সুলতান আলাউদ্দিন হোসেন শাহির কৃতিত্ব মূল্যায়ন কর। আলাউদ্দিন হোসেন শাহের রাজত্বকালকে বাংলা সাহিত্যের স্বর্ণযুগ বলা হয় কেন

ভূমিকা : বাংলার স্বাধীন সুলতানীর ইতিহাস তথা থাক মুঘল যুগে হোসেন শাহির আমল ছিল স্বর্ণযুগ। সুলতান সামসউদ্দিন ইলিয়াস শাহের মৃত্যুর পর পরবর্তী ইলিয়াস শাহি বংশ এবং হাবশি শাসনামলে দীর্ঘদিন বাংলার রাজনৈতিক গগনে যে চরম অরাজকতা বিদ্যমান ছিল তার অবসান করেন ওয়াজির সৈয়দ সুলতান হোসেন ১৪৯৩ সালে । তিনি সুলতান আলাউদ্দিন হোসেন শাহ' নাম ধারণ করে স্বীয় শাসন প্রতিষ্ঠা করেন। শাসন ক্ষমতা গ্রহণ করে তিনি বাংলার রাজ্যসীমা সম্প্রসারণ, প্রশাসনিক স্থিতিশীলতা, ভাষা, সাহিত্য ও শিল্পকলার বিকাশের ক্ষেত্রে অসাধারণ অবদান রাখেন। তাই তাঁর রাজত্বকাল বাংলার ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
আলাউদ্দিন হোসেন শাহের বংশ পরিচয় : হোসেন শাহি বংশ সম্পর্কে জানার উৎস খুবই সীমিত। যথা ঃ নিযামউদ্দিন আহম্মদ বখশীর 'তবকাত-ই-আকবরী', গোলাম হোসেন সলিমের 'রিয়াজ উস সালাতিন', শিহাবউদ্দিনের 'তারিখ-হাত-ই-আসাম', 'বদায়ূনীর মুস্তখব-উৎ-তাওয়ারিখ', মুহাম্মদ ওয়ালির 'ফরিয়াহ-ই-ইব্রাহীম', মোহাম্মদ কাজীনের 'আলমগীর নামা', চৈতন্য চরিত্রামৃত, জো আঁ দ্য বারোস এর 'দ্য এশিয়া', অসমী বুরঞ্জী, মাদলা পঞ্জিকা, ফিরিস্তার বিবরণ, বুকাননের পাণ্ডুলিপি ইত্যাদি। এছাড়াও সমকালীন মুদ্রালিপি থেকে কিছু জানা যায় ।
মুদ্রা, শিলালিপি ও অন্যান্য প্রত্নতাত্ত্বিক সূত্র থেকে জানা যায় যে, হোসেন শাহ সৈয়দ বংশে জন্মগ্রহণ করেন। রিয়াজ-উস-সালাতিনের মতে, হোসেন শাহ তাঁর পিতার সাথে তুর্কিস্তানের তরমুজ শহর থেকে বাংলায় আসেন। কোন কোন ঐতিহাসিকের মতে, তিনি বিদেশাগত নন, তিনি বাংলায় জন্মগ্রহণ করেন। চৈতন্য চরিত্রামৃতের বিবরণ অনুযায়ী হোসেন শাহ রাজা হওয়ার আগে গৌড়ের অধিবাসী সুবুদ্ধি রায়ের অধীনে চাকরি করেন। ফিরিস্তার মতে, হোসেন শাহের পূর্ব নাম ছিল সৈয়দ শরিফ মক্কী। সলিমের মতে, হোসেন শাহের পিতা মক্কার শরিফ ছিলেন। ফ্রান্সিস বুকাননের মতে, হোসেন শাহের পিতামহের নাম ছিল ইব্রাহীম, তিনি বাংলার সুলতান ছিলেন এবং রাজ্যচ্যুত হন। এছাড়া বিভিন্ন ঐতিহাসিক গ্রন্থ ও তুজক-ই-বাবর থেকে জানা যায় যে, সিংহাসন লাভের পূর্বে হোসেন পূর্ববর্তী সুলতান মুজাফফর শাহের ওয়াজির ছিলেন এবং পরবর্তীকালে সিংহাসনে আরোহণ করেন।
আলাউদ্দিন হোসেন শাহের কৃতিত্ব : আলাউদ্দিন হোসেন শাহ নিজ যোগ্যতায় রাজ্য বিস্তার ও পরিচালনায় অনেক গৌরব অর্জন করেন। নিম্নে আলাউদ্দিন হোসেন শাহের কৃতিত্ব সম্পর্কে আলোচনা করা হল :
