ভ‚মিকা
এক নতুন সহস্রকের শুরুতে এসে আমরা লক্ষ্য করছি সমাজ ও সংস্কৃতির দ্রুত এবং বিস্ময়কর
পরিবর্তন। আগামী বিশ, ত্রিশ বা পঞ্চাশ বছরের মধ্যে আমাদের চেনা জগতের চেহারা কেমন
দাঁড়াবে তা আঁচ করা এখন আর সম্ভব হচ্ছে না। সমাজে যখন দ্রুত পরিবর্তন ঘটে, চেনা জগৎ
যখন পাল্টে যেতে থাকে, তখন মানুষের মনে জন্ম নেয় নানা সংশয়, নানা প্রশ্ন। কি ঘটছে?
কেন ঘটছে? ভবিষ্যতে কি ঘটবে? কেন পরিবার ভেঙ্গে পড়ছে? কেন নৃশংসতা বেড়ে যাচ্ছে?
কেন বিপ্লব ঘটে? আগামী পঞ্চাশ অথবা একশ বছর পরে কি হবে আমাদের জীবন যাত্রার ছক?
কি হলে আমরা একটি বসবাসযোগ্য সমাজ গড়ে তুলতে পারবো? নিজেকে নিয়ে, চারপাশের
জনগোষ্ঠী নিয়ে, সমাজ জীবন নিয়ে মানুষের এসব প্রশ্ন নতুন নয়। এটি মানব ইতিহাসের মত
পুরানো। তবু ইতিহাসের অধিকাংশ সময় ধরে মানুষ শুনে এসেছে সমাজ প্রকৃতির মত,
সমাজকে বদল করা যায় না। সমাজের প্রতিষ্ঠানগুলো চিরকালের, সমাজের মূল্যবোধ শাশ্বত,
মানুষকে নত হয়ে থাকতে হবে শাসকের রক্ত চোখের কাছে। মানুষ যে এ বিধানকে খুব মেনে
নিয়েছে তা নয়। মানুষ সব সময় নিজেকে বদল করেছে। কখনও অতি ধীর তার গতি, কখনও
দ্রুত।
ইতিহাসের পরিবর্তনের ভিতর দিয়ে মানুষ ক্রমশ: সচেতন হয়েছে, নিজের সবল হাতে
সমাজের প্রতিষ্ঠানকে ভেঙ্গেছে, নিয়মকে গুড়িয়ে দিয়েছে। মানুষ দ্রোহী হয়েছে।
মানুষ কিভাবে তার গোষ্ঠীবদ্ধ জীবনকে গড়ে তোলে, কিভাবে তার বদল হয়, কিভাবে মানুষ
সমাজ পরিবর্তনের নানা পালা বদলের দ্বারা আন্দোলিত হয়- এই কাহিনীকে সমাজবিজ্ঞান
তুলে ধরে- বিবরণে, সংখ্যায় এবং সংখ্যাতাত্তি¡ক বিশ্লেষণে।
সমাজবিজ্ঞান স্বতন্ত্র সামাজিক বিজ্ঞান হিসাবে আত্মপ্রকাশ করে ঊনবিংশ শতকে। অগ্যুস্ত্ কঁৎ
[প্রচলিত কিছু বাংলা বইতে নামটি অগাষ্ট কোঁত হিসাবে উল্লেখ রয়েছে] কর্তৃক প্রথম ব্যবহৃত
'ঝড়পরড়ষড়মু' প্রত্যয়টি এসেছে ল্যাটিন 'ঝড়পরড়ঁং' ও গ্রীক 'খড়মড়ং' নামক দু'টি শব্দ থেকে যার
শাব্দিক অর্থ দাঁড়ায় সমাজের বিজ্ঞান ঝপরবহপব ড়ভ ঝড়পরবঃু। বিভিন্ন সমাজবিজ্ঞানী
সমাজবিজ্ঞানকে সংজ্ঞায়িত করেন বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি থেকে।
সমাজবিজ্ঞানের অন্যতম জনক জার্মান সমাজবিজ্ঞানী ম্যাক্স ভেবার গধী ডবনবৎ
সমাজবিজ্ঞানের যে সংজ্ঞা দিয়েছেন তা এখনও গুরুত্ব বহন করে। তাঁর মতে, সমাজবিজ্ঞান
"রং ধ ংপরবহপব যিরপয ধঃঃবসঢ়ঃং ধঃ রহঃবৎঢ়ৎবঃধঃরাব ঁহফবৎংঃধহফরহম ড়ভ ংড়পরধষ ধপঃরড়হ রহ
ড়ৎফবৎ ঃড় ধৎৎরাব ধঃ ধ পধঁংধষ বীঢ়ষধহধঃরড়হ ড়ভ রঃং পড়ঁৎংব ধহফ বভভবপঃং."
