নির্বাণ বলতে কী বোঝ? নির্বাণ কত প্রকার ও কী কী?

নির্বাণ
বুদ্ধ প্রচারিত ধর্মের মূল লক্ষ্য পরম মুক্তি বা নির্বাণ। এখানে ‘নির্বাণ’ শব্দের অর্থ নিভে যাওয়া কিংবা নির্বাপিত হওয়া।
অর্থাৎ ভবচক্র বা জন্ম, জরা, ব্যাধি, মৃত্যু ইত্যাদি থেকে চিরমুক্তি। তৃষ্ণা বা কামনার বশবর্তী হয়ে জীব বারবার জন্মগ্রহণ
করে সীমাহীন দুঃখ ভোগ করে। এ তৃষ্ণা থেকে মুক্ত হতে পারলেই দুঃখ নিরোধ হয়। জগৎ সংসারে দুঃখ থেকে যিনি মুক্ত
তিনি নির্বাণগামী। সুতরাং তৃষ্ণাক্ষয়ে জন্ম-মৃত্যুরূপী দুঃখময় ভবচক্র থেকে চিরমুক্তি নামই নির্বাণ।
নির্বাণের সংজ্ঞা
‘নি’ উপসর্গের সাথে ‘বাণ’ পদযুক্ত হয়ে নির্বাণ শব্দটি গঠিত হয়। এখানে ‘নি’ মানে নিঃশেষ বা ক্ষয় আর ‘বাণ’ হল বন্ধন
বা তৃষ্ণা। অতএব নির্বাণের সাধারণ অর্থ নির্বাপিত হওয়াকে বোঝালেও বৌদ্ধধর্মে নির্বাণের অর্থ হলো তৃষ্ণার ক্ষয় বা
বন্ধনমুক্তি। বৌদ্ধ মতে, জন্ম-মৃত্যু’র ভবচক্র বলা হয়। এ ভবচক্র থেকে মুক্ত হতে না পারলে দুঃখের পরিসমাপ্তি ঘটে না
কখনো। তাই ভবচক্র থেকে মুক্তি লাভের মাধ্যমে দুঃখের পরিপূর্ণ নিবৃত্তির নামই হলো ‘নির্বাণ’।
নির্বাণ সম্পর্কিত বুদ্ধবচন
‘নির্বাণ’ সহজবোধ্য নয়। তাই বুদ্ধ তাঁর শিষ্যদের নিকট সরাসরি নির্বাণের কোনরকম ব্যাখ্যা তুলে ধরেননি। এ নির্বাণ
সম্পর্কিত কয়েকটি গাথা নীচে প্রদান করা হলো :
ক. বিঞ্ঞাণস্স নিরোধেন তণ্হাকং বিমুত্তিনো,
পজ্জোতস্সেব নিব্বানং বিমোক্খং হোতি চেতসো।
অর্থাৎ প্রজ্জ্বলিত অগ্নি নিভে যাওয়ার ন্যায় তৃষ্ণা ক্ষয় প্রাপ্ত হয়। বিজ্ঞান নিরোধের দ্বারা বিমুক্ত পুরুষের চিত্ত মোক্ষ (নির্বাণ)
লাভ করে। তাঁর পুনর্জন্ম সম্পূর্ণভাবে নিরুদ্ধ হয়।
খ. যো ইমস্মিং ধম্মবিনযো অপ্পমত্তো বিহেস্সতি
পহায জাতি সংসারং দুক্খস্সন্তং করিস্সতী’তি।
অর্থাৎ বুদ্ধ প্রদর্শিত ধর্ম বিনয়ে যিনি বিচরণ করেন সেই অপ্রমত্ত ব্যক্তি ভবচক্র অতিক্রম করে সকল দুঃখের অন্তঃসাধন করেন।
গ. নত্থি সমো অ¹ি।
অর্থাৎ - রাগের সমান অগ্নি নেই।
এখানে বুদ্ধ তৃষ্ণাক্ষয়, বিজ্ঞান, অগ্নি (রাগ) নিরোধের দ্বারা সংসার সাগর নামক অন্তহীন দুঃখ থেকে চিরমুক্তিকেই নির্বাণ
বলে অভিহিত করেছেন।
বিভিন্ন পন্ডিতদের অভিমত
মহাকবি অশ্বঘোষ ‘সৌন্দরানন্দ’ নামক কাব্যে এ নির্বাণ সর্ম্পকে বলেন ; নির্বাপিত প্রদীপের শিখা মাঠিতে প্রবেশ করে না,
আকাশে ও গমন করে না, পূর্ব-পশ্চিম, উত্তর-দক্ষিণ কোথাও গমন করে না, কেবল মাত্র স্নেহ পদার্থের ক্ষয়হেতু যেখানে প্রদীপ জ্বলছিল সেখানেই নিভে যায়।
ঠিক সেই রকম সাধক নির্বাণ লাভ করতে গেলে ভূগর্ভে প্রবেশ করে না, আকাশেও গমন করে না, কোন দিগ্ দেশেও যায়
না, কেবল মাত্র কলুষরাশি ক্ষয় হওয়ার জন্য যেখানে তাঁর জীবনধারা প্রবাহিত ছিল, সেখানেই চিরতরে শান্ত হয়ে থাকেন।
আচার্য নাগার্জুন ‘মজ্ঝিম সুত্তে’ উলে খ করেছেন : ভবসন্ততির উচ্ছেদই হলো - নির্বাণ। এখানে ভবসন্ততি বলতে ভব
সংস্কারকে তিনি বুঝিয়েছেন। ভব সংস্কারের কারণে মানুষ বাররার জন্মগ্রহণ করে এ সংসারে এবং সীমাহীন দুঃখ-যন্ত্রণা
ভোগ করে। সুতরাং এ জন্মজনিত দুঃখের নিরোধই হলো নির্বাণ।
আচার্য শান্তিদেব মনে করেন ; সর্বত্যাগই দুঃখ। এখানে তাঁর মতে, সুখ-দুঃখ, পঞ্চ উপাদান স্কন্ধ এবং অহং বোধ অর্থাৎ
আমিত্ববোধের ধারণা থেকে মুক্তি বলতে সর্বত্যাগকে বোঝানো হয়েছে। এ নির্বাণ সম্পর্কিত আরো অসংখ্য অভিমত
রয়েছে। এগুলো বিশে ষণে দেখা যায় নির্বাণ হচ্ছে বিশুদ্ধ জ্ঞানের প্রতীক। স - কলপ্রকার লোভ-দ্বেষ-মোহ, কাম-লালসা ইত্যাদি কুপ্রবৃত্তির বিনাশ সাধনই হলো নির্বাণ।
সাধারণ অর্থে নির্বাণ বলতে নিভে যাওয়াকে বোঝায়। বৌদ্ধদর্শন মতে, তৃষ্ণা বা বন্ধনজনিত মুক্তি অর্থে নির্বাণের প্রায়োগিক
ব্যবহার রয়েছে। এক কথায় বলা যায়, তৃষ্ণাক্ষয় বা বিজ্ঞান রোধের দ্বারা ভবচক্র নামক অন্তহীন দুঃখ থেকে চিরমুক্তিই হলো নির্বাণ।
প্রকৃতপক্ষে নির্বাণ হলো পঞ্চস্কন্ধের চির অবসান। চিত্তবৃত্তি বা তৃষ্ণার কারণেই মৃত্যুর পর পঞ্চস্কন্ধ পুনঃবার সংগঠিত হয়।
আবার জন্ম বা পুনর্জন্ম হয়। এভাবে চেতনা ও তৃষ্ণার কারণে সকলজীবকে বার বার জন্ম নিতে হচ্ছে। পরম সুখ ভেবে
পুনবার দুঃখকে আলিঙ্গন করতে হচ্ছে। সেই জীবন প্রবাহ কিংবা জীবন স্রোতের সম্পূর্ণ ছেদকেই নির্বাণ বলে।
তেল শেষ হলে যেমন প্রদীপ প্রজ্বলিত হতে পারে না। অনুরূপভাবে সেই রকম মনের আবিলতা কিংবা অন্তরের মলিনভাব
পরিষ্কার হয়ে যায়, লোভ, দ্বেষ এবং মোহ ক্ষয় প্রাপ্ত হয়। তখন মানুষ সম্পূর্ণভাবে গমনা-গমন বা জন্ম-মৃত্যুরও অবসান
হয়। এ সময় কর্মপ্রবাহ থেমে যায়। কর্মের প্রধান উৎস চিত্ত-চৈতিসিক স্তব্ধ হয়ে যায়। কারণ স্রোতাপত্তি, সকৃদাগামি,
অনাগামি এবং অরহৎ সাধনার চার স্তরে ক্রমে উন্নীত হয়ে নির্বাণ লাভকামী জাগতিক জীবনের আশা-আকাঙক্ষা, ভোগত্যাগ, নিন্দা-প্রশংসা, যশ-অযশ ইত্যাদিতে উপেক্ষাভাব অর্জন করেছে। অতএব চিত্তপ্রবৃত্তির বিনাশের কারণে কর্মফলেরও বিনাশ হয়েছে। তাই জন্মও নিরুদ্ধ হয়েছে। এটিই নির্বাণ।
নির্বাণের প্রকারভেদ
ত্রিপিটকের বিভিন্ন গ্রন্থে নির্বাণ দুপ্রকার বলে উলি খিত হয়েছে। যথা : -
ক. সোপাদিশেষ নির্বাণ এবং খ. অনুপাদিশেষ নির্বাণ।
ক. সোপাদিশেষ নির্বাণ : পঞ্চস্কন্ধের বিরাজমানতায় যদি সকল প্রকার তৃষ্ণার অবসান হয়ে, কেউ স্থিতভাবে অবস্থান করতে
পারে সেই অবস্থাকে সোপাদিশেষ নির্বাণ বলে। এখানে বুদ্ধ জীবিত অবস্থায় তাঁর ভবচক্র নিরুদ্ধ করে। বুদ্ধের জীবিত
অবস্থায় এ রকম লাভকৃত নির্বাণই হলো সোপাদিশেষ নির্বাণ।
খ. অনুপাদিশেষ নির্বাণ : পঞ্চ উপাদান স্কন্ধরূপ দেহত্যাগ করে যে নির্বাণ অর্জিত হয় তখন তাকে অনুপাদিশেষ নির্বাণ বলা হয়। এটাকে আবার নিরুপাদিশেষ নির্বাণও বলা হয়।
গৌতম বুদ্ধ বোধিলাভের পর তাঁর পঁয়তাল্লিশ বছর ধরে সকলের হিতার্থে ধর্ম প্রচার করেছিলেন। আশি বছর বয়সে
কুশীনগরের জোড়াশাল বৃক্ষের নীচে পরিনির্বাণ লাভ করেন। বুদ্ধের এ পরিনির্বাণ লাভই হলো অনুপাদিশেষ নির্বাণ। নির্বাণের স্বভাব
নির্বাণকে দেখা যায় না। এটাকে উপলব্ধি করা যায়। নির্বাণ পরম শান্তিময়। সর্বপ্রকার দুঃখের উপশমতাই হলো নির্বাণের
স্বভাব। নির্বাণ উপলব্ধি খুবই কঠিন। এটি উপলব্ধি করতে হলে দরকার অভিধর্মে যথার্থ জ্ঞান। কারণ স্কন্ধ, আয়তন, ইন্দ্রিয়,
প্রজ্ঞপ্তি, চিত্ত ও চৈতসিক ইত্যাদির সাথে প্রতিসন্ধি, ভবাঙ্গ ও প্রতিসন্ধি চিত্ত এবং সেই সাথে প্রতীত্যসমুৎপাদ নীতি সম্পর্কে
প্রকৃষ্টরূপে জ্ঞান না থাকলে নির্বাণ বিষয়ে অষ্পষ্টতা থেকে যায়। জন্ম নিতে পারে নানাবিধ শঙ্কা। এ প্রসঙ্গে ‘মিলিন্দ প্রশ্ন’
নামক গ্রন্থে দেখা যায় - আকাশ যেমন জন্মে না, জীর্ণ হয় না, মরে না, চ্যূত হয় না, উৎপন্ন হয় না, কেউ হরণ করতে পারে
না, এটি অনাশ্রিত-অবাধ-বিহগ গমনের অনুকূল, আবরণহীন অনন্ত সেরূপ নির্বাণও জন্মে না, জীর্ণ হয় না, চ্যূত হয় না,
উৎপন্ন হয় না, কেউ হরণ করতে পারে না, লুট করতে পারে না, অনাশ্রিত, সাধুদের গমনযোগ্য, নিবারণ ও অনন্ত।
নির্বাণের স্বরূপ
নির্বাণের স্বরূপকে উপলব্ধি করা খুবই কঠিন। একেবারে দুর্বোধ্য। জীব এবং জড় জগতের সবই পরিবর্তনশীল। এখানে
অপরিবর্তনীয় কিছুই নেই। জড় এবং জীব জগতের এ পরিবর্তনশীলতা বৌদ্ধধর্ম মতে, সুখকর নয় বরং দুঃখই এ আসল
রূপ। মানুষের দেহ এবং মন এগুলো কখনো স্থির নয়। সর্বদা চঞ্চল।
জীব এবং জড় জগতের সকল বস্তুই দুপ্রকার। একটি হল সংস্কৃত এবং অপরটি অসংস্কৃত। যে সব বস্তু (জড়-জীব) সর্বদা
পরিবর্তনশীল এবং কার্যকারণের অর্ন্তগত সেগুলো হলো সংস্কৃত। আর হেতু বা কার্যকারণ রহিত বস্তুই হলো অসংস্কৃত।
নির্বাণ অসংস্কৃত। কেননা এটির কার্যকারণ নেই। নির্বাণ অপরিবর্তনীয়, শান্ত এবং শাশ্বত। বস্তুর অস্থায়ীত্ব কিংবা
পরিবর্তনশীলতা দুঃখকর। কিন্তু নৈর্বাণিক আনন্দ চিরস্থায়ী, অবিনশ্বর। এ পৃথিবীতে যে সমস্ত বিষয় মানুষের দৃষ্টিগোচর,
অদৃশ্য বা কল্পনার অতীত তার মধ্যে নির্বাণকে বৌদ্ধধর্মে সর্বোত্তম বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
‘মিলিন্দ প্রশ্ন’ নামক গ্রন্থে রাজা মিলিন্দ কর্তৃক উপস্থাপিত নির্বাণের স্বরূপ সর্ম্পকে প্রশ্নোত্তরে নাগসেন স্থবির বলেনÑ ‘নির্বাণ
অনির্বচনীয়, তুলনাহীন। স্থান-কাল-পাত্র, যুক্তি প্রমাণ কিংবা প্রমাণ দ্বারা নির্বাণ প্রকাশযোগ্য নয়। তবে নির্বাণ শান্ত এবং পরম সুখদায়ক।
নির্বাণ লাভের উপায়
নির্বাণ লাভ করা খুবই কষ্টকর। তবে সাধ্যাতীত নয়। বুদ্ধ এ বিষয়ে বলেছেন Ñ
আরোগ্যা পরমা লাভা, সন্তুট্ঠি পরমং ধনং
বিস্সায পরমা ঞাতী, নিব্বানং পরমং সুখং।
অর্থাৎ আরোগ্য পরম প্রাপ্তি, সন্তোষ পরম ধন, বিশ্বস্ত ব্যক্তি পরম আত্মীয় এবং নির্বাণ পরম সুখ। এখানে বুদ্ধ নির্বাণকে
পরমসুখ বলে উল্লেখ করেছেন। মানুষ তার ঐকান্তিক সাধনাবলে এ সুখ অর্জন করতে পারে। নির্বাণ লাভ সম্পর্কে বুদ্ধ বলেন Ñ
নত্থি ঝানং অপঞ্ঞস্স, পঞ্ঞা নত্থি অঝাযতো
যম্হি ঝানং পঞ্ঞা চ সবে নিব্বান সন্তিকে।
অর্থাৎ যে প্রজ্ঞাবান নয় তার ধ্যান হয় না। ধ্যানহীন ব্যক্তির প্রজ্ঞা হয় না। যে ব্যক্তির ধ্যান এবং প্রজ্ঞা দুই-ই আছে তিনি
নির্বাণর সমীপবর্তী।
সুতরাং নির্বাণ লাভ করতে হলে শীলবান ও প্রাজ্ঞ ব্যক্তিকে প্রথমে সাধনা দ্বারা রাগ-দ্বেষ-মোহ ইত্যাদিকে জয় করতে হবে।
এভাবে নিরূপদ্রব, নির্ভয়, নিষ্পৃহ ও কল্যাণময়ী হয়ে নির্বাণ কি তা উপলব্দি করেন। নির্বাণকে যথাযথভাবে অনুভব করতে
পারলে তা লাভ করার উপায়ও নির্ণয় কর সম্ভব। বুদ্ধ শাসনে স্থিত ব্যক্তি চতুরার্য সত্যর উপলব্দি এবং আর্য অষ্টাঙ্গিক মার্গের
যথার্থ অনুশীলনের দ্বারা নির্বাণ লাভের পথ প্রশস্ত করতে সক্ষম হন। জন্ম-জন্মান্তরের কুশল কর্মের প্রভাব থাকাও চাই।
সুকর্মের সুফল দ্বারা নির্বাণ লাভ হয় আবার অন্যদিকে কুকর্মের কুফল হেতু নির্বাণ সাক্ষাৎ তো দূরের কথা বরং জন্মান্তরে অশেষ দুঃখ ভোগ করে।
উপসংহার
নির্বাণকে বিবৃতি দিয়ে বোঝানোর বিষয় নয়। এটা উপলব্ধি এবং অনুভবের বিষয়। দৃশ্যমান কোন বস্তু বা পদার্থ নয় বলেই
এটাকে কল্পনায় অনুমান করা যায়। সর্ব জাগতিক বিষয় বর্জন ও তার বিরাগ ও নিরোধ। এক কথায়, নির্বাণ শান্ত, অনির্বচনীয় পরমার্থ চিত্ত বিমুক্তি ও পুনর্জন্ম নিরোধক।
পাঠোত্তর মূল্যায়ন: ১৮.৮
এক কথায় উত্তর দিন
১. নির্বাণ শব্দের অর্থ কী?
২. মানুষ কেন জন্ম গ্রহণ করে?
৩. কারা ভবচক্র অতিক্রম করে?
৪. কিসের সমান অগ্নি নেই?
৫. নির্বাণ কত প্রকার ও কী কী ?
৬. চিত্তের স্বভাব কী?
সংক্ষিপ্ত উত্তর দিন
১. নির্বাণের সংজ্ঞা প্রদান করুন।
২. নির্বাণ সম্পর্কিত কয়েকটি গাথা বাংলায় লিখুন।
৩. নির্বাণ সম্পর্কে বিভিন্ন পন্ডিতদের দুটি অভিমত লিখুন।
৪. সোপদিশেষ নির্বাণ কী?
৫. অনুপাদিশেষ নির্বাণ কী?
৬. নির্বাণের স্বভাব কেমন?
রচনামূলক প্রশ্ন
১. নির্বাণ বলতে কী বোঝেন? বিভিন্ন পন্ডিতদের মতামত উল্লেখ করে নির্বাণ সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত আলোচনা করুন।
২. নির্বাণ কত প্রকার ও কী কী? নির্বাণের স্বভাব এবং স্বরূপ সম্পর্কে যা জানেন লিখুন।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]