ওয়েব কপি রাইটিং কীওয়ার্ড রিসার্চ এবং সিলেকশন

ওয়েব কপি রাইটিং
জবষবাধহঃ এবং ভাল রিটেন কনটেন্ট হ‪েছ ওয়েব সাইটের কিং। একটি ওয়েবসাইট বা ওয়েব পেইজকে টপ র‌্যাংকিং-এ নিতে হলে কনটেন্ট হ‪েছ অন্যতম ফিচার। SEO কপিরাইট দিয়ে আপনি ইউনিক ওয়েব কনটেন্ট লিখাতে পারেন। Relevent এর জন্য আপনার পেইজকে ¯‥্যান করবে। ১৫% এর কম ভিজিটর পুরো পেইজটিকে দেখে, ৮৫% ভিজিটর এক মিনিটের মধ্যে পেইজ থেকে বের হয়ে আসে, কারণ তারা যেটা চায় সেটা যদি না পায়। সুতরাং আপনার পেইজের তথ্য অবশ্যই informative, concise এবং সহজে পড়তে পারে। Eye cathing & interesting heading হতে হবে। বাক্যগুলো কম্পে­ক্স করে না লেখা, জানা শব্দ ব্যবহার করা। প্যাসিভ ভয়েস ব্যবহার না করে
এ্যকটিভ ভয়েস ব্যবহার করা ভাল। যেমন আমি ভাত খাই, একই জিনিস আপনি এভাবে লিখতে পারেন। আমার দ্বারা ভাত খাওয়া হয়েছে। (ও বধঃ ৎরপব- জরপব রং বধঃবহ নু সব) নিম্নের উপরের চিত্রে দেখছি আমি যেটি জানতে চেয়েছি সেটি এই পেইজে পেয়েছি বলেই কিš‧ আমি পেইজটি পড়তে পারছি। আর যদি এর ভিতর দেখতাম বিজনেস এ্যানালাইসিস নিয়ে লেখা তা হলে হয়তো আমি পেইজটি পড়তাম না, কারণ পেইজে রিলেভেন্ট কনটেন্ট নেই। কপিরাইটিং-এর জন্য আপনার মিনিমাম অথবা বেসিক ওয়েব ডিজাইন জ্ঞান থাকতে হবে যদি আপনি এইচ,টি,এম,এল এবং ড্রিম ওয়েভার বই পড়ে শিখতে পারেন। কনটেন্ট সম্পর্কে আরো বি¯‭ারিত জানতে এ্যাডভান্স এস,ই,ও বইটি সংগ্রহ করবেন।
কীওয়ার্ড রিসার্চ এবং সিলেকশন
সার্চ ইঞ্জিন অপটি মাইজেশনের খুবই গুর
ত্বপূর্ণ বিষয় হল কীওয়ার্ড। একটি ওয়েব সাইটকে সার্চ ইঞ্জিনের টপ র‌্যাংকিং-এ আনার জন্য কীওয়ার্ড হ‪েছ খুবই গুরূত্বপূর্ণ একটি টুলস্। একটি পেইজের টোটাল কন্টেন্ট এর ২-৫ পার্সেন্ট এর মধ্যে কীওয়ার্ড থাকা উচিত। অর্থাৎ একটি পেইজে ২ বা ৩ টির বেশি কী ওয়ার্ড না থাকাই ভাল। কীওয়ার্ড সেই সব ওয়ার্ড যেগুলো দ্বারা আপনার ওয়েবসাইটকে ক্যাটালগ এবং ইনডেক্স করা হয় এমন কি খুঁজে পেতে সাহায্য করে। কী খু ঁজে পাওয়া অথবা সিলেক্ট করা এটি খুব সহজ কাজ না। অনেক কোম্পানি কন্সালটেন্ট নিয়োগ দিয়ে থাকে কীওয়ার্ড রির্চাস এবং এনালাইসিস করার জন্য। আপনি যদি সঠিক কীওয়ার্ড সিলেক্ট করতে পারেন তবে আপনার সাইট টি সার্চ ইঞ্জিন এ ভিজিয়েবল হবে। অনেক ধরনের কীওয়ার্ড রিচার্স টুল্স আছে যেগুলো ব্যবহার করে আপনি সঠিক কীওয়ার্ড পেতে পরেন আপনার ওয়েব সাইটের জন্য।

কীওয়ার্ড এর গুরুত্ব (¡ (Importance of Keyword)
আপনি যখন সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করেন তখন আপনি একটি শব্দ বা একের অধিক শব্দ টাইপ করেন এবং সার্চ বাটনে ক্লিক করেন। এর পর সার্চ ইঞ্জিন ঐ শব্দগুলোকে এর ইন্ডেক্স এ খুঁজে দেখে। মনে কর
ন আপনি সার্চ করতে চা‪েছন একটি ব্রান্ড কার এর নাম দিয়ে। যেমনঃ- ঋড়ৎফ। এখন এটি লিখে সার্চ দি‪িছ।
চিত্রঃ ৫.১ ঋড়ৎফ লিখে সার্চ
তখন সার্চ ইঞ্জিন যে কাজ গুলো সাধারণত করে থাকে
 পেইজে ঐ Ford আছে কিনা।
 পেইজে যদি Ford না থাকে তাহলে এর কাছাকাছি কোন শব্দ আছে কিনা।
 পেইজের কোন লিংক এ ঋড়ৎফ আছে কিনা অর্থাৎ Fordলেখা আছে কিনা।
 বোল্ড টেক্সট।
Italicited টেক্সট।
 Bulleted লিস্ট।
 কোন টেক্সট যেটি অন্য টেক্সট এর চেয়ে বড়।
 হেডিং টেক্সট।
কীওয়ার্ড দ্বারা বুঝা যায় একটি ওয়েব সাইট কোন ধরনের এবং কি বিষয় ঐ ওয়েবসাইট থেকে জানা যাবে। যেমন মনে কর
ন-আপনি হোটেল খু ঁজতে চা‪েছন, সুতরাং হোটেল হ‪েছ আপনার একটি কীওয়ার্ড। পৃথিবীতে অনেক হোটেল আছে সব হোটেল থেকে আপনারটাকে কত নম্বর পজিশনে দেখাবে? এখন আসুন কীওয়ার্ড এনালাইসিস। একটু ভাবুন আপনার হোটেল যদি হয় দুবাই, আর আপনি যদি লেখেন দুবাই হোটেল, তাহলে অনেক প্রতিযোগিতা কমে গেল। এখন আপনার হোটেলের সাথে দুবাই এর হোটেল গুলোর কম্পিটিশন হবে। উপরের চিত্র দুটি থেকে বুঝা যা‪েছ, আপনি যত নির্দিষ্ট করে সার্চ দিবেন আপনার সার্চ রেজাল্ট ও নির্দিষ্ট হবে। ঐড়ঃবষ রহ ধংরধ দিয়ে সার্চ দিলে যেকোন দেশের হোটেল এর লিংক সার্চ রেজাল্ট এ শো করবে। কিš‧ আপনি যদি যড়ঃবষ রহ ফঁনধর দিয়ে সার্চ করেন তাহলে শুধু দুবাই এর হোটেল দেখতে পাবেন। সার্চ ইঞ্জিন পৎধষিবৎ বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট কীওয়ার্ড দিয়ে ভিজিট করে। আপনার ওয়েব সাইটের জন্য কীওয়ার্ড সিলেকশন যদি ভূল হয় তাহলে ওয়েবসাইটে ট্রাফিক ও আসবে না। অনেকেই খুব সুন্দর সুন্দর ডিজাইনের ওয়েব সাইট ক্সতরি করে কিš‧ তারা সঠিক কীওয়ার্ড জবধষরুব কম করে। একজন ইউজার যে কোন সার্চ ইঞ্জিনে গিয়ে কোন তথ্য জানার জন্য যে ওয়ার্ড বা ফেজ লিখছেন সেটিকেই আমরা কীওয়ার্ড বলবো। আপনি কী জানেন ? মানুষ কোন কীওয়ার্ড দিয়ে সার্চ দিবে? আর মানুষের সেই জানার বিষয়টাকে যত বেশি আপনি জানতে পারবেন ততই আপনার কীওয়ার্ড সিলেকশন সঠিক হবে। আর এ জন্য আপনাকে কীওয়ার্ড নিয়ে রিচার্স এবং এনালাইসিস করতে হবে। আপনি কীওয়ার্ড নিয়ে যত বেশি এনালাইসিস করবেন ততই আপনার ওয়েবসাইটের জন্য উপযুক্ত কীওয়ার্ড খু ঁজে পাবেন। এ বিষয় গুলো পরবর্তীতে আমরা আরো বিষদ ভাবে আলোচনা করছি।
