মুজিবনগর সরকার গঠনের প্রেক্ষাপট ও কাঠামো আলোচনা কর। (Discuss the Background and Structure of the Government of Mujibnagar.)

বাংলাদেশ সরকার গঠন ও স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র Formation of Bangladesh Government and Proclamation of Independence
Introduction
সরকার গঠন ও তার অধীনে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা ছিল আওয়ামী লীগ নেতৃত্বের বড় ধরনের দূরদর্শিতা। ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের বাংলাদেশ সরকার 'মুজিবনগর সরকার' নামেই বেশি পরিচিত। মুজিবনগর সরকারের সবচেয়ে বড় কৃতিত্ব ছিল ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র' দিয়ে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা। এ সরকারের অধীনে জনযুদ্ধ পরিচালিত হয়েছিল এবং বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছিল। ২৫ মার্চের পর আওয়ামী লীগের প্রথম সারির অনেক নেতা, কর্মী, সেনা, প্রশাসনিক কর্মকর্তা সীমান্ত পেরিয়ে পশ্চিমবঙ্গে চলে যান। তাজউদ্দিন আহমদ ৩০ মার্চ, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করেন এবং ২ এপ্রিল দিল্লি যান প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে দেখা করতে। আলোচনার পর তাজউদ্দিন অন্যান্য নেতাদের সঙ্গে আলাপ করে সরকার গঠনের উদ্যোগ নেন ।
বাংলাদেশ সরকার গঠন Formation of Bangladesh Government
ক. মুজিবনগর সরকার (Mujibnagar Government)
২৫ মার্চের পর আওয়ামী লীগের প্রথম সারির অনেক নেতাকর্মী, সেনা, প্রশাসনিক কর্মকর্তা সীমান্ত পেরিয়ে পশ্চিমবঙ্গে চলে যান। তাজউদ্দীন আহমেদ ৩০ মার্চ পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করেন এবং ২ এপ্রিল দিল্লি যান প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে দেখা করতে। আলোচনার পর তাজউদ্দীন অন্যান্য নেতাদের সঙ্গে আলাপ করে সরকার গঠনের উদ্যোগ নেন। এ পরিপ্রেক্ষিতে তাজউদ্দীন ১০ এপ্রিল বাংলাদেশ সরকার গঠনের কথা ঘোষণা করেন ও ১১ এপ্রিল এক বেতার ভাষণ দেন। ১৭ এপ্রিল নতুন বাংলাদেশ সরকার শপথ গ্রহণ করে কুষ্টিয়ার মেহেরপুরের (বর্তমানে জেলা) ভবেরপাড়া গ্রামের বৈদ্যনাথতলায় এবং সরকার ‘বৈদ্যনাথতলার' নাম পাল্টে রাখেন ‘মুজিবনগর'। ১৭ তারিখের আগে সরকার ঘোষণার কথা কাউকে জানানো হয়নি। সরকারের রাষ্ট্রপতি ঘোষণা করা হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। উপ-রাষ্ট্রপতি (অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি) সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমেদ প্রধানমন্ত্রী এবং খোন্দকার মোশতাক আহমেদ, ক্যাপ্টেন মনসুর আলী, এ.এইচ. এম কামরুজ্জমানকে মন্ত্রিপরিষদের সদস্য ও এম.এ.জি ওসমানীকে প্রধান সেনাপতি নিযুক্ত করা হয়। সরকার ছিল সংসদীয় সরকার। সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হলো দেশের নামকরণ করা হয় ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ"। তৎকালীন কেবিনেট সচিব তওফিক ইমাম লিখেছেন, “অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, অপর তিন মন্ত্রী এবং মন্ত্রিপরিষদের নির্দেশনায় আমরা, অর্থাৎ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের/বিভাগের সচিববৃন্দ সরকারে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতাম । প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ও প্রধান সেনাপতি মুক্তিযুদ্ধসংক্রান্ত যাবতীয় কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতেন সেক্টর কমান্ডারদের মাধ্যমে।” সরকারের মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সংখ্যা ছিল ১২টি। যুদ্ধের সেক্টর ছিল ১১টি, এর সঙ্গে গঠিত হয় ১১টি আঞ্চলিক পরিষদ যার সদস্য ছিলেন রাজনীতিবিদরা। পরবর্তীকালে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দকে নিয়ে একটি উপদেষ্টা পরিষদও গঠন করা হয়, যা কখনো কার্যকর ছিল না। আনন্দবাজার এক আবেগপূর্ণ দীর্ঘ রিপোর্ট ছেপেছিল ১৮ এপ্রিল। আনন্দবাজার পত্রিকায় সাধারণত এতবড় প্রতিবেদন ছাপা হতো না। এর শিরোনাম ছিল 'নতুন রাষ্ট্র নতুন জাতি জন্ম নিল ।' ‘একটি রাষ্ট্র আজ সকালে আনুষ্ঠানিকভাবে জন্ম নিল। এ নতুন নগরে সে রাষ্ট্রের নাম গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ প্রজাতন্ত্র । সাড়ে ৭ কোটি বাঙালির স্বাধীন সার্বভৌম দেশ। তার জন্মলগ্নে আকাশে থোকা থোকা মেঘ ছিল। তার জন্মলগ্নে ৪টি ছেলে প্রাণ ঢেলে ‘আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি' গানটি গাইল। তার জন্মলগ্নে পবিত্র কুরআন থেকে তিলাওয়াত করা হল। তার জন্মলগ্নে সহস্র কণ্ঠে জয়ধ্বনি উঠল ‘জয় বাংলা ।
মুক্তিযুদ্ধকালীন মুজিবনগর সরকারের কাঠামো (Structure of Mujibnagar Govt. during the War of Libaration)
রাষ্ট্রপতি : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ।
উপ-রাষ্ট্রপতি : সৈয়দ নজরুল ইসলাম।
প্রধানমন্ত্রী : তাজউদ্দিন আহমদ ।
অর্থমন্ত্রী : এম. মনসুর আলী।
স্বরাষ্ট্র, ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রী : এ.এইচ.এম. কামরুজ্জামান
পররাষ্ট্র ও আইনমন্ত্রী : খন্দকার মোশতাক আহমদ।
প্রধান সেনাপতি : কর্নেল (অব.) এম.এ. জি. ওসমানী। চিফ অব স্টাফ : কর্নেল আব্দুর রব।
ডেপুটি চিফ অব স্টাফ : ক্যাপ্টেন এ.কে. খন্দকার।
[সূত্র : বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র : তৃতীয় খণ্ড, পৃ. ১৬-১৭.
গ. মুজিব নগর সরকারের উদ্দেশ্য (Objectives of Mujibnagar Government)
একটি নিয়মিত সরকারের লক্ষ্যসমূহ বাস্তবায়নের পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধকে সূচারুরূপে পরিচালনার উদ্দেশ্যে মুজিবনগর সরকার গঠন করা হয়েছিল। নিম্নে মুজিবনগর সরকারের উদ্দেশ্যে বা লক্ষ্যসমূহ বর্ণনা করা হলো :
১ বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাকে বাস্তবায়ন করা এবং একে আনুষ্ঠানিক ও সাংগঠনিক রূপ প্রদান করা ।
২. মুক্তিযুদ্ধকে সুষ্ঠু ও দক্ষতার সাথে পরিচালনা করে দ্রুত দেশকে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর কবল থেকে মুক্ত করা।
৩. মুক্তিযোদ্ধাদের সংগঠিত করা ও প্রশিক্ষণ প্রদান করা ।
8 ব্যাপক প্রচারের মাধ্যমে দেশ-বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি গড়ে তোলা ।
৫. শরণার্থীদের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করা।
আন্তর্জাতিক সংস্থা ও বিদেশী রাষ্ট্রের স্বীকৃতি অর্জন করা এবং সাহায্য সহযোগিতা লাভের ব্যবস্থা করা ।