১. রাজ্যবিস্তার ও শান্তিশৃঙ্খলা স্থাপন : সিংহাসনে আরোহণ করার পর হোসেন শাহের একমাত্র লক্ষ্য ছিল নিজেকে সুপ্রতিষ্ঠিত, প্রজাদের আস্থা অর্জন, দেশে শান্তিশৃঙ্খলা পুনঃস্থাপন করা এবং সুষ্ঠুভাবে শাসনকার্য পরিচালনা করা। তিনি অল্প সময়ের মধ্যে অরাজকতা সৃষ্টিকারী সৈন্যদলকে কঠোরভাবে দমন করেন। পাইকদের দল ভেঙে দিয়ে নতুন রক্ষী দল গঠন করেন। হাবশিদের নিজ রাজ্য থেকে বিতাড়িত করেন। এদের পরিবর্তে মোঙ্গল, আফগান ও হিন্দুদেরকে উচ্চ রাজপদে নিযুক্ত করেন। পরে রাজ্য সম্প্রসারণের দিকে মনোনিবেশ করেন।
সিকান্দার লোদীর সাথে সংঘর্ষ ; সিংহাসনে আরোহণের অল্পদিনের মধ্যে হোসেন শাহ দিল্লির সুলতান সিকান্দার লোদীর সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হন। বিভিন্ন ফার্সি গ্রন্থে এ বিষয়ে বিবরণ পাওয়া যায়। ১৪৯৪ সালে জৌনপুরের সুলতান হোসেন শাহ শর্কি সুলতান সিকান্দার লোদীর হাতে পরাজিত হয়ে বাংলায় এসে হোসেন শাহের অধীনে আশ্রয় লাভ করেন। সিকান্দার লোদী হোসেন শাহের প্রতি বিরক্ত হয়ে বাংলাদেশ আক্রমণ করেন। হোসেন শাহও লোদীর আক্রমণ প্রতিহত করার জন্য পুত্র দানিয়েলকে সৈন্যদলসহ প্রেরণ করেন। এক পর্যায়ে উভয় বাহিনী যুদ্ধে লিপ্ত না হয়ে সন্ধি করেন। চুক্তি নত এক পক্ষ অন্য পক্ষের শত্রুকে আশ্রয় দিবেন না বলে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হন। কিন্তু সন্ধির শর্তাদি পুরোপুরি রক্ষা করা সম্ভব হয় নি। এছাড়া যুদ্ধে দিল্লির সুলতানের রাজ্যজয়ের কথা লিপিবদ্ধ না করে হয়ত ঐতিহাসিকরা সন্ধির কথা বলেছেন।
৩. কামরূপ, কামতা, জজনগর, উড়িষ্যা, আসাম ও ত্রিপুরায় অভিযান পরিচালনা : হোসেন শাহ তাঁর মুদ্রায় নিজেকে কামরূপ, কামতা, জাজনগর ও উড়িষ্যা বিজয়ী বলে ঘোষণা করেন। ১৪৯৩-৯৪ সালে হোসেন শাহ কামতাপুর, কামরূপ রাজ্য আক্রমণ করেন। কিছুদিনের মধ্যে সেখানকার রাজাকে যুদ্ধে সম্পূর্ণরূপে পরাজিত করে এ রাজ্য অধিকার করেন। এরপর ১৫১৪-১৫ সালে হোসেন শাহ আসাম বা আহোম রাজ্য আক্রমণ করে আসামের সমতল অঞ্চল অধিকার করেন। আসামের রাজা তখন পার্বত্যাঞ্চলে আশ্রয় গ্রহণ করেন। কিন্তু বর্ষা আগমনের সাথে সাথে আসাম রাজা পাল্টা আক্রমণ করে হোসেন শাহের বাহিনীকে বিধ্বস্ত করেন এবং হৃতরাজ্য পুনরুদ্ধার করেন। ফলে হোসেন শাহের আসাম অভিযান ব্যর্থ হয়। তবে আসামে বহু মুসলমানের বসতি স্থাপনের ফলে ইসলাম ধর্মের ব্যাপক প্রসার ঘটে। মুহাম্মদ কাজিমের 'আলমগীর নামা', শিহাবউদ্দিনের 'তারিখ ফত-ই-আসাম', সলিমের 'রিয়াজ উস-সালাতিন' গ্রন্থে হোসেন শাহের আসাম অভিযানের বিবরণ পাওয়া যায়।
১৪৯৩-৯৪ সাল থেকে ১৫১৫ সাল পর্যন্ত উড়িষ্যার সাথে হোসেন শাহের দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধ হয়। হোসেন শাহের শিলালিপি, ত্রিপুরা রাজমালার সাক্ষ্য, রিয়াজ-উস-সালাতিনের বিবরণ প্রমাণ করে যে, হোসেন শাহ উড়িষ্যা জয় করেন। বুকাননের পাণ্ডুলিপিতে উড়িষ্যা রাজ এর সাথে সংঘর্ষের উল্লখ পাওয়া যায়। উড়িষ্যার মাদলা পঞ্জিকায় ১৫০৯ সালে উড়িষ্যা গৌড় মুসলিম সেনা কর্তৃক আক্রান্ত