসামি সার্জেন্ট জহুরুল হককে নির্মমভাবে হত্যা করা হয় ।
: ১৮ ফেব্রুয়ারি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. শামসুজ্জোহাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয় ।
২২ ফেব্রুয়ারি আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার এবং শেখ মুজিবসহ সকল রাজবন্দীকে নিঃশর্ত মুক্তি প্রদান করা হয় ।
: ২৩ ফেব্রুয়ারি ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘বঙ্গবন্ধু' উপাধিতে ভূষিত করে।
১০ মার্চ রাওয়ালপিন্ডিতে গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
: ২০ মার্চ গভর্নর মোনায়েম খান অপসারিত হন ।
: ২৫ মার্চ জেনারেল আইয়ুব খান সেনানায়ক আগা মো. ইয়াহিয়া খানের নিকট ক্ষমতা হস্তান্তর করেন ।
: ইয়াহিয়া খান ৪ অক্টোবর জাতীয় পরিষদে এবং ২ অক্টোবর প্রাদেশিক আইন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠানের
ঘোষণা করেন।
১২ নভেম্বর পূর্ব পাকিস্তানে ঘূর্ণিঝড়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয় ।
: জাতীয় পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭০-এর ৭ ডিসেম্বর এবং প্রাদেশিক পরিষদসমূহের নির্বাচন
অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭০-এর ১৯ ডিসেম্বর। এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে ।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]