কীওয়ার্ড এনালাইসিস শুরু করা (Starting your keyword analysis)  কীওয়ার্ড এনালাইসিস শুর
 করার আগে ভাবতে হবে কি ধরনের কীওয়ার্ড মানুষ সার্চ করতে ব্যবহার করে। অনেক সময় দেখা যায় কীওয়ার্ড এনালাইসিস এর জন্য অনেক বেশি সময় দিতে হয়।
 আপনি যেসব কীওয়ার্ডগুলো চিš‭া করছেন অথবা ভাবছেন ঐ সব কীওয়ার্ডগুলো কোন টেক্সট এডিটর বা ওয়ার্ড প্রসেসরে টাইপ করে রাখুন। যখন কোন কীওয়ার্ড আপনার মনে পড়বে তখনই সেটাকে আপনি লিখে রাখুন। আর আপনি যদি লিখা শুর
 না করেন তবে আপনার মনে নতুন নতুন কীওয়ার্ড আসবে না। যত পারেন প্রতিদিন কিছু কিছু কীওয়ার্ড লিখুন। এ সময় দেখবেন আপনি যা চিš‭া করেন নি তার চেয়ে অনেক বেশি কীওয়ার্ড লেখা হয়ে গেছে। আপনার কখন ও ভাবা ঠিক হবে না যে আজকের মধ্যেই অথবা একবার শুর
 করেই কীওয়ার্ড এনালাইসিস শেষ করে ফেলবো। কারণ এটা অনেকটাই একটা সৃজনশীল ও বুদ্ধিমত্তার কাজ। এমন ও হতে পারে আজকে আপনি শুর
 করেছেন ভাবতে ও পারছেন না কি চিš‭া করবো। দয়া করে থেমে থাকবেন না। আবার আগামীকাল শুর
 কর
ন । এভাবে এক সময় দেখবেন আপনি অনেকের চেয়ে ভাল কীওয়ার্ড এনালাইসিস করতে পারবেন। কারণ কোন কাজ শেষ করার পূর্ব শর্ত হল শুর
 করা।
 আপনি নিজে নিজে শুধু চিš‭া করবেন না বরং আপনার ফ্রেন্ডস এবং কলিকদের সাথেও আপনি আলোচনা করতে পারেন। দেখবেন তাদের থেকে আপনি ভাল কোন আইডিয়া পা‪েছন। যেটা আপনাকে কীওয়ার্ড সিলেক্ট করতে সাহায্য করবে। আপনি বিভিন্ন মানুষের সাথে কথা বলে জেনে নিতে পারেন তারা কোন ধরনের শব্দ দিয়ে কোন নিদিষ্ট তথ্য সার্চ করে।  এবার আপনি ক্সতরি করা লিস্টটি চেক কর
ন কোন ধরনের বানান ভুল আছে কিনা। কীওয়ার্ডগুলো অবশ্যই ইংরেজিতে লিখবেন। ক্সতরিকৃত লিস্ট থেকে কিছু কীওয়ার্ড বাদ দিতে পারেন যেগুলো আপনার সাইট এবং সাইটের কন্টেন্ট এর সাথে মিল নেই। অর্থাৎ জবষবাবহঃ কীওয়ার্ড। এখন আপনি নিজে সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ দিয়ে দেখতে পারেন কোন ধরনের কীওয়ার্ড গুলো ইউজার বেশি সার্চ করে। এছাড়া এধরনের কিছু স্টাটিসটিক্স এর জন্য পরবর্তীতে কিছু টুল্স এর ব্যবহার দেখাবো।
উপরের চিত্রে দেখা যা‪েছ ভড়ৎবরমহ বফঁপধঃরড়হ দিয়ে গুগলে সার্চ দিলে সার্চ রেজাল্ট দেখা‪েছ ১৩২০০০০০০। একই উদ্দ্যেশ্যেই যদি আমি সার্চ করি অনৎড়ধফ বফঁপধঃরড়হ তাহলে সার্চ দেখা‪েছ ২৬০০০০০০। শুধু তাইনা সার্চ রেজাল্টে এর লিংকগুলো ও দুভাবে সার্চ দিলে আগে পরে আসবে। হয়তো ভড়ৎবরমহ বফঁপধঃরড়হ এর জন্য যে সাইটে সার্চ রেজাল্টের টপে আছে দেখা যা‪েছ অনৎড়ধফ বফঁপধঃরড়হ এর জন্য সেটি টপে নাও থাকতে পারে।  আপনার প্রেডাক্ট-এর নাম যদি এক শব্দে হয় ধর
ন আপনার একটি প্রডাক্টে এর নাম
আপনি হয়তো ভাবতে পারেন আপনার কীওয়ার্ড জবধফষবধভ কিš‧ মনে রাখতে হবে আপনি যখন কীওয়ার্ড এনালাইসিস করছেন তখন কিš‧ কাস্টমারের কথা চিš‭া করে করতে হবে। এমন ও হতে পারে আপনার কাস্টমার হয়তো সার্চ দি‪েছ জবধফ ষবধভ দুটো আলাদা শব্দ ব্যবহার করে। সেজন্য মাঝে মাঝে শব্দকে ভেঙ্গে লিখতে পারে। সেজন্য কখনও কখনও শব্দ মার্জ করতে হতে পারে আবার কখনও কখনও শব্দকে আলাদা করে লিখতে হতে পারে। আপনি সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ দিয়ে এবং সার্চ রেজাল্টের উপর ভিত্তি করে বুঝতে পারবেন কোন শব্দটি কত বেশি ব্যবহার হয়।
চিত্রঃ ৫.৫ অনৎড়ধফ বফঁপধঃরড়হ দিয়ে সার্চ  আপনি আপনার ক্সতরিকৃত লিস্টে সিঙ্গুলার এবং প্লোরাল আলাদা করে এ্যাড করে নিন। কারণ সার্চ ইঞ্জিন সিঙ্গুলার এবং প্লোরালকে আলাদা করে ট্রিট করে। যেমন আপনি যদি সার্চ বক্সে লিখেন ঋড়ৎফ এবং ভড়ৎফং এদুটিকে আলাদা করে দেখাবে এবং সার্চ রেজাল্টও আলাদা দেখাবে। পরবর্তীতে ডড়ৎফঃৎধশবৎ নিয়ে আলোচনা করা হবে যেটির সাহাজ্যে কীওয়ার্ড সিলেক্ট করা যায় এছাড়া খুব শীঘ্রই লেখকের এ্যাডভান্স ঝঊঙ বইটি আসছে। যেখানে আরো এ্যাডভান্স বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হবে। তবে একটি বিষয় মনে রাখবেন এখানে আপারকেস এবং লোয়ার কেস কোন বিষয় নয়। যেমন আপনি যদি সার্চ ইঞ্জিনে ঋঙজউ দিয়ে আপনি যে সার্চ রেজাল্ট পাবেন আপনি ঠিক ভড়ৎফ দিয়ে আপনি যে সার্চ কর
ন ঐ একই রেজাল্ট পাবেন। অর্থাৎ ছোট হাতের বা বড় হাতের যা দিয়েই করি না আউটপুট একই আসবে। আপার এবং লোয়ার কেস দিয়ে সার্চ। তবে বেশির ভাগ ইউজার লোয়ার লেটার দিয়েই সার্চ করে।  অনেক সময় কিছু ওয়ার্ড কেউ হাইপেন দিয়ে লিখেন। আবার কেউ হাইপেন ছাড়া লিখেন। সুতরাং আমরা দুটিকেই আলাদা আলাদাভাবে লিখব। যেমন ই-কমার্স এটাকে অনেকে ই-কমার্স এভাবেও লিখে থাকে। তবে সব সময় সঠিক এবং ভুল চিš‭া করা যাবে না। আপনি যদি মনে করেন একটি শব্দ এভাবে লেখা ভূল আপনি সেটাকে কীওয়ার্ড হিসেবে চিš‭া করবেন না। এটা ঠিক না কারন আপনার উদ্দ্যেশ্য ভিজিটর নিয়ে আসা। সুতরাং তারা ভুল করে কি সার্চ দিতে পারে সেটা ও আপনাকে চিš‭া করতে হবে।

FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]