বাংলাদেশের অধিবাসীদের আর্থ-সামাজিক জীবনধারায় ভূ-প্রকৃতির প্রভাব সম্পর্কে আলোচনা কর। (Descuss the Impact of Geography on the Socio-economic Life of the People of Bangladesh.)

ভূপ্রকৃতির প্রভাব
Geographical Influence
প্রত্যেক দেশের ঐতিহাসিক বিবর্তনে সে দেশের ভৌগোলিক অবস্থান বিশেষ প্রভাব বিস্তার করে। বাংলার ভৌগোলিক অবস্থানও এদেশের ইতিহাসের গতিধারা ও জনজীবনের সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলকে বিশেষভাবে প্রভাবিত করেছে। বাংলাদেশ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি রাষ্ট্র। এর দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পূর্বে মায়ানমার ছাড়া বাকি সীমারেখা জুড়ে রয়েছে ভারত, বিশেষ করে ভারতের পাহাড়ি এলাকা। অসংখ্য পাহাড়-পর্বত, নদী, সমুদ্র ও বন-জঙ্গল ইত্যাদি প্রাকৃতিক বাধাবিপত্তির জন্য বহুকাল পর্যন্ত বাংলাদেশে প্রবেশ সহজসাধ্য ছিল না। মুঘল যুগ পর্যন্ত এ ধারণা বদ্ধমূল ছিল যে, বাংলা ভূ-খণ্ডে প্রবেশ দুঃস্বাধ্য। তাই বাংলার ভৌগোলিক ও প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য কয়েক শত বছর এ অঞ্চলের স্বাতন্ত্র্য রক্ষা করে স্বাধীন জীবনযাপনের সুযোগ দিয়েছিল।
প্রাচীন বাংলার ইতিহাস বর্ণনা করতে গিয়ে নীহাররঞ্জন রায় লিখেছিলেন, 'একটি বিশেষ প্রাকৃতিক সীমার আবেষ্টনীর মধ্যেই জাতি ও ভাষার বৈশিষ্ট্য গড়ে ওঠে এবং ‘এই জন ও ভাষার একান্ত বৈশিষ্ট্য নিয়েই বর্তমান বাংলাদেশ এবং সেই দেশ চতুর্দিকে বিশিষ্ট ভৌগোলিক বা প্রাকৃতিক সীমা দ্বারা বেষ্টিত বর্তমান রাষ্ট্রসীমা এ প্রাকৃতিক ইঙ্গিত অনুসরণ করেনি সত্য, তবে ঐতিহাসিককে সেই ইঙ্গিতই মেনে চলতে হয়, তাই ইতিহাসের নির্দেশ।'
একটি নির্দিষ্ট ভৌগোলিক এলাকার কিছু কিছু বৈশিষ্ট্য থাকতে পারে যা পৃথিবীর সবখানেই প্রায় এক ও অভিন্ন, আবার কিছু কিছু ব্যতিক্রমী বৈশিষ্ট্য থাকে, যা কেবল সেই এলাকাতে দেখা যায় এবং চিহ্নিত করে সেখানকার স্বকীয়তাকে।
নিচে বাংলার ভূ-প্রকৃতির প্রভাব সম্পর্কে বিস্তারিত আলোকপাত করা হলো
মানুষের জীবনযাত্রার উপর ভূ-প্রকৃতির প্রভাব : বাংলাদেশের ভূ-প্রকৃতি প্রধানত দুই ধরনের। যথা-
ক. সমতল ভূমি ও
খ. পাহাড়ি ভূমি।
বাংলাদেশের সমতল ভূমি মানুষের বসবাসের জন্য অধিকতর উপযোগী বলে এখানকার জনবসতি অপেক্ষাকৃত ঘন । এ অঞ্চলে অল্প পরিশ্রমে জীবিকা নির্বাহ করা যায় বলে এখানকার মানুষ অলস প্রকৃতির ও শ্রমবিমুখ হয়ে থাকে। অপরদিকে, এদেশের পাহাড়ি এলাকাসমূহ মানুষের বসবাসের অনুপযোগী বলে এখানকার জনবসতি তুলনামূলকভাবে হালকা । পাহাড়ি অঞ্চলে জীবনযাত্রা খুব কঠিন বলে এখানকার মানুষ অপেক্ষাকৃত পরিশ্রমী হয়ে থাকে ।
চেতে হয়। প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় দৈর্ঘ্যের সাথে পা আসামির একাধিনা করে। ভূ-প্রকৃতির প্রভাবে বাঙালি জনগোষ্ঠী পরোপকারীে নিজেদের রাজনৈতিক জীবনে প্রভাব বিস্তার করেছে। এ অঞ্চলের অধিকাংশ মানুষ
মাণে গ্রহণ করেছে কারণ প্রাচীনকাল থেকেই এ বাংলা ভূ-খণ্ড ছিল বিদেশি মুক্ত। যুগে যুগে এদেশের মানুষ স্বৈরাচারী শাসকদের বিরুদ্ধে আন্দোলন সংগ্রাম করেছে। করা এদেশের মানুষের স্বভাব নয়।
দেশ নিরে উপর প্রভাব : ভূ-প্রকৃতিগতভাবে পেশা নির্বাচনের ভিত্তিতে বাংলাদেশের অঞ্চলসমূহকে প্রধানত দুটি ভাগে ভাগ করা যেতে পারে। যথা- ক. শিল্প প্রধান এলাকা খ. কৃষিপ্রধান এলাকা।
প্রকৃতির পার্থক্যের জন্যই এখানকার বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন ধরনের পেশাজীবী লক্ষণীয়। যেমন- এদেশের শিক্ষাদান এলাকায় শিল্প শ্রমিক, কৃষিপ্রধান এলাকায় কৃষিজীবী, এছাড়াও নদনদী, সমুদ্র তীরবর্তী এলকায় মৎসজীবী প্রাণি চেয়ে বেশি দেখা যায়। এ প্রসঙ্গে রেনেলের (১৭৮১ খ্রি.) উক্তি মনে করা যেতে পারে, তিনি বলেছেন-
নদী কমপক্ষে ৩০,০০০ মাঝির অন্ন যোগাচ্ছিল।"
বানা, পোশাক-পরিচ্ছদ ও বাসস্থানের উপর প্রভাব : যেকোনো দেশের ভূ-প্রকৃতিই সে দেশের খাদ্য ও পোশাক- পরিমান নির্ধারণ করে দেয়। আবার বাসস্থানসমূহও দেশের ভূ-প্রকৃতি এবং প্রাকৃতিক প্রতিকূলতার দিকে লক্ষ করেই তৈরি করা হয়। ঠিক তেমনি বাংলার ক্ষেত্রেও প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যসমূহ বাংলার জনজীবনে খাদ্য, পোশাক-পরিচ্ছদ ও
রেশন করেছে। বাংলায় অসংখ্য (প্রায় ৩১০টি মতান্তরে ২৩০টি) নদনদী ও খাল-বিল থাকায় সেও সুবিধা অনেক বেশি। ফলে এদেশে প্রচুর ধান জন্মায় এবং নদনদীতে পাওয়া যায় প্রচুর মাছ। তাই এদেশের মানুষের প্রধান বাদ্য প্রাতীনকাল থেকেই ভাত ও মাছ।
পর ভূ-প্রকৃতির প্রভাব : যেকোনো দেশের ভূ-প্রকৃতি সে দেশের অর্থনৈতিক কার্যাবলির নিয়ন্ত্রণে মুখ ভূমিকা পালন করে থাকে। সে ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের ভূ-প্রকৃতিও এদেশের অর্থনৈতিক কার্যাবলিকে সুপ্রাচীনকাল থেকেই প্রভাবিত ও নিয়ন্ত্রিত করে আসছে। গ্রীষ্ম ও বর্ষাকালে বঙ্গোপসাগর থেকে আগত দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু এদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের পাহাড় বাধাপ্রাপ্ত হয়ে ব্যাপক বৃষ্টিপাত ঘটায়। এ বৃষ্টির ফলে বাংলাদেশ কৃষিকাজে অভাবনীয় উন্নতি লাভ করেছে। আবার শীতকালে উত্তর-পূর্ব মৌসুমি বায়ু এদেশের পশ্চিমাঞ্চলের পাহাড়সমূহে বাধাপ্রাপ্ত হয়ে সামান্য বৃষ্টিপাত ঘটায়। এর ফলে শীতকালে বাংলাদেশে বিপুল পরিমাণে রবিশস্য জ। এছাড়াও বাংলাদেশের অধিক বৃষ্টিপাতবহুল পাহাড়ি অঞ্চলে বনভূমির সৃষ্টি হয়েছে। এসব বনভূমি থেকে প্রচুর মূল্যবান কাঠ ও অন্যান্য বনজ সম্পদ সংগ্রহ করা হয়। এসব অঞ্চলের পাহাড়ের ঢালে চা, রবার, আনারস ইত্যাদির চাষ হয়। আবার বিভিন্ন পাহাড়ি নদী জলবিদ্যুৎ উৎপাদনে সহায়তা করে। যেমন- কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র। বাংলাদেশের