[সমাজবিজ্ঞান হচ্ছে] “এমন একটি বিজ্ঞান যা সামাজিক কাজের মন্ময়গত অনুধাবনের চেষ্টা
করে যাতে করে সামাজিক কাজের গতি এবং ফলাফলের কারণভিত্তিক ব্যাখ্যা প্রদান করা
যায়।”
মার্কিন সমাজবিজ্ঞানী স্মেলসার ঘবরষ ঔ. ঝসবষংবৎ,১৯৯২ সমাজবিজ্ঞানকে সংজ্ঞায়িত করেন
সামাজিক সম্পর্ক, প্রতিষ্ঠান ও সমাজের বিজ্ঞানসম্মত পাঠ হিসাবে । এই সংজ্ঞাটি ব্যাপক।
সামাজিক বিশ্বকে পর্যবেক্ষণ, অনুধাবন ও ব্যাখ্যার স্বতন্ত্র দৃষ্টিভঙ্গি হচ্ছে সমাজবিজ্ঞানের
বৈশিষ্ট্য।
মানুষ সামাজিক বিশ্বে বসবাস করেÑ এ ধারণা বা দৃষ্টিকোণ থেকেই সমাজবিজ্ঞানের সূচনা।
এই সংজ্ঞায় দু'টি বৈশিষ্ট্য যোগ করা প্রয়োজন।
❏ সমাজবিজ্ঞান জটিল সমাজ-কৃষক বা আধুনিক সমাজকে অধ্যয়ন করে।
❏ সামাজিক প্রপঞ্চের বৃহত্তর প্রেক্ষাপটকে অধ্যয়নের জন্য সমাজবিজ্ঞান স্বতন্ত্র দৃষ্টিভঙ্গি
প্রয়োগ করে।
বর্তমান যুগের প্রখ্যাত সমাজবিজ্ঞানী এন্থনি গিডেন্স অহঃযড়হু এরফফবহং, ১৯৯২ এর মতে,
"ঝড়পরড়ষড়মু রং ঃযব ংুংঃবসধঃরপ (ড়ৎ ঢ়ষধহহবফ ধহফ ড়ৎমধহরংবফ) ংঃঁফু ড়ভ যঁসধহ মৎড়ঁঢ়ং
ধহফ ংড়পরধষ ষরভব রহ সড়ফবৎহ ংড়পরবঃরবং. ওঃ রং পড়হপবৎহবফ রিঃয ঃযব ংঃঁফু ড়ভ ংড়পরধষ
রহংঃরঃঁঃরড়হ."
“আধুনিক সমাজের মানবগোষ্ঠী এবংসামাজিক জীবনের নিয়মভিত্তিক (অথবা পরিকল্পিত ও
সুবিন্যস্ত) চর্চা হচ্ছে সমাজবিজ্ঞান।”
সামাজিক প্রতিষ্ঠানগুলো, যেমন: পরিবার, শিক্ষা ব্যবস্থা, অর্থনৈতিক ব্যবস্থা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান
কিভাবে কাজ করে এবং একে অপরকে সম্পর্কিত করে তা সমাজবিজ্ঞান বোঝার চেষ্টা করে
বলে গিডেন্স মতামত ব্যক্ত করেন।
সমাজবিজ্ঞান কি একটি বিজ্ঞান?
সমাজবিজ্ঞান কি একটি বিজ্ঞান? এ প্রশ্ন নিয়ে সমাজবিজ্ঞানের জন্ম থেকেই বিতর্ক চলে
আসছে। অনেকে মনে করেন সমাজবিজ্ঞান প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের মত খাঁটি বিজ্ঞান নয়, কেননা
সমাজবিজ্ঞানে সত্যিকার অর্থে বৈজ্ঞানিক তত্ত¡ নেই। আবার অনেকে মনে করেন সমাজবিজ্ঞান
একটি যথার্থ বিজ্ঞান। বিষয়বস্তুর ভিন্নতার জন্য তার তত্তে¡র প্রকৃতি ভিন্ন।
বিতর্কটিকে যথার্থভাবে অনুধাবন করতে হলে আমাদের জানা দরকার বিজ্ঞান বলতে আমরা কি
বুঝি। বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী ম্যাক্স প্ল্যাংক গধী চষধহপশ একবার বিজ্ঞান সম্পর্কে
সামাজিক বিশ্বকে
পর্যবেক্ষণ,
অনুধাবন ও
ব্যাখ্যার স্বতন্ত্র
দৃষ্টিভঙ্গি হচ্ছে
সমাজবিজ্ঞানের
বৈশিষ্ট্য
“আধুনিক সমাজের
মানবগোষ্ঠী এবং
সামাজিক জীবনের
নিয়মতান্ত্রিক
(অথবা পরিকল্পিত
ও সুবিন্যাস্ত) চর্চা
হচ্ছে
সমাজবিজ্ঞান।”
বলতে যেয়ে বলেছিলেন বিজ্ঞানের কাজ হচ্ছে বস্তুগত বিশ্বকে বর্ণনা করা এবং এর অংশ
গুলোর মধ্যে ক্রিয়া-প্রক্রিয়াকে বিবৃত করা।
বিজ্ঞান বিরাজমান বিশ্ব সম্পর্কে জানার জন্য পদ্ধতি তৈরি করে যার মাধ্যমে পর্যবেক্ষণ,
পরীক্ষণ এবং সংখ্যায়ণ সম্ভব হয়। বিজ্ঞান যে তথ্য এবং বিবরণ সংগ্রহ করে তাকে তত্তে¡র
আকারে, বিশেষ করে সর্বজনীন ব্যাখ্যামূলক তত্তে¡র আকারে তুলে ধরে। এখানে স্মরণ রাখা
প্রয়োজন, সর্বজনীন ব্যাখ্যামূলক তত্ত¡ প্রধানত: পদার্থবিজ্ঞান ও রসায়ন শাস্ত্রের মধ্যেই
সীমাবদ্ধ। এমনকি জীববিজ্ঞানেও সর্বজনীন ব্যাখ্যামূলক তত্ত¡ নেই। ডারউইনের তত্তে¡ বিবর্তন
কেন ঘটে তা অস্পষ্ট, কোন প্রজাতির বিবর্তন কখন ঘটবে তা অজ্ঞাত। এই তত্তে¡
ভবিষ্যৎদ্বানীর সুযোগ নেই, ফলে তা সর্বজনীন নয়।
সমাজবিজ্ঞান শুরু থেকে প্রধানত: প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের নকশাকে অনুসরণ করে এসেছে। তবে
অনেকেই এ ক্ষেত্রে ভিন্ন মত পোষণ করেছেন। প্রাকৃতিক বিজ্ঞানকে অনুসরণ করতে যেয়ে
সমাজবিজ্ঞান দু'টি জটিল সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে। মানুষ বস্তু নয়। মানুষকে চর্চা করতে যেয়ে
আমরা তার কাছ থেকেই জানার চেষ্টা করি। কিন্তু মানুষের মনোভাব এবং আচরণ এক নয়।
মানুষ তার আচরণকে বদলে ফেলে। ফলে মানুষের সামাজিক জীবনকে চর্চা করার ক্ষেত্রে নানা
জ্ঞানতাত্তি¡ক ও পদ্ধতিগত সমস্যা রয়েছে। দ্বিতীয় সমস্যাটি আরো মৌলিক। কোন
পরিবর্তনশীল মুক্ত ব্যবস্থা ঙঢ়বহ ঝুংঃবস সম্পর্কে সর্বজনীন ব্যাখ্যামূলক তত্ত¡ নির্মাণ করা যায়
না। এটি অনেক জটিল এবং এর ভবিষ্যৎ গতিশীলতা আগে অনুমানযোগ্য নয়।
-এ দু'টি সীমাবদ্ধতার কথা মনে রেখেই সমাজবিজ্ঞানকে বিজ্ঞান হিসাবে গ্রহণ করা যায়।
সমাজবিজ্ঞান অন্যান্য বিজ্ঞানের মত সামাজিক বিশ্ব এবং তার উপাদানগুলোর ভিতরকার
ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার নির্ভরযোগ্য বিবরণ ও বিশ্লেষণ তুলে ধরে।
সমাজবিজ্ঞান বা সমাজতাত্তি¡ক পরিপ্রেক্ষিত বৈজ্ঞানিক। এটি সামাজিক প্রপঞ্চের নিয়মভিত্তিক
জ্ঞানাধার যার ভিত্তি বিভিন্ন গবেষণা থেকে পাওয়া উপাত্ত এবং তার ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ।
অন্যান্য বিজ্ঞানের ন্যায় এটি প্রত্যয় গঠন, তত্তে¡র পরিমাপ, অনুধাবন এবং সামাজিক আচরণ
বা সামাজিক প্রপঞ্চকে ব্যাখ্যা করে।
সমাজবিজ্ঞান আধুনিক বা শিল্পায়িত সমাজকে অধ্যয়ন করে থাকে। কেননা শিল্প সমাজের
প্রেক্ষাপটেই এর উদ্ভব ও বিকাশ হয়। তবে উন্নয়নশীল বিশ্বের সমাজ অধ্যয়নে এটি ধীরে ধীরে
জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
সমাজবিজ্ঞান
অন্যান্য বিজ্ঞানের
মত সামাজিক বিশ্ব
এবং তার
উপপাদ্যগুলির
ভিতরকার ক্রিয়া
প্রতিক্রিয়ার
নির্ভরযোগ্য বিবরণ
ও বিশ্লেষণ তুলে
ধরে।
সমাজ জীবন নিয়ে মানুষের প্রশ্ন নতুন নয়। এটি মানব ইতিহাসের ন্যায় পুরানো।
ইতিহাসের পরিবর্তনের ভিতর দিয়ে মানুষ ক্রমশ: হয়েছে সচেতন, নিজের সবল হাতে
ভেঙ্গেছে সমাজের প্রতিষ্ঠান, গুড়িয়ে দিয়েছে নিয়মকে। গোষ্ঠীবদ্ধ জীবনকে মানুষ কিভাবে
গড়ে তোলে, কিভাবে তার বদল হয়, কিভাবে তার সমাজ পরিবর্তনের পালাবদলের দ্বারা
আন্দোলিত হয় তা সমাজবিজ্ঞান তুলে ধরে বিবরণে, সংখ্যায় এবং সংখ্যাতাত্তি¡ক
বিশ্লেষণে।
সাধারণত: সমাজের বিজ্ঞানকে বলা হয় সমাজবিজ্ঞান। কিন্তু বিভিন্ন সমাজবিজ্ঞানী
সমাজবিজ্ঞানকে দেখেছেন বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি থেকে। সমাজবিজ্ঞানী ম্যাক্স ভেবার
সমাজবিজ্ঞানকে দেখেন এমন একটি বিজ্ঞান হিসাবে যা সামাজিক কাজের মন্ময়গত
অনুধাবনের চেষ্টা করে যাতে করে কাজের গতি এবং ফলাফলের কারণভিত্তিক ব্যাখ্যা
প্রদান করা যায়। সমাজবিজ্ঞান মূলত: সামাজিক প্রপঞ্চের নিয়মভিত্তিক জ্ঞানধার যা
প্রত্যয় গঠন, তত্তে¡র পরিমাপ, অনুধাবন এবং সামাজিক আচরণ বা সামাজিক প্রপঞ্চকে
ব্যাখ্যা করে।
সমাজবিজ্ঞান বিজ্ঞান কিনা -এ নিয়ে বিতর্ক রয়েছে সমাজবিজ্ঞানের জন্মলগ্ন থেকেই।
বিতর্কটিকে যথার্থরূপে অনুধাবন করতে হলে বুঝতে হবে বিজ্ঞান কি। বিজ্ঞান বিরাজমান
বিশ্ব সম্পর্কে জানার প্রয়াসে তৈরি করে পদ্ধতি যার মাধ্যমে পর্যবেক্ষণ ও সংখ্যায়ণ হয়
সম্ভব। এটি তথ্য ও বিবরণ সংগ্রহ করে তত্তে¡র আকারে, বিশেষ করে সর্বজনীন তত্তে¡র
আকারে। তবে সর্বজনীন ব্যাখ্যামূলক তত্ত¡ মূলত: পদার্থ ও রসায়নবিদ্যাতেই সীমাবদ্ধ।
সমাজবিজ্ঞান শুরু থেকেই অনুসরণ করে আসছে প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের নকশাকে। এ ক্ষেত্রে
সমাজবিজ্ঞানকে সম্মুখীন হতে হয়েছে দু'টি জটিলতর সমস্যার। মানুষ কোন বস্তু নয়।
তার মনোভাব ও আচরণ এক নয়। ফলে মানুষের সামাজিক জীবনকে চর্চা করার ক্ষেত্রে
রয়েছে নানা জ্ঞানতাত্তি¡ক সমস্যা। তাছাড়া কোন পরিবর্তনশীল মুক্ত ব্যবস্থা সম্পর্কে
সর্বজনীন ব্যাখ্যামূলক তত্ত¡ নির্মাণ সম্ভব নয়। এ দু'টি সীমাবদ্ধতা থাকলেও, সমাজবিজ্ঞান
একটি বিজ্ঞান যা অন্যান্য বিজ্ঞানের মত সামাজিক বিশ্ব ও তার উপাদানগুলোর
ভিতরকার ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার নির্ভরযোগ্য বিবরণ ও বিশ্লেষণ তুলে ধরে।
সঠিক উত্তরের পাশে টিক (√) চিহ্ন দিন
১. 'ঝড়পরড়ষড়মু' প্রত্যয়টিকে কে প্রথম ব্যবহার করেন?
ক. স্যাঁ সিমঁ খ. অগ্যুস্ত্ কঁৎ
গ. জর্জ সিমেল ঘ. হাবার্ট স্পেনসর
২. 'ঝড়পরড়ঁং' শব্দটি কোন ভাষার শব্দ ?
ক. ইংরেজী খ. জার্মান
গ. ল্যাটিন ঘ. ফ্রেঞ্চ
৩. ‘মানবগোষ্ঠী ও বর্তমান সমাজে সামাজিক জীবনের নিয়মভিত্তিক (অথবা পরিকল্পিত ও
সংঘবদ্ধ) অধ্যয়ন হচ্ছে সমাজবিজ্ঞান।” উক্তিটি কে করেন?
ক. ম্যাক্স ভেবার খ. নেইল জে স্মেলসার
গ. এন্থনি গিডেন্স ঘ. পিটার অরস্লি
৪. নিচের কোন বিজ্ঞানটি সামাজিক প্রপঞ্চের বৃহত্তর প্রেক্ষাপটকে অধ্যয়নের জন্য স্বতন্ত্র
দৃষ্টিভঙ্গি প্রয়োগ করে?
ক. নৃবিজ্ঞান খ. পদার্থ বিজ্ঞান
গ. ভৌত বিজ্ঞান ঘ. সমাজবিজ্ঞান
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন
১. সমাজবিজ্ঞান বলতে কি বোঝেন ?
২. কি সমাজবিজ্ঞানকে বিজ্ঞানের মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করেছে ?
রচনামূলক প্রশ্ন
১. সমাজবিজ্ঞান কি একটি বিজ্ঞান ? আলোচনা করুন।
২. সমাজবিজ্ঞানের সংজ্ঞা দিন ও এর প্রকৃতির উপর বিস্তারিত আলোকপাত করুন।
FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত