গ্রিক নগর রাষ্ট্রের বৈশিষ্ট্য লেখ। Write the features of city-state of Greek.

হলো সমতল, সেদিন ভূ-গর্ভের অসহা উত্তাপ সারা বিশ্বে বিকির্ণ হওয়ায় জৈব বিবর্তনের অবিচ্ছিন্ন ধারায় একদিন মানুষ জেগে উঠল। এরপর থেকেই শুরু হলো মানুষের অগ্রগতির অভিযান। মানুষের দৈহিক দিক দিয়ে যেমন আকার ও আকৃতির পরিবর্তন ঘটল, তেমনি জীবনযাত্রার কৌশলের দিক দিয়ে হাতিয়ার তৈরি ও ব্যবহারের পরিবর্তন সূচিত হলো।
একদিকে এ পরিবর্তনের পথে যেমন মানুষের হাতিয়ারের নতুন নতুন আবিষ্কার ও উদ্ভাবন হলো, অপরদিকে তেমনি প্রকৃতির প্রধান প্রতিভূ নদ-নদী মানুষের জীবিকার পথ সুগম করল। ফলে জীবন যাপনের উন্নত পদ্ধতি আনের প্রসার ও মনের বিকাশ ঘটানোর পথ প্রশস্ত হলো। গ্রাম সমাজ থেকে নগর কেন্দ্রিক সমাজের উদ্ভব হলো। নগর জীবনের শুরুতেই যন্ত্র, হাতিয়ার, হস্তশিল্প ও বাণিজ্যের উন্নতি ঘটে। এর ফলে সৃষ্টি হলো নগরকেন্দ্রিক সভ্যতা। তাই E.B. Tylor বলেছেন, সভ্যতার সৃষ্টির ভিত্তি হলো নগর। ভৌগোলিক অবস্থা বিবেচনায় গ্রিক ও রোমান সভ্যতাকে সমুদ্র তীরবর্তী নগর সভ্যতা বলা যায়। উত্থান, পতন, দর্শন, বিজ্ঞান, রাষ্ট্র ও সমাজ চিন্তাসহ অনন্য বৈশিষ্ট্য ও স্বকীয়তায় গ্রিক ও রোমানরা মানব সভ্যতার অসামান্য অবদান রেখেছে।
গ্রিক সভ্যতা Greek Civilization
বিশ্ব বরেণ্য মহাকবি হোমার, বিশ্ব দার্শনিকদের দার্শনিক আর শিক্ষকদের শিক্ষক সক্রেটিস, এরিস্টটল, প্লেটো প্রমুখের শৈশব, কৈশোর, যৌবন আর অন্তীম জীবনের দেশ তথা মাতৃভূমি হচ্ছে গ্রিস। গ্রিসে যে সভ্যতা একদিন গড়ে উঠেছিল তা বিশ্বকে আজও অনুপ্রাণিত করে। ঐতিহাসিকদের মতে, মাইসেনিয় সভ্যতার শেষ যুগে গ্রিসে এক অন্ধকার যুগ নেমে আসে। যদিও তা বেশিদিন টিকে থাকেনি।
পরবর্তীতে হেলেনীয় যুগ তার রাজ্য বিজয় অভিযানের মাধ্যমে গ্রিসকে আবার পুনরুজ্জীবিত করার প্রয়াস পায়। গ্রিক সভ্যতাকে দুটি পর্বে ভাগ করা যায়। একটি হচ্ছে হেলেনীয় অধ্যায়, অপরটি হচ্ছে হেলেপ্রিটক অধ্যায়। বিশ্ব বিজয়ী গ্রিক বীর সম্রাট আলেকজান্ডার হেলেনীয় অধ্যায়ের পরিধি তার সাম্রাজ্য বিজয়ের মধ্যদিয়ে পরবর্তী অধ্যায়ের সূচনা করেন। গ্রিক সভ্যতার অবদানকে উল্লেখ করতে গিয়ে বিশ্ব বিখ্যাত কবি শেলী উল্লেখ করেছেন, “আমরা সবাই গ্রিক আমাদের আইন, আমাদের সাহিত্য, আমাদের কলা, এগুলোর মূলে রয়েছে গ্রিস।”

গ্রিক সভ্যতার উত্থান Rise of Greek Civilization

মানব সভ্যতার ইতিহাসে যে কয়টি দেশের মানুষ তাদের উজ্জ্বল অতীতের জন্য ঈর্ষণীয় গৌরবের অধিকারী গ্রিকরা তাদের মধ্যে অন্যতম। প্রাচীন গ্রিসের মানুষ তাদের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে দেশে বিদেশে এমন এক ঐতিহ্য সৃষ্টি করেছিল যা পৃথিবীর ইতিহাসে চিরস্মরণীয় এক অধ্যায়। গ্রিক সভ্যতায় রয়েছে উদারতার মহান দৃষ্টান্ত। হিংস্রতার সাথে আছে, ন্যায়রক্ষায় অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ স্পৃহা এবং সত্যের জন্য অসত্যের কাছে আত্ম বলিদানের ইতিহাস ।
ভৌগোলিক অবস্থান : ইউরোপ মহাদেশের বলকান উপদ্বীপের দক্ষিণাংশে অবস্থিত একটা পার্বত্যময় দ্বীপে রাষ্ট্র হলো গ্রিস। এদেশটির আয়তন মাত্র ৪৫,০০০ বর্গমাইল। মূলত গ্রিস একটি পার্বত্যময় দ্বীপরাষ্ট্র। ফলে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বেশ ক'টি অঞ্চলে ভাগ হয়ে যায় গ্রিস দেশটি। যা নগর রাষ্ট্র নামে পরিচিত। তাছাড়া এর তিন দিকই এড্রিয়াটিক সাগর, ভূ-মধ্যসাগর ও ইজিয়ান সাগর দ্বারা বেষ্টিত। দক্ষিণ গ্রিস ছিল অবশিষ্ট ভূ-ভাগ হতে সুগভীর উপসাগর দ্বারা বিচ্ছিন্ন। মধ্য ও উত্তর গ্রিস ছিল দেয়ালের মতো গড়ে ওঠা অসংখ্য পাহাড় দ্বারা বিচ্ছিন্ন ও বিভিন্ন অংশে বিভক্ত।
গ্রিক জাতির উৎস : ইন্দোইউরোপীয় ভাষায় কথা বলা এক মেষ পালকগোষ্ঠী ছিল গ্রিক জাতির পূর্ব পুরুষ। দানিয়ুব নদীর তীরে তৃণভূমিতে এদের আদিবাস ছিল। খ্রিষ্টপূর্ব ৩,০০০ অব্দে এরা নতুন অঞ্চলের খোঁজে বেরিয়ে পড়ে। ধীরে ধীরে সমগ্র ইজিয়ান অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে। ইজিয়ান অঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় বসতি গড়ে তোলা এ জাতি বিভিন্ন নামে যেমন— একীয়, আইওনীয়, ইওলীয়, তোবীয় পরিচিত হলেও তারাই ছিল গ্রিক সভ্যতার স্রষ্টা।
গ্রিক সভ্যতার উত্থান : গ্রিক সভ্যতার উৎপত্তি হয় দুটি প্রধান নগর রাষ্ট্র স্পার্টা ও এথেন্সকে কেন্দ্র করে। পাশাপাশি হলেও দুটি শহরের চরিত্র ছিল সম্পূর্ণ বিপরীত ধরনের। এমনকি পারিবারিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনধারাও ছিল সম্পূর্ণ আলাদা। নিচে স্পার্টা ও এথেন্স নগর রাষ্ট্র সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত বিবরণ তুলে ধরা হলো-
১. সামরিক নগর রাষ্ট্র স্পার্টা : স্পার্টা ছিল মূলত একটি সামরিক নগর রাষ্ট্র। স্পার্টার শাসকগোষ্ঠীরা ছিল তোরীয় বংশের। ধনী অভিজাতদের হাতে ছিল রাষ্ট্র ক্ষমতা। রাষ্ট্রের নেতারা ছিল স্বৈরাচারী। মানুষের উন্নতি নয়, সামরিক শক্তি সঞ্চয়ের দিকেই রাষ্ট্র নেতাদের মনোযোগ ছিল বেশি। স্পার্টা ছিল স্পার্টান, পেরিওসি ও হেলট নামক তিনটি শ্রেণিতে বিভক্ত। যুদ্ধ বন্দীদেরকে হেলট বা দাসে পরিণত করা হতো। দাসরা সুযোগ পেলেই বিদ্রোহ করত। কঠোর নিয়ম শাসনের মাধ্যমে শাসকগোষ্ঠী নাগরিকদের অনুগত রাখার চেষ্টা করত। সকল নাগরিকদের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক ছিল। কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে নাগরিকদের যোদ্ধা বানানো হতো। বিশ থেকে ষাট বছর বয়স পর্যন্ত প্রত্যেক নাগরিককে রাষ্ট্রের প্রয়োজনে প্রাণ দিতে হতো। মেয়েদের জন্যেও সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক ছিল। সকল শিশুর বাঁচার অধিকার ছিল না। জন্মের পর শিশু সবল প্রমাণিত হলে তাকে লালন পালনের জন্য একখণ্ড জমি দেওয়া হতো। আর অসস্থ ও দুর্বল হলে তাকে পাহাড় থেকে ছুঁড়ে ফেলে হত্যা করা হতো।
স্পার্টার অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো ছিল না। সামরিক খাতেই সবচেয়ে বেশি ব্যয় করা হতো। হেলটদের শ্রমের বিনিময়েই কৃষি উৎপাদন হতো। অত্যাচারিত হেলট আর স্পার্টানদের মধ্যে বিরোধ লেগেই ছিল। শিল্প, সাহিত্য ও সংস্কৃতি চর্চার সুযোগ ছিল না বললেই চলে। তাই প্রতিবেশী নগর রাষ্ট্র এথেন্স যখন সভ্যতার উচ্চ শিখরে উঠেছিল স্পার্টা তখন ক্রমেই সামরিক রাষ্ট্রের বন্দি হয়ে অবনতির দিকে যাচ্ছিল।
২. গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র এথেন্স : স্পার্টার প্রতিবেশী হলেও এথেন্সের নগর রাষ্ট্রের চরিত্র ছিল ভিন্ন রকম। সময়ের সাথে সাথে এথেন্সের অধিবাসীরা সবরকম অধিকার ফিরে পেতে থাকে। আজকের পৃথিবীতে মানুষ গণতন্ত্র পাওয়ার জন্য প্রতিদিন সংগ্রাম করছে। অথচ প্রাচীন পৃথিবীতে এথেন্সই গণতন্ত্রের সূচনা করে। এথেন্সের গণতন্ত্র অনেকগুলো ধাপ অতিক্রম করে। প্রথমদিকে রাজার হাতে সব ক্ষমতা থাকলেও পরবর্তীতে তা অভিজাতদের হাতে আসে। রাষ্ট্র পরিচালনার দুটি সংসদ ছিল। গোত্র প্রধানদের নিয়ে গড়ে ওঠা 'এরিওপেগাস' এবং সাধারণ নাগরিকদের নিয়ে গড়ে ওঠা 'একলেসিয়া' ছিল দুটি সংসদ। এথেন্সে গড়ে ওঠা সংস্কৃতিকে বলা হতো হেলেনিক সংস্কৃতি।
সময়ের সাথে সাথে জনগণ সচেতন হলে, জনগণের দারির মুখে কয়েকজন বিখ্যাত ব্যক্তি সমাজ সংস্কারে এগিয়ে আসেন । অভিজাত বংশে জন্ম নেয়া 'বালোন' কৃষকদেরকে ঋণ থেকে মুক্ত করার জন্য আইন পাস করে। তবে চূড়ান্তভাবে গণতন্ত্ৰ প্রতিষ্ঠা করতে যিনি এগিয়ে এসেছিলেন তিনি হচ্ছেন পেরিক্লিস। পেরিক্লিসের সময় নাগরিকরা শাসন, আইন ও বিচার বিভাগে অবাধে অংশ নিতে পারত। পেরিক্লিসের যুগে এথেন্স বাণিজ্য, স্থাপত্য শিল্প ও বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে উন্নতির চরমে ওঠে। তবে অবস্থার অবনতি ঘটে দুই রাষ্ট্রের মধ্যকার পেলোপনেসীয় যুদ্ধের মাধ্যমে ।
গ্রিক সভ্যতার ক্রমবিকাশের ধারা তাদের ইতিহাসের সাথে সংযুক্ত। সেজন্য গ্রিসের আদি ইতিহাসকে দুই অংশে ভাগ করা চলে। ১৯০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ থেকে ১২০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ পর্যন্ত মাইসিনীয় (Mycenae) বা এচিয়ান (Achaean) যুগ এবং খ্রিষ্টপূর্বাব্দ ১২০০ থেকে ৮০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ পর্যন্ত হোমারীয় যুগ ।

গ্রিসের রাজনৈতিক বিবর্তন *Political Evolution of Greek

প্রাচীন গ্রিসকে গণতন্ত্রের সূতিকাগার বললে ভুল হবে না। রাজতন্ত্র ও অভিজাততন্ত্র পেরিয়ে এথেন্সে প্রতিষ্ঠিত হয় গণতন্ত্র। সেলেন, ক্লিস নিনিস এবং বিশেষ করে পেরিক্লিস ছিলেন গ্রিসে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার অগ্রণায়ক। ৫৯৪ খ্রিঃপূঃ অব্দে এক সংকটময় পূর্বে সেলেন নামক জনৈক অভিজাত জনতার দ্বারা ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে পুরনো ঋণ বাতিল, ভূমি মালিকানার সিলিং বেধে দেওয়া, বাণিজ্যিক সংস্কার, বাউলি নামক গণপরিষদ গঠন ইত্যাদি আর্থ-সামাজিক, রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক সংস্কারের মাধ্যমে এথেন্স গণতন্ত্র বিকাশের পথ সুগম করেন।
ঐতিহাসিক সূত্র ধরে গ্রিসকে কয়েকটি অধ্যায় বা যুগে বণ্টন করে নিয়ে প্রধানত সেখানকার রাজনৈতিক বিবর্তনের ধারা সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়। উক্ত যুগগুলো হচ্ছে-
১. হোমারীয় যুগ (মহা কাব্যের যুগ)
২. গীতিকাব্যের যুগ ও
৩. ক্ল্যাসিক্যাল যুগ।
নিচে এগুলোর সংক্ষিপ্ত আলোকপাত করা হলো-
১. হোমারীয় যুগ : এ যুগ হচ্ছে (১২০০ খ্রিঃপূঃ হতে ৮০০ খ্রিঃপূঃ) পর্যন্ত। মহাকবি হোমার ছিলেন, গ্রিসের অতি প্রাচীনতম ও শ্রেষ্ঠ কবি। তাঁর রচিত ইলিয়ড এবং ওডিসি দুটি কাব্য গ্রন্থে গ্রিকদের প্রেম, শৌর্য-বীর্য, দেবতা, রাজা, রণ কৌশল ইত্যাদির এক তাজমহল রচিত হয়েছে। এ কাব্য দুটি তৎকালীন তথ্য বা প্রমাণহীন এক আদর্শিক ইতিহাস আর ঐতিহ্য। এ কাব্যে গ্রিকদের ইতিহাস, ঐতিহ্য, ধর্মদর্শন ইত্যাদি অপূর্ব সমাবেশ ঘটেছে।
উক্ত কাব্যদ্বয়ের ভাবধারা মতে; মাইসেনীয় সভ্যতায় পরবর্তী ইতিহাস হচ্ছে গ্রিকদের আগরণের ইতিহাস। তাই তারা এ জাগরণকে হৃদয়ে রেখে কাব্য দুটিকে পরম শ্রদ্ধায় আর গভীর মমতায় ভালো বাসে। এ কাব্য যেখান থেকে শুরু হয়েছে সেখান থেকে এ যুগের উন্মেষ ঘটেছে।
২. গীতিকাব্যের যুগ : এ যুগ হচ্ছে ৮০০ খ্রিঃপূঃ হতে ৫০০ খ্রিঃপূঃ পর্যন্ত। হোমারীয় যুগের পর থেকে এ যুগের সূচনা হয়েছে। এ সময় গ্রিকদের অভিযান পূর্বের কৃষ্ণ সাগর থেকে পশ্চিমের স্পেন পর্যন্ত পৌঁছে গিয়েছিল। এ যুগে অজানাকে জানার আগ্রহ গ্রিকদের পেয়ে বসে। কৃষি ভূমির অপ্রতুলতা পুষিয়ে নিতে উপনিবেশ স্থাপন, স্পৃহা, ব্যবসা-বাণিজ্য ইত্যাদির কারণে তারা ছড়িয়ে পড়তে তৎপর হয়ে ওঠে। খ্রিঃপূঃ ৭৫০-৫৫০ অব্দে এরা তাদের মূল ভূখণ্ড ছেড়ে চলে যায় সুদূর স্পেন পর্যন্ত। তৎকালীন কবিরা গীতি কাব্য রচনায় মুখরিত করে পুরো গ্রিস। এ যুগের একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা হলো রাজতন্ত্রের বদলে বিশ্বের রাজনৈতিক পটভূমিতে গণতন্ত্রের পদযাত্রা। ফলে এথেন্সে গণতন্ত্র বিকশিত হয়ে ওঠে।
৩. ক্ল্যাসিক্যাল যুগ : এ যুগটি খ্রিঃপূঃ ৫০০-৩৩৮ খ্রিঃপূঃ অব্দ পর্যন্ত চলেছিল। এ যুগে সংঘটিত হয় নানা অভিযান, রণ উন্মাদনায় বেজে ওঠে রণদামামা। রক্তে রঞ্জিত রণাঙ্গনের বীরত্বপূর্ণ ঘটনাবলির জন্য এ যুগ ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে আছে। এ যুগের যুদ্ধগুলো ছিল অত্যান্ত মারাত্মক। যেমন- ক. গ্রিক বনাম পারসিক সময়, খ. পেলোপনেশীয় সময়। এ যুগেই গ্রিকরা পারস্য বাহিনীকে শোচনীয়ভাবে পরাজিত করে স্বীয় বীরত্ব অক্ষুণ্ণ রাখে ।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]