পাকিস্তানে বিরোধী দলের আবির্ভাব সম্পর্কে আলোচনা কর। (Discuss the Emergence of Opposition Party in Pakistan.)

পাকিস্তানে বিরোধী দলের আবির্ভাব
Emergence of Opposition Party in Pakistan
পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর পশ্চিম পাকিস্তানভিত্তিক শাসকগোষ্ঠী নতুন রাষ্ট্রের রাজধানীসহ বিভিন্ন দাপ্তরিক অফিস-আদালত, শিল্পকারখানা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি পশ্চিম পাকিস্তানে প্রতিষ্ঠা করতে থাকে। এমনি অবস্থায় পূর্ব পাকিস্তানে সর্বপ্রথম ছাত্র সংগঠনের বিকাশের ধারাবাহিকতায় ১৯৪৯ খ্রিষ্টাব্দের ২৩ জুন আওয়ামী মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে মুসলিম লীগ বিরোধী দলের আবির্ভাবের সূচনা ঘটে। এমনি ধারাবাহিকতায় মুসলিম লীগ বিরোধী জোট গঠনের তথ্যাদি নিচে আলোচনা করা হলো:
১. পাকিস্তান ন্যাশনাল কংগ্রেস (National Congress of Pakistan) : ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দে পাকিস্তান স্বাধীনতা লাভের সাথে সাথেই পূর্ববঙ্গের কংগ্রেস দলীয় নেতাকর্মীগণ 'কংগ্রেস' নামেই সংগঠিত হতে থাকে। পাকিস্তান সৃষ্টির প্রথম থেকে কংগ্রেস প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন ও ভাষা আন্দোলনের পক্ষে সোচ্চার হলে সরকার দলটিকে 'ভারতের গুপ্তচর' বা ভারতের দালাল আখ্যায়িত করে দমননীতি চালায়। ফলে দলের অনেক নেতাকর্মীই ভারতে চলে যান, আবার অনেকে পরবর্তীতে দল পরিবর্তন করে।
পাকিস্তান কমিউনিস্ট পার্টি (Communist Party of Pakistan) : ১৯৪৮ খ্রিষ্টাব্দে ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টির কলকাতা সম্মেলনে নতুন 'পাকিস্তান কমিউনিস্ট পার্টি' গঠিত হলে সাজ্জাদ জহির দলের সম্পাদক নিযুক্ত হন। কমরেড মনিসিংহ, ইলামিত্র, সুব্রত পাল-এর নেতৃত্বে কৃষক আন্দোলন ঘটলে পাকিস্তানি শাসক দল তাদেরও ভারতের দালাল' আখ্যায়িত করে দমননীতি চালালে দলটি কৌশল বদল করতে বাধ্য হয়। ১৯৫৪ খ্রিষ্টাব্দের ২৩ জুলাই পাকিস্তান সরকার কমিউনিস্ট পার্টিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন।
আওয়ামী মুসলিম লীগ (Awami Muslim League) : পাকিস্তানি শাসক ও মুসলিম লীগ নেতাদের গণবিরোধী কাজে অতিষ্ঠ হয়ে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী ও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর উদ্যোগে ১৯৪৯ খ্রিষ্টাব্দের ২৩ জুন ঢাকার টিকাটুলি কে.এম. দাস লেনের কাজি মোহাম্মদ বশির হুমায়ুনের রোজগার্ডেন বাসভবনে 'আওয়ামী মুসলিম লীগ' নামে পৃথক একটি রাজনৈতিক দল গঠিত হয়। নবগঠিত এ দলের প্রথম সভাপতি হন মওলানা
আবদুল হামিদ খান ভাসানী ও সাধারণ সম্পাদক হন শামসুল হক। শেখ মুজিবুর রহমান এ সময় জেলে থাকায় যুগ্ম সম্পাদক নির্বাচিত হন। দলটি অতি শীঘ্রই বাঙালির প্রতিবাদী কণ্ঠস্বরে পরিণত হয় এবং স্বাধীনতা আন্দোলন, ভাষা বিরুদ্ধে প্রতিবাদী হয়ে ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দের ৬ ও ৭ সেপ্টেম্বর ঢাকা মিউনিসিপ্যালিটির চেয়ারম্যান খান সাহেব আবুল হাসনাতের বেচারাম দেউরির বাসভবনে পূর্ব পাকিস্তান গণতান্ত্রিক যুবলীগ প্রতিষ্ঠা লাভ করে। ২৫ জন সদস্য নিয়ে গঠিত পূর্ব পাকিস্তান গণতান্ত্রিক যুবলীগের প্রথম সভাপতি হন তসাদ্দক আহমদ চৌধুরী। এ সংগঠন প্রতিষ্ঠার খবর তৎকালীন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়নি। এর মূল কারণ মুসলিম লীগ তথা সরকারি দলের নেতাদের আক্রোশ। এ কমিটি তথা পূর্ব পাকিস্তান যুবলীগ ১২ দফা কর্মসূচী প্রণয়ন করে। নিম্নে পূর্ব পাকিস্তান যুবলীগ কর্তৃক ঘোষিত দফা কর্মসূচি তুলে ধরা হলো :
অবিলম্বে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করিয়া পূর্ণ আজাদী ঘোষণা করিতে হইবে। আগামী অক্টোবরের ব্রিটিশ উপনিবেশ সম্মেলনে যোগদান করা চলিবেনা। ব্রিটিশ আমলের কোনো ইংরেজ অফিসারের পেনশনের খরচ পাকিস্তান সরকার বহন করিতে পারবে না। ১৯৪৮ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যেই পাকিস্তান স্ট্যার্লিং পাওনা কড়ায়-গণ্ডায় বুঝিয়া লইতে হইবে । কোনরকম দীর্ঘমেয়াদি চুক্তি করা চলিবে না।
২. প্রাপ্ত বয়স্কদের সার্বজনীন ভোটাধিকারের ভিত্তিতে অবিলম্বে নতুন গণপরিষদ মারফত গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা প্রণয়ন করিতে হইবে।
৩. ভাষার ভিত্তিতে স্বয়ং শাসন অধিকার সম্পন্ন প্রদেশ গড়িবার এবং আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার মানিয়া লইতে হইবে। ৪. সংখ্যালঘুর ন্যায্য অধিকার মানিয়া লইতে হইবে ।
৫. জনগণের স্বার্থে পারস্পরিক অর্থনৈতিক সাহায্যের জন্য এবং সাম্রাজ্যবাদী হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে গণতান্ত্রিক দেশগুলির সহিত বন্ধুত্ব স্থাপন করিতে হইবে।
৬. বিনা ক্ষতিপূরণে জমিদারি প্রথার উচ্ছেদ করিয়া কৃষকদের জমির মালিক হইতে হবে। কৃষকের ঋণ মওকুফ করিতে হইবে। ক্ষেত মজুরদের ন্যায্য মজুরি দিতে হইবে।
৭. বড় বড় শিল্প, বড় ব্যাংক, ইনসিওরেন্স কোম্পানিগুলো জাতীয়করণ করিতে হইবে। শ্রমিকদের খাটুনির সময় ৮
ঘণ্টা বাধিয়া দিতে হইবে এবং বাঁচার মতো মজুরির ব্যবস্থা করিতে হইবে।
৮. ব্যাংক, চা বাগান, খনি ইত্যাদি ব্যবসায় নিয়োজিত বিদেশি মূলধন বাজেয়াপ্ত করিতে হইবে। মার্শাল পরিকল্পনা অথবা অন্য কোনো বিদেশি মূলধন জাতীয় স্বার্থ বিরোধী শর্তে গ্রহণ করা চলিবে না।
৯. বিনা ব্যায়ে শিক্ষা বাধ্যতামূলক ও সার্বজনীন শিক্ষা চালু করিতে হইবে ।
১০. রাষ্ট্রের খরচে স্বাস্থ্য ও চিকিৎসার ব্যবস্থা করিতে হইবে।
১১. জনগণকে সামরিক শিক্ষা দিতে হইবে এবং জনগণের সামরিক বাহিনী গড়িয়া তুলিতে হইবে।
১২. নারীদের সমান গণতান্ত্রিক অধিকার স্বীকার করিতে হইবে।
পূর্ব পাকিস্তান গণতান্ত্রিক যুবলীগের গৃহিত ১২ দফা কর্মসূচি নবগঠিত পাকিস্তানের চাহিদার সাথে সামঞ্জস্য থাকলেও শেষ পর্যন্ত মুসলিম লীগের গুন্ডামি ও সরকারের দমননীতির ফলে ১৯৪৮ খ্রিষ্টাব্দেই দলটির বিলুপ্তি ঘটে।
৫. পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ (East Pakistan Muslim Chhatra League) : ১৯৪৮ খ্রিষ্টাব্দের ৪ জানুয়ারি ঢাকায় নঈমুদ্দিন আহমদকে কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক ও অলি আহাদকে ঢাকা কমিটির আহ্বায়ক করে পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ গঠিত হয়। ১৯৫৩ খ্রিষ্টাব্দে মুসলিম শব্দটি বাদ দিয়ে পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগ নামে পরিচিতি পায়।
পূর্ব বাংলা কমিউনিস্ট পার্টি (East Bengal Communist Party) : ১৯৪৮ খ্রিষ্টাব্দের ৬ মার্চ পাকিস্তান কমিউনিস্ট পার্টির শাখা হিসেবে পূর্ববাংলা কমিউনিস্ট পার্টি আত্মপ্রকাশ করে এবং ১৯৫০ খ্রিষ্টাব্দের পর থেকে-এর প্রকাশ্য তৎপরতা বন্ধ হয়ে যায় ।
৭. পূর্ব পাকিস্তান যুবলীগ (East Pakistan Juboleague) : ১৯৫১ খ্রিষ্টাব্দের ২৭-২৮ মার্চ পূর্ব পাকিস্তান যুবলীগ প্রতিষ্ঠা লাভ করে, যার সভাপতি হন মাহমুদ আলী ও সাধারণ সম্পাদক হন অলি আহাদ। মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দলটি সোচ্চার হয় ।
পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়ন (East Pakistan Chhatra Union) : মহান ভাষা আন্দোলনের পটভূমিকায় ১৯৫২ খ্রিষ্টাব্দের ২৬ এপ্রিল একটি অসাম্প্রদায়িক ছাত্র রাজনৈতিক সংগঠন হিসেবে 'পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়ন' প্রতিষ্ঠা লাভ করে।
১. খিলাফতে রাব্বানী পার্টি ( Khilafate Rabbani Party) : ১৯৫২ খ্রিষ্টাব্দের ২০ ফেব্রুয়ারি মতান্তরে ২০ এপ্রিল দলটির আত্মপ্রকাশ ঘটে। অধ্যাপক আবুল কাসেম ছিলেন এ দলের প্রতিষ্ঠাতা। তবে পরে আবুল হাসিম এ দলে যোগদান করলে এর গতি কিছুটা বৃদ্ধি পায় । কারণ ১৯৫৪ খ্রিষ্টাব্দের নির্বাচনে এ দলের ১ জন প্রার্থী নির্বাচিত হন। ১০. গণতন্ত্রী দল (Democratic Party) : ১৯৫২ খ্রিষ্টাব্দের ৩১ ডিসেম্বর ঢাকায় গণতন্ত্রপন্থিদের একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ প্রেক্ষাপটে ১৯৫৩ খ্রিষ্টাব্দের জানুয়ারি মাসে আরমানিটোলা মাঠে বামপন্থি নেতাদের এক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এ সম্মেলনে গণতন্ত্রী দলের আত্মপ্রকাশ ঘটে, যার সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক হন যথাক্রমে হাজি মোহাম্মদ দানেশ ও মাহমুদ আলী ।
১১. নেজামে ইসলাম (Nezame Islami ) : ১৯৫৩ খ্রিষ্টাব্দের ১ আগস্ট নেজামে ইসলাম দলটির আত্মপ্রকাশ ঘটে যার
প্রথম সভাপতি নিযুক্ত হন মওলানা হাফেজ আতাহার আলী ।
১২. কৃষক-শ্রমিক পার্টি ( Farmer - Labor Party) : পূর্বেকার কৃষক-প্রজা পার্টিই ১৯৫৩ খ্রিষ্টাব্দের ২৭ জুলাই 'কৃষক- শ্রমিক পার্টি' হিসেবে পুনর্গঠিত হয়, যার সভাপতি হন শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হক। ১৯৫৪-এর নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টে থাকলেও ১৯৫৮ খ্রিষ্টাব্দের পর-এর অস্তিত্ব হারিয়ে যায়।
১৩. ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (National Awami Party) : ১৯৫৭ খ্রিষ্টাব্দের ২৫-২৬ জুলাই এক সম্মেলনে ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি আত্মপ্রকাশ করে, যা মূলত আওয়ামী লীগে দ্বিধাবিভক্তিরই ফল। ১৯৫৭ খ্রিষ্টাব্দের ৭ ও ৮ ফেব্রুয়ারি কাগমারি সম্মেলনে ভাসানী ও সোহরাওয়ার্দী দ্বন্দ্ব নিরসনের চেষ্টা করলেও তা সম্ভব না হলে সে বছর ৭ জুন ভাসানীসহ ৩৮ জন আওয়ামী লীগ নেতা পদত্যাগ করে পরবর্তীতে দলটি সুসংগঠিত করেন।
১৪. পূর্ব পাকিস্তান কৃষক সমিতি (East Pakistan Farmer Samity) : ১৯৫৭ খ্রিষ্টাব্দের ডিসেম্বর মাসে আবদুল
হককে সভাপতি করে দলটি প্রতিষ্ঠিত হয় ।
১৫. পূর্ব পাকিস্তান মজদুর ফেডারেশন (East Pakistan Mozdur Federation) : ১৯৫৮ খ্রিষ্টাব্দের ফেব্রুয়ারি মাসে
মোহাম্মদ তোহাকে সভাপতি করে পূর্ব পাকিস্তান মজদুর ফেডারেশন নামক দলটি প্রতিষ্ঠা লাভ করে।
12-Aug
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস
দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ
আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠা, ১৯৪৯
Creation of Awami League, 1949
৪.২.১. ভূমিকা
Introduction
১৯৪৯ খ্রিষ্টাব্দে আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে পাকিস্তানে বিরোধী রাজনীতির উত্থান ঘটে। আওয়ামী লীগই পাকিস্তানের প্রথম কার্যকরী বিরোধী দল। আওয়ামী লীগ শুধু পাকিস্তানের প্রথম বিরোধী দলই ছিল না, বাঙালির স্বার্থের সত্যিকার ও আপসহীন প্রতিনিধি হিসেবেও-এর যাত্রা শুরু। তখন পাকিস্তানে কোনো বিরোধী দল গঠন সহজসাধ্য ছিল না। তথাপি দ্রুত বাঙালিদের মধ্যে আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পায়। অল্প সময়ের মধ্যেই আওয়ামী লীগ পাকিস্তানের অসাম্প্রদায়িক, জাতীয়তাবাদী, গণতান্ত্রিক ও প্রগতিশীল রাজনীতির মূল স্রোতধারায় পরিণত হয়। তবে কখনো এটি সর্ব পাকিস্তানভিত্তিক দল হিসেবে গড়ে ওঠেনি। মূলত, এ দলের নেতৃত্বেই পরবর্তীকালে বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা অর্জিত হয় ।
পূর্ব
পাকিস্তান নামে স্বাধীনতা প্রাপ্তির দুই বছরের মধ্যেই মুসলিম লীগের মধ্যে একটি সুবিধাভোগী শ্রেণি গড়ে ওঠে। মুসলিম লীগের মধ্যে শাসকগোষ্ঠীর অনুগত একটি অংশ সকল সুযোগ ভোগ করতে থাকে। ফলে নাজিমুদ্দিন পন্থিদের বিরোধী একটি অংশের মধ্যে দারুণ ক্ষোভের সৃষ্টি হয়।
প্রতিষ্ঠার সময় আওয়ামী মুসলিম লীগের মধ্যেও রক্ষণশীল ও প্রগতিশীল- এ দুই ধারার রাজনীতিবিদ ছিলেন। প্রথম অংশ মুসলিম লীগের মতো গতানুগতিক ধারার রাজনীতি করার পক্ষপাতী ছিলেন। প্রগতিশীল অংশ সামন্তবাদ-সাম্রাজ্যবাদ, পুঁজিবাদ বিরোধী গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে দল গঠনের প্রয়াসী ছিলেন। তাই দলের একতা বজায় রাখতে মওলানা ভাসানী ‘মুসলিম' শব্দ রেখেই দলের নামকরণ করেন ।
আওয়ামী লীগের তৎকালীন নেতা শেখ মুজিবুর রহমানের নিষ্ঠার পথ ধরে গণমানুষের ভালোবাসার আশীর্বাদ নিয়ে ধীরে ধীরে আওয়ামী লীগ তার জনসমর্থন অর্জন করতে সক্ষম হয়। পূর্ব পাকিস্তানে আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠিত হলে সোহরাওয়ার্দী আওয়ামী লীগ-এর সঙ্গে পাকিস্তান শব্দটি সংযুক্ত করে পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠন করে দলটিকে জাতীয় রূপদান করেন এবং তিনি কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব গ্রহণ করেন ।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]