নির্বাচনের ফলাফল, আওয়ামী লীগের বিজয়ের কারণ ও কেন্দ্রের অস্বীকৃতি
Result of Election, Reasons for Victory of Awami League and Refusal of Centre
ক. ১৯৭০-এর নির্বাচনের ফলাফল ( Result of Election of 1970)
জাতীয় পরিষদ নির্বাচনের ফলাফল : ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দের নির্বাচনে জাতীয় পরিষদে পূর্ব পাকিস্তানের জন্য বরাদ্দকৃত ১৬২টি আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ পায় ১৬০টি আসন, ১টি আসনে নির্বাচিত হন নুরুল আমীন (পিডিপি), অন্যটিতে ত্রিদিব রায় (নির্দলীয়)। অপরদিকে, পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য বরাদ্দকৃত ১৩৮টি আসনের মধ্যে পিপিপি মোট ৮৩টি আসন পায়। বাকি ৫৫টি আসনের ৯টিতে মুসলিম লীগ (কাইয়ুম), ৭টিতে মুসলিম লীগ (কাউন্সিল), ৭টিতে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম (হাজারভি), ৭টিতে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম (মারকাজি), ৬টিতে ন্যাপ (ওয়ালী), ৪টিতে জামায়াতে ইসলামি, ২টিতে মুসলিম লীগ (কনভেনশন) এবং অবশিষ্ট ১৩টি আসন অন্যান্য দল লাভ করে। এর ফলে জাতীয় পরিষদে সংরক্ষিত মহিলা আসনসহ আওয়ামী লীগ জাতীয় পরিষদের মোট ৩১৩টি আসনের মধ্যে ১৬৭টি আসন লাভ করে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। অন্যদিকে, পিপিপি মোট মহিলা আসনসহ ৮৮টি আসন লাভ করে দ্বিতীয় স্থানে থাকে ।
সারণি-২০ : ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দের জাতীয় পরিষদের প্রদেশ ভিত্তিক ফলাফল
সূত্র: Election Commission, Pakistan, Report on General Election in Pakistan, 1970-71, Islamabad, 1972, p. 204 - 5.
প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনের ফলাফল : এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ৩০০টি আসনের মধ্যে ২৮৮টি আসন লাভ করে। এর সাথে মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত ১০টি আসনই আওয়ামী লীগ লাভ করে। ফলে প্রাদেশিক পরিষদে পূর্ব পাকিস্তানে সর্বমোট ৩১০টি আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ মোট ২৯৮টি আসন পেয়ে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। বাকি ১২টি আসনের মধ্যে পিডিপি ২টি, ন্যাপ (ওয়ালী) ১টি, জামায়াত-ই-ইসলামি ১টি, নেজামে ইসলামি ১টি ও স্বতন্ত্র বা নির্দলীয়
৭টি আসন লাভ করে ।
সূত্র : Report on General Election (1970–71), Vol. 1, p-1072
দেখুন : স্বাধীনতার দলিলপত্র : ২য় খণ্ড, পৃঃ ৫৮৬
আর এভাবে দু প্রদেশে দুটি দল প্রাধান্য লাভ করায় পাকিস্তানের নির্বাচনোত্তর অবস্থা জটিল হয়ে পড়ে। নির্বাচনি ফলাফল ঘোষিত হওয়া মাত্র শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষণা করেন :
"I warmly thank the people for having given a historic verdict in favour of our six point programme. We pledge to implement this verdict. There can be no constitution except one which is based on the six-point programme."
