অগাস্ট কোঁৎ- এর জীবন ও কর্ম অগাস্ট কোঁৎ- এর ত্রয়স্তরের মাধ্যমে বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশের স্তর আলোচনা

মুখ্য শব্দ অগাস্ট কোঁৎ, ত্রয়স্তর সূত্র, দৃষ্টবাদ, বিজ্ঞানের সোপানক্রম।
জীবন ও কর্ম
অগাস্ট কোঁৎ সমাজবিজ্ঞানের জনক বলে পরিচিত। তিনি ১৭৯৮ খ্রিস্টাব্দে ফ্রান্সের মন্টপেলিয়ারে জন্মগ্রহণ
করেন। ছোটবেলা থেকেই কোঁৎ প্রখর স্বরণশক্তি এবং বুদ্ধিমত্তার অধিকারী ছিলেন। ১৬ বছর বয়সে ইকলে পলিটেকনিক
নামক স্কুলে যোগ দেন। পরবর্তীতে তিনি প্যারিসে চলে যান। ১৮৫৭ সালে অগাস্ট কোঁৎ মৃত্যুবরণ করেন।
ফরাসী বিপ্লবের প্রতিক্রিয়া অগাস্ট কোঁৎ- এর সমাজ সম্পর্কিত চিন্তা ও তত্ত¡কে বহুলাংশে প্রভাবিত করেছে। ফরাসী বিপ্লব
সামন্তবাদের অবসান ঘটিয়ে শ্রেণিবৈষম্যজনিত সমাজব্যবস্থা কাঠামো ভেঙ্গে দেয়। সমাজে চরম বিশৃঙ্খলা ও অসংগতি
বিরাজ করতে থাকে। অগাস্ট কোঁৎ তৎকালীন ফ্রান্সের বিশৃঙ্খলা ও অস্থিতিশীলতা পর্যবেক্ষণ করে সমাজ পুর্ণগঠনের চিন্তায়
মনোনিবেশ করেন। কোঁৎ এর প্রকাশিত গ্রন্থগুলোর Positive Philosophy , Positive Polity বিশেষভাবে
উল্লেখযোগ্য। ১৮৩৯ সালে তিনি Sociology’ প্রত্যয়টি প্রথম ব্যবহার করেন। তার প্রধান তত্ত¡গুলোর মধ্যে ত্রয়স্তর সূত্র,
দৃষ্টবাদ এবং বিজ্ঞানের ক্রমসোপান বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
ত্রয়স্তর সূত্র
কোঁতের ত্রয়স্তর সূত্র প্রধানত মানব জ্ঞানের সাথে সম্পর্কিত। সমাজের বিকাশ বলতে তিনি জ্ঞান-বুদ্ধির বিকাশকেই
বুঝিয়েছেন। জ্ঞানের স্তরের পরিবর্তনের সাথে সাথে সমাজ কাঠামোর পরিবর্তন লক্ষ করা যায়। কোঁৎ সমাজকে দেখেছেন
ক্রমবিকাশ ও প্রগতির প্রক্রিয়া হিসেবে। তাঁর মতে মানুষের বুদ্ধিবৃত্তি তিনটি স্তরের মাধ্যমে বিকশিত হয়ে যৌক্তিক ও
বিজ্ঞানমনস্ক রূপ লাভ করেছে। বুদ্ধিবৃত্তি বিকাশের তিনটি স্তর হচ্ছে:
১। ধর্ম সম্বন্ধীয় স্তর (Theological Stage)
২। অধিবিদ্যা সম্বন্ধীয় স্তর (Metaphysical Stage) এবং
৩। দৃষ্টবাদী স্তর Positive Stage)
১। ধর্ম সম্বন্ধীয় স্তর
মানুষের জ্ঞানের প্রাথমিক পর্যায় হচ্ছে ধর্ম সম্বন্ধীয় স্তর। এ স্তরে মানুষ প্রকৃতিকে নিয়ন্ত্রণ করার কোনো ক্ষমতা অর্জন
করতে পারেনি। প্রকৃতিতে ঘটে যাওয়া ঘটনার কোনো বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা উপস্থাপন করতে পারেনি। মানুষ মনে করেছে
প্রকৃতিতে সবকিছুই অতিপ্রাকৃত শক্তির ইশারায় চালিত ও নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে। এ স্তরে মানুষের মন ধর্মীয় ভাবাবেগে আচ্ছন্ন
থাকে। এ স্তরকে আবার তিনটি ধাপে বিভক্ত করা হয়। যথা-
(ক) প্রকৃতি পুজা ((Fetishism):: এ পর্যায়ে অতিপ্রাকৃত ধ্যানধারণার বিকাশ ঘটে যা ভক্তি ও অন্ধ বিশ্বাস থেকে সৃষ্টি হয়।
(খ) বহুদেববাদ (Politheism): : এ পর্যায়ে বিশ্বাস করা হয় যে, মহাবিশ্ব বহু দেবদেবতা দ্বারা পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হয়।
(গ) একেশ্বরবাদ Monotheism):: এ পর্যায়ে বিশ্বাস করা হয় মহাবিশ্ব এক ঈশ্বর দ্বারা পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত।
ধর্ম সম্বন্ধীয় স্তরে প্রাধান্য থাকে পুরোহিত ও যাজক শ্রেণির হাতে এবং ধর্মই এই স্তরে সমাজ গঠন ও সমাজ পরিচালনার মূল চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করে।
২। অধিবিদ্যা সম্বন্ধীয় স্তর
অধিবিদ্যা সম্বন্ধীয় স্তরটি চিন্তা ও সমাজ বিবর্তনের মধ্যবর্তী পর্যায়। এ স্তরটির অবস্থান ধর্মতত্ত¡ সম্বন্ধীয় স্তর থেকে দৃষ্টবাদী
স্তরে উত্তরণের অর্ন্তবর্তী সময়ে লক্ষ করা যায়। এ স্তরে মানুষের চিন্তাজগতে পরিবর্তন হতে শুরু করে। একেশ্বরবাদের
পরবর্তী পর্যায়টিতে অধিবিদ্যা সম্বন্ধীয় স্তরের আর্বিভাব ঘটে। মানুষ বিশ্বাস করে যে বিশ্বব্রহ্মাÐ দেবতা দ্বারা পরিচালিত হয়
না বরং একটি বিশেষ শক্তি দ্বারা পরিচালিত হয়। অধিবিদ্যা সম্বন্ধীয় স্তরে প্রকৃতি প্রদত্ত অধিকার, প্রাকৃতিক আইন ইত্যকার
নানাবিধ বিষয়ে ধারণা স্পষ্ট হয়ে ওঠে। এ সময়ে মানুষের মনে জিজ্ঞাসা এসেছে, উৎসাহ বেড়েছে, সমস্যা প্রতিকারের
চিন্তা এসেছে, যুক্তি এসেছে। মানুষ তার অস্তিত্বে কর্মের ফল ও ভ‚মিকা সম্পর্কে সজাগ ও সচেতন হতে থাকে। অগাস্ট
কোঁৎ- এর ধারণা অধিবিদ্যা সম্বন্ধীয় স্তর বেশি দিন স্থায়ী ছিল না। কারণ বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশের সাথে সাথে এ স্তর দ্রæত
পরিবর্তিত হয় যার মূখ্য ভূমিকা পালন করে বিজ্ঞানের সূচনা ও বিকাশ।
৩। দৃষ্টবাদী স্তর
দৃষ্টবাদী স্তরে মানুষের যুক্তি ও পর্যবেক্ষণ সম্মিলিতভাবে জ্ঞানের উৎস হিসেবে কাজ করে। এ স্তরে মানুষ পর্যবেক্ষণ ও
অভিজ্ঞতাকে আশ্রয় করে প্রকৃত বিষয় ও ঘটনার সাথে পারস্পরিক সম্পর্ক ও যোগাযোগ স্থাপনের মধ্য দিয়েই জ্ঞানের উৎস
খুঁজে পায়। তাঁর মতে এ স্তরে পুঁজিপতি ও শিল্পপতিগণ সামাজিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিবে। তাঁর ধারণা ব্যক্তির
প্রজ্ঞা ও বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশ সামাজিক বিবর্তনের উল্লেখিত স্তরগুলো লক্ষ্য করে এগিয়ে চলে। অগাস্ট কোঁৎ এই জ্ঞানের ধারা
তত্তে¡র মাধ্যমে সমাজের বিবর্তনকে উপলব্ধি করেছেন। সামাজিক বিবর্তন বলতে তিনি সমাজের উন্নতি ও প্রগতিকে
বুঝিয়েছেন। তাঁর মতে সামাজিক উন্নতি তিনটি ক্রমিক ধাপের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়ে থাকে। যথা- বুদ্ধিগত উন্নতি(Intellectual Development), , ভাবগত উন্নতি (Emotional Development) এবং কর্মগত উন্নতি (Activational Development) অগাস্ট কোঁৎ এর মতে ভাবগত ও কর্মগত উন্নতি বুদ্ধিবৃত্তিক উন্নতির উপর নির্ভরশীল। ত্রয়স্তর সম্পর্কিত
আলোচনায় জ্ঞান বিকাশের সাথে সাথে সবার মনে স্বতন্ত্র বোধ জাগ্রত হয়েছে যা দ্বারা সভ্যতার বিকাশ ঘটে। দৃষ্টবাদ (
শব্দ থেকে প্রত্যয় এসেছে। চড়ংরঃরাব শব্দের অর্থ হচ্ছে বাস্তব (জবধষ)। বাস্তব বলতে বুঝায় যা কিছু
যৌক্তিক, পর্যবেক্ষণ করা যায় এবং যা সম্পর্কে অভিজ্ঞতা রয়েছে। তাই বলা হয় দৃষ্টবাদ স হলো
অভিজ্ঞতালব্ধ যেকোনো যৌক্তিক বিষয় সম্পর্কিত মতবাদ। সমাজের বিরাজমান বিশৃঙ্খলা ও অস্থিতিশীলতা দূর করে
শান্তিপূর্ণ এবং স্থিতিশীল সমাজব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার চিন্তায় কোঁৎ সদা তৎপর ছিলেন। তিনি মনে করতেন, দৃষ্টবাদ- এর
মাধ্যমেই সমাজে শান্তি ও স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনা সম্ভব।
ফরাসী বিপ্লবোত্তরকালে ফ্রান্সের চিন্তাবিদদের মধ্যে দুটো ধারা পরিলক্ষিত হয়। একটি রক্ষণশীল ধারাÑ যা বিরাজমান
সমাজ ব্যবস্থায় প্রগতি প্রতিষ্ঠার পক্ষে। অপরটি প্রগতিশীল বা বৈপ্লবিক ধারাÑ যা সমাজ ব্যবস্থা ও প্রথা-প্রতিষ্ঠানের
বৈপ্লবিক পরিবর্তনের পক্ষে। অগাস্ট কোঁৎ- এর দৃষ্টবাদে তাঁর রক্ষণশীল চিন্তা ও মনোভাবের কথা স্পষ্ট হয়ে ওঠে। কোঁৎ
মনে করেন, মানব সমাজ পরিবর্তনের অপরিবর্তনীয় সূত্রটি আবিস্কার করে সমাজকে সুসংগঠিত এবং স্থিতিশীল করে প্রগতি
নিশ্চিত করা সম্ভব। এটিই ছিল তার দৃষ্টবাদের মূল উদ্দেশ্য। এ উদ্দেশ্য সাধনের জন্য তিনি জ্ঞানের নতুন শাখা হিসেবে
সমাজবিজ্ঞান- এর প্রবর্তন করেন।
দৃষ্টবাদ সম্পর্কে কয়েকটি মৌল উপাদান চিহ্নিত করা যায়। এগুলো হলো ক) কোঁৎ এর দৃষ্টবাদ কাল্পনিক নয় বরং বাস্তব
ঘটনা বা প্রপঞ্চের সাথে সম্পর্কযুক্ত, খ) সকল জ্ঞান নয় বরং প্রয়োজনীয় জ্ঞানের সাথেই এর সম্পর্ক, গ) দৃষ্টবাদ অস্পষ্ট
জ্ঞান নয় বরং যথাযথ এবং সুনির্দিষ্ট জ্ঞানের সাথে সম্পর্কযুক্ত। দৃষ্টবাদ ধারণা তিনটি ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত। তাহলো
জ্ঞান, অভিজ্ঞতা এবং পর্যবেক্ষণ। অগাস্ট কোঁৎ দৃষ্টবাদকে তিনভাগে ভাগ করেছেন। তা হলো-
(ক) বিজ্ঞানসমূহের দর্শন : মানুষ তার ভাগ্য উন্নয়নে প্রচেষ্টার উপর নির্ভরশীল, এটাই হচ্ছে
বিজ্ঞানসমূহের দর্শনের মূল আলোচ্য বিষয়। একে দৃষ্টবাদী দর্শনও বলা হয়।
(খ) বিজ্ঞান সম্মত ধর্ম ও নীতিশাস্ত্র ( : এতে বুদ্ধিবৃত্তিক ও নৈতিক উৎকর্ষতার মধ্য
দিয়ে অধিকতর মানবতার সেবায় নিয়োজিত থাকার কথা বলা হয়েছে।
(গ) দৃষ্টবাদী রাজনীতি (চড়ংরঃরাব চড়ষরঃরপং): যুদ্ধ বর্জন করে শান্তিপূর্ণ অবস্থা তৈরি করার রাজনীতিনই হলো দৃষ্টবাদী
রাজনীতির মূল কথা।
দৃষ্টবাদের বক্তব্য হলো, ভালোবাসাই নীতি, শৃঙ্খলাই ভিত্তি এবং প্রগতিই উদ্দেশ্য। দৃষ্টিবাদের মূলমন্ত্র হচ্ছে “অন্যের জন্য বাঁচো । সমাজতাত্তি¡ক বিশ্লেষণে দৃষ্টবাদ গুরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা পালন করছে।
বিজ্ঞানের সোপানক্রম
অগাস্ট কোঁৎ এর বিজ্ঞানের সোপানক্রম তাঁর ত্রয়স্তরের সূত্রের সাথে সম্পর্কিত। তাঁর মতে, বিভিন্ন বিজ্ঞানের অগ্রগতি হয়
বিভিন্ন রকম। যে বিজ্ঞান যতবেশি সরল ও সুস্পষ্ট সে বিজ্ঞান তত দ্রæত দৃষ্টবাদী স্তরে পৌছায়। প্রকৃতির সবকিছুর মধ্যে
একটি ক্রম লক্ষ করা যায়। একটা সরল বিষয় থেকে জটিল বিষয় পর্যন্ত একই ক্রম পরিলক্ষিত হয়।
মানুষের মধ্যে প্রথম যে জ্ঞান আসে তা হলো গণিত। সঠিকতা নিরূপণের প্রথম ধাপ গণিত। মানুষের আবিষ্কৃত প্রথম
বিজ্ঞান জোতিবিদ্যা যা বিজ্ঞানের ফলিত দিক নির্দেশ করে। পদার্থবিদ্যায় পদার্থ জগত সম্পর্কে সূত্র আবিষ্কার করে।
রসায়ন কোন পদার্থ কোন সূত্রের সাহায্যে একে অপরের সাথে মিলিত হচ্ছে তা নির্ণয় করে। একটি পৃথক শাখা হিসেবে
জীববিজ্ঞান জীবনের উদ্ভব, বিকাশ, বিনাসের সূত্র আবিষ্কার করে। সমাজবিজ্ঞানের কাজ হলো সমাজের উদ্ভব, বিকাশ ও
পরিবর্তনের সূত্র নির্ণয় করে। অগাস্ট কোঁৎ সমাজবিজ্ঞানকে বিজ্ঞানের সোপানক্রমে সবার উপরে স্থান দিয়েছেন। কারণ,
অজৈব প্রাণহীণ বিষয় নিয়ে অধ্যয়ন করা যত সহজ তার চেয়ে জটিল হলো জৈব বিষয় নিয়ে অধ্যয়ন করা। অধিজৈব
(ঝঁঢ়বৎ ড়ৎমধহরপ) বিষয়ে অধ্যয়ন আরো বেশি জটিল। সমাজবিজ্ঞান মানুষের সমাজ ও সংস্কৃতি নিয়ে অধ্যয়ন করে।
কোঁতের মতে, মানব সমাজ ও সংস্কৃতি অধিজৈব বিষয় এবং তা সদা পরিবর্তনশীল। ফলে সমাজ ও সংস্কৃতি সম্পর্কে
অধ্যয়ন করা অত্যন্ত জটিল। একারণে সমাজবিজ্ঞানকে সবার উপরে স্থান দিয়েছেন। তাছাড়া অন্যান্য বিজ্ঞানকে তিনি সমাজবিজ্ঞানের ভিত্তি হিসেবে চিহ্নিত করেছেন।
সারসংক্ষেপ
অগাস্ট কোঁৎ সমাজবিজ্ঞানের জনক বলে পরিচিত। সমাজ নিয়ে পৃথকভাবে বৈজ্ঞানিক অধ্যয়নের প্রয়োজনীয়তা তিনিই
প্রথম অনুভব করেন। তাঁর ত্রয়স্তরের সূত্র যেমন বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশের ধারণা দেয় তেমনি দৃষ্টবাদ বৈজ্ঞানিক ধারণা প্রদান
করে। বিজ্ঞানের সোপানক্রমের মাধ্যমে তিনি সমাজবিজ্ঞানকে যৌক্তিকভাবে বৈজ্ঞানিক মর্যাদায় স্থান দেবার প্রচেষ্টা নেন।
পাঠোত্তর মূল্যায়ন-৩.৩
সঠিক উত্তরের পাশে টিক (√) চিহ্ন দিন
১। ধর্মতত্ত¡ সম্বন্ধীয় স্তর কয়টি ধাপে বিভক্ত ?
(ক) দুই (খ) তিন
(গ) চার (ঘ) পাঁচ
২। দৃষ্টবাদী রাজনীতির মূল লক্ষ্য কী?
(ক) ক্ষমতা দখল করা (খ) যুদ্ধ করা
(গ) যুদ্ধ বন্ধ করে শান্তিপূর্ণ অবস্থা তৈরি করা (ঘ) অন্য রাষ্ট্র দখল করা
৩। অধিজৈব বলতে কী বুঝায়?
(ক) বুদ্ধিমান প্রাণি মানুষের সমাজ ও সংস্কৃতি (খ) প্রাণহীন সম্পর্কিত
(গ) প্রাণ আছে এমন সম্পর্কিত (ঘ) উভচর সম্পর্কিত

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]