উঁচুভূমির অধিকাংশ গজারি বৃক্ষের বনভূমিতে সমৃদ্ধ। এছাড়াও রয়েছে শালবন। যেমন- মধুপুর ও ওয়ালের গড়। অপরদিকে, বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলীয় সমভূমির লবণাক্ততার প্রভাবে এ এলাকায় বিশাল তেজ বনভূমির সৃষ্টি হয়েছে। এখান থেকেই দেশের মোট উৎপাদিত কাঠের ৬১% সংগ্রহ করা হয়। সাংস্কৃতিক ও চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের উপর ভূ-প্রকৃতির প্রভাব : বাংলায় রয়েছে শস্য-শ্যামল মাঠ, নদনদী, সবুজ- শ্যামল ভূমি, যেগুলোকে কেন্দ্র করেই এদেশের অসংখ্য কাব্য ও রচনার সৃষ্টি। মোদ্দাকথা, নাতিশীতোষ্ণ এলাকায় অবস্থিত বলে এখানকার মানুষ সাহিত্য, শিল্পকলা, বিজ্ঞান ইত্যাদি চর্চায় অন্যদের চেয়ে সময় অনেক বেশি পায়। ময়মনসিংহ গীতিকা, ভাটিয়ালি, জারি, সারি গানের মতো এ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন রকম সাহিত্য, ক সংগীত ও চিত্রকলার চর্চা হয়। অপরদিকে, ভূ-প্রকৃতির গঠন অনুসারে এদেশের মানুষের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। যেমন- বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চলে বসবাসকারী জনগণ সাধারণত
পরিশ্রমী ও কষ্টসহিষ্ণু হয়ে থাকে। আর সমতল ভূমির মানুষ সাধারণত শান্ত প্রকৃতির এবং অপেক্ষা হয় । অবশ্য সকল পরিবেশেই কিছু ব্যতিক্রমধর্মী লোকের দেখা পাওয়া যায়।
দেশ ও জনগোষ্ঠীর পরিচয়
যাতায়াত ব্যবস্থার উপর ভূ-প্রকৃতির প্রভাব : নদীমাতৃক দেশে যাতায়াত ব্যবস্থার একটি প নদীগুলোই বহন করছে। পদ্মা, যমুনা, মেঘনা, কর্ণফুলী, সুরমা, কুশিয়ারা, মাতা, আর ইত্যাদি নদী যাত্রী পরিবহন সেবায় বড় ধরনের ভূমিকা পালন করে থাকে। দী
বিবেচনা করে থাকে। এ দেশে নদীপথের দৈর্ঘ্য প্রায় ৯,৮৩৩ কিলোমিটার। এর মধ্যে ৩৮
. . সব সময় নৌ চলাচল করে থাকে। বাংলাদেশে নদীপথে নৌকা, পর, টপার, স্টিমার, রে
. লক্ষ মানুষ নিজেদের গন্তব্যে পৌঁছাতে সক্ষম হচ্ছে। দেশে সরকারি এবং বেসরকারি বেশ কি
পরিবহনের যাতায়াতের দায়িত্ব গ্রহণ করেছে। অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন বাংলাদেশের একটি ter খ্রিষ্টাব্দে অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ তৈরি করা হয়েছে। সংক্ষেপে এটিকে আহ
জনস্বার্থে এই সংস্থা নানা ধরনের যাত্রীবাহী জলযানের ব্যবস্থা করে থাকে। নদী পথে কি
তেমন কোনো নির্মাণ খরচ না থাকায় নদীপথে যাতায়াত খরচও অপেক্ষাকৃত কম।
নগরায়ণ ও শিল্পায়নের উপর ভূ-প্রকৃতির প্রভাব : এ দেশের শিল্পায়ন, শিল্প কল-কারখানা স্থাপন ভূ-প্রকৃতির প্রভাব অপরিসীম। প্রাচীন বৈশ্বিক সভ্যতাসমূহের মতোই সাধারণত নদীর তীরে এদেশের
উঠেছে। চট্টগ্রাম, মংলা সমুদ্রবন্দর ও নারায়ণগঞ্জ নদী বন্দরের জন্যই এ শহরগুলো বন্দর বা শিশুদের প্রতিষ্ঠা পেয়েছে। আবার সিলেটের ভূ-প্রকৃতির জন্য সেখানে চা শিল্প এবং রাজশাহীর রেশম শিল্প । ে পোকা চাষের উপযোগী ভূ-প্রকৃতির জন্য গড়ে উঠেছে।