হওয়ার উল্লেখ পাওয়া যায়। ১৫১০ সালের এক লিপিতে মুসলিম রাজ এর কাছ থেকে প্রভাবশালী প্রতাপ রুদ্রদের কর্তৃক হৃত রাজ্য পুনরুদ্ধারের উল্লেখ পাওয়া যায়। তবে হোসেন শাহের সাফল্য দীর্ঘস্থায়ী হয়েছিল কিনা সন্দেহ। তবে হোসেন শাহ ও ত্রিপুরার রাজার মধ্যে অনেক দিন ধরে যুদ্ধ চলছিল। রাজমালা গ্রন্থে এ সংঘর্ষের উল্লেখ আছে। এ যুদ্ধে দুরাজা কোন সময় অন্য রাজ্যের অংশ বিশেষ অধিকার করেন। কিন্তু এসব অধিকার স্থায়ী হয় নি। শেষ পর্যন্ত ত্রিপুরার কিছু অংশ বাংলায় অন্তর্ভুক্ত হয়।
৪. রাজধানী স্থানান্তর : রিয়াজ উস-সালাতিনের মতে, সুলতান আলাউদ্দিন হোসেন শাহ তাঁর রাজধানী গৌড় নগরীর সংলগ্ন একডালায় স্থানান্তরিত করেন। তিনি ছাড়া বাংলার আর কোন রাজা পাড়ুয়া ও গৌড় ভিন্ন অন্য কোন স্থানে রাজধানী স্থানান্তর করেন নি । হোসেন শাহ ১৪৯৩-১৫১৯ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ ২৬ বছর রাজত্ব করার পর মারা যান।
৫. উদারনৈতিক শাসনব্যবস্থার প্রবর্তন : হোসেন শাহ দূরদৃষ্টিসম্পন্ন রাজনীতিবিদ ও সুশাসক ছিলেন। শাসনব্যবস্থার পুনর্গঠন ও জনকল্যাণ সাধনের উদ্দেশ্যে তিনি নিষ্ঠা ও বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়ে অসামান্য অবদান রাখেন। কর্মচারী নিয়োগের ক্ষেত্রে হিন্দু- মুসলমান-বৌদ্ধ সব সম্প্রদায়ের লোককে সমান সুযোগ দিয়ে শাসক ও শাসিতের মধ্যে ব্যবধান ঘুচাতে সক্ষম হন।
৬. ধর্মীয় উদারতা : অনেকে ধারণা করেন যে, আলাউদ্দিন হোসেন শাহ প্রথম সত্যপীরের সিনি প্রবর্তন করেন। নগেন্দ্রনাথ বসু তার বিশ্বকোষ এবং দীনেশচন্দ্র তাঁর 'History of Bengali Language Literature' গ্রন্থে একথা বলেছেন। বিভিন্ন সূত্র থেকে হোসেন শাহের মন্ত্রী, কর্মচারী ও অমাত্যের নাম পাওয়া যায়। তিনি বহু সংখ্যক হিন্দুকে উচ্চ রাজপদে নিযুক্ত করেন। তাঁর সময় বহু আউলিয়া ইসলাম ধর্ম প্রচারের জন্য বাংলায় আসেন। তিনি ইসলাম ধর্মের অনুসারী হলেও অন্যান্য ধর্মের উদার পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। তাঁর সময় চৈতন্যদেব বৈষ্ণব ধর্ম প্রচার করেন ।
৭. ভাষা সাহিত্য ও স্থাপত্য শিল্পের পৃষ্ঠপোষক : হোসেন শাহি যুগ বাংলা ভাষা সাহিত্যের ইতিহাসে এক গৌরবময় অধ্যায় । তাঁর সময় বাংলা ভাষা সাহিত্য দিল্লির প্রভাব থেকে মুক্ত হয়ে সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে নিজস্ব সত্তা খুঁজে পায়। তাঁর সময় খ্যাতনামা কবি মালধর বসু, বিপ্রদাস, বিজয়গুপ্ত, যশোবন্ত খান প্রমুখ জ্ঞানী পণ্ডিতরা নিজস্ব লেখনী দ্বারা বাংলা ভাষা সাহিত্যের জ্ঞানভাণ্ডারকে সমৃদ্ধ করেন। তাঁর সময় মনসা মঙ্গল, মনসা বিজয়, পদ্মপুরাণ, শ্রীমদ্ভাগবত, মহাভারত ইত্যাদি বাংলা অনুবাদ হয়েছিল। তাই হোসেন শাহের শাসনামলের কীর্তি কাহিনীর জন্য মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যে তাকে নৃপতিতিলক, কৃষ্ণের অবতার ও জগৎ ভূষণ উপাধিতে ভূষিত করা হয়েছে। সুলতান আলাউদ্দিন হোসেন শাহ শুধু বাংলা ভাষা সাহিত্যের পৃষ্ঠপোষকতা করেন নি, আরবি ও ফার্সি ভাষারও উদার পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। তাঁর সময় মুহাম্মদ বুদাই ওরফে সৈয়দ মীর আলভী ও সৈয়দ মীর আল তরী ফার্সি ভাষায় হেদায়েত উর-রামী' নামক ধনুবিদ্যা বিষয়ক বই রচনা করে সুলতানকে উৎসর্গ করেন। এরপর শেখ কুবন আরবি ভাষায় মৃগাবতী নামক একটি কাব্যগ্রন্থ রচনা করেন ।
স্থাপত্য শিল্পের ক্ষেত্রে হোসেন শাহি যুগে নতুন কোন ধারার বিকাশ ঘটে নি। তবে বিগত শিল্পধারার উৎকর্ষতা দানে এযুগ গুরুত্বপূর্ণ ছিল। এসময় নির্মিত বিভিন্ন মসজিদ, মিনার, মাদ্রাসা, দুর্গ, তোরণ, বিদ্যাভবন প্রভৃতি হোসেন শাহি যুগের স্থাপত্য কীর্তির পরিচয় বহন করেছিল। গৌড়ের ছোট সোনা মসজিদ তাঁর সময়ে নির্মাণ করা হয় ।
তিনি এত বিখ্যাত কেন : হোসেন শাহি বংশের প্রতিষ্ঠাতা আলউদ্দিন হোসেন শাহের রাজত্বকাল বাংলার ইতিহাসে খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। বাংলার ইতিহাসে তিনি একমাত্র সুলতান যিনি স্বাধীন সুলতানির প্রবর্তনের পাশাপাশি স্বতন্ত্ৰ এক ধারার জন্ম দেন। এ নব ধারা হল হোসেন শাহি ধারা। তিনি শাসনক্ষেত্রে যেমন সফল হন তেমনি শিক্ষা সংস্কৃতির ক্ষেত্রে শ্রেষ্ঠত্বের সূচনা করেন। ধর্মীয় ক্ষেত্রেও তিনি এক নব দৃষ্টান্তের সূচনা করেন। তাঁর শাসনামলে বৈষ্ণব ধর্মের বিকাশ সাধিত হয়েছিল। বিজ্ঞ পন্ধিত ও জ্ঞানীদের লেখনীতে বাংলা সাহিত্যের জ্ঞানভান্ডার সমৃদ্ধ হয়েছিল। তাঁর কৃতিত্বের জন্যমধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যে তাকে নৃপতিতিলক, কৃষ্ণের অবতার ও জগৎভূষণ উপাধিতে ভূষিত করা হয়েছে। এছাড়া শিল্প স্থাপত্যের জন্যও তিনি শ্রেষ্টত্বের দাবিদার। গৌড়ের ছোট সোনা মসজিদ তারই প্রমাণ। তাই আলাউদ্দিন হোসেন শাহ যে বিখ্যাত ছিলেন তা অস্বীকার করলে ইতিহাসকে কলঙ্কিত করা হবে।
· উপসংহার : ইলিয়াস শাহি বংশের পতন ও হাবশি শাসনের কুফলতায় বাংলার ভাগ্যাকাশে যখন অন্ধকারের ছায়া নেমে আসে তখন আলাউদ্দিন হোসেন শাহ নিজ যোগ্যতায় সব সমস্যা দূরীভূত করে আলোর সঞ্চার করেন। ড. হবিবুল্লাহ বলেছেন, "Alauddin Hosain Shah unquestionably the best if not the greatest of the medieval rulers of Bengal." E দুর্ভাগ্য যে, তিনি নিজ যোগ্যতার জন্য বাংলার আকবর বলে অভিনন্দিত হওয়ার গৌরব অর্জন করলেও প্রত্যক্ষ প্রমাণের অভাবে তাঁর সম্পর্কে পুরোপুরি জানা যায় না। যা জানতে পারি তা শুধু পরোক্ষ প্রমাণ মাত্র। তবে তাঁর শাসনামলের প্রশংসায় একথা বলা যায় যে, বাংলার জনসাধারণ হোসেন শাহের আমল বললে আনন্দে উদ্বেলিত হতো- তাই তাঁর রাজত্বকাল স্মরণীয়।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]