সুবেদার শায়েস্তা খানের আমলে বাংলার আর্থ-সামাজিক অবস্থার একটি বিবরণ দাও ।

ভূমিকা : মুঘল সুবাদার শায়েস্তা খান নামটি বাংলার ইতিহাসে এক অনন্য সাধারণ পরিচয় বহন করেন। বাংলা যখন বিশৃঙ্খলা ও অরাজকতার পথ ধরে ধ্বংসের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিল ঠিক তখন তিনি বাংলার সুবাদার হিসেবে নিয়োগ লাভ করেন। এই সময়ের ধ্বংসযজ্ঞ বাংলার অর্থনীতিকে নিজ প্রতিভাবলে ও দক্ষতার বলে শাসনকার্য পরিচালনার মাধ্যমে অর্থনৈতিক অবস্থাকে পুনরায় সুদৃঢ় ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠা করেন।
পরিচয় : মীর জুমলার মৃত্যুর পর সম্রাট আওরঙ্গজেব তার মাতুল শায়েস্তা খানকে বাংলার সুবাদার হিসেবে পাঠান। শায়েস্তা খান নুরজাহান বেগমের ভ্রাতা আসাফখানের পুত্র ও মমতাজমহল বেগমের ভ্রাতা ছিলেন। তিনি খুব উচ্চশিক্ষিত এবং রাজনৈতিক ক্ষেত্রে বেশ সুনাম ছিল। শাহজাহানের রাজত্বকালে সাম্রাজ্যের বিভিন্ন দায়িত্বপূর্ণ পদে কার্য করে শায়েস্তা খান কৃতিত্বের পরিচয় দিয়েছেন। তিনি বিহার, মালব, গুজরাটের শাসনকর্তা ছিলেন। তিনি খুব ধর্মপরায়ন এবং ধর্মপ্রাণ আওরঙ্গজেবের একজন বড় ভক্ত ছিলেন ।
সুবাদার হিসেবে নিয়োগ : সম্রাট আওরঙ্গজেব শায়েস্তা খানকে সাতহাজারী মসনব ও আমীরুল ওমরাহ উপাধী দ্বারা সম্মানিত করেন এবং তাকে আগ্রার সুবাদার নিয়োগ করেন। এরপর মারাঠা নায়ক শিবাজীকে দমনের জন্য সম্রাট তাকে দাক্ষিণাত্যের শাসনকর্তা নিয়োগ করেন ১৬৬০ খ্রিঃ। মীর জুমলার মৃত্যুর পর দূরবর্তী বাংলা রাজ্যে একজন বিচক্ষণ শাসনকর্তার প্রয়োজন ছিল। এ কারণে সম্রাট আওরঙ্গজেব শায়েস্তা খানকে ১৬৬৪ খ্রিঃ ৮ই মার্চ জাহাঙ্গীরনগরের (ঢাকার) সুবাদারের কার্যভার গ্রহণ করার জন্য পাঠান। তিনি দুবার বাংলার সুবাদার হিসেবে নিয়োগ পান। প্রথমবার ১৬৬৪ খ্রিঃ এবং দ্বিতীয়বার ১৬৭৮ খ্রিঃ। তখন তার বয়স ছিল ৬৩ বৎসর। শায়েস্তা খানের বিজয়াভিযান ও বিদ্রোহ দমন : ১৬৬৪ সালে তিনি বাংলার সুবাদার নিযুক্ত হয়ে শাসন ব্যবস্থার উন্নতিকল্পে নৌবাহিনীর প্রতি এক নির্দেশ জারি করেন। দুনীর্তি পরায়ন পুরাতন কর্মচারীদের বরখাস্ত ও নতুন সৎকর্মচারী নিয়োগ করে প্রশাসন ব্যবস্থার উপর তার পুনঃকর্তৃত্ব ও নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেন। এছাড়াও তিনি একে একে যে সকল পদক্ষেপ গ্রহণ করেন তা নিম্নে তুলে ধরা হল :
১. কুচবিহার ও জয়ন্তিয়ার বিদ্রোহ দমন : মীর জুমলা কুচবিহার মুঘল সাম্রাজ্যভুক্ত করেন এবং শাসনকর্তা হিসেবে ইস্কান্দিয়ার নামক একজন সেনাধ্যক্ষকে অস্থায়ী ফৌজদার নিয়োগ করেন। মুঘল কর্মচারীরা কুচবিহারে উত্তর ভারতের রাজস্ব ব্যবস্থা প্রচলন করেন। এতে কুচবিহারের আদিবাসী প্রজাদের মধ্যে বিক্ষুব্ধের সৃষ্টি হয়। কুচবিহারের রাজ্যচ্যুত রাজা প্রাণনারায়ন কুচবিহার আক্রমণ করে নিজ হস্তগত করেন। শায়েস্তা খান যখন দিল্লী হতে রাজমহলে পৌঁছেন তখন প্রাণনারায়ন জানতে পারেন, মুঘল সুবাদার কুচবিহার আক্রমণ করবেন। প্রাণ নারায়ন ভয় পেয়ে শায়েস্তা খানের নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করেন ও সম্রাটের আনুগত্য প্রকাশ করে ৫ লক্ষ টাকা কর স্বরূপ সুবাদারের নিকট প্রেরণ করেন। পরবর্তীতে মধুনারায়ন কর প্রদানে অস্বীকার করলে পুত্র ইবাদত খানের নেতৃত্বে কুচবিহার মুঘল সাম্রাজ্যভুক্ত করেন এবং ইবাদত খানকে এর ফৌজদার নিয়োগ করেন। শায়েস্তা খানের আগমনে ভীত হয়ে জয়ন্তিয়ার রাজা বশ্যতা স্বীকার করেন এবং কর প্রদানে বাধ্য হন। কিন্তু পরবর্তীতে জয়ন্তিয়া রাজ বিদ্রোহ করলে তিনি জয়ন্তিয়াকে মুঘল সাম্রাজ্যভুক্ত করেন।
২. সীমান্ত রক্ষা ব্যবস্থা ঃ সুবাদার শায়েস্তা খান পার্শ্ববর্তী রাজ্যগুলোর উপদ্রব হতে বাংলাকে রক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। ১৬৭৬ খ্রিঃ তিনি কুচবিহারের পশ্চিম সীমান্তে অবস্থিত মোরং নামক পার্বত্য রাজ্যে অভিযান প্রেরণ করেন। এর ফলে মোরং রাজ বশ্যতা স্বীকার করতে বাধ্য হন এবং নিয়মিত কর দানে স্বীকৃতি দেন। মীর জুমলা আসাম অভিযানে ব্যস্ত থাকার সময় জয়ন্তিয়ার রাজা মুঘলদের বিরুদ্ধাচরণ করে শ্রীহট্টে (সিলেট) উৎপাত শুরু করেন। কিন্তু শায়েস্তা খান সুবাদার হয়ে আসার পর তিনি ক্ষমা প্রার্থনা করে বশ্যতা স্বীকার করেন এবং সুবাদারের নিকট উপঢৌকন প্রেরণ করেন। ১৬৮২ খ্রিঃ জয়ন্তিয়ার রাজা শ্রীহট্টে আবার উপদ্রব শুরু করলে শায়েস্তা খান তার বিরুদ্ধে ইবাদত খানকে প্রেরণ এবং সমুচিত শাস্তির ব্যবস্থা করেন।
৩. মগ-বিতাড়ন ও চট্টগ্রাম অধিকার : বাংলা হতে মগদস্যুদের বিতাড়ন ও চট্টগ্রাম জয় সুবাদার শায়েস্তা খানের একটি স্মরণীয় ও কৃতিত্বপূর্ণ কীর্তি। তিনি নিজে এই অভিযানের পরিকল্পনা প্রস্তুত করেন এবং সুবাদারের জৈষ্ঠ্যপুত্র বুজুর্গ উমেদ খান অভিযানে প্রধান সেনাপতি নিযুক্ত হন। নৌ-সেনাপতি ইবনে হোসেন ২৮৮টি রণতরী নিয়ে নদীপথে যাত্রা করেন। ফিরিঙ্গরা ৪০টি রণতরীসহ তার সাথে যোগ দেয়। বুজুর্গ উমেদের সৈন্য দল নোয়াখালী হতে এবং ইবনে হোসেনের নৌবাহিনী সমুদ্র উপকূল বয়ে চট্টগ্রামের দিকে অগ্রসর হয়।
মুঘল নৌবহর যখন কুমিল্লা ছেড়ে কাথালিয়া খালের নিকটবর্তী হয় তখন মগ নৌবাহিনী কর্ণফুলী নদীতে মুঘলদের প্রতিরোধের জন্য প্রস্তুত হয়। ইবনে হোসেনের নৌবাহিনী কর্ণফুলীতে প্রবেশ করে মগদেরকে আক্রমণ করে। মুঘল আক্রমণে আরাকানীদের কয়েকটি জাহাজ ডুবে যায়। তারা সম্পূর্ণরূপে পরাজিত হয় এবং তাদের ১৩৫টি রণতরী মুঘলদের হস্তগত হয় । বিজয়ী মুঘল নৌ সেনাপতি নদীপথে চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধ করেন। এ সময় বুজুর্গ উমেদের সৈন্যদল চট্টগ্রামের নিকটবর্তী হয়। মগ সৈন্যগণ একদিন যুদ্ধের পর নিরুপায় হয়ে ১৬৬৬ সালের ২৬ শে জানুয়ারী ইবনে হোসেনের নিকট আত্মসমর্পন করে এবং চট্টগ্রাম মুঘল সাম্রাজ্যভুক্ত হয়। সম্রাটের আদেশে চট্টগ্রামের নাম পরিবর্তন করে ইসলামাবাদ রাখা হয় ।
৪. ইংরেজ বণিকদের সাথে সংঘর্ষ : শায়েস্তা খানের সুবাদারীর শেষভাগে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বণিকদের সাথে তাঁর বিবাদ বাধে। ইংরেজ বণিকরা ১৬৬১ সালে প্রথমে বাংলার হুগলী বন্দরে বাণিজ্য কুটি স্থাপন করে। সুবাদার সুজা তাদের বিশেষ বাণিজ্য সুবিধা প্রদান করেন। এর ফলে ইংরেজ বণিকদের বাণিজ্য বহুগুণ বৃদ্ধি পেলেও তারা পূর্বের মত নজরানা স্বরূপ ৩০০০ টাকা এবং বাণিজ্য শুল্ক দিতে অস্বীকার করে । ইংরেজদের এই বিশেষ বাণিজিক সুবিধার জন্য দেশীয় ব্যবসায়ী ও অন্যান্য ইউরোপীয় বণিকদের বেশ সমস্যায় পড়তে হয়। সম্রাট আওরঙ্গজেব সকল বণিকদের সমানাধিকার প্রদানের জন্য ইংরেজদের বিশেষ বাণিজ্যিক সুবিধা রহিত করেন এবং অন্যান্য বণিকদের মত তাদের উপরও পণ্যদ্রব্যের শতকরা ৩.২৫ টাকা শুল্ক ধার্য করেন। এর ফলে ইংরেজ বণিকরা অসন্তুষ্ট হয় এবং তারা শুল্ক ফাঁকি দেওয়ার চেষ্টা করে। এর ফলশ্রুতি স্বরূপ ১৬৮৬ সালে ইংরেজরা ইংল্যাণ্ড হতে সৈন্যসহ কয়েকটি জাহাজ ভারতে প্রেরণ করেন। শায়েস্তা খান জানতে পারেন যে, ইংরেজ বণিকরা যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। এর ফলে দুই পক্ষের মধ্যে কয়েকটি খণ্ড খণ্ড যুদ্ধ সংঘটিত হয়।
ইংরেজগণ হিজলা ও বাংলাদেশের দুর্গ দখল করে। পরবর্তী এক যুদ্ধে মুঘলরা হিজলা পুনরুদ্ধার করে। অতঃপর শায়েস্তা খান এক কুঠি নির্মাণ করে ইংরেজদের ব্যবসা করার অনুমতি দান করেন। কিন্তু বোম্বাই উপকূলে মুঘলদের সাথে ইংরেজদের এক জটিল পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে শায়েস্তা খান তাঁর অনুমতি প্রত্যাহার করেন। ফলে বাংলায় ইংরেজদের ব্যবসা বাণিজ্য বন্ধ হয়ে যায়। এতে ইংরেজগণ অসহিষ্ণু হয়ে মুঘলদের বালাশোর দুর্গ করে এবং চট্টগ্রাম দখলের পরিকল্পনা গ্রহণ করে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ১৬৮৯ সালে সমস্ত পরিকল্পনা ত্যাগ করে ইংরেজগণ মাদ্রাজে চলে যায়। এর কয়েক বৎসর পর তিনি মারা যান।
শায়েস্তা খানের অন্যান্য কৃতিত্ব : সমসাময়িক ঐতিহাসিকগণের মতে শায়েস্তা খান একজন দক্ষ শাসক, অসাধারণ গুণাবলি এবং তার কৃতিত্বের ভূয়সী প্রশংসা করে তাঁকে শ্রেষ্ঠ সুবাদার হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।
১. শাসক হিসেবে তিনি সর্বদাই ন্যায়পরায়ণ ও প্রজাদরদী শাসনকর্তা ছিলেন। তিনি সম্ভ্রান্ত পরিবারের বহু বিধবা ও অভাবগ্রস্থ লোককে নিষ্কর জমি দান করেন। তার কর ব্যবস্থা দেশের বণিক ব্যবসায়ী ও শিল্পীকে নিজ নিজ কর্মক্ষেত্রে যোগ্যতা বিকাশে সুযোগ দিয়েছিল। তিনি বাংলার জনগণের শান্তি ও সুখের ব্যবস্থা করেন। মগদের উৎপাত হতে বাংলার অধিবাসীদের জানমাল রক্ষা করেন। তিনি সন্দ্বীপ ও চট্টগ্রাম অধিকার করে আরাকানী জলদস্যুদেরকে সম্পূর্ণরূপে উৎখাত করেন। তিনি অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা বিধান এবং বিদ্রোহ দমনের কাজে সাফল্য লাভ করেন।
২. কৃষি ও শিল্পের প্রসার শায়েস্তা খানের সময়ে বাংলায় কৃষিসহ শিল্প ব্যবসা বাণিজ্যে যথেষ্ট উন্নয়ন ঘটে। ফরাসি পর্যটক বার্ণিয়াবের মতে, "বিচিত্র পণ্য সম্ভারে তখন এদেশ ভরপুর ছিল। এ সকল পণ্য সম্ভার বিদেশী বণিকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করত।”
৩. নৌবাহিনী পুনগঠন : সুবাদার শায়েস্তা খান নৌবাহিনী পুনর্গঠনে এক উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেন। এক বছরের মধ্যে তিনি নৌবাহিনী গঠন এবং শক্তিশালী করেন।
৪. অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি : শায়েস্তা খানের সুদীর্ঘ শাসনামলে বাংলার জনগণ সুখে শান্তিতে ছিল। ফরাসী পর্যটক বার্নিয়ারের বিবরণী হতে শায়েস্তা খানের আমলের বাংলার প্রাচুর্য, ঐশ্বর্য ও দ্রব্যেমূল্যের সুলভতা সম্বন্ধে জানা যায় । এই সময় টাকায় ৮ মন চাউল পাওয়া যেত। ৫. রাজস্ব সংস্কার : রাজস্ব ব্যবস্থায় বিভিন্ন সংস্কারের মাধ্যমে তিনি কৃষি, শিল্প ও বাণিজ্য ক্ষেত্রে অব্যবস্থা দূর করেন। অতিরিক্ত কর প্রথা বাতিল করেন। বণিক ও ভ্রমণকারীদের উপর যাকাত মওকুফ করেন।
৬. স্থাপত্যকীর্তি : স্থাপত্য শিল্পে শায়েস্তা খানের সময়কাল স্বর্ণযুগ হিসেবে পরিচিত। বাংলায় তাঁর স্থাপত্যকীর্তির মধ্যে বড় কাটরা, ছোট কাটরা, লালবাগ কেল্লা, হোসনী দালান, পরিবিবির সমাধি, চক মসজিদ, বুড়িগঙ্গা মসজিদ, সুফি খানের মসজিদ ইত্যাদি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য । ৭. সুষ্ঠু বিচার ব্যবস্থা : বিচার ব্যবস্থাকে নিরপেক্ষ এবং আইনের ক্ষেত্রে সবাইকে সমান অধিকার প্রতিষ্ঠা করে তিনি নিম্নলিখিত ব্যবস্থাবলি গ্রহণ করে বাংলায় একটি সুষ্ঠু, সুন্দর ও জনকল্যাণকামী বিচার ব্যবস্থার প্রবর্তন করেন। যথা—
ক. শরিয়ত অনুযায়ী ন্যায় বিচার করা।
খ. কাজী হিসেবে ধর্মীয় জ্ঞানসম্পন্ন, সৎ ও যোগ্য লোকদেরকে নিয়োগ ।
গ. বিচার প্রার্থীর প্রতিদিনের কোট ফি বাতিল ।
ঘ. কোন বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার ক্ষেত্রে তিনি একটি নির্দিষ্ট সময়ে প্রজাদের অভিযোগ শুনতেন ।
উপসংহার : উপরিউক্ত আলোচনার প্রেক্ষাপটে নিঃসন্দেহে বলা যায় যে, সুবাদার শায়েস্তা খানের সময়কাল বাংলার ইতিহাসে এক গৌরবময় যুগ। এমন উদার ও জনকল্যাণকামী শাসন ব্যবস্থা ও এত সুখ-সমৃদ্ধি বাংলার জনগণ আর কখনো দেখেনি। ঐতিহাসিক ব্রডলী তাই বলেন, “অন্যকোন সুবাদার ঢাকায় নিজের স্মৃতিকে এত বেশি উজ্জ্বল করে যেতে পারেন নি।” ঐতিহাসিক স্টুয়ার্ট বলেন, “শায়েস্তা খান মুসলিম ঐতিহাসিকদের দৃষ্টিতে মহত্বের আদর্শ ছিলেন।” প্রকৃতপক্ষে ঢাকা ছিল শায়েস্তা খানের নগরী তাই বাংলার ইতিহাসে সুবাদার শায়েস্তা খানের নাম চিরস্মরণীয় হয়ে আছে।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]