অপরাধ প্রবণতার উপর ভূ-প্রকৃতির প্রভাব : একটি দেশের ভূ-প্রকৃতি সে দেশের অপরাধপ্রবণতার মাত্রা নির্ধারণে সহায়ক ভূমিকা পালন করে থাকে। যেমন- বাংলাদেশে সমতল অঞ্চলের তুলনায় পাহাড়ি ভূমিতে অপরাধপ্রবণতার মাত্রা অত্যন্ত বেশি । কারণ দুর্গম এলাকায় অপরাধীদের বিচরণ সমতল ভূমির চেয়ে তুলনামূলক ঝুঁকিমুক্ত।
ধর্মীয় জীবনে ভূ-প্রকৃতির প্রভাব : প্রকৃতি বাংলার মানুষের মধ্যে ধর্মীয় বোধের সঞ্চার করেছে। বাংলার মানুষ সহে মরমীবাদ দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়। আবার এখানকার মানুষের জীবনে রুদ্র প্রকৃতির কার্যকলাপ থেকেই সনাতনধর্মীদের কালী ও দুর্গাদেবীর ধারণার সৃষ্টি হয়েছে ।
ব্যবসায় বাণিজ্যের প্রসারে ভূ-প্রকৃতির প্রভাব : বাংলাদেশে অভ্যন্তরীণ নৌপথে দেশের মোট বাণিজ্যিক মালামালের ৭৫ শতাংশ আনা-নেওয়া করা হয়। ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশে শিপিং কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে নদীপথের বাণিজ্যকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া হয়। এক সময় আমাদের তেমন কোনো জাহাজ ছিল না। এখন বহুমুখী পণ্যবাহী জাহাজের সংখ্যাও দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। দেশে প্রায় সবকটি নদপথেই সরকারি বেসরকারি উদ্যোগে পক্ষ পক্ষ মালামাল পরিবহন করা হয়ে থাকে। ফলে সকল প্রকার অস্থিতিশীলতার মধ্যেও নির্বিঘ্নে জাহাজ ও নৌযানযোগে পণ্য পরিবহন করা যায়।
খনিজ সম্পদের চাহিদা পূরণে ভূ-প্রকৃতির প্রভাব : বাংলাদেশের পূর্বাজ্ঞলীয় পাহাড়ি জেলাসমূহের মাটির নিচে প্যান, কয়লা, তেল, চুনাপাথরসহ নানা ধরনের মূল্যবান খনিজ পদার্থের সন্ধান পাওয়া গেছে। এসব সম্পদ আহরণ করে দেশের গ্যাসের চাহিদা মেটানো হচ্ছে। বঙ্গোপসাগরের তলদেশেও গ্যাস আবিষ্কৃত হয়েছে। সেখানে আরও অনেক ধরনের প্রাণিজ এবং খনিজ পদার্থ পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার জন্য প্রাকৃতিক প্যাস অত্যন্ত প্রয়োজন। প্রাকৃতিক গ্যাসের সহজলভ্যতার জন্য বাংলাদেশে নিত্য-নতুন কল-কারখানা গড়ে অর্থনীতির চাকাকে সচল রাখে।
বাংলার ভূ-প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যাবলি অর্থাৎ এখানকার জলবায়ু, আবহাওয়া ও ভূ-প্রকৃতি সুপ্রাচীনকাল থেকেই এদেশের জনজীবনের উপর গভীরভাবে প্রভাব বিস্তার করে আসছে। কারণ, একটি দেশের ভূ-প্রকৃতিই সে দেশের জনজীবন এবং তার কার্যাবলি নিয়ন্ত্রণ করে। গোপাল হালদার সম্পাদিত 'সোনার বাংলা' গ্রন্থে সুন্দর একটি কথা আছে— “মানুষ মমতা দিয়ে গড়ে তার দেশকে আর দেশ আবার গড়ে সেই মানুষকে। মানুষ আর মাটির এ দেওয়া নেওয়া টানাপোড়েনেই রচিত হয় জাতির পতন-অভ্যুদয়-বন্ধুর-ইতিহাস- তার সাফল্যের দীপ্তি আর ব্যর্থতার কালিমা।'

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]