বাংলাদেশে পরিবারের ধরন ও কার্যাবলি

মুখ্য শব্দ পরিবার, ধরন, কর্তৃত্বের মাত্রাভিত্তিক পরিবার, বাসস্থানভিত্তিক পরিবার, কার্যাবলি, জৈবিক
কাজ, মনস্তাত্তি¡ক কাজ ।
বাংলাদেশে পরিবারের ধরন
বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে পরিবারের বিভাজন করা হয়ে থাকে। নি¤েœ বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গির ভিত্তিতে পরিবারের বিভাজন
সম্পর্কে আলোচনা করা হলো:
কর্তৃত্বের মাত্রাভিত্তিক পরিবার: কর্তৃত্বের মাত্রা অনুযায়ী বাংলাদেশের পরিবারকে দুই ভাগে ভাগ কার যায়। যথাপিতৃতান্ত্রিক পরিবার এবং মাতৃতান্ত্রিক পরিবার।
যে পরিবারের কর্তৃত্ব পিতা, স্বামী বা অন্য কোনো পুরুষের নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত হলে তাকে পিতৃতান্ত্রিক পরিবার বলে।
বাংলাদেশে এ ধরনের পরিবার ব্যবস্থা সর্বত্র বিদ্যমান।
পরিবারের কর্তৃত্ব যখন মাতা, স্ত্রী বা কোনো নারী সদস্য দ্বারা পরিচালিত হয় তখন তাকে মাতৃতান্ত্রিক পরিবার বলে।
বাংলাদেশে ক্ষুদ্র নৃতাত্তি¡ক গোষ্ঠীর মধ্যে এ ধরনের পরিবার দেখা যায়।
বাসস্থানভিত্তিক পরিবার: বিবাহের পরে স্বামী-স্ত্রীর বসবাসের স্থানের ভিত্তিতে পরিবারকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। যথাপিতৃবাস পরিবার, মাতৃবাস পরিবার এবং নয়াবাস পরিবার। বিবাহিত নব দম্পতি বিয়ের পরে স্বামীর পিতার বাড়িতে
বসবাস করলে তাকে পিতৃবাস পরিবার বলে। অন্যদিকে যে দম্পতি স্ত্রীর পিতা-মাতার বাড়িতে বসবাস করে তাকে
মাতৃবাস পরিবার বলে। বাংলাদেশে পিতৃবাস পরিবার ব্যবস্থাই বেশি দেখা যায়। তবে মান্দি সম্প্রদায়ের মধ্যে মাতৃবাস
পরিবার প্রচলিত।
বিয়ের পর নবদম্পতি স্বামীর কিংবা স্ত্রীর পিতা-মাতার বাড়িতে বসবাস না করে নিজস্ব ব্যবস্থায় নতুন বাড়িতে বসবাস
করলে তাকে নয়াবাস পরিবার বলে। বর্তমানে নয়াবাস পরিবার ব্যবস্থা বাংলাদেশে জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।
বংশ এবং সম্পত্তির উত্তরাধিকারের ভিত্তিতে পরিবার: বংশ পরম্পরা এবং সম্পত্তিতে উত্তরাধিকারের উপর ভিত্তি করে
পরিবারকে পিতৃসূত্রীয় পরিবার এবং মাতৃসূত্রীয় পরিবার এই দুই ভাগে ভাগ করা হয়।
সন্তান-সন্ততি যদি পিতার সম্পত্তি, বংশানুক্রম এবং পারিবারিক নাম ব্যবহার করে তাহলে তাকে পিতৃসূত্রীয় পরিবার বলে।
বাংলাদেশে উত্তরাধিকারের আইন ও প্রথা অনুযায়ী এ ধরনের পরিবার বেশি দেখা যায়।
অন্যদিকে সন্তান-সন্ততি যদি মাতার সম্পত্তি, বংশানুক্রম এবং পারিবারিক নাম ব্যবহার করে তাহলে তাকে মাতৃসূত্রীয়
পরিবার বলে। বাংলাদশের কিছু ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মধ্যে এ ধরনের পরিবার ব্যবস্থা দেখা যায়।
আকার বা কাঠামো অনুসারে পরিবার: পরিবারের আকার বা কাঠামো অনুসারে পরিবারকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়। যথাঅণু পরিবার, যৌথ পরিবার এবং বর্ধিত পরিবার।
একজন স্বামী, একজন স্ত্রী এবং তাদের অবিবাহিত সন্তান-সন্ততি নিয়ে যে পরিবার গঠিত হয় তাকে অণু পরিবার বলে।
বাংলাদেশের শহরাঞ্চলে এবং শিল্প এলাকায় অণু পরিবার বেশি দেখা যায়।
পিতা-মাতা, ভাই বোন, সন্তান-সন্ততি, ভ্রাতৃবধূ কিংবা পুত্রবধূর সমষ্টিতে গঠিত পরিবারকে যৌথ পরিবার বলে।
বাংলাদেশের গ্রামীণ সমাজে এখনো যৌথ পরিবার দেখা যায়।
তিন পুরুষের পরিবারকে বর্ধিত পরিবার বলে। সাধারণত একক পরিবার থেকে যৌথ পরিবার এবং চ‚ড়ান্ত পর্যায়ে বর্ধিত
পরিবার গঠিত হয়। এ পরিবারে দাদা-দাদি, পিতা-মাতা, ছেলে-মেয়েসহ তিন প্রজšে§র সদস্য বাস করে। গ্রামীণ
বাংলাদেশে এখনো অনেক বর্ধিত পরিবার লক্ষ করা যায়।
স্বামী-স্ত্রীর সংখ্যা বা বিবাহের ভিত্তিতে পরিবার: স্বামী-স্ত্রীর সংখ্যা বা বিবাহের ভিত্তিতে বাংলাদেশের পরিবারকে একক
বিবাহভিত্তিক পরিবার এবং বহু-স্ত্রী-বিবাহভিত্তিক পরিবার এই দুই ভাগে ভাগ করা হয় ।
একক বিবাহভিত্তিক পরিবার হলো একজন পুরুষ এবং একজন মহিলার বিবাহের মাধ্যমে গঠিত পরিবার। এটিই মূলত
বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ পরিবারের প্রধান রূপ।
বহু স্ত্রী বিবাহভিত্তিক পরিবার হলো একজন পুরুষ একাধিক মহিলার সাথে বিবাহের ভিত্তিতে গঠিত পরিবার। সংখ্যায় কম
হলেও বাংলাদেশে এ ধরনের পরিবার রয়েছে।
বহির্গোষ্ঠী ও অন্তর্গোষ্ঠী বিবাহের ভিত্তিতে গঠিত পরিবার: বহির্গোষ্ঠী ও অন্তর্গোষ্ঠী বিবাহের ভিত্তিতে বাংলাদেশের
পরিবারকে বর্হিগোষ্ঠী বিবাহভিত্তিক পরিবার এবং অন্তর্গোষ্ঠী বিবাহভিত্তিক পরিবার এই দুই ভাগে ভাগ করা হয়।
যখন কোনো পুরুষ বা মহিলা তার নিজ গোত্রের বা গোষ্ঠীর বাইরে থেকে পাত্র/পাত্রী নির্বাচন করে পরিবার গঠন করে তখন
তাকে বর্হিগোষ্ঠী বিবাহ ভিত্তিক পরিবার বলে।
অন্যদিকে, যখন কোনো পুরুষ বা মহিলা তার নিজ গোত্রের বা গোষ্ঠীর ভেতর থেকে পাত্র/পাত্রী নির্বাচন করে পরিবার গঠন
করে তখন তাকে অন্তর্গোষ্ঠী বিবাহ ভিত্তিক পরিবার বলে।
বাংলাদেশের হিন্দু সমাজে বর্ণ ও জাতভিত্তিক পরিবারসমূহে বর্হিগোষ্ঠী এবং অন্তর্গোষ্ঠী বিবাহের মাধ্যমে পরিবার গঠনের প্রবণতা লক্ষণীয়।
পরিবারের কার্যাবলি
(১) জৈবিক কাজ: জৈবিক কাজ যে কোনো দেশের পরিবারের একটি মৌলিক কাজ। বাংলাদেশের পরিবারগুলোরও
মৌলিক কাজ হলো জৈবিক কার্যাবলি। পরিবারের জৈবিক কাজের মধ্যে খাদ্য, পানীয়, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যকার যৌন
সম্পর্ক, সন্তান উৎপাদন বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
(২) সন্তান প্রতিপপালনমূলক কাজ: পৃথিবীর অধিকাংশ সমাজে নবজাত শিশুর লালন পালন থেকে শুরু করে ভরণ
পোষণের দায়িত্ব পরিবারকে পালন করতে হয়। তবে বর্তমান যুগে বাংলাদেশে পিতা-মাতাসহ পরিবারের অন্যান্য
সদস্যরা ঘরের বাইরে অর্থ উপার্জনের জন্য ব্যস্ত থাকায় শিশুকে নার্সারী অথবা দিবাযতœ কেন্দ্রে রেখে লালনপালন
করার সংস্কৃতি গড়ে উঠছে।
(৩) মনস্তাত্তি¡ক কাজ: জন্মের পর থেকে মানবশিশু মা-বাব ও পরিবারের সদস্যদের উপর সম্পূর্ণভাবে নির্ভরশীল থাকে।
শিশুর মানসিক বিকাশে এ ধরনের সান্নিধ্য অপরিহার্য। পরিবার শিশুর মানসিক বিকাশে যেমন সহায়ক, তেমনি
সৌহার্দ্য, সম্প্রীতি ও সঙ্গ প্রদানের মাধ্যমে প্রত্যেক সদস্যের মানসিক চাহিদা পূরণ করে। বিশেষ কোনো পরিস্থিতি,
শোক-দুঃখ বা দুর্দশায় একে অপরের পাশে থেকেও পরিবার মানসিক সহায়তা প্রদান করে থাকে।
(৪) নিরাপত্তামূলক কাজ: বাংলাদেশের পরিবারসমূহ তাদের সদস্যদের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা ও নিরাপত্তার ব্যবস্থা
করে থাকে। শারীরিক ও মানসিক নিরাপত্তাবোধের অভাবে মানুষের মাঝে হতাশা, হীনমন্যতা ও আশঙ্কা সৃষ্টি হতে পারে। এক্ষেত্রে পরিবার তার হত্যাশাগ্রস্ত সদস্যের পাশে দাঁড়ায়।
(৫) অর্থনৈতিক কাজ: বাংলাদশে পরিবারের একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব হলো পরিবারের সদস্যদের অর্থনৈতিক নিরাপত্তা
বিধান করা। বাংলাদেশের গ্রামীণ সমাজের পরিবারগুলো এখনও উৎপাদন, বন্টন এবং ভোগের একক হিসেবে কাজ
করে থাকে। শহরেও পরিবার প্রধান বা কর্মজীবী সদস্যের উপার্জন পরিবারেই নিবেদিত হয়। শিশু, বয়স্ক ও
নির্ভরশীল সদস্যদের ভরণ-পোষণ, সন্তানের লেখাপড়ার ব্যয় পরিবারই নির্বাহ করে।
(৬) শিক্ষামূলক কাজ: বাংলাদেশের পরিবারগুলো শিশুর শিক্ষার হাতেখড়ির কাজটি খুব গুরুত্বের সঙ্গে করে থাকে।
পরিবার তার সদস্যদেরকে ধর্মীয় ও সামাজিক নীতিবোধ শিক্ষা, বিদ্যালয়ে ভর্তি, বাড়িতে নিয়মিত পড়ালেখার উপর
নজর দিয়ে থাকে। শিশুর শিক্ষার জন্য প্রয়োজনে গৃহশিক্ষকের ব্যবস্থাও পরিবারই করে থাকে। তবে প্রাতিষ্ঠানিক
শিক্ষামূলক কাজ এখন পরিবারের বাইরেই সম্পন্ন হয়। যদিও সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও সহায়তা প্রদানের ক্ষেত্রে
পরিবারকেই মূল ভ‚মিকা পালন করতে হয়।
(৭) ধর্মীয় কাজ: বাংলাদেশে পরিবার তার সদস্যদের জন্য ধর্মীয় রীতিনীতি ও শিক্ষা অর্জনের ব্যবস্থা করে। ধর্মীয়
বিভিন্ন রীতিনীতি, আচার-আচরণ, মূল্যবোধ ও বিশ্বাস তৈরি হয় পরিবার থেকেই।
(৮) সামাজিক মর্যাদা অর্পণমূলক কাজ: পারিবারিক পরিচিতি এবং মর্যাদা পরিবারের যে কোনো সদস্যদের জন্য অতি
গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। সাধারণত বাংলাদেশের সমাজে ব্যক্তির সামাজিক মর্যাদা ও প্রতিষ্ঠা পারিবারিক পরিচিতির
দিক থেকে নির্ধারিত হয়। তবে ক্ষেত্র বিশেষে ব্যক্তি তার নিজের পরিচয়েও পরিচিতি লাভ করে থাকে।
(৯) রাজনৈতিক কাজ: বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষের রাজনৈতিক ক্রিয়াকর্মের হাতেখড়ি হয় পরিবার থেকেই। নেতৃত্ব,
দায়িত্ববোধ-কর্তব্য, নিয়ম-শৃঙ্খলা ইত্যাদি বিষয়ে শিক্ষা বাংলাদেশের শিশুরা পরিবার থেকেই শিখে থাকে। তাছাড়া
ব্যক্তির ভবিষ্যৎ রাজনীতিতে অংশগ্রহণের বিষয়ে পরিবারের জ্যেষ্ঠ সদস্যদের প্রভাব পরিলক্ষিত হয়।
(১০) সামাজিক নিয়ন্ত্রণমূলক কাজ: বাংলাদেশর পরিবারসমূহ তার সদস্যদের বিভিন্ন অসামাজিক কাজকর্ম থেকে বিরত
রাখতে ভ‚মিকা পালন করে থাকে। একইসাথে সৎ, সামাজিক, কল্যাণকর ও মানবিক কর্মকাÐে উৎসাহ দেয়
পরিবার।
(১১) সামাজিকীকরণ: পরিবারের মধ্যে মানুষের প্রথম সামাজিকীকরণ প্রক্রিয়া শুরু হয়। পরিবার তাদের সদস্যদেরকে
সামাজিক মূল্যবোধ, আচার-প্রথা, রীতি-নীতি তথা সংস্কৃতির ধ্যান-ধারণা সম্পর্কে শিক্ষা দেয় এবং সামাজিক জীব হিসেবে গড়ে তুলে।
(১২) বিনোদনমূলক কাজ: সমাজ বিকাশের গোড়া থেকেই বিনোদনমূলক কাজের কেন্দ্রবিন্দু ছিল পরিবার। পূর্বে
বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের পরিবার কবিগান, পালাগান, যাত্রাপালা, নাটক, জারি-সারি, কেচ্ছা-কাহিনী ইত্যাদির
আয়োজন করতো। কিন্তু বর্তমানে প্রযুক্তির উন্নয়নে মানুষের বিনোদনের ক্ষেত্রও প্রযুক্তি নির্ভর হয়ে গেছে।
তবে, পরিবর্তনশীল সামাজিক পরিস্থিতিতে খাপখাওয়ানোর জন্য প্রতিনিয়ত পরিবারের কার্যাবলিতে আলাদা আলাদা মাত্রা
যোগ হচ্ছে। আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে এর ব্যতিক্রমও দেখা দিচ্ছে। পরিবারের কিছু কিছু কাজ যেমন বাচ্চার লেখাপড়া,
প্রতিপালন (ডে-কেয়ার বা বেবি সিটিং), বিনোদন, আর্থিক কার্যক্রম ইত্যাদি এখন পরিবারের বাইরে অন্য প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সম্পন্ন করা যায়।
সারসংক্ষেপ
ক্ষমতার মাত্রা, বিবাহোত্তর বসবাসের স্থান, বংশ মর্যাদা, সম্পত্তির উত্তরাধিকার, পরিবারের আকার স্বামী-স্ত্রীর সংখ্যা,
পাত্র-পাত্রী নির্বাচন রীতি ইত্যাদির ভিত্তিতে বাংলাদেশের পরিবারকে বিভিন্ন ভাগে ভাগ কারা হয়েছে। বাংলাদেশের
পরিবারসমূহ বিভিন্ন কাজ করে থাকে। তার মধ্যে- জৈবিক কাজ, সন্তান জš§দান এবং লালন-পালন উত্তরাধিকার সৃষ্টি,
অর্থনৈতিক নিরাপত্তা ও সহযোগিতা, বিনোদন, সামাজিক ও মনস্তাত্তি¡ক তথা জীবনের নিরাপত্তাবোধ ইত্যাদি।
পাঠোত্তর মূল্যায়ন-৭.১
সঠিক উত্তরের পাশে টিক (√) চিহ্ন দিন
১। স্বামী-স্ত্রীর সংখ্যার ভিত্তিতে বাংলাদেশে পরিবার কত প্রকার?
(ক) ২ প্রকার (খ) ৩ প্রকার
(গ) ৪ প্রকার (ঘ) ৫ প্রকার
২। “নিচের কোন কাজটি এখন পরিবারের বাইরে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের দ্বারা করা হয়?”
(র) জৈবিক কাজ
(রর) সন্তান জš§দান ও লালন-পালন
(ররর) শিক্ষামূলক কাজ
কোনটি সঠিক?
(ক) (র) ও (রর) (খ) (রর) ও (ররর)
(গ) (ররর) (ঘ) (র), (রর) ও (ররর)

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]