. অখণ্ড স্বাধীন বাংলা আন্দোলন কী? (What is the Undivided Sovereign Bengal?) অখণ্ড বাংলা আন্দোলন কেন ব্যর্থ হয়েছিল? (Why was the Undivided Bengal Movement Failed?)

ভূমিকা Introduction
১৫-Feb
প্রায় দু'শ বছর (১৭৫৭-১৯৪৭ খ্রি.) ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন ও শোষণের পর ভারতীয় উপমহাদেশের বিভক্তিকরণ যখন প্রায় চূড়ান্ত, এমনি এক ক্রান্তিলগ্নে বাংলার বিভক্তিরোধ এবং বাঙালির স্বতন্ত্র রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সত্তার স্বীকৃতি স্বরূপ মুখ্যমন্ত্রী হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দের ২৭ এপ্রিল দিল্লিতে অনুষ্ঠিত এক সাংবাদিক সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীন, সার্বভৌম অখণ্ড বাংলা প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণের কথা ঘোষণা করেন। যার ভিত্তিতে তিনি ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দের ২০ মে বাংলার কংগ্রেস সভাপতি নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসুর জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা শরৎচন্দ্র বসুর সাথে ঐকমত্যে উপনীত হয়ে যে চুক্তি স্বাক্ষর করেন তা 'বসু-সোহরাওয়ার্দী প্রস্তাব' নামে সমধিক পরিচিত। এ উদ্যোগের সাথে আরও সংশ্লিষ্ট ছিলেন বঙ্গীয় প্রাদেশিক মুসলিম লীগের সম্পাদক আবুল হাশিম, বঙ্গীয় প্রাদেশিক কংগ্রেসের সংসদীয় নেতা কিরণ শঙ্কর রায়, ফজলুর রহমান, মোহাম্মদ আলী, এম.এ. মালিক প্রমুখ। শেষ পর্যন্ত যদিও এ উদার, অসাম্প্রদায়িক প্রস্তাব তৎকালীন কংগ্রেস, মুসলিম লীগের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ ও ব্রিটিশ সরকারের কাছে গ্রহণযোগ্য হয় নি। ফলে অখণ্ড স্বাধীন বাংলা গঠনের উদ্যোগ স্বপ্নই থেকে যায়। কিন্তু যদি এ প্রচেষ্টা সফল হতো তবে ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দেই ভারত ও পাকিস্তানের পাশাপাশি অখণ্ড বাংলা তৃতীয় স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে বিশ্ব মানচিত্রে আবির্ভূত হতো।
যদিও ২৭ এপ্রিলের সেই সংবাদ সম্মেলনে সোহরাওয়ার্দী তাঁর দীর্ঘ বক্তব্যে বলেন, বাংলা বিভক্তির দাবির পিছনে দায়ী হিন্দু-মনমানসিকতা ও দৃষ্টিভঙ্গি। কিরণ শঙ্কর রায় ও শরৎচন্দ্র বসুর নেতৃত্বে রাষ্ট্রীয় প্রাদেশিক কংগ্রেসের এক অংশ এবং হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতৃস্থানীয় কারও কারও সোহরাওয়ার্দীর উদ্যোগের প্রতি সক্রিয় সমর্থন ছিল।
প্রথম পর্যায়ে অখণ্ড বাংলার প্রতি জিন্নাহরও সমর্থন ছিল। মহাত্মা গান্ধীও প্রথমদিকে সোহরাওয়ার্দীর প্রস্তাবের প্রতি উৎসাহ প্রদর্শন করেন। বাংলার তৎকালীন গভর্নর স্যার এফ. বারোজ সোহরাওয়ার্দীর এ উদ্যোগের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জ্ঞাপন করেন। কিন্তু ভাইসরয় লর্ড মাউন্টব্যাটেন এক্ষেত্রে হিন্দুদের প্রতি তাঁর পূর্বের দৃষ্টিভঙ্গিরই প্রতিফলন ঘটান । শেষ পর্যন্ত সোহরাওয়ার্দীর উদ্যোগ ব্যর্থ হয় ।
অখণ্ড স্বাধীন বাংলা রাষ্ট্র গঠনের উদ্যোগ, ১৯৪৭
Proposal for Undivided Sovereign Bengal, 1947
স্বাধীন অখণ্ড বাংলা রাষ্ট্রের ধারণা গড়ে উঠার পশ্চাতে কি উদ্দেশ্য, আদর্শ ও বিবেচনা কাজ করেছিল সে সম্পর্কে পণ্ডিত ও পর্যবেক্ষকদের বিভিন্ন মতামত রয়েছে। তাদের অধিকাংশ মনে করেন যে, এটা ছিল বাংলা বিভক্তিকে ঠেকানোর উদ্দেশ্যে সোহরাওয়ার্দীর একটি বিকল্প প্রস্তাব ।
ভারতবর্ষের অন্যান্য অঞ্চল থেকে বাংলার একটি স্বতন্ত্রসত্তা সুদীর্ঘকাল থেকে লক্ষণীয়। অষ্টম শতকে পাল বংশের প্রতিষ্ঠা থেকে প্রায় ৫০০ বছর ধরে বাংলা ছিল নিয়ন্ত্রণমুক্ত এক স্বাধীন ভূখণ্ড। বাংলা স্বাধীনসত্তা হিসেবে প্রায় দু'শ বছর (১৩৪২-১৫৩৮) টিকে ছিল। এ সময় বাংলার হিন্দু ও মুসলমানের মধ্যে ভাষা, সাহিত্য ও সংস্কৃতি, শিল্প ও বাণিজ্য, প্রশাসন, রাজনীতি, অর্থনীতি প্রভৃতি ক্ষেত্রে পারস্পরিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে ঘনিষ্ঠতা গড়ে ওঠে, যা পরবর্তীকালে বাঙালি জাতীয়তাবাদের বুনিয়াদ
রচনা করে। কালক্রমে তা বাংলায় একটি অখণ্ড জাতি-রাষ্ট্র গঠনের পথ সুগম করতে পারত। মুঘলদের সাথে ১৫৭৬ খ্রিষ্টাব্দে এবং ব্রিটিশদের সাথে ১৭৫৭ খ্রিষ্টাব্দে সমরশক্তিতে পরাজিত হয়ে বাঙালির জাতীয় রাষ্ট্র গঠনের সে সম্ভাবনা তিরোহিত হয়ে যায়। এভাবে মুঘল ও ব্রিটিশদের সময় বাঙালি জাতীয়তার অগ্রগতি নানা কারণে ব্যাহত হয় এবং হিন্দু ও মুসলমানদের মধ্যে ক্রমশ দূরত্ব বেড়ে যায়। ভারতে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন অবসানের প্রাক্কালে বাংলাকে বাইরের নিয়ন্ত্রণমুক্ত স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গৃহীত হয়। যদিওবা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর নেতৃত্বে পাকিস্তান আন্দোলনের দ্রুত বিস্তৃতি দেশ বিভাগকে অনিবার্য করে তুলেছিল।
বাঙালি হিন্দুরা ভারতীয় জাতীয়তা ও অখণ্ড ভারতের আদর্শে বিশ্বাসী থাকলেও তারা বাংলার জাতীয় স্বাতন্ত্র্য অক্ষুণ্ণ রাখতে চেয়েছিল। বঙ্গভঙ্গ ও বঙ্গভঙ্গ রদের ইস্যুতে হিন্দু-মুসলিম সম্পর্কে ফাটল ধরলেও বাঙালি জাতীয়তাবাদের স্বার্থে আবার তাদের মধ্যে সৌহার্দ ফিরে আনার প্রচেষ্টা গৃহীত হয়। পরবর্তীতে ১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দের লাহোর প্রস্তাবের পর মুসলমানরা ধর্মের ভিত্তিতে ভারত বিভাগ এবং হিন্দুরা পাঞ্জাব ও বাংলা বিভাগের দাবি উত্থাপন করে । বাঙালি হিন্দু নেতাদের কেউ কেউ এ বিষয়ে সহমত পোষণ করেন। ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দে ব্রিটিশ সরকার ও কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের বাংলা বিভাগের প্রচেষ্টার বিপরীতে তারা অখণ্ড স্বাধীন সার্বভৌম বাংলা রাষ্ট্র গঠনের উদ্যোগ গ্রহণ করেন। কংগ্রেসের বাঙালি নেতৃবৃন্দের মধ্যে শরৎচন্দ্র বসু, কিরণ শঙ্কর রায় এবং মুসলিম লীগের নেতাদের মধ্যে সোহরাওয়ার্দী ও আবুল হাশিম ছিলেন এ সম্প্রীতির উদ্যোক্তা।
১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দের পর অবাঙালি মুসলিম লীগ নেতৃত্ব ও বাঙালি মুসলমান নেতৃত্বের মধ্যে ভিন্ন জাতিসত্তার দৃষ্টিভঙ্গি লক্ষণীয়। এ.কে. ফজলুল হকের সাথে কেন্দ্রীয় নেতাদের দ্বন্দ্বের কারণ ছিল অবাঙালি নেতাদের বাংলার মুসলমানদের সমস্যার প্রতি অবহেলা । বহু বিষয় ও ঘটনা ফজলুল হক, আবুল হাশিম ও সোহরাওয়ার্দীর মতো নেতাদের মনে এ ধারণার জন্ম দিয়েছে যে, জিন্নাহর প্রস্তাবিত পাকিস্তান বাংলার জনগণের জন্য কল্যাণ বয়ে আনবে না। ফজলুল হক প্রথম থেকেই দ্বিজাতি তত্ত্ব ও লাহোর প্রস্তাবকে পাকিস্তান প্রস্তাব হিসেবে গণ্য করার বিপক্ষে ছিলেন ।
অধিকাংশ পণ্ডিত মনে করেন যে, ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দে অখণ্ড স্বাধীন বাংলা রাষ্ট্র গঠনের উদ্যোগটি বাংলা বিভক্তি প্রতিরোধের উদ্দেশ্যে বাংলার তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী সোহরাওয়ার্দীর একটি বিকল্প প্রস্তাব। কেননা কংগ্রেসের অবাঙালি হিন্দু নেতাদের বড় অংশই বাংলা বিভক্তির পক্ষে ছিলেন। এ হিন্দু নেতারাই হিন্দু সম্প্রদায়কে নিয়ে ১৯০৫ খ্রিষ্টাব্দে বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে বঙ্গভঙ্গের রদ করিয়েছিলেন। তারাই আবার ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দে বাংলা বিভাগ দাবি করেন। যে মুসলমান নেতারা ১৯০৫ খ্রিষ্টাব্দে বঙ্গভঙ্গ হওয়ায় খুশি হয়েছিলেন তারাই ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দে বাংলা বিভাগের বিরুদ্ধে ছিলেন। মূলত, ১৯৪৬ খ্রিষ্টাব্দে দাঙ্গার ফলে অন্তবর্তীকালীন সরকারে কংগ্রেস ও মুসলিম লীগ সদস্যদের মধ্যে তীব্রতম বিরোধের দরুন অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়। এ সময় বিশেষ করে ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দের প্রথম থেকে কংগ্রেস ও হিন্দু মহাসভার বাংলা বিভক্তির প্রচেষ্টা চাঙ্গা হলে বাংলার মুসলিম লীগের শীর্ষস্থানীয় নেতা সোহরাওয়ার্দী ও আবুল হাশিম এ প্রদেশকে একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্রে পরিণত করার প্রস্তাব করেন। এদের প্রস্তাব ছিল ‘বাংলাদেশ' পাকিস্তান বা হিন্দুস্তান কোনো রাষ্ট্রেই যোগ দেবে না। সোহরাওয়ার্দী বলেন, 'বাংলাদেশ বাঙালিদের এবং এটি অবিভাজ্য'। কার্যত দিল্লি থেকে অখণ্ড স্বাধীন বাংলার জন্য আন্দোলন শুরু করার ঘোষণাদানকালে সোহরাওয়ার্দী সুস্পষ্ট ভাষায় বলেন, ‘আমি বাংলাকে বরাবর একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে ভেবে আসছি, ভারতের কোনো ইউনিয়নের অংশ হিসেবে নয়।'
সোহরাওয়ার্দীর বৃহত্তর বাংলা রাষ্ট্রের ধারণা
Concept of Greater Bengal State of Sohrawardi
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ঔপনিবেশসমূহে স্বাধীনতা লাভের আকাঙ্ক্ষা তীব্র হয়ে উঠলে ভারতে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের অবসান প্রায় অবধারিত হয়ে পড়ে। শ্রমিক দলীয় নতুন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী এটলির বিখ্যাত ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দের ফেব্রুয়ারি ঘোষণায় সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করেন যে, ব্রিটেন ১৯৪৮ খ্রিষ্টাব্দের জুন মাসের মধ্যে ভারত থেকে হাত গুটাতে চায় এবং এর মধ্যে বৃহৎ দুটি দল কংগ্রেস ও মুসলিম লীগ সর্বভারতীয় পর্যায়ে সমঝোতায় উপনীত হতে ব্যর্থ হলে, প্রয়োজনে প্রাদেশিক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের বিষয় বিবেচিত হবে। এ ঘোষণায় ভারত বিভক্তি এবং পাকিস্তান তিনি বলেন, ১৯৩৭ খ্রিস্টাব্দ প্রতিপত্তির তুলনায় বঙ্গীয় মন্ত্রিসভায় আসন লাভ না করায় এক ानা হিন্দুদের অবস্থার মূল কারণ হিসেবে তিনি সর্বভারতভিত্তিক 'প্রত্যেকটি প্রদেশ নিজ ব্যাপারে সম্পূর্ণ কর্তৃত্ব লাভ করলে পুরাপুরি ভিন্ন এ অবস্থার উত্তম বলে আশাবাদ ব্যক সোহরাওয়ার্দী বলেন-
"স্বাধীন বাংলা রাষ্ট্রে আমরা সবাই এক সাথে বসে এমন একটি সরকার ব্যবস্থা প্রণয়ন করত, সন্তুষ্টি বিধান করতে পারে।' বাংলা বিভক্তি হিন্দুদের জন্য আত্মহত্যার শামিল হবে-এ অভিমত ব্যক্ত করে তিনি দৃঢ়ভাবে রোপণ্য করেন, ' পারস্পরিক নির্ভরশীলতা এবং একটি কার্যকর শক্তিশালী রাষ্ট্র গঠনের আবশ্যকতা বিবেচনায় বাংলা সর্বদাই অবিভাজ্য। 'বাংলাকে সমৃদ্ধশালী হতে হলে নিজের পায়ে দাঁড়াতে হবে বাংলাকে অবশ্যই তার ধনসম্পদ এবং নিজ ভাগ্যের নিয়ন্ত্রক হতে হবে।
****
বাংলা ঐক্যবদ্ধ ও স্বাধীন হলে-এর ভবিষ্যৎ চিত্র কেমন হবে তার ইঙ্গিত দিয়ে সোহরাওয়ার্দী বলেন-
'এটা বস্তুত একটি মহান দেশে পরিণত হবে, ভারত উপমহাদেশ হবে সবচেয়ে সমৃদ্ধ। এখানে জনগণ উন্নত ধরনের সুবিধা নিয়ে উন্নতির চরম শিখরে পৌঁছাতে সক্ষম হবে। কৃষি, শিল্প ও বাণিজ্য ক্ষেত্রে সমৃদ্ধি অর্জন করে কাপক্রমে এ দেশ বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী ও উন্নত রাষ্ট্রের মর্যাদা অর্জন করতে সক্ষম হবে।
অন্যদিকে স্বাধীন অখন্ড বাংলা রাষ্ট্র গঠন সম্পর্কে সোহরাওয়ার্দীর দিল্লি ঘোষণার দুদিনের মধ্যে ২৯ এপ্রিল আবুল হাশিম এক বিবৃতিতে এ পরিকল্পনার সপক্ষে জোরালো বক্তব্য তুলে ধরে তিনি বাংলা বিভক্তির আন্দোলনে মদদ দানের জন্য বিদেশি পুঁজি এবং ভারতীয় দোসরদের দায়ী করেন। অখন্ড বাংলা রাষ্ট্রে নির্বাচকমণ্ডলীর প্রকৃতি কেমন হবে সে সম্পর্কে সোহরাওয়ার্দী সুস্পষ্ট মতামতদানে বিরত থাকলেও আবুল হাশিম হিন্দুদের উদ্দেশ্যে যুক্ত নির্বাচন ব্যবস্থা প্রবর্তন এবং প্রশাসনে তাদেরকে দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাসের ১৯৯৩ খ্রিস্টাব্দের 'বেঙ্গল প্রার' অনুযায়ী ৫০:৫০ আসন প্রদানের কথা ঘোষণা করেন। তিনি হিন্দু-মুসলিম নির্বিশেষে বাংলার যুব সম্প্রদায়ের প্রতি এক আবেগপূর্ণ আবেদনে মন্তব্য করেন যে, উদ্ধৃত সংকট নিরসনের পন্থা হচ্ছে গভীর দেশপ্রেমের আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে বাংলাকে ঐক্যবদ্ধ ও স্বাধীন করা, একে বিভক্ত করা নয়।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]