আইয়ুব খানের মৌলিক গণতন্ত্র ব্যাখ্যা কর। (Explain Ayub Khan's Basic Democracy.) আইয়ুব খানের মৌলিক গণতন্ত্রের বিভিন্ন স্তরবিন্যাস আলোচনা কর। ( Discuss Various Structures of Ayub

রাজনৈতিক নিপীড়ন ও প্রতিক্রিয়া Political Repression and Reactions
তিনি এ সামরিক Revolution) কি গণতন্ত্রের প্রতি একেবারেই আস্থাহীন
সেই <বিভিন্ন বক্তৃতা - বিরতিতে সংকটে ব্যাপকহারে দেখা ও কর্মীদের গ্রেফতার কর এ তিনটি জিনিসকে তিনি অপরিসীম করতে প রাজনৈতিক দলগুলোকে কঠোর ভাষার আক্রমণ করে আর রাজনৈতিক দল ছাড়াই তিনি দেশ শাসন করবে
গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে ছিলেন মওলানা আব্দুল হামিদ পান ভাসানী, শেখ মুজিবুর রান ক মনসুর আহমদ প্রমুখ। সা স্বজনপ্রীতির অভিযোগ আনা হয়। Vo সংসদ সদস্য এবং প্রায় ৬০০ জন সাবেক জাতীয় প্র তদন্ত করে দেখা হয়। ১৯৫৮ খ্রিস্টাব্দের ৭ অক্টোবর জারিকৃত সামরিক জন্য হয়ে এ প্রশাসন ও সামরিক ক্ষেত্রে পূর্ব পাকিস্তানের আ মাধ্যমে পূর্ব পাকিস্তানি নেতৃবৃন্দ কোনো না কোনো সময়ে শাসনক্ষমতা বদল করতে পারত। কিছুদিনের মতো প পাকিস্তানের প্রধান নেতৃবৃন্দকে কারারুদ্ধ করায় সে সজ্জনা তিরোহিত হলো। ১২ অক্টোবর ১৯৫৮ ন্যাশনাল পার্টির প্রধান মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী বন্দী হন। বন্দী হন আবুল মনসুর শেখ মুজিবুর রহমান, নুরুদ্দীন আহমদ, আবদুল চৌধুরী, হাজী মোহাম্মদ দানেশ, দেওয়ান এদিকে পাকিস্তানে সামরিক শাসন জারি হওয়ার পর পূর্ব পাকিস্তান থেকে যে সকল তাদের অধিকাংশই ছিলেন ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দে পূর্ব প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে বিজয়। আওয়ামী লীগের কেবল হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও আতাউর রহমান মানসের অভিপ্রয় নেতাকে ছোলার এ সময় অনেক বামপন্থী নেতাকর্মী সামরিক শাসনে নিজেদের অরাজনৈতিক ব্যাক্তি হিসেবে প্রমাণ করার জন্য তাদের বা থাকা মার্কসীয় তত্ত্বের রাজনৈতিক বইপত্র ফেলে দেন এবং গোপনে রাজনৈতিক অপরতা চালাতে থাকেন।
১৯৫৯ খ্রিস্টাব্দের মৌলিক গণতন্ত্র অধ্যাদেশ ও Basic Democracy Ordinance 1959 and Structures পাকিস্তানের সাংস্কৃতিক এবং ভাষাগত বৈচিত্র্যকে আইয়ুব খান পাকিস্তানের অসততার জন্য হুমকি হিসেবে বি করতেন। সম্বত, সে কারণে পশ্চিম পাকিস্তানকে তিনি একটি ইউনিটে পরিণত করেন। পশ্চিম ও পূর্ব পাকিস্তানকে এক শাসন করার জন্য তিনি একজন রাষ্ট্রপতির অধীনে একটি শক্তিশালী কেন্দ্রীয় সরকারের ধারণা তুলে ধরেন। অ ১৯৫৯ খ্রিস্টাব্দের ২৭ অক্টোবর 'মৌলিক গণতন্ত্র' ব্যবস্থা নামে দেশে এক নতুন ধরনের স্থানীয় শাসন প্রবর্তন করেন 'মৌলিক গণতন্ত্র' বলতে ১৯৫৯ খ্রিস্টাব্দের ২৭ অক্টোবর ক্ষমতা গ্রহণের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে মৌলিক গে সৃষ্ট পাঁচ স্তরবিশিষ্ট স্থানীয় স্বায়ত্তশাসন ব্যবস্থাকে বোঝায়। মৌলিক গণতন্ত্রের লক্ষ্য ছিল
