সামাজিক নিয়ন্ত্রণ
ভ‚মিকা
প্রত্যেক সমাজ এবং গোষ্ঠীর একগুচ্ছ বিশেষ আদর্শ বা শ্রেয়োবোধ বা ঘড়ৎসং থাকে যা ঐ
সমাজ বা গোষ্ঠীর সদস্যদের সঠিক আচরণ নির্ধারিত করে দেয়। সবার কাছে গ্রহণযোগ্য
শ্রেয়োবোধ ছাড়া সমাজ জীবন সম্ভব নয়।এই সকল আদর্শ ও মূল্যবোধ মানুষ
সামাজিকীকরণের মাধ্যমে শেখে। তবে সকল আদর্শগুলোকে সবাই মেনে চলবে তা নয়। ফলে
বিভিন্ন সামাজিক আদর্শ ও মূল্যবোধ যা মানুষ সামাজিকীকরণের মাধ্যমে শিখে থাকে তা
মেনে চলা নিশ্চিত করার জন্য যেসব পন্থা-পদ্ধতির ব্যবহার করা হয় তাই সামাজিক নিয়ন্ত্রণের
মূল বিষয়। সামাজিক নিয়ন্ত্রণ ভিন্ন সমাজ টিকে থাকতে পারে না। সমাজে সংহতি রক্ষা ও
উন্নতির জন্য সামাজিক নিয়ন্ত্রণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আর এটি অর্জন করা হয় যে পন্থায় তাকে
বলা হয় অনুমোদন ঝধহপঃরড়হ। হ্যাঁ-ধর্মী অনুমোদন পুরস্কার এবং না-ধর্মী অনুমোদন শাস্তির
মাধ্যমে সমাজ বা গোষ্ঠীর মানুষদের বিদ্যমান নিয়ম, মূল্যবোধ এবং শ্রেয়োবোধকে মেনে
চলতে এবং বিপথগামীতা রোধ করতে চেষ্টা করে। তবে স্মরণ রাখা প্রয়োজন কোন সমাজ বা
গোষ্ঠী সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ অর্জন করতে পারে না।
সংজ্ঞা
সমাজবিজ্ঞানী রবার্টস জড়নবৎঃং বলেন সমাজ নিয়ন্ত্রণ বলতে বুঝায়: “কোন সমাজে ব্যক্তির
আচরণ নিয়ন্ত্রণের জন্য কিছু পদ্ধতি ও কলাকৌশল।”
কেন ব্রাউনের ভাষায় সমাজ নিয়ন্ত্রণ বলতে বুঝায়, “ঞযব ঢ়ৎড়পবংং ড়ভ ঢ়বৎংঁধফরহম ড়ৎ
ভড়ৎপরহম রহফরারফঁধষং ঃড় পড়হভড়ৎস ঃড় াধষঁবং ধহফ হড়ৎসং." [কবহ ইৎড়হি. ১৯৯৮]
“এমন একটি প্রক্রিয়া যা ব্যক্তিকে মূল্যবোধ এবং শ্রেয়োবোধকে অনুসরণ করতে প্ররোচিত বা
বাধ্য করে।”
গুরুত্ব
পুনরুল্লেখ নিষ্প্রয়োজন যে সামাজিক নিয়ন্ত্রণ সমাজকে সংহত রাখে। সামাজিক নিয়ন্ত্রণ ভেঙ্গে
পড়লে সমাজও ভেঙ্গে পড়ে। সমাজে সৃষ্ট হয় বিশৃ´খলা ও নৈরাজ্য। ঢাকার মত একটি
অতিকায় নগরের যানজটের একটি সাধারণ উদাহরণ থেকে সামাজিক নিয়ন্ত্রণের গুরুত্ব আমরা
বুঝতে পারি। ট্রাফিক পুলিশ না থাকলে বা ট্রাফিক সিগন্যাল না মেনে সবাই আগে যাওয়ার
চেষ্টা করলে যানজট সৃষ্টি হয়। ফলে সবাই রাস্তায় আটকে যায়, সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এমনকি
অনেক ক্ষেত্রে বিবাদ সৃষ্টি হয়, দুর্ঘটনা ঘটে। এর বিপরীতে ট্রাফিক নিয়ম মেনে চললে সবার
যাত্রা হয় সুগম এবং সবাই যথাসময়ে গন্তব্যস্থলে পৌঁছাতে পারে।
সমাজ নিয়ন্ত্রণের বাহন
সামাজিক নিয়ন্ত্রণের দু'টি রূপ রয়েছেÑ আনুষ্ঠানিক ঋড়ৎসধষ এবং অনানুষ্ঠানিক ওহভড়ৎসধষ।
আনুষ্ঠানিক সমাজ নিয়ন্ত্রণে সমাজ বা গোষ্ঠীর প্রতিষ্ঠান বা কর্তৃত্ববান ব্যক্তি নিয়ন্ত্রণ আরোপ
করেন।
আনুষ্ঠানিক সমাজ নিয়ন্ত্রণ ঋড়ৎসধষ ঝড়পরধষ ঈড়হঃৎড়ষ
আনুষ্ঠানিক সমাজ নিয়ন্ত্রণ বলতে বুঝায় এমন এক সমাজ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা যেখানে সামাজিক
নিয়ন্ত্রণের কাজটি সম্পাদিত হয় কতিপয় প্রাতিষ্ঠানিক এজেন্সির মাধ্যমে যার দ্বারা সমাজের
কোন বিশেষ বা আইনের প্রতি আনুগত্য নিশ্চিত করা হয়। আনুষ্ঠানিক সমাজ নিয়ন্ত্রণের প্রধান
বাহনগুলো হচ্ছে পুলিশ, আদালত, কারাগার এবং বিশেষ ক্ষেত্রে সামরিক বাহিনী।
সমাজবিজ্ঞান বিশেষভাবে গুরুত্ব আরোপ করে আনুষ্ঠানিক সামাজিক নিয়ন্ত্রণের উপর।
অনানুষ্ঠানিক সমাজ নিয়ন্ত্রণ ওহভড়ৎসধষ ঝড়পরধষ ঈড়হঃৎড়ষ
নিচের বিভিন্ন এজেন্সিগুলোর মাধ্যমে অনানুষ্ঠানিকভাবে সমাজ নিয়ন্ত্রণ করা হয়ে থাকে। এর
অর্থ হল এই এজেন্সি বা মাধ্যমগুলোর মুখ্য উদ্দেশ্য সমাজ নিয়ন্ত্রণ নয়, কিন্তু সমাজ নিয়ন্ত্রণে
গুরুত্বপুর্ণ ও কার্যকর ভ‚মিকা পালন।
পরিবার
পরিবারই হল প্রাথমিক সামাজিকীকরণের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বাহন। শিশুরা সমাজের প্রাথমিক
শ্রেয়োবোধ ও মূল্যবোধ সম্পর্কে প্রথম জ্ঞান পরিবারেই লাভ করে। পরিবার নানা রকম সূ²
জটিল প্রক্রিয়ায় শিশুদের পুরস্কার প্রদান করে অথবা শাস্তি দেয়। মায়ের আদর ও তিরস্কার
শিশুর জন্য ভবিষ্যতের আচরণের অন্যতম নিয়ন্ত্রক হয়ে পড়ে এবং এমন অজস্র শাস্তি ও
পুরস্কারের ভিতর দিয়ে শিশু পরিবারের মূল্যবোধকে আত্মস্থ করে। পরিবারের মধ্য দিয়ে
সমাজের কোন আচরণটি সঠিক এবং কোনটি ভুল, কোনটি ভাল এবং কোনটি মন্দ তা শিশুরা
শিখে নেয়। কোন কোন ক্ষেত্রে শিশুরা অবাধ্য হলে তাদের উপর দৈহিক অত্যাচারও করা
হয়। আধুনিক পরিবারে অবশ্য শিশুকে শাস্তি দেয়ার প্রবণতা খুব কমে এসেছে।
বিদ্যালয়
বিদ্যালয় পড়াশুনার বাইরেও শিশু-কিশোরদের নিয়ম-শৃ´খলা, সময়বোধ, কাক্সিক্ষত আচরণ
থেকে পোষাক-পরিচ্ছদ প্রভৃতি সম্পর্কে শিক্ষাদান করে শিশুদের ভবিষ্যতের সামাজিক মানুষ
হিসাবে গড়ে তোলে। বিদ্যালয়ে শিশু প্রথম অনুভব করে প্রতিযোগিতার স্বাদ যা তাকে তৈরি
করে দেয় বাজারভিত্তিক সমাজের প্রতিযোগিতার জন্য। সমাজের অসমতাকে শিশু-কিশোর
গ্রহণ করতে শেখে বিদ্যালয়ের পরিসরেই। বিদ্যালয় শুধু জ্ঞান বিতরণ করেনা, সমাজের
ক্ষমতা ও সুবিধার অসম বিন্যাসকে সহনীয় করে তুলতেও সাহায্য করে। বিদ্যালয়ের নানা
কর্মকান্ড তাই তীব্র প্রতিযোগিতামূলক, বাধ্যতা অপরিহার্য এবং শৃ´খলা অলংঘনীয়।
সমবয়সী গোষ্ঠী
সমাজ নিয়ন্ত্রণে সমবয়সী গোষ্ঠী কম গুরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা পালন করে না। সমবয়সীদের কাছ
থেকে প্রত্যাখ্যাত হবার ভয় এবং ব্যঙ্গ-বিদ্রƒপ-এর ভয় ব্যক্তির আচরণের উপর গভীর প্রভাব
বিস্তার করে। যে কোন কিশোর-কিশোরী তার সমবয়সীদের সহচার্য কামনা করে এবং তাদের
কাছে গ্রহণযোগ্য হতে চায়। তাদের গল্প-গুজব, হাসি-ঠাট্টা, ব্যঙ্গ-বিদ্রƒপ নেহাত সময় কাটানো
যা বিনোদন নয়, এসবের ভিতর দিয়ে সামাজিক নিয়ন্ত্রণ ঘটে থাকে। সমবয়সীদের চাপ ও
বৃহত্তর সমাজের শ্রেয়োবোধের অনুসরণ করাকে শক্তিশালী করে। তবে মনে রাখা প্রয়োজন
সমবয়সী গোষ্ঠী বিপথগামীতায়ও সহায়তা করে এবং বিষয়টি যুবকদের মধ্যে বেশি পরিলক্ষিত
হয়। তবে সমবয়সী সদস্যদের মধ্যে গঠনমূলক আলোচনা ও সমালোচনা ব্যক্তির আচরণ
নিয়ন্ত্রণ করে সমাজ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
গণমাধ্যম
বিভিন্ন প্রকার গণমাধ্যমগুলো সমাজ নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ভ‚মিকা পালন করে থাকে। এই
গণমাধ্যম বিবিধ তথ্য ও ধারণার উৎস হওয়ায় ব্যক্তির মতামত, মনোভাব, আচরণকে প্রভাবিত
করে থাকে। বিভিন্ন প্রকার গণমাধ্যম যেমন- রেডিও, টিভি, সংবাদপত্র ও সিনেমা অন্যায় এবং
অপরাধের বিরুদ্ধে প্রচারণা, গঠনমূলক আলোচনা এবং দৃশ্যের সাহায্যে জনমত সৃষ্টি করে এবং
জনগণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করে। গণমাধ্যম সন্ত্রাসীদের এবং সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে বা এর
ফলাফল সম্পর্কে বিভিন্ন প্রকার প্রচারণা চালিয়ে আইন রক্ষায় সাহায্য করে থাকে। এটি স্মরণ
রাখা প্রয়োজন যে গণমাধ্যম যে সব সময়ে এ ভ‚মিকা পালন করে থাকে তা নয়। অশ্লীল
ছায়াছবি বরং সামাজিক নিয়ন্ত্রণ ভেঙ্গে ফেলতে সহায়ক হয়। তবু অধিকাংশ গণমাধ্যম সমাজ
নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা পালন করে থাকে।
ধর্ম
সব ধর্মে অপরাধে লিপ্ত না হবার জন্য বিশেষ নির্দেশ থাকে। এক্ষেত্রে ইসলামের ভ‚মিকা
অত্যন্ত স্পষ্ট।প্রত্যেক ধর্মে নৈতিকতার উপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়। ধর্ম বিশ্বাস মানুষের
মধ্যে নৈতিকতার সৃষ্টি করে। পরম সত্ত¡ায় বিশ্বাস এবং তার প্রতি ভালবাসা এবং পরকালে
আত্মার কল্যাণের জন্য মানুষ অনেক সময় অপরাধ থেকে বিরত থাকে। কেননা পুলিশের
চোখকে ফাঁকি দেওয়া যায়, কিন্তু বিধাতার চোখকে ফাঁকি দেওয়া যায় না। বাংলাদেশের সমাজ
এস এস এইচ এল
ইউনিট-৯ পৃষ্ঠা-১৭২
জীবনে ধর্ম খুবই গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে এবং একই সাথে তা অপরাধকে নিরুৎসাহিত
করে।
সমাজ
বাংলাদেশের গ্রামে ‘সমাজ' শব্দটি একটি ভিন্ন অর্থ বহন করে। নৃবিজ্ঞানী পিটার বাট্রোসির
মতে গ্রামের সর্বজনীন কাজগুলো যৌথভাবে পরিচালনার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অপ্রাতিষ্ঠানিক
সংঘ হচ্ছে ‘সমাজ'। গ্রামের সামাজিক অনুষ্ঠান ও মসজিদ বা ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান পরিচালনা এবং
বিরোধ মীমাংসায় ‘সমাজ' যথেষ্ট অবদান রাখে। তবে এর ব্যাপকতম ভ‚মিকা হচ্ছে সামাজিক
নিয়ন্ত্রণ। সমাজের মাধ্যমে গ্রাম বা পাড়ার বয়স্ক এবং নেতৃস্থানীয় ব্যক্তি স্থানীয় জীবনধারার
উপর প্রভাব সৃষ্টি করে থাকেন এবং বিরাজমান মূল্যবোধকে টিকিয়ে রাখেন।
আচার জরঃঁধষং
ধর্মীয় এবং সামাজিক আচার এবং অনুষ্ঠান সামাজিক নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা পালন করে।
নৃবিজ্ঞানী ক্লিফোর্ড গ্রীয়ারটজ্ দেখিয়েছেন ইন্দোনেশিয়ার জাভা অঞ্চলে মিলাদ কিভাবে
প্রতিবেশীদের মধ্যে আত্মিক এবং সামাজিক বন্ধন সৃষ্টি করে। আমাদের দেশেও মিলাদ একই
ভ‚মিকা পালন করে। সামাজিক বন্ধন একটি গোষ্ঠীর মধ্যে যত দৃঢ় হয় তত বেশি বিচ্যূতির
সম্ভাবনা কমে যায়।
সারাংশ
সমাজ বা গোষ্ঠীবদ্ধ জীবন তখনই সম্ভব যখন সমাজের বৃহত্তর নিয়মের শাসনে তার
সদস্যরা পরিচালিত হয়। সমাজের মূল্যবোধ, শ্রেয়োবোধ, রীতি-নীতি নিয়ম এবং কিছু
বিশেষ প্রতিষ্ঠান ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর উপর যে নিয়ন্ত্রণ আরোপ করে তাই হচ্ছে সামাজিক
নিয়ন্ত্রণ। এর উদ্দেশ্য হচ্ছে বিরাজমান নিয়মের ছককে যেন কেউ লঙ্ঘন না করে।
মানুষের সাথে মানুষের সহযোগিতা এবং সহমর্মীতায় সমাজ সংহত হয়। মানবিক
মূল্যবোধ এবং সামাজিক মূলধন শক্তিশালী হয়। সুনিয়ন্ত্রিত সমাজ উন্নয়নের পথকে সুগম
করে। নিয়ন্ত্রণের অভাবে সমাজে সৃষ্টি হয় নৈরাজ্য।
সামাজিক নিয়ন্ত্রণ দু'ধরনেরÑ আনুষ্ঠানিক এবং অনানুষ্ঠানিক। আনুষ্ঠানিক বাহনগুলো
হচ্ছে পুলিশ, আদালত ও কারাগার। সমাজবিজ্ঞান বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করে
অনানুষ্ঠানিক বাহনগুলোর উপর যার মধ্যে রয়েছে পরিবার, বিদ্যালয়, সমবয়সী গোষ্ঠী,
গণমাধ্যম, সমাজ এবং আচার-অনুষ্ঠান। এসব বাহনগুলোর মাধ্যমে জটিল এবং সূ²
প্রক্রিয়ায় আমরা সমাজের সাথে ওতপ্রোতভাবে যুক্ত থাকি।
পাঠোত্তর মূল্যায়ন
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন
সঠিক উত্তরের পাশে টিক (√) চিহ্ন দিন
১. সমাজে মানুষ আদর্শ ও মূল্যবোধ কিসের মাধ্যমে শিখে থাকে?
ক. সামাজিক পরিবর্তন খ. সামাজিকীকরণ
গ. সামাজিক প্রক্রিয়া ঘ. সামাজিক শিক্ষণ ও নিয়ন্ত্রন
২. সমাজবিজ্ঞানী রবার্টসের মতে সমাজ নিয়ন্ত্রণ বলতে বুঝায়Ñ কোন সমাজে ব্যক্তির
আচরণ নিয়ন্ত্রণের জন্যেÑÑÑÑÑ।
ক. কতগুলো পদ্ধতি খ. কতগুলো কলাকৌশল
গ. কতগুলো পদ্ধতি ও কলাকৌশল ঘ. কতগুলো নির্দেশনা
৩. সমাজ নিয়ন্ত্রণের রূপ কয়টি?
ক. ৫টি খ. ৪টি
গ. ৩টি ঘ. ২টি
৪. ‘আদালত' কোন ধরনের সামাজিক নিয়ন্ত্রণ?
ক. আনুষ্ঠানিক খ. অনানুষ্ঠানিক
গ. উভয়ই ঘ. কোনটিই নয়
৫. অনানুষ্ঠানিক সমাজ নিয়ন্ত্রণে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বাহন কোনটি?
ক. গণমাধ্যম খ. সমবয়সী গোষ্ঠী
গ. বিদ্যালয় ঘ. পরিবার
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন
১. সামাজিক নিয়ন্ত্রণ কি ?
২. আনুষ্ঠানিক সামাজিক নিয়ন্ত্রন বলতে কি বোঝেন? এক্ষেত্রে প্রধান বাহনগুলো কি?
রচনামূলক প্রশ্ন
১. সামাজিক নিয়ন্ত্রণের বাহণগুলো কি? আলোচনা করুন।
২. সামাজিক নিয়ন্ত্রণ বলতে কি বোঝেন? সামাজিক নিয়ন্ত্রণের গুরুত্ব এবং যে কোন তিনটি
বাহন আলোচনা করুন।
FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত