সমাজবিজ্ঞানের পরিধি ও তার শাখা-প্রশাখা আলোচনা করুন।


ভ‚মিকা
সমাজবিজ্ঞানে গোষ্ঠীবদ্ধ সমাজ জীবন নিয়ে কিছু মৌল প্রশ্ন তৈরি হয়। সমাজ স্থাপিত প্রকৃতির
পরিসরে। প্রকৃতির সাথে সমাজের কি সম্পর্ক ? প্রাকৃতিক সম্পদকে সামাজিক মানুষ কিভাবে
ব্যবহার করছে এবং প্রকৃতি ও সমাজের মধ্যে পারস্পারিক সম্পর্ক কি তা নিয়ে উচ্চারিত হচ্ছে
নানা প্রশ্ন এবং তৈরি হচ্ছে বিশ্লেষণ। একই সাথে মানুষ প্রাণীজগতের অংশ। মানুষের জৈবিক
সত্ত¡া সমাজের পরিসরে কিভাবে নতুন করে নির্মিত হয় তাও সমাজবিজ্ঞানের অনিষ্ট বিষয়।
সংস্কৃতি মানুষকে প্রাকৃতিক বিশ্ব থেকে আলাদা করেছে। সংস্কৃতি মানুষকে মানুষ হিসাবে
নির্মাণ করেছে। প্রকৃতি, জৈব সত্ত¡া এবং সংস্কৃতি এই ত্রিভ‚জের মধ্যে স্থাপিত সমাজ। ফলে
সমাজবিজ্ঞানকে এই তিনটি বিষয়য়ের পারস্পরিক সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করতে হয়।
আধুনিক মানুষ কি প্রচন্ড লোভের দ্বারা তাড়িত হয়ে প্রকৃতিকে ধ্বংস করে ফেলছে ? জীব
জগতের অন্তভর্‚ক্ত হয়ে মানুষ কি লক্ষ লক্ষ বছর ধরে বিরাজমান আচরণগত বৈশিষ্ট্যকে
অতিক্রম করে আসতে পেরেছে? প্রায় সর্বজনীন সবলের আধিপত্য। মানুষের ক্ষেত্রেও কি তা
সত্যি? মানুষের সমাজে যে স্তরবিন্যাস দেখা যায় তা কি অনিবার্য? নারী-পুরুষের জৈবিক
ভিন্নতাকে সমাজ যেভাবে নির্মাণ করে তা সমাজবিজ্ঞানের জন্য এক তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় যা নিয়ে
সমাজ বিজ্ঞানে চলছে ব্যাপক গবেষণা।
সমাজবিজ্ঞান-ভিত্তিক কল্পনা
সমাজবিজ্ঞানের দৃষ্টিকোণ বোঝার জন্য প্রখ্যাত মার্কিন সমাজবিজ্ঞানী সি. ডবøু. মিলস্
ঈ.ড.গরষষং যে ধারণাটি ব্যবহার করেছিলেন তা এখনও জনপ্রিয়। তিনি বলেছিলেন
সমাজবিজ্ঞানের বিষয়বস্তু অনুধাবনের জন্য আমাদের প্রয়োজন সমাজবিজ্ঞান-ভিত্তিক কল্পনার
বা ঝড়পরড়ষড়মরপধষ ওসধমরহধঃরড়হ এর। মিলসের মতে আমাদের ব্যক্তি জীবন এবং সমাজের
ইতিহাস ওতপ্রোতভাবে যুক্ত। এর একটিকে বাদ দিয়ে অন্যটিকে বোঝা সম্ভব নয়। আমাদের
জীবন প্রভাবিত হয় সামাজিক শক্তির দ্বারা। যখন একজন মানুষ চাকুরি হারায়, এটি তার
ব্যক্তিগত বেদনার বিষয়। এটিকে মনে করা যেতে পারে তার ব্যক্তিগত অক্ষমতার ব্যাপার।
কিন্তু কোন দেশে অর্থনৈতিক সংকটের ফলে লক্ষ লক্ষ মানুষ যখন চাকুরি হারায়, তখন বোঝা
যায় কোন দেশে কর্মসংস্থানের বিষয়টি বিশ্ব ব্যবস্থার সাথে যুক্ত এবং এটি কোন বিচ্ছিন্ন ব্যাপার
নয়। অনেক কিছু যাকে আমরা ব্যক্তিগত বা নিয়তির ব্যাপার বলে জানি তা তৈরি হয়

মিলসের মতে
আমাদের ব্যক্তি
জীবন এবং সমাজের
ইতিহাস
ওতপ্রোতভাবে
জড়িত

সমাজকাঠামোর দ্বারা। যারা গরীব ছাত্র-ছাত্রী তারা স্বাভাবিকভাবে স্কুলে বা কলেজে খারাপ ফল
করে। তাদের খারাপ ফলের সমস্যা যুক্ত অর্থনীতি, পরিবার, সামাজিকীকরণ, সংস্কৃতি এবং
অন্যান্য বিষয়ের সাথে। সমাজবিজ্ঞান ব্যক্তির অভিজ্ঞতা ও বিচ্ছিন্ন ঘটনা বা প্রপঞ্চকে বুঝতে
চেষ্টা করে বৃহত্তর কাঠামোগত পরিসরে। সমাজবিজ্ঞানের পরিধি তাই বিস্তারমান। ক্রমশ:
সমাজবিজ্ঞান হতে চলেছে বিশ্ব সমাজের বিজ্ঞান।
সমাজবিজ্ঞান প্রায় সমগ্র মানব সমাজকে অধ্যয়ন করে। ফলে এর পরিসর অত্যন্ত ব্যাপক।
সমাজবিজ্ঞানীরা মনে করেন অন্যান্য বিজ্ঞানের মত সমাজবিজ্ঞানের নির্দিষ্ট পরিসর নেই।
সমাজবিজ্ঞানের দৃষ্টিকোণ থেকে যা চর্চা করা যায় তাই সমাজবিজ্ঞান। সমাজবিজ্ঞানের মৌল
দৃষ্টিকোণ হচ্ছে ব্যক্তিকে গোষ্ঠীর পরিপ্রেক্ষিতে চর্চা করা। অধিকাংশ সমাজবিজ্ঞানী মনে করেন
সাধারণভাবে এটি সত্যি হলেও, বাস্তবে সমাজবিজ্ঞান জটিল আধুনিক বা অধুনায়িত হচ্ছে
এমন সমাজের চর্চা করে থাকে। সমাজবিজ্ঞান আদিম সমাজ নিয়ে গবেষণা করেনা।
সমাজবিজ্ঞানের পরিধি বোঝার সবচেয়ে ভাল উপায় হচ্ছে সাধারণ সমাজবিজ্ঞান যেসব বিষয়
নিয়ে আলোচনা করে তার বিবরণ। সংস্কৃতির অধ্যয়ন সমাজবিজ্ঞানের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
এর পরেই আসে সামাজিক কাঠামো। গোষ্ঠী এবং প্রতিষ্ঠান সমাজবিজ্ঞানের অন্যতম আলোচ্য
বিষয়। মানুষের সামাজিক জীবনযাত্রার প্রক্রিয়ায় সামাজিকীকরণ আবশ্যক। সামাজিকীকরণ
সামাজিক মিথস্ক্রিয়ার ভিত্তি তৈরী করে দেয়। সমাজ জীবনের অর্থই হচ্ছে সামাজিক মিথস্ক্রিয়া।
তা সত্তে¡ও সমাজে অপরাধ ও বিচ্যূতি ঘটে থাকে। বিচ্যূতি ও অপরাধকে দমন করার জন্য
প্রয়োজন হয়ে পড়ে সামাজিক নিয়ন্ত্রণ। এ সবই সমাজবিজ্ঞানের গুরুত্বপূর্ণ আলোচ্য বিষয়।
সামাজিক মানুষ নানা গোষ্ঠী ও শ্রেণীতে বিভক্ত থাকে। এই ভিন্নতা জীবন আচরণের ছক
গুলোকে ভিন্ন ভিন্ন করে তোলে। সামাজিক স্তরবিন্যাসের বিশ্লেষণ সমাজের এ ভিন্নতাকে
অনুধাবনের চেষ্টা করে।
ছয়টি সামাজিক প্রতিষ্ঠান- বিবাহ ও পরিবার, ধর্ম, অর্থনীতি, রাজনৈতিক ব্যবস্থা, শিক্ষা এবং
চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য- সমাজ জীবনের গঠনকে তুলে ধরে। এগুলোও সমাজবিজ্ঞানের কেন্দ্রীয়
বিষয় হিসাবে পরিগণিত হয়।
জনসংখ্যা, নগর জীবন ও সামাজিক আন্দোলন সামাজিক প্রক্রিয়ার সাথে যুক্ত। এ বিষয়গুলো
নিয়ে সমাজবিজ্ঞানে গুরুত্বপূর্ণ বিশ্লেষণ রয়েছে। সমাজবিজ্ঞানের জন্ম থেকে তার একটি মূল
আলোচ্য বিষয় হচ্ছে সামাজিক পরিবর্তন।সাম্প্রতিককালে দ্রুত সমাজ পরিবর্তনের
পরিপ্রেক্ষিতে সমাজবিজ্ঞান এ পরিবর্তনের কারণ ও ফলাফল অনুধাবনের চেষ্টা করছে।
সময়ের অগ্রগতির সাথে সাথে সমাজবিজ্ঞানের ক্ষেত্রও হয়েছে বিস্তৃত। বর্তমানে
সমাজবিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখা-প্রশাখার বিস্তার ঘটেছে। এ সকল শাখা-প্রশাখার সৃষ্টি বা উদ্ভব
হয়েছে কেবল সমাজ অধ্যয়ন ও গবেষণার প্রয়াসে।
❐ অর্থনৈতিক সমাজবিজ্ঞান ঊপড়হড়সরপ ঝড়পরড়ষড়মু
এটি সমাজবিজ্ঞানের একটি গুরুত্বপূর্ণ শাখা। সমাজতাত্তি¡ক প্রেক্ষাপটে অর্থনৈতিক
প্রতিষ্ঠানকে এখানে অধ্যয়ন করা হয়। শিল্পসমাজে কর্ম, বেকারত্ব ও অবসর -এর উপর
এটি আলোকপাত করে থাকে।
❐ রাজনৈতিক সমাজবিজ্ঞান চড়ষরঃরপধষ ঝড়পরড়ষড়মু
ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর সাথে রাষ্ট্রের সম্পর্ক, রাজনৈতিক সংস্কৃতি, রাজনৈতিক আন্দোলনের
কারণ ও ফলাফল, রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সামাজিক পটভ‚মি প্রভৃতি নিয়ে এটি
অধ্যয়ন করে।
সমাজবিজ্ঞানের মৌল
দৃষ্টিকোন হচ্ছে
ব্যক্তিকে গোষ্ঠীর
পরিপ্রেক্ষিতে চর্চা
করা।
সমাজবিজ্ঞানের জন্ম
থেকে তার একটি
মূল আলোচ্য বিষয়
হচ্ছে সামজিক
পরিবর্তন।।

❐ গণমাধ্যমের সমাজবিজ্ঞান গবফরধ ঝড়পরড়ষড়মু
গণমাধ্যমের সামাজিক ভিত্তি, প্রযুক্তির বিকাশ, বিষয়বস্তুর সামাজিক নির্মাণ, ফলাফলকে
গণমাধ্যমের সমাজবিজ্ঞানে চর্চা করা হয়। মানুষ কিভাবে গণমাধ্যম ব্যবহার করে এটিও
এর বিষয়বস্তু।
❐ নগর সমাজবিজ্ঞান টৎনধহ ঝড়পরড়ষড়মু
নগর সমাজবিজ্ঞান নগরের সামাজিক সম্পর্ক এবং কাঠামোকে অধ্যয়ন করে। নগরের
উদ্ভব, নগরের কাঠামো এবং নগর জীবনের সমস্যা নিয়ে নগর সমাজবিজ্ঞানে গুরুত্বপূর্ণ
গবেষণা হয়েছে।
❐ স্বাস্থ্য ও রোগের সমাজবিজ্ঞান ঝড়পরড়ষড়মু ড়ভ ঐবধষঃয ধহফ ওষষহবংং
সমাজবিজ্ঞানের এ শাখাটি স্বাস্থ্য ও রোগের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক দিক, অসুস্থতা বা
রুগ্নতার কারণ ও বিস্তার এবং সামাজিক প্রেক্ষাপটে চিকিৎসা ব্যবস্থা ও এর ব্যবহার নিয়ে
আলোচনা করে।
এ ছাড়া আরও বেশ কয়েকটি শাখা-প্রশাখা রয়েছে যা নিয়ে সমাজবিজ্ঞান আলোচনা করে
থাকে, যেমন-
❐ সাহিত্যের সমাজবিজ্ঞান ঝড়পরড়ষড়মু ড়ভ খরঃবৎধঃঁৎব
❐ ঐতিহাসিক সমাজবিজ্ঞান ঐরংঃড়ৎরপধষ ঝড়পরড়ষড়মু
❐ গ্রামীণ সমাজবিজ্ঞান জঁৎধষ ঝড়পরড়ষড়মু
❐ আইনের সমাজবিজ্ঞান ঝড়পরড়ষড়মু ড়ভ খধি
❐ শিক্ষার সমাজবিজ্ঞান ঝড়পরড়ষড়মু ড়ভ ঊফঁপধঃরড়হ
❐ বিপর্যয়ের সমাজবিজ্ঞান ঝড়পরড়ষড়মু ড়ভ উরংধংঃবৎ
❐ সংগঠনের সমাজবিজ্ঞান ঝড়পরড়ষড়মু ড়ভ ঙৎমধহরুধঃরড়হ
সারাংশ
প্রকৃতি ও সমাজের পারস্পরিক সম্পর্ক নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে নানা প্রশ্ন ও তার বিশ্লেষণ।
সমাজস্থ মানুষের জৈবিক সত্ত¡া সমাজের পরিসরে কিভাবে নতুন করে নির্মিত হয় তা
সমাজবিজ্ঞান ব্যাখ্যা করে। সংস্কৃতি মানুষকে প্রাকৃতিক বিশ্ব থেকে করেছে আলাদা।
প্রকৃতি, জৈবসত্ত¡া ও সংস্কৃতি -এ তিনটি বিষয়ের পারস্পরিক সম্পর্ককে সমাজবিজ্ঞান
বিশ্লেষণ করে। নারী-পুরুষের জৈবিক ভিন্নতাকে সমাজ যেভাবে নির্মাণ করে তা
সমাজবিজ্ঞানের জন্য এক তাৎপর্যপূর্ণ বিষয়।
আমরা অনেক কিছু যাকে ব্যক্তিগত বা নিয়তির ব্যাপারে বলে জানি তা তৈরি হয়
সমাজকাঠামোর দ্বারা। সমাজবিজ্ঞান ব্যক্তির অভিজ্ঞতা ও বিচ্ছিন্ন ঘটনা বা প্রপঞ্চকে
বুঝতে চেষ্টা করে বৃহত্তর কাঠামোগত পরিসরে। সমাজবিজ্ঞানের পরিধি তাই বিস্তারমান।
সমাজবিজ্ঞানের পরিসর অত্যন্ত ব্যাপক। অন্যান্য বিজ্ঞানের ন্যায় সমাজবিজ্ঞানের নির্দিষ্ট
কোন পরিসর নেই। তবে সমাজবিজ্ঞানের মৌল দৃষ্টিকোণ হচ্ছে ব্যক্তিকে গোষ্ঠীর
পরিপ্রেক্ষিতে চর্চা করা। সমাজবিজ্ঞানের পরিধিকে বুঝতে হলে দেখতে হবে
সমাজবিজ্ঞান কোন কোন বিষয় নিয়ে আলোচনা করে। সংস্কৃতি, সামাজিক কাঠামো ও
সমাজের স্তরবিন্যাস, সামাজিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন দিকে এটি দৃষ্টিপাত করে
থাকে।
বর্তমানে সমাজবিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখা-প্রশাখার বিস্তার ঘটেছে এবং এ সকল শাখাপ্রশাখার উদ্ভব হয়েছে কেবল সমাজ অধ্যয়ন ও গবেষণার প্রয়াসে। অর্থনৈতিক
সমাজবিজ্ঞান, রাজনৈতিক সমাজবিজ্ঞান, গণমাধ্যমের সমাজবিজ্ঞান, নগর সমাজবিজ্ঞান,
স্বাস্থ্য ও রোগের সমাজবিজ্ঞান, শিল্প সমাজবিজ্ঞান প্রভৃতি হল সমাজবিজ্ঞানের গুরুত্বপূর্ণ
শাখা-প্রশাখা।

নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন
সঠিক উত্তরের পাশে টিক (√) চিহ্ন দিন
১. সমাজবিজ্ঞানের ক্ষেত্রে নিচের কোনটি সত্য?
ক. সমাজবিজ্ঞান জটিল সমাজকে অধ্যয়ন করে
খ. সমাজবিজ্ঞান আদিম সমাজকে গবেষণা করে না
গ. সমাজবিজ্ঞানের নির্দিষ্ট পরিসর রয়েছে
ঘ. ক ও খ উভয়ই
২. কোনটির অধ্যয়ন সমাজবিজ্ঞানে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়?
ক. সংস্কৃতি খ. স্বাস্থ্য
গ. গণমাধ্যম ঘ. লিঙ্গ
৩. সময়ের অগ্রগতির সাথে সাথে সমাজবিজ্ঞানের ক্ষেত্রও হয়েছে ..............।
ক. ক্রমহ্রাসমান খ. হ্রাসমান
গ. অপ্রসারিত ঘ. বিস্তৃত
৪. সমাজবিজ্ঞান নিচের কোনটিকে অধ্যয়ন করে ?
ক. সমাজের একটি অংশকে খ. সমাজের অপেক্ষাকৃত বড় অংশকে
গ. সমগ্র মানব সমাজকে ঘ. ক ও খ উভয়ই
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন
১. সমাজবিজ্ঞান ভিত্তিক কল্পনা কি ?
২. অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সমাজবিজ্ঞানের আলোচ্য বিষয় উল্লেখ করুন।
রচনামূলক প্রশ্ন
১. সমাজবিজ্ঞানের পরিধি ও তার শাখা-প্রশাখা আলোচনা করুন।
২. “সমাজবিজ্ঞানের নির্দিষ্ট পরিসর নেই।”- উক্তিটি বিশ্লেষণ করুন।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]