বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বৃহৎ ও ক্ষুদ্র শিল্পের আপেক্ষিক গুরুত্ব ব্যাখ্যা কর

বাংলাদেশের শিল্প খাতের অবস্থান ঃ
বাংলাদেশ শিল্পে অনগ্রসর। আমাদের জাতীয় আয়ে শিল্পের অবদান উন্নত দেশের তুলনায় অনেক কম। দেশে এখনো
শিল্পের তুলনায় কৃষিখাতের প্রাধান্য বজায় রয়েছে। স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে মোট দেশজ উৎপাদনে কৃষি ও শিল্পের
অবদান ছিলো যথাক্রমে ৬২ শতাংশ ও ৪ শতাংশ। পরবর্তীতে কৃষির অবদান আস্তে আস্তে হ্রাস ও শিল্পের অবদান খুব ধীর
গতিতে বৃদ্ধি পায়। ২০০৯-১০ সনে আমাদের অর্থনীতিতে শিল্পের অবদান ছিল ১৭.৮৭ শতাংশ। কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রেও
শিল্পের অবদান খুবই সামান্য। বর্তমানে দেশের মোট শ্রমশক্তির ৪৮.৪ শতাংশ কৃষিতেও মাত্র ২৪.৩ শতাংশ শিল্পখাতে
নিয়োজিত রয়েছে।
বাংলাদেশের শিল্প কাঠামোতে বৃহৎ, মাঝারি, ক্ষুদ্র ওকুটির শিল্পের ভূমিকা ঃ
বাংলাদেশের শিল্পখাতকে তিনটি উপখাতে বিভক্ত করা যায়। যথা ঃ
১। বৃহৎ শিল্প
২। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
৩। কুটির শিল্প
১। বৃহৎ শিল্প ঃ বাংলাদেশের শিল্প আইন অনুযায়ী যে শিল্প কারখানায় ২৩০ জনের অধিক শ্রমিক কাজ করে তাকে বৃহৎ
শিল্প বলে। অন্যদিকে ২০০৫ সনের শিল্পনীতিতে যে সমস্ত শিল্পের জমি এবং স্থায়ীভবন ব্যতিরেকে অন্যান্য মোট স্থায়ী
বিনিয়োগ ১০ কোটি টাকার বেশি তাদেরককে বৃহদায়তন শিল্প বলা হয়েছে। বৃহৎ শিল্প কারখানায় দক্ষ শ্রমিক, প্রচুর মূলধন
ও জটিল যন্ত্রপাতির সাহায্যে বিপুল পরিমাণে দ্রব্যসামগ্রী উৎপাদন করা হয়। পাট, বস্ত্র, চিনি, সিমেন্ট, কাগজ, সার, ভারী
ইঞ্জিনিয়ারিং প্রভৃতি বাংলাদেশের বৃহৎ শিল্পের উদাহরণ।
মূল্য সংযোজন ও কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে বৃহদায়তন শিল্পের অবদান ঃ
মূল্য সংযোজনের ক্ষেত্রে বৃহৎ শিল্পের গুরুত্ব সর্বাধিক। বাংলাদেশে শিল্পখাতে বার্ষিক গড়ে চলতি মূল্যে যে পরিমাণ মূল্য
সংযোজিত হয় তার প্রায় ৪৮ শতাংশ বৃহদায়তন শিল্প থেকে পাওয়া যায়। তবে বৃহৎ শিল্পে মূল্য সংযোজনের পরিমাণ
সর্বাধিক হলেও এই উপখাতে কর্মসংস্থানের পরিমাণ তুলনামূলকভাবে কম। বাংলাদেশের শিল্পখাতের শ্রমশক্তির মাত্র ১৩ শতাংশ বৃহৎ শিল্পে নিয়োজিত।
২। মাঝারি শিল্প ঃ বাংলাদেশের শিল্প আইন অনুযায়ী যে কারখানায় ২০ জনের বেশী কিন্তু ২৩০ জনের কম শ্রমিক
নিয়োজিত তাকে মাঝারি শিল্প বলে। ২০০৫ সনের শিল্পনীতিতে যে সমস্ত শিল্প প্রতিষ্ঠানের জমি এবং স্থায়ীভবন ব্যতিরেকে
অন্যান্য মোট স্থায়ী বিনিয়োগ ১.৫০ কোটি টাকা হতে ১০ কোটি টাকা সেগুলোকে মাঝারি শিল্প বলা হয়েছে। সিরামিক,
অটোমোবাইলসসহ হাল্কা ইঞ্জিনিয়ারিং, সিল্ক শিল্প, কোল্ড স্টোরেজ, ফার্ণিচার ইত্যাদি মাঝারি শিল্পের অন্তর্গত।
৩। ক্ষুদ্র শিল্প ঃ বাংলাদেশের কারখানা বা শিল্প আইন অনুযায়ী যে কারখানায় সর্বোচ্চ ২০ জন শ্রমিক কাজ করে তাকে ক্ষুদ্র
শিল্প বলে। এখানে ভাড়া করা শ্রমিক ও বিদ্যুৎ শক্তি ব্যবহৃত হয়। তাছাড়া ক্ষেত্রবিশেষে উন্নত প্রযুক্তিও ব্যবহার করা হয়।
২০০৫ সনের শিল্পনীতি অনুযায়ী যে সব শিল্প প্রতিষ্ঠানে জমি এবং কারখানা ভবন ব্যতিরেকে অন্যান্য স্থায়ী সম্পদের মূল্য
প্রতিস্থাপন ব্যয় অনধিক ১.৫০ কোটি টাকা সেগুলোকে ক্ষুদ্র শিল্প বলা হয়। ছোট ছোট ফ্যাক্টরীতে ক্ষুদ্র শিল্পের কাজ চলে।
হোসিয়ারী শিল্প, খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্প, দোশলাই শিল্প ইত্যাদি বাংলাদেশের ক্ষুদ্র শিল্পের উদাহরণ।
মূল্য সংযোজন ও কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের অবদান ঃ
বাংলাদেশের মূল্য সংযোজনের ক্ষেত্রে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। দেশের শিল্পখাতে বার্ষিক গড়ে চলতি মূল্যে
যে পরিমাণ মূল্য সংযোজিত হয় তার প্রায় ৩৫ শতাংশ এই শিল্প থেকে পাওয়া যায়। কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রেও এই উপখাতের
ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। দেশের শিল্পখাতের মোট শ্রমশক্তির প্রায় ২৬ শতাংশ ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে নিয়োজিত রয়েছে।
মূল্য সংযোজন ও কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে কুটির শিল্পের অবদান ঃ
মূল্য সংযোজনের ক্ষেত্রে কুটির শিল্পর অবদান সর্বনি¤œ। বাংলাদেশে শিল্পখাতে বার্ষিক গড়ে চলতি মূল্যে যে পরিমাণ মূল্য
সংযোজিত হয় তাতে কুটির শিল্পের অবদান মাত্র ১৭ শতাংশ। কিন্তু কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে কুটির শিল্প সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ
ভূমিকা পালন করে। বাংলাদেশে শিল্পখাতের মোট শ্রমশক্তির প্রায় ৬১ শতাংশ কুটির শিল্পে নিয়োজিত রয়েছে।
বাংলাদেশের বৃহৎ ও ক্ষুদ্র শিল্পের আপেক্ষিক গুরুত্ব ঃ
যে কোন দেশের শিল্পখাতে উন্নয়ন মূলত বৃহৎ শিল্পের উন্নয়নের উপর নির্ভর করে। আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে ভারী
শিল্পের উন্নয়ন না ঘটিয়ে দেশে স্বনির্ভর শিল্পোন্নয়নের ভিত্তি স্থাপন করা যায় না। সুতরাং বাংলাদেশে ক্ষুদ্রায়তন শিল্পের
পাশাপাশি বৃহদায়তন শিল্পের উন্নয়নের প্রতি অধিক গুরুত্ব আরোপ করা উচিত নিæোক্ত যুক্তিতেঃ
১। অধিক উৎপাদন ক্ষমতা ঃ বাংলাদেশে বিদ্যমান বিভিন্ন ধরণের শিল্পের মধ্যে বৃহদায়তন শিল্পে শ্রমিকের সংখ্যা সবচেয়ে
কম অথচ মূল্য সংযোজনের পরিমাণ সর্বাধিক। সুতরাং বৃহৎ শিল্পে শ্রমিকের দক্ষতা ও উৎপাদন ক্ষমতা ক্ষুদ্র শিল্পের তুলনায়
অধিক। অতএব, বাংলাদেশে বৃহৎ শিল্পের দ্রæত প্রসার একান্ত আবশ্যক।
২। উপজাত দ্রব্যের ব্যবহার ঃ বৃহৎ শিল্পগুলো তাদের উপজাত দ্রব্যের ব্যবহারের জন্য সহযোগী শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে
পারে। এতে উপজাত দ্রব্যের অপচয় হ্রাস পায় এবং উৎপাদন ব্যয় কমে। বৃহদায়তন শিল্পের আন্ত শিল্প সংযুক্তি
(খরহশধমব) বেশি হলে এবং এ ধরণের শিল্পের প্রসার ঘটলে অন্যান্য সংযুক্ত শিল্পেরও উন্নতি হয়। ফলে দেশে শিল্পোন্নয়নের গতি বাড়ে।
৩। ব্যয় সংকোচের সুবিধা ঃ বৃহদায়তন শিল্প বৃহদায়তন উৎপাদনের ব্যয় সংকোচের সুবিধাগুলো ভোগ করতে পারে। ফলে
বৃহদায়তন শিল্পে উৎপাদন খরচ কম পড়ে। পক্ষান্তরে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পে উৎপাদনের পরিমাণ কম বলে গড় উৎপাদন খরচ বেশি পড়ে।
৪। বি¯তৃত বাজার ঃ বৃহদায়তন শিল্প উন্নতমানের যন্ত্রপাতির সাহায্যে তৈরী উৎকৃষ্ট দ্রব্য অপেক্ষাকৃত কম মূল্যে বিক্রি করতে পারে। ফলে এ সমস্ত শিল্পের বাজার বি¯তৃত হয়।
৫। দ্রব্যমূল্য হ্রাস ঃ উৎপাদনের ব্যয় সংকোচের সুবিধা ভোগ করার ফলে বৃহদায়তন শিল্পে দ্রব্যের মূল্য ক্ষুদ্র শিল্পের দ্রব্যের
মূল্য অপেক্ষা কম হয়। এতে ভোক্তারা উপকৃত হয় ও দ্রব্যের চাহিদা বাড়ে।
৬। অধিক কাঁচামাল ব্যবহার ঃ বৃহদায়তন শিল্প অধিক পরিমাণে কাঁচামাল ব্যবহার করে। এতে দেশে উৎপাদিত কাঁচামালসমূহের সদ্ব্যবহার হয়।
৭। ঝুঁকি হ্রাস ঃ বৃহদায়তন শিল্পের উৎপাদন ও বিক্রয়ের পরিমাণ বেশী বলে ঝুঁকির পরিমাণ কম। ফলে বৃহদায়তন শিল্পের
ব্যবসায়িক সাফল্য নিশ্চিত।
৮। ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের অবস্থান ঃ দেশে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পে কর্মসংস্থানের সুযোগ অনেক বেশী। ফলে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প
আমাদের বেকার সমস্যা সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। অতএব দ্রæত শিল্পোন্নয়নের স্বার্থে বৃহৎ শিল্পের গুরুত্ব অধিক
হলেও ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের প্রসার অব্যাহত রাখতে হবে।
বাংলাদেশে কোন ধরণের শিল্পের অগ্রাধিকার পাওয়া উচিত?
১। শ্রম নিবিড় শিল্প ঃ জনবহুল বাংলাদেশে বেকার সমস্যা প্রকট। বাংলাদেশে প্রচুর শ্রমিকের যোগান রয়েছে। অথচ
অন্যদিকে মূলধনের যথেষ্ট অভাব রয়েছে। অতএব বাংলাদেশে এমন ধরণের শিল্প স্থাপন করা উচিত যে সকল শিল্পে অধিক
শ্রমিক এবং স্বল্প মূলধনের প্রয়োজন হয়। শ্রম নিবিড় শিল্প স্থাপিত হলে একদিকে যেমন মূলধন স্বল্পতাজনিত সমস্যার
সমাধান হবে তেমনি অন্যদিকে আমাদের বেকার সমস্যাও অনেকাংশে লাঘব হবে।
২। কৃষি ভিত্তিক শিল্প ঃ কৃষি প্রধান বাংলাদেশে কৃষিজাত কাঁচামালের উপর ভিত্তি করেই শিল্পোন্নয়নের পথে যাত্রা শুরু
করতে হবে। বাংলাদেশ পাট, ইক্ষু, চামড়া, চা প্রভৃতি কৃষিপণ্যে সমৃদ্ধ। এ সমস্ত কৃষিজাত কাঁচামালের উপর নির্ভর করে আমাদের পাট, চিনি, কাগজ, চামড়া প্রভৃতি শিল্পগুলোকে সুদৃঢ় করা উচিত।
৩। কৃষি সহায়ক শিল্প / কৃষির জন্য প্রয়োজনীয় শিল্প ঃ দেশের কৃষি উন্নয়নের জন্য উন্নত ধরণের কৃষি যন্ত্রপাতি, রাসায়নিক
সার, কীটনাশক ঔষধপত্র প্রভৃতি একান্ত আবশ্যক। সুতরাং আমাদের শিল্পনীতিতে কৃষির জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি
নির্মাণের উপর অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত।
৪। রপ্তানিমুখী শিল্প স্থাপন ঃ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীন বাজার অত্যন্ত ছোট। বাজারের সংকীর্ণতার কারণে বাংলাদেশকে
আন্তর্জাতিক বাজারের সুযোগ গ্রহণ করতে হবে। সুতরাং দেশে রপ্তানিমুখী শিল্প প্রতিষ্ঠান স্থাপন করা দরকার। এটি
আমাদের বর্তমান শিল্পনীতিরও অন্যতম লক্ষ্য। সুতরাং যে সমস্ত রপ্তানিমুখী শিল্পে আমাদের আপেক্ষিক সুবিধা আছে সে
সমস্ত শিল্প স্থাপনে উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। এতে আমাদের রপ্তানির পরিমাণ বাড়বে এবং দেশের অর্থনীতি শক্ত ভিত্তির উপর দাঁড়াতে সক্ষম হবে।
৫। শক্তি সম্পদ ঃ শক্তি সম্পদ শিল্পোন্নয়নের জন্য একান্ত অপরিহার্য। শক্তি সম্পদের উন্নয়ন ব্যতিত কোন দেশের শিল্পায়ন
সম্ভব নয়। কিন্তু বাংলাদেশে শক্তি সম্পদের যথেষ্ট অভাব রয়েছে। অতএব প্রাকৃতিক গ্যাস ও পানি বিদ্যুৎ শিল্প উন্নয়নের ওপর সর্বাধিক গুরুত্ব আরোপ করতে হবে।
৬। আমদানি বিকল্প শিল্প ঃ বাংলাদেশ বর্তমানে বিদেশ থেকে বিপুল পরিমাণ দ্রব্যসামগ্রী আমদানী করে থাকে। ফলে
আমাদের বৈদেশিক বাণিজ্য ব্যাপক ঘাটতির সম্মুখীন। তাই আমাদের স্বনির্ভর অর্থনীতি গড়ার জন্য আমদানি কমাতে হবে।
অতএব, দেশে আমাদানি বিকল্প শিল্প গড়ে তুলতে হবে।
৭। নিরাপত্তা বিধানকারী শিল্প ঃ প্রতিরক্ষার কথা বিবেচনা করে এবং দেশ রক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় অস্ত্র ও গোলা বারুদ
কারখানা স্থাপন করতে হবে। কারণ দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের সাথে অর্থনৈতিক উন্নয়নের সম্পর্ক রয়েছে। সুতরাং বাংলাদেশে নিরাপত্তা বিধানকারী শিল্প স্থাপন করতে হবে।
৮। মাঝারি ও ক্ষুদ্রায়তন শিল্প ঃ বাংলাদেশের শিল্পনীতিতে মাঝারি ও ক্ষুদ্রায়তন শিল্পের প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে। মূলধনের
স্বল্পতা, অনুন্নত প্রযুক্তিবিদ্যা ও কারিগরি জ্ঞানের অভাব এবং বেকারত্বের হার বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশে বৃহদায়তন শিল্পের
তুলনায় অধিক সংখ্যক ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পকারখানা স্থাপন করা যেতে পারে। এছাড়া বাংলাদেশের বৃহৎ শিল্প স্থাপন করা
কঠিণ। অতএব ক্ষুদ্র ও মাঝারি ধরণের শিল্প কারখানা স্থাপিত হলে মূলধনের অভাবজনিত সমস্যা এবং গ্রামীণ বেকারত্ব
বহুলাংশে দূরীভূত হবে।
৯। ভারী শিল্প প্রতিষ্ঠা ঃ শিল্পোন্নয়নের গতি বাড়াতে হলে শিল্পের প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির জন্য আমাদেরকে বিদেশের উপর
নির্ভরশীলতা হ্রাস করতে হবে। সুতরাং শিল্পোন্নয়নের ভিত্তি স্থাপন করার জন্য বাংলাদেশে ভারী শিল্প প্রতিষ্ঠা করা উচিত।
রচনামূলক প্রশ্ন ঃ
১। বাংলাদেশে শিল্প খাতের অবস্থান ও শিল্প কাঠামো বিশ্লেষন করুন।
২। বাংলাদেশে শিল্প খাতের উপখাত গুলো কি কি? বাংলাদেশে শিল্পোন্নয়নে খাতগুলোর অবদান মূল্যায়ন করুন।
৩। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বৃহৎ ও ক্ষুদ্র শিল্পের আপেক্ষিক গুরুত্ব ব্যাখ্যা করুন।
৪। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে কোন ধরনের শিল্পের অগ্রাধিকার পাওয়া উচিত? যুক্তি সহকারে ব্যাখ্যা করুন।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]