প্রথমত, গ্রামীণ জনগোষ্ঠীকে সঞ্চালিত করা,
দ্বিতীয়ত, উন্নয়ন কার্যক্রম পরিচালনা করা, এক স্থানীয় শাসনে স্থানীয় জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা। মৌলিক গণতন্ত্রে এসকল কর্মকাণ্ড অন্তর্ভুক্ত থাকলেও এর চূড়ান্ত লক্ষ্য ছিল রাষ্ট্রপতি এবং জাতীয় পরিষদ নির্বাচনের কাজে কাজ করা। আইয়ুবের এ 'মৌলিক গণতন্ত্র' 'বুনিয়াদি গণতন্ত্র' নামেও পরিচিত। আইয়ুব তাঁর 'বুনিয়াদি গণতন্ত্রের জী ইউনিয়ন কাউন্সিল ব্যতীত অন্য সকল স্তর, দেশের প্রেসিডেন্ট, জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য সবার জন্য পরের নির্বাচনের ব্যবস্থা করেন। কস্তুত, এ ব্যবস্থা না ছিল 'মৌলিক' না ছিল 'গণতন্ত্র'। গণতন্ত্রের মুখোশ পড়ে পশ্চিম পাকিস্তানভিত্তিক সামরিক-বেসামরিক আমলাগোষ্ঠীর শাসন, শোষণ ও কর্তৃত্ব পাকাপোক্ত করাই ছিল তার আসল উদ্দেশ্য। তাই যাতে দেশের চিহ্নিত বিরোধী রাজনৈতিক নেতৃত্বকে নিষ্ক্রিয় বা অকার্যকরী করে ফেলে স্থানীয় পর্যায়ে শাসকগোষ্ঠী একটি একক সমর্থন বলয় সৃষ্ট হয়, সেদিকে দৃষ্টি রেখেই এ ব্যবস্থা প্রবর্তিত হয়।
মৌলিক গণতন্ত্রের কুপ্রভাব অচিরেই পাকিস্তানের রাজনীতিতে সুস্পষ্ট হয়ে ওঠে। আইয়ুব খান প্রায় ১০ বছর দেশ শাসন, কেরেন। এ ১০ বছরের মধ্যে বেশিরভাগ সময় দেশ শাসিত হয়েছিল মৌলিক গণতন্ত্রের আওতায়। পূর্ব পাকিস্তানের মানুষ মৌলিক গণতন্ত্রের মাধ্যমে উদ্ভূত দুঃশাসনের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে যায়ত্তশাসন আন্দোলন শুরু করে। কেননা, দুর্নীতিগ্রস্ত, এপচয়প্রবণ এ ব্যবস্থা স্বার্থান্বেষী মহলের হাতে দুর্নীতির বিরাট এক মাধ্যমে পরিণত হয়। Rounaq Jahan বলেছেন, মৌলিক গণতন্ত্র যে মূল অথচ ভুল ধারণার ওপর প্রতিষ্ঠিত হয়, তা ছিল এই যে, জনগণ অজ্ঞ এবং পূর্ণ গণতন্ত্রের অযোগ্য। এখানে মধ্যবর্তী এক স্বার্থবাদী দল সৃষ্টির মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র কায়েমের অপচেষ্টা করা হয়। ১৯৬৯ খ্রিস্টাব্দের গণঅভ্যুত্থানে মৌলিক গণতন্ত্র ও তথাকথিত গণতন্ত্রীরা আন্দোলনের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়। জনগণ মৌলিক গণতন্ত্রীদের লাগামহীন দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা এবং আইয়ুব খানের একনায়কতান্ত্রিক শাসনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায়। গণঅভ্যুত্থানের পর এ ব্যবস্থা নিঃশেষ হয়ে আসে।
মৌলিক গণতন্ত্র ব্যবস্থায় যে ৫ স্তরবিশিষ্ট স্থানীয় স্বায়ত্তশাসনের প্রস্তাব করা হয়েছিল, সেগুলো হলো :
১. ইউনিয়ন কাউন্সিল, ২. থানা কাউন্সিল, ৩. জেলা কাউন্সিল, ৪. বিভাগীয় কাউন্সিল ও ৫, প্রাদেশিক কাউন্সিল। নিম্নে এদের সম্পর্কে বিস্তারিত আলোকপাত করা হলো-
ক. ইউনিয়ন কাউন্সিল ( Union Council) : মৌলিক গণতন্ত্রের প্রথম স্তর বা সর্বনিম্ন স্তর ছিল ইউনিয়ন কাউন্সিল। পৌর এলাকায় এর নামকরণ করা হয় 'ইউনিয়ন কমিটি' এবং ছোট শহরে 'টাউন কমিটি'। কয়েকটি গ্রাম নিয়ে একটি ইউনিয়ন গঠিত হয়। ১০,০০০ থেকে ১৫,০০০ জনগোষ্ঠী অধ্যুষিত এলাকা নিয়ে গঠিত হয় ইউনিয়ন কাউন্সিল। এর মধ্যে ৫ জন সদস্য নির্বাচিত হতেন সর্বজনীন প্রাপ্তবয়স্কের ভোটাধিকারের ভিত্তিতে। তবে ১৯৬২ খ্রিষ্টাব্দের সংবিধানে ৫ জনের মনোনয়নের প্রথা রহিত করা হয়। ১,২০০ থেকে ১,৫০০ ভোটারের প্রতিনিধি হিসেবে মাত্র একজন করে সদস্য নির্বাচিত হতো। এ নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরাই মৌলিক গণতন্ত্রী বা বিডি মেম্বার (BD Member) নামে পরিচিত। পূর্ব পাকিস্তান থেকে ৪০,০০০ এবং পশ্চিম পাকিস্তান থেকে ৪০,০০০ মোট ৮০,০০০ মৌলিক গণতন্ত্রীর সংখ্যা নির্ধারণ করা হয়। এরাই জাতীয় এবং প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য এবং প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের জন্য নির্বাচকমণ্ডলী হিসেবে কাজ করে। ইউনিয়ন কাউন্সিলের সদস্যরা তাদের মধ্যে থেকে একজন চেয়ারম্যান এবং একজন ভাইস-চেয়ারম্যান নির্বাচিত করতেন। এভাবে গঠিত ১৫ সদস্যবিশিষ্ট কাউন্সিলের মেয়াদ ছিল ৫ বছর। ইউনিয়ন কাউন্সিল প্রত্যেক ইউনিয়নের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য গ্রাম্য পুলিশ হিসেবে চৌকিদার ও দফাদার নিয়োগ দিত। তাছাড়া ইউনিয়নের সার্বিক উন্নয়ন, আইন-শৃঙ্খলা বজায় রাখা, দেওয়ানি ও ফোজদারি মামলার দায়িত্ব ছিল ইউনিয়ন কাউন্সিলের ওপর।
থানা কাউন্সিল (Thana Council) : মৌলিক গণতন্ত্রের দ্বিতীয় ধাপ ছিল থানা বা তহসিল কাউন্সিল। পূর্ব পাকিস্তানে এ স্তর থানা কাউন্সিল আর পশ্চিম পাকিস্তানে তহসিল কাউন্সিল নামে পরিচিত ছিল। তখন পাকিস্তানে মোট ৬৬০টি থানা বা তহসিল ছিল। সরকারি ও বেসরকারি উভয় ধরনের প্রতিনিধি নিয়ে থানা কাউন্সিল গঠিত হতো। প্রতিনিধিরা ইউনিয়ন কাউন্সিল ও শহর পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন। সরকারি সদস্যবৃন্দ দেশ গঠনমূলক কাজে থানার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিত্ব করতেন এবং এদের সংখ্যা নির্ধারণ করতেন সংশ্লিষ্ট জেলার ম্যাজিস্ট্রেট। তবে সরকারি সদস্যদের সংখ্যা কোনো ক্রমেই বেসরকারি সদস্যেদের চেয়ে বেশি হতো না। একটি থানা বা তহসিল কাউন্সিলের অধীনে অনেকগুলো ইউনিয়ন বা টাউন কাউন্সিল থাকত। ইউনিয়ন কাউন্সিলের সকল চেয়ারম্যান পদাধিকার বলে থানা বা তহসিল কাউন্সিলের সদস্য হতেন। একটি থানা বা তহসিল কাউন্সিলে যতজন চেয়ারম্যান সদস্য হিসেবে থাকতেন তাদের সমসংখ্যক সরকারি কর্মকর্তা থানা বা তহসিল কাউন্সিলের সদস্য হতেন। মহকুমার প্রশাসক থানা বা তহসিল কাউন্সিলের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করতেন। থানা বা তহসিল কাউন্সিল ছিল মূলত একটি সমন্বয় ও তত্ত্বাবধানমূলক সংগঠন। থানা কাউন্সিল তার আওতাধীন সকল ইউনিয়ন পরিষদ ও শহর পরিষদের কার্যক্রমের সমন্বয় বিধান করত।
জেলা কাউন্সিল (Zilla Council) : মৌলিক গণতন্ত্রের তৃতীয় ধাপ ছিল জেলা কাউন্সিল। মৌলিক গণতন্ত্র ব্যবস্থ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্বর ছিল জেলা কাউন্সিল। একজন চেয়ারম্যান এবং সরকারি ও বেসরকারি সদস্যদের নিয়ে কাল ঠিক হতো। সর্বোচ্চ ৪০ জন সদস্য নিয়ে জেলা কাউন্সিল গঠিত হতো। ৪০ জন সদস্যের মধ্যে সরকার কর্তৃক নির্বাচিত বা মনোনীত হতেন। আবার এ ২০ জনের মধ্যে ন্যূনতম ১০ জন জেলার অন্তর্গত বিভিন্ন ইউনিয়ন বা টাউন ২০ জন জেলা পর্যায়ে কর্মরত বিভিন্ন সরকারি কর্মকর্তা মনোনীত হতেন। অবশিষ্ট ২০ জন সদস্য বেসরকারিভ কাউন্সিলের চেয়ারম্যানের মধ্যে থেকে মনোনীত হতেন। জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদাধিকার বলে জেলা কাউন্সিলের অনুপস্থিতিতে তার দায়িত্ব পালন করতেন ভাইস চেয়ারম্যান। পাকিস্তানে ৭৪টি জেলা কাউন্সিল ছিল। জেলা কাউি চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করতেন এবং ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হতেন নির্বাচিত সদস্যেদের দ্বারা। চেয়ারম্যানের মূলত বাধ্যতামূলক, ঐচ্ছিক ও সমন্বয়মূলক - এ তিন ধরনের দায়িত্ব পালন করত। বাধ্যতামূলক দায়িত্বের মধ্যে ছিল সরকারি রাস্তাঘাট, কালভার্ট ও ব্রিজ নির্মাণ, প্রাথমিক বিদ্যালয় রক্ষণাবেক্ষণ, বৃক্ষরোপণ ও সংরক্ষণ, সরকারি ফেরি নিয়ন্ত্রণ এবং জনস্বাস্থ্যের উন্নয়ন। ঐচ্ছিক দায়িত্বগুলো ছিল শিক্ষা, সংস্কৃতি, আর্থসামাজিক কল্যাণ ও গণপূর্ত। জেলার মধ্যে স্থানীয় কাউন্সিলসমূহের সকল কর্মকাণ্ডের সমন্বয় সাধনও ছিল জেলা কাউন্সিলের অন্যতম দায়িত্ব।
বিভাগীয় কাউন্সিল (Divisional Council) : মৌলিক গণতন্ত্রের সর্বোচ্চ ধাপ ছিল বিভাগীয় কাউন্সিল। বিভিন্ন স্তরের ৪৫ জন সরকারি কর্মকর্তা ও বেসরকারি ব্যক্তি নিয়ে বিভাগীয় কাউন্সিল গঠিত হতো। সাধারণত ২০ জন সরকারি কর্মকর্তা এবং ২২ জন বেসরকারি ব্যক্তি বিভাগীয় কাউন্সিলের সদস্য হতেন। বিভাগের অন্তর্গত ে কাউন্সিলের চেয়ারম্যান ও বিভিন্ন উন্নয়ন দফতরের প্রতিনিধিগণ সরকারি কোটায় বিভাগীয় কাউন্সিলের সদস্য হচ্ছে বেসরকারি সদস্যদের অন্তত অর্ধেক বিভিন্ন ইউনিয়ন কাউন্সিলের চেয়ারম্যানদের মধ্যে থেকে মনোনীত হতেন। বিভাগীয় কমিশনার পদাধিকার বলে এ কাউন্সিলের চেয়ারম্যান ছিলেন। বিভাগের অন্তর্গত বিভিন্ন জেলা কাউন্সিলের মধ্যে সমন্বয় সাধনই ছিল বিভাগীয় কাউন্সিলের অন্যতম কাজ। প্রকৃতপক্ষে এ কাউন্সিল স্থানীয় স্বায়ত্তশাসনে কোনে ভূমিকা রাখতে পারেনি। এ কাউন্সিল কোনো কর ধার্য করতে পারত না। এছাড়া নিজস্ব কাজে ব্যস্ত থাকা কমিশনারগণ বিভাগীয় কাউন্সিলের সভায় পর্যন্ত উপস্থিত হতেন না। বিভাগীয় কাউন্সিলের সংখ্যা ছিল ১৬। প্রাদেশিক কাউন্সিল (Provincial Council) : শুরুতে পঞ্চম স্তর হিসেবে পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানে ২টি প্রাদেশি উপদেষ্টা কাউন্সিল গঠিত হয়। কিন্তু ১৯৬২ খ্রিষ্টাব্দে প্রাদেশিক আইনসভা গঠিত হলে প্রাদেশিক উপদেষ্টা কাউন্সিল বাতিল করা হয়।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]