৭. মুক্তিযোদ্ধাদের দ্বারা মুক্তাঞ্চলে বেসামরিক প্রশাসন প্রতিষ্ঠা করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করা।
মুজিবনগর সরকার যথাযথভাবে উপর্যুক্ত উদ্দেশ্যগুলোর বাস্তবায়ন করেন, যার ফলে মাত্র নয় মাসের যুদ্ধে বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্রের মর্যাদা লাভ করতে সক্ষম হয় ।
৯.২.৩. বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র
Proclamation of Independence of Bangladesh
মুজিবনগর সরকারের সবচেয়ে বড় কৃতিত্ব 'স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র' দিয়ে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা। বিশ্বে যে ক'টি দেশ স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র দিয়ে যুদ্ধ করেছিল বাংলাদেশ তার মধ্যে অন্যতম। ১০ এপ্রিল, ১৯৭১ তারিখে ইংরেজিতে প্রণীত প্রক্লেমেশন অব ইনডিপেনডেন্স ঘোষিত ও জারি করা হয় এবং ২৩ মে, ১৯৭২ তারিখে বাংলাদেশ গেজেটের অতিরিক্ত সংখ্যায় প্রকাশিত হয়।
যেহেতু
একটি সংবিধান প্রণয়নের উদ্দেশ্যে প্রতিনিধি নির্বাচনের জন্য ১৯৭০ সালের ৭ই ডিসেম্বর হইতে ১৯৭১ সালের ১৭ই জানুয়ারি পর্যন্ত বাংলাদেশে অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল,
এবং
যেহেতু এ নির্বাচনে বাংলাদেশের জনগণ ১৬৯ জন প্রতিনিধির মধ্যে আওয়ামী লীগ দলীয় ১৬৭ জনকে নির্বাচিত করেন,
এবং
যেহেতু সংবিধান প্রণয়নের উদ্দেশ্যে জেনারেল ইয়াহিয়া খান জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিগণকে ১৯৭১ সালের ৩রা মার্চ তারিখে মিলিত হইবার আহ্বান করেন,
এবং
যেহেতু এ আহুত পরিষদ সভা স্বেচ্ছাচার ও বেআইনিভাবে অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করা হয়,
এবং
যেহেতু পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষ তাহাদের প্রতিশ্রুতি রক্ষার পরিবর্তে এবং বাংলাদেশের প্রতিনিধিগণের সহিত আলোচনা অব্যাহত থাকা অবস্থায় একটি অন্যায় ও বিশ্বাসঘাতকতামূলক যুদ্ধ ঘোষণা করে,
এবং
যেহেতু এরূপ বিশ্বাসঘাতকতামূলক আচরণের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের সাড়ে ৭ কোটি মানুষের অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের জনগণের আত্মনিয়ন্ত্রণের আইনানুগ অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ তারিখে ঢাকায় যথাযথভাবে স্বাধীনতার ঘোষণা প্রদান করেন এবং বাংলাদেশের মর্যাদা ও অখন্ডতা রক্ষার জন্য বাংলাদেশের জনগণের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান।
এবং
যেহেতু একটি বর্বর ও নৃশংস যুদ্ধ পরিচালনায় পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষ, অন্যান্যের মধ্যে বাংলাদেশের বেসামরিক ও নিরন্ধ জনগণের ওপর নজিরবিহীন নির্যাতন ও গণহত্যার অসংখ্য অপরাধ সংঘটন করিয়াছে এবং এখনও অনবরত করিয়া চলিতেছে,
এবং
যেহেতু পাকিস্তান সরকার একটি অন্যায় যুদ্ধ চাপাইয়া দিয়া, গণহত্যা করিয়া এবং অন্যান্য দমনমূলক কার্যকলাপের মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রতিনিধিগণের পক্ষে একত্রিত হইয়া একটি সংবিধান প্রণয়ন এবং নিজেদের জন্য একটি সরকার প্রতিষ্ঠা করা অসম্ভব করিয়া তুলিয়াছে,
এবং
যেহেতু বাংলাদেশের জনগণ তাহাদের বীরত্ব, সাহসিকতা ও বিপ্লবী উদ্দীপনার মাধ্যমে বাংলাদেশের ভূখণ্ডের ওপর তাহাদের কার্যকর কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করিয়াছে,
সেহেতু আমরা বাংলাদেশের নির্বাচিত প্রতিনিধিগণ, বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ক্ষমতার অধিকারী জনগণ কর্তৃক আমাদিগকে প্রদত্ত কর্তৃত্বের মর্যাদা রক্ষার্থ, নিজেদের সমন্বয়ে যথাযথভাবে একটি গণপরিষদরূপে গঠন করিলাম,
এবং
পারস্পরিক আলোচনা করিয়া বাংলাদেশের জনগণের জন্য সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচার নিশ্চিত করণার্থে, সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্ররূপে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠা ঘোষণা করিলাম এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক ইতিপূর্বে ঘোষিত স্বাধীনতা দৃঢ়ভাবে সমর্থন ও অনুমোদন করিলাম,
এবং
এতদ্বারা দৃঢ়ভাবে ঘোষণা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিতেছি যে, সংবিধান প্রণীত না হওয়া পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রপতি থাকবেন এবং সৈয়দ নজরুল ইসলাম প্রজাতন্ত্রের উপ-রাষ্ট্রপতি থাকিবেন,
এবং
রাষ্ট্রপতি প্রজাতন্ত্রের সকল সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক হইবেন,
ক্ষমা প্রদর্শনের ক্ষমতাসহ প্রজাতন্ত্রের সকল নির্বাহী ও আইন প্রণয়ন ক্ষমতা প্রয়োগ করিবেন,
একজন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ এবং তাহার বিবেচনায় প্রয়োজনীয় অন্যান্য মন্ত্রী নিয়োগ ক্ষমতার অধিকারী হইবেন,
কর আরোপ ও অর্থ ব্যয় ক্ষমতার অধিকারী হইবেন,
গণপরিষদ আহ্বান ও মুলতবিকরণ ক্ষমতার অধিকারী হইবেন,
এবং
বাংলাদেশের জনগণকে একটি নিয়মতান্ত্রিক ও ন্যায়ানুগ সরকার প্রদানের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় অন্যান্য সকল কার্য করিতে পারিবেন। আমরা বাংলাদেশের জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিগণ আরো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিতেছি যে, কোনো কারণে রাষ্ট্রপতি না থাকা বা রাষ্ট্রপতি তাহার কার্যভার গ্রহণ করিতে অসমর্থ হওয়া বা তাঁহার ক্ষমতা প্রয়োগ করিতে অসমর্থ হওয়ার ক্ষেত্রে, রাষ্ট্রপতির ওপর এতদ্বারা অর্পিত সমুদয় ক্ষমতা, কর্তব্য ও দায়িত্ব উপ-রাষ্ট্রপতির থাকিবে এবং তিনি উহার প্রয়োগ ও পালন করিবেন।
আমরা আরো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিতেছি যে, জাতীয় পরিষদের সদস্য হিসেবে আমাদের ওপর যে দায় ও দায়িত্ব বর্তাইবে উহা পালন ও বাস্তবায়িত করার এবং জাতিসংঘের সনদ মানিয়া চলার প্রতিশ্রুতি আমরা দিতেছি।
আমরা আরো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিতেছি যে, স্বাধীনতার এ ঘোষণাপত্র ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ থেকে কার্যকর হইয়াছে বলিয়া
গণ্য হইবে ।
আমরা আরো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিতেছি যে, এ দলিল কার্যকর করার লক্ষ্যে এবং রাষ্ট্রপতি ও উপ-রাষ্ট্রপতির শপথ পরিচালনার জন্য আমরা অধ্যাপক ইউসুফ আলীকে আমাদের যথাযথ ক্ষমতাপ্রাপ্ত প্রতিনিধি নিয়োগ করিলাম।
অধ্যাপক এম. ইউসুফ আলী
বাংলাদেশের গণপরিষদের ক্ষমতাবলে ও তদাধীনে যথাযথভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত প্রতিনিধি । সংবিধান থেকে উদ্ধৃত)

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]