খ. নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয়ের কারণ (Reasons for Victory of Awami League in the Election ) ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দের নির্বাচনে কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক পরিষদে আওয়ামী লীগের অভূতপূর্ব সাফল্য লাভের পেছনে কতকগুলো বিষয় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল, যা নিম্নে উল্লেখ করা হলো :
প্রথমত, আওয়ামী লীগের নির্বাচনি ইশতেহারে ছয়দফাভিত্তিক দাবি পূর্ববাংলার জনসাধারণকে আকৃষ্ট করেছিল। বস্তুত, এসব দাবি ছিল এ অঞ্চলের আপামর জনসাধারণের প্রাণের দাবি এবং নির্বাচনের পূর্বেই এসব দাবি ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিল। ফলে নির্বাচনে জনসাধারণ আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়ে মূলত তাদের দাবির প্রতি সমর্থন জ্ঞাপন করেছিল। দ্বিতীয়ত, পাকিস্তান রাষ্ট্র সৃষ্টির পর থেকেই পশ্চিমাঞ্চলের শাসকবর্গ নানা উপায়ে পূর্বাঞ্চলকে শোষণ করেছে। এ শোষণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে গিয়ে অনেকেই প্রাণ বিসর্জন দিয়েছেন। তাই নির্বাচনে পশ্চিমা দলগুলোকে প্রত্যাখ্যান করে তার প্রতিশোধ নেয়।
তৃতীয়ত, নির্বাচনি প্রচারণায় শেখ মুজিব ইসলামি আদর্শের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে এ অঞ্চলের ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের সমর্থন
পেয়েছেন।
চতুর্থত, ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দের নভেম্বর মাসের বন্যায় এ অঞ্চলে জানমালের ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়। পাকিস্তানের শাসকগণ এ পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে ব্যর্থ হয়। শেখ মুজিব বন্যার্ত মানুষের দুঃখ-দুর্দশা ও সরকারের ব্যর্থতা প্রচার করে নির্বাচনে সফলতা অর্জন করেছেন।
পঞ্চমত, শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিগত ইমেজ আওয়ামী লীগের বিজয়ের পেছনে ইতিবাচক ভূমিকা রেখেছে। নেতা হিসেবে তিনি ছিলেন সবার প্রিয় এবং বক্তা হিসেবে সবার ঊর্ধ্বে। তিনি বক্তৃতার মাধ্যমে মানুষকে সহজে আকৃষ্ট করতে পেরেছেন, যা নির্বাচনে অদ্ভূতপূর্ব প্রভাব ফেলেছিল।
ষষ্ঠত, ভুট্টো এক-ইউনিটের কথা ঘোষণা করে পাঞ্জাবিদের নিকট জনপ্রিয়তা পেলেও পাকিস্তানের অন্যান্য প্রদেশে বিরাগভাজন হন।
সপ্তমত, ব্যক্তিগত জীবনে ইসলামের প্রতি অনুগত না হয়েও ইসলামি সমাজতন্ত্রের কথা প্রচার করে ভুট্টো পাকিস্তানের ইসলামপন্থিদের সমর্থন পান-নি। অপরদিকে, পূর্ব পাকিস্তানের জনসংখ্যার একটি উল্লেখযোগ্য অংশ ছিল অমুসলমান। ফলে তারা ভুট্টোর ইসলামি প্রচারণার বিপরীতে আওয়ামী লীগকে সমর্থন দিয়েছিল।
অষ্টমত, ভুট্টো সাধারণ মানুষের কল্যাণার্থে সমাজতন্ত্রের কথা ঘোষণা করে পাকিস্তানের পুঁজিপতিদের সমর্থন হারান। সর্বোপরি, ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দের পর থেকে পূর্ববাংলায় যে স্বাতন্ত্র্যবাদ ও পৃথক জাতীয়তাবাদ গড়ে উঠেছিল ‘৭০ খ্রিষ্টাব্দের নির্বাচনে তা আওয়ামী লীগের পক্ষেই ভূমিকা রেখেছিল। এক্ষেত্রে শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিগত ইমেজ ও সমসাময়িক প্রেক্ষাপট আওয়ামী লীগের বিজয়কে সহজ করেছিল।
পাকিস্তানের জাতীয় রাজনীতিতে ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দের নির্বাচনের গুরুত্ব ছিল অপরিসীম। এ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে পশ্চিম পাকিস্তানিরা পূর্বাঞ্চলে শাসন করার বৈধতা হারায়। অপরপক্ষে, নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয় বাঙালি জাতীয়তাবাদকে আরও সুদৃঢ় করে। অবশেষে পশ্চিমা শাসকবর্গ আওয়ামী লীগের বিজয়কে অস্বীকার করলে-এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ, প্রতিরোধ ও মুক্তিযুদ্ধের সূচনা হয়। এ যুদ্ধ শেষ পর্যন্ত বাঙালি জাতীয়তাবাদেরই বিজয় হয়। তাই বলা যায়, ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দের নির্বাচনের মধ্যে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের বীজ নিহিত ছিল ।
গ. কেন্দ্রের অস্বীকৃতি এবং এর প্রতিক্রিয়া (Refusal of Centre and Its Reactions)
(১) কেন্দ্রের অস্বীকৃতি (Refusal of Centre) :
১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের ১৪ ফেব্রুয়ারি ইয়াহিয়া খান ঘোষণা করেন যে, 'সংবিধান প্রণয়নের উদ্দেশ্য জাতীয় সংসদের অধিবেশন বসবে ঢাকায় ৩ মার্চ, ১৯৭১।' ভুট্টো তার মতামত গ্রহণের অঙ্গীকার না দিয়ে উক্ত অধিবেশন বয়কটের হুমকি দেন। ফলে এমনিভাবে ইয়াহিয়া-ভুট্টো গোপন ষড়যন্ত্র করে ক্ষমতা হস্তান্তর না করার নীল নকশা প্রণয়ন করেন। এমনই পরিস্থিতিতে ইয়াহিয়া খান ১ মার্চ ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে এক ঘোষণা জারির মাধ্যমে ৩ মার্চ (১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে) অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় সংসদের অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করেন। ফলে ২ ও ৩ মার্চ হরতালসহ নানা কর্মসূচির মাধ্যমে আওয়ামী লীগ নেতা ও সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের মাধ্যমে স্বাধীনতা ঘোষণার পূর্ব পর্যন্ত তীব্র অসহযোগ আন্দোলন গড়ে তোলা হয়। আর ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দের নির্বাচনের মাধ্যমে শুধু বাঙালির জাতীয় আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলনই ঘটে নি, বরং ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের মহান মুক্তি সংগ্রামের অনুপ্রেরণা দ্বারা স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের অভ্যুদয়কে ত্বরান্বিত করেছে।
(২) আওয়ামী লীগ ও পিপিপি-এর প্রতিক্রিয়া (Reaction of Awami League and PPP) : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের বিবৃতির পাল্টা জবাবে ভুট্টো বলেন, 'তার দলের সহযোগিতা ছাড়া কেন্দ্রে কোনো সরকার প্রতিষ্ঠা কিংবা সংবিধান প্রণয়ন করা সম্ভব হবে না।' তিনি আরো বলেন যে, 'পিপলস পার্টি পাঞ্জাব ও সিন্ধু প্রাদেশিক পরিষদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেছে। কেন্দ্রীয় ক্ষমতায় এ দু-প্রদেশের প্রতিনিধিত্ব অবশ্য থাকতে হবে।' ভুট্টোর কথার পাল্টা জবাব দিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তাজউদ্দিন আহমদ বলেন যে, আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় সরকার গঠন করার সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে এবং সংবিধান প্রণয়ন করতেও সে সক্ষম।' তিনি বলেন যে, ‘যেহেতু এক ব্যক্তি এক ভোট ভিত্তিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে সুতরাং কেন্দ্রীয় সরকারের পাঞ্জাব ও সিন্ধুর প্রতিনিধিত্ব আবশ্যক-ভুট্টোর এ দাবি ঠিক নয়।' ভুট্টো বলেন যে, ‘জাতীয় সংহতি অক্ষুণ্ণ রাখার পর প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের পরিমাণ নির্ধারণ করতে হবে' । ভুট্টো দাবি করেন যে, 'নির্বাচনের পূর্বে ঘোষিত আইনকাঠামো আদেশে ক্ষমতার বণ্টন সম্পর্কে যা উল্লিখিত আছে তারই আলোকে প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের বিষয়টি নির্ধারণ করতে হবে।'
উক্ত আদেশে বলা হয়েছিল, (আইনগত কাঠামো আদেশ) আইন তৈরি সংক্রান্ত, প্রশাসনিক এবং আর্থিক ক্ষমতাসহ সবরকম ক্ষমতাই ফেডারেল সরকার এবং প্রদেশগুলোর মধ্যে এমনভাবে ভাগ করা হবে যে, প্রদেশগুলো সর্বাধিক যায়ত্তশাসন অর্থাৎ সর্বাধিক পরিমাণ আইন প্রণয়ন সংক্রান্ত প্রশাসনিক এবং আর্থিক ক্ষমতা ভোগ করবে। একই সঙ্গে ফেডারেল সরকার ও বাইরের অভ্যন্তরীণ বিষয়াদিতে তার দায়িত্ব পালন এবং দেশের স্বাধীনতা ও আঞ্চলিক অখণ্ডতা অক্ষুণ্ণ রাখার জন্য পর্যাপ্ত আইন প্রণয়ন ক্ষমতা, প্রশাসনিক ক্ষমতা এবং আর্থিক ক্ষমতা পাবে।
জাতীয় পরিষদে নির্বাচিত আওয়ামী লীগ সদস্যবৃন্দের শপথ গ্রহণ উপলক্ষে ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের ৩ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত এক লালি সমাবেশে আওয়ামী লীগ নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষণা করেন, 'সংবিধান প্রণয়ন করতে আমরা পশ্চিম পাকিস্তানি সদস্যদের সমর্থন ও সহযোগিতা চাই। তবে মৌলিক নীতির প্রশ্নে কোনো আপস নেই।'
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আরও বলেন যে, 'পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ ছয়দফা ও এগারো দফার প্রতি ম্যান্ডেট ঘোষণা করেছেন।' তিনি বলেন যে, 'ছয়দফা এখন জনসাধারণের সম্পত্তি এবং তা রদবদল করা সম্ভব নয়। আওয়ামী লীগ এখন- এর যে কোনো অংশ সংশোধন করতে পারে না। কেউই আমাদেরকে ছয়দফার ভিত্তিতে সংবিধান প্রণয়নের কাজ থেকে বিরত রাখতে পারবে না।'
১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের মধ্য জানুয়ারিতে ইয়াহিয়া খান ঢাকা এসে ৩ দিন ধরে শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে পাকিস্তানের ভবিষ্যৎ সংবিধান প্রণয়ন ও ক্ষমতা হস্তান্তর বিষয়ে আলোচনা করেন। জুলফিকার আলী ভুট্টো ২৭ থেকে ২৯ জানুয়ারি ঢাকায় শেখ মুজিবের সঙ্গে একই বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। আলোচনা শেষে ছয়দফার কেবলমাত্র প্রথম ও ষষ্ঠ দফা দুটি মেনে নিতে সম্মত হন। ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের ফেব্রুয়ারির ১৪ তারিখে ইয়াহিয়া খান ঘোষণা করেন যে, 'সংবিধান প্রণয়নের উদ্দেশ্যে জাতীয় সংসদের অধিবেশন ঢাকায় বসবে ৩ মার্চ তারিখে ১৯৭১।’
জনাব ভুট্টো তার মতামত গ্রহণের অঙ্গীকার না করে উক্ত অধিবেশন বয়কটের হুমকি দিয়ে বলেন যে, ‘তার দল অন্য একটি দল কর্তৃক প্রণীত একটি সংবিধানে সম্মতি দেয়ার জন্য ঢাকা যেতে পারে না।' জনাব জুলফিকার আলী ভুট্টোর এ বক্তব্য বেশ সমালোচিত হয়। পাকিস্তানে রাজনৈতিক সংকট অত্যাসন্ন বলে সংবাদপত্রগুলোতে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্পষ্ট করে ঘোষণা করেন- ‘আমাদের অবস্থান পরিষ্কার। যদি পশ্চিম পাকিস্তান তার দলের ৬-দফা কর্মসূচি পুরোপুরি মেনে না নেয়, তাহলে আমরা একাই শাসনতন্ত্র প্রণয়ন করব।'
FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত