অপরাধের সংজ্ঞা দিন। অপরাধের সর্বজনীন সংজ্ঞা দেওয়া সম্ভব নয় কেন?


ভ‚মিকা
অপরাধ মানব সমাজের অপরিহার্য বৈশিষ্ট্য। এমন কোন সমাজ নেই যেখানে অপরাধ বা
বিচ্যূতি নেই। অপরাধ যেমন সমাজের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে যুক্ত তেমনি তা সমাজের জন্য
হুমকি স্বরূপ। ফলে সমাজবিজ্ঞানের গবেষণা ও তত্ত¡ নির্মাণের একটি প্রধান ক্ষেত্র হচ্ছে
অপরাধ। অবশ্য স্মরণ রাখা প্রয়োজন অপরাধ একটি আইনী ধারণা। বিভিন্ন সময়ে এবং
বিভিন্ন দেশে আইনের ধারণা ভিন্ন হওয়ায় অপরাধের কোন সর্বজনীন সংজ্ঞা নেই। এককালে
যা অপরাধ অন্যকালে তা কাক্সিক্ষত কাজ, একদেশে যা রীতি অন্যদেশে তা অপরাধ।
ইংরেজদের দৃষ্টিতে যা মিউটিনি বা সিপাহী বিদ্রোহ, আমাদের অনুভবে তা স্বাধীনতার যুদ্ধ।
সমাজবিজ্ঞানীরা তাই এই জটিল প্রপঞ্চটিকে অনুধাবনের চেষ্টা করেন বিচ্যূতির বৃহত্তর
পরিসরে।
অপরাধবিজ্ঞান জ্ঞানের একটি স্বতন্ত্র শাখা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত। সমাজবিজ্ঞান, অর্থনীতি,
ইতিহাস,মনোবিজ্ঞান, নৃবিজ্ঞান, আইন শাস্ত্র এবং এমনকি জীববিজ্ঞানের চিন্তা এবং তত্ত¡কে
ব্যবহার করে অপরাধবিজ্ঞান। অন্যদিকে অপরাধতত্ত¡ সমাজবিজ্ঞানের অংশ বা শাখা হিসাবে
দীর্ঘকাল বিবেচিত হয়ে আসছে।অপরাধবিজ্ঞান থেকে সমাজবিজ্ঞানের দৃষ্টিকোণকে আলাদা
করার জন্য সমাজবিজ্ঞানীরা এখন ক্রমশ: বিচ্যূতির উপর বেশি গুরুত্ব আরোপ করছেন।
সংজ্ঞা

বিচ্যূতি যেমন সমাজের শ্রেয়োবোধ ভঙ্গকারী আচরণ তেমনি অপরাধ বলতে বুঝায় এমন সব
আচরণ যা সমাজের আইন ভঙ্গকে নির্দেশ করে। সমাজবিজ্ঞানী রিচার্ড শেফার এবং রবার্ট ল্যাম
এর মতে, “অপরাধ হচ্ছে অপরাধমূলক আইনের লঙ্ঘন যার জন্য কোন সরকারী কর্তৃপক্ষের
দ্বারা আনুষ্ঠানিকভাবে শাস্তি প্রদান করা হয়। এটি রাষ্ট্রের শ্রেয়োবোধ থেকে কোন না কোন
বিচ্যূতিকে বুঝিয়ে থাকে।”
"ঈৎরসব রং ধ ারড়ষধঃরড়হ ড়ভ পৎরসরহধষ ষধি ভড়ৎ যিরপয ভড়ৎসধষ ঢ়বহধষঃরবং ধৎব ধঢ়ঢ়ষরবফ নু ংড়সব মড়াবৎহসবহঃধষ ধঁঃযড়ৎরঃু. ওঃ ৎবঢ়ৎবংবহঃং ংড়সব ঃুঢ়ব ড়ভ ফবারধঃরড়হ ভৎড়স ংড়পরধষ হড়ৎসং ধফসরহরংঃবৎবফ নু ঃযব ংঃধঃব. [জরপযধৎফ ঞ. ঝপযধবভবৎ ধহফ জড়নবৎঃ চ. খধসস."
১৯৯৫.]
অপরাধ উপাত্ত
কোন সমাজে অপরাধের সংখ্যা ও তার হ্রাস-বৃদ্ধি জানা খুবই জরুরী। এক্ষেত্রে সরকারী উপাত্ত
একেবারেই নির্ভরযোগ্য নয়। কেননা সরকারী উপাত্তে পুলিশের কাছে রেকর্ডকৃত অপরাধ জানা
যায়। কিন্তু বৃটেন বা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মত উন্নত দেশেও অনেক অপরাধ সরকারী তথ্যের
চেয়ে তিন থেকে পাঁচগুণ বেশি ঘটে। এ ধরনের উপাত্ত অনিয়মিত ও বিভিন্ন সমীক্ষা থেকে
পাওয়া যায় বলে এর ভিত্তিতে অপরাধ প্রবণতার হ্রাস-বৃদ্ধি সম্পর্কে কোন সিদ্ধান্তে আসা যায়
না। ফলে অপরাধের উপাত্ত যথেষ্ট ত্রুটিযুক্ত।
ছক নং-১ ঃ বাংলাদেশে অপরাধ, ১৯৯৭

(পুলিশের নিকট রেজিস্ট্রিকৃত অপরাধ)
অপরাধের ধরন
সংখ্যা
১. ডাকাতি ৯৩৩
২. লুণ্ঠন, জড়ননবৎু ১৭৬৫
৩. রাহাজানি ৫৪২৫
৪. চুরি ৮৫১১
৫. খুন ২৭১৯
৬. দাঙ্গা ৪৯৬৭
৭. অন্যান্য ৭৭৮৪১
সমগ্র ১০২১৬১
অপরাধের সূচক (ভিত্তি ১৯৭৪=১০০) ১১৯
উৎস ঃ বাংলাদেশ পরিসংখ্যান পকেট বুক, ১৯৯৮।
অপরাধের ধরন
সমাজবিজ্ঞানীরা অপরাধ কিভাবে সংঘটিত হয় এবং একে সমাজ কোন দৃষ্টিতে দেখে তার
ভিত্তিতে অপরাধের শ্রেণী বিভাজন করে থাকেন। এক্ষেত্রে অপরাধের শ্রেণীবিভাজন
সামগ্রিকভাবে আইনের দ্বারা বিভাজিত শ্রেণীর উপর নির্ভর করতে হয় না। ফলে
সমাজবিজ্ঞানীদের অপরাধের শ্রেণীকরণ নিয়ে ভিন্নমত রয়েছে।
এস এস এইচ এল
ইউনিট-৯ পৃষ্ঠা-১৮০
অপরাধ আইনের লংঘন বলে স্থান-কাল ভেদে অপরাধের তারতম্য ঘটে। ১৯৬৭ সালে মার্কিন
যুক্তরাষ্ট্রে সুপ্রীম কোর্টের সিদ্ধান্তের আগে অনেক রাজ্যে সাদা-কালো বিয়ে দন্ডনীয় ছিল।
আমাদের দেশে কিছু কিছু কাজ যা অপরাধ হিসাবে ধরা হয় তা বৃটেনে অপরাধ নয়। এই
বিষয়টি মনে রেখে সমাজবিজ্ঞানীরা অপরাধের বিশেষ কিছু রূপের উপর জোর দিয়ে থাকেন।
ভদ্রবেশী অপরাধ ডযরঃব-ঈড়ষষধৎ ঈৎরসব
মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মধ্যে এই ধরনের অপরাধ ঘটে বলে একে ভদ্রবেশী অপরাধ বলে। সাধারণত:
সামাজিক অবস্থানের কারণে এ ধরনের অপরাধ ঘটতে পারে। ব্যাংক কর্মচারীদের তহবিল
তসরুফ ভদ্রবেশী অপরাধের একটি উদাহরণ।
কিশোর অপরাধ ঔাঁবহরষব উবষরহয়ঁবহপু
অপ্রাপ্ত বয়স্ক বা শিশু ও কিশোরদের দ্বারা সংঘটিত আইন ভঙ্গকারী কাজ হল কিশোর অপরাধ।
কিশোর অপরাধকে সমাজবিজ্ঞানে উবষরহয়ঁবহপু বা ভ্রষ্টাচার বলে চিহ্নিত করা হয়। কেননা
কিশোর অপরাধীদের লঘু দন্ড প্রদান করা হয়। সাধারণত: তাদের বিশেষ আদালতে আটক
রাখার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়ে থাকে। খুন-জখমের মত ভয়াবহ অপরাধ কিশোরদের দ্বারা
সংঘটিত হবার ফলে কিশোর অপরাধের গুরুত্ব সাম্প্রতিক কালে বেড়েছে। বেড়েছে এ
সম্পর্কিত উদ্বেগ।
দেশে কিশোর অপরাধের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। শুধু চুরি নয়, ডাকাতি, রাহাজানি, মাদকাসক্তি,
সন্ত্রাস, এমনকি খুনের মতো মারাত্মক ধরনের অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ছে কিশোররা।
ইদানিং শিশু অপহরণেরও অভিযোগ পাওয়া গেছে কতিপয় কিশোরের বিরুদ্ধে। আগে কেবলমাত্র
চুরি, পকেট-মারা, পটকা ছোড়ার কাজে শিশু-কিশোরদের দেখা যেত। এখন এমন কোন
অপরাধ নেই যার সঙ্গে কিশোররা জড়িত থাকছে না। এ সংখ্যা উত্তরোত্তর বাড়ছে। শহরের
সাথে গ্রামেগঞ্জেও।
পিতা-মাতার অবহেলা, দারিদ্র্য, কুশিক্ষা এর মূল কারণ বলে বিশেষজ্ঞদের অভিমত। উন্নত
দেশগুলোতে এর জন্য বন্ধনহীন সামাজিক ব্যবস্থাকে দায়ী করা হয়। বাংলাদেশে গরীব মধ্যবিত্ত
ঘরে এ সংখ্যা বাড়ছে। হঠাৎ ধনী হওয়া কিছু সংখ্যক পরিবারেও কিশোর অপরাধীর হার বৃদ্ধি
পাচ্ছে। এ ধরনের পরিবারে কিশোর অপরাধীর হার বৃদ্ধির মূল কারণ মা-বাবার উচ্ছৃ´খলতা
এবং সন্তানের প্রতি সুষ্ঠু নজরদারি না করা। পাশ্চাত্য শিক্ষাও অন্যতম কারণ। ঢাকা মহানগরীতে
অনেক অভিজাত পরিবারেই এ ধরনের কিশোর অপরাধী রয়েছে। মা-বাবার দেখাশোনার
অভাবে অনেক কিশোর মাদকাসক্ত হয়ে পড়ছে। নেশার টাকা যোগাতে না পেরে অপরাধের
আশ্রয় নিচ্ছে। ছিনতাই-রাহাজানিসহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধ করছে। শেষ পর্যন্ত ধরা পড়ছে
পুলিশ অথবা আত্মীয়স্বজনের হাতে। চক্ষু লজ্জার ভয়ে অনেক অভিভাবক বাধ্য হয়ে তাঁর
সন্তানকে বিদেশে পাঠিয়ে দিচ্ছেন। কেউ কেউ কিশোর সংশোধনী কেন্দ্রে পাঠিয়ে দিচ্ছেন।
আবার থানা পুলিশের শরণাপন্ন হচ্ছেন অনেকে। কিন্তু এতেও কিশোর অপরাধীর সংখ্যা কমছে
না। বরং বাড়ছে। এর মূল কারণ সচেতনতার অভাব। এক পরিসংখ্যানে জানা গেছে যে, দেশে
১৯৭৮ সাল থেকে গত বছর পর্যন্ত বিভিন্ন আদালতে প্রায় ৬ হাজার কিশোরের বিরুদ্ধে মামলা
হয়েছে। এসব মামলার অধিকাংশ বাদী বিভিন্ন ব্যক্তি। এসব মামলার বেশীর ভাগ দায়ের করা
হয় রাজধানী ঢাকায়। টঙ্গীর সংশোধনী প্রতিষ্ঠানে ১৯৯০ সাল থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত দু'
হাজারের বেশি কিশোরকে সোপর্দ করা হয়েছে। এসব কিশোরের অধিকাংশই রাজধানীর
বাসিন্দা। এদের মধ্যে খুনের মামলা রয়েছে ৪০ জনের বিরুদ্ধে। দেড়শ'রও বেশি অস্ত্র ও

বিস্ফোরক দ্রব্য মামলা এবং প্রায় ৭০টি ডাকাতি মামলা। বর্তমানে এই প্রতিষ্ঠানে প্রায় ২শ'
কিশোর অপরাধী রয়েছে।
সূত্র : দৈনিক জনকণ্ঠ, ৩০ আগস্ট, ২০০০
সংঘবদ্ধ অপরাধ ঙৎমধহরুবফ ঈৎরসব
যখন কোন দল সংগঠিতভাবে বা সংঘবদ্ধভাবে অপরাধ করে তখন সেই অপরাধকে বলা হয়
সংঘবদ্ধ অপরাধ। চোরাচালান, মাদকদ্রব্যের ব্যবসা, পতিতাবৃত্তির ক্ষেত্রে দলগত প্রচেষ্টা লক্ষ্য
করা যায়।
সহিংস অপরাধ
সহিংস অপরাধ সমাজকে বিপন্ন করে তোলে।সমাজবিজ্ঞানীরা এ ধরনের অপরাধের বিশ্লেষণের
উপর গুরুত্ব আরোপ করে থাকেন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এফ.বি.আই ঋবফবৎধষ ইঁৎবধঁ ড়ভ ওহাবংঃরমধঃরড়হ প্রতি বৎসর আট ধরনের
অপরাধের উপর প্রতিবেদন প্রকাশ করে থাকে। এর মধ্যে থাকে খুন, ধর্ষণ, ডাকাতি এবং
আঘাত। এগুলো হচ্ছে ব্যক্তির বিরুদ্ধে সহিংস অপরাধ। অন্য চারটি অপরাধ হচ্ছে সম্পত্তির
বিরুদ্ধেÑ বাড়িতে প্রবেশ করে চুরি, গাড়ি চুরি এবং অগ্নিসংযোগ।
শিকারহীন অপরাধ ঠরপঃরসষবংং ঈৎরসবং
এই ধরনের অপরাধ হল এমন কিছু অপরাধ যাতে সরাসরি কোন ব্যক্তি সম্ভবত: অপরাধী ভিন্ন
অন্য কেউ ক্ষতিগ্রস্ত হয় না। এই ধরনের অপরাধের মধ্যে পড়ে জুয়া, পতিতাবৃত্তি, নেশা করা
ইত্যাদি। নৈতিক অধ:পতনের জন্য এই ধরনের অপরাধ প্রবণতা পাশ্চাত্যে ব্যাপক এবং
আমাদের দেশেও বেশ লক্ষণীয়।
পেশাগত অপরাধ চৎড়ভবংংরড়হধষ ঈৎরসব
সমাজে কিছু কিছু মানুষ অপরাধকে পেশা হিসাবে গ্রহণ করে অপরাধ সংগঠনে বিশেষ দক্ষতা
অর্জন করে। এদের মধ্যে অনেকে সিধেঁল চুরি, ছিনতাই, পকেটমারা প্রভৃতি অপরাধে
সিদ্ধহস্ত।
সারাংশ
কোন দেশের আইন লঙ্ঘনকারী কাজকে অপরাধ বলা হয়। ফলে স্থান, কাল এবং
পাত্রভেদে কোন কাজ অপরাধ হিসাবে বিবেচিত হবে তা বদলে যেতে পারে। অপরাধ
বিশ্লেষণে আরেকটি সমস্যা হচ্ছে নির্ভরযোগ্য উপাত্তের অভাব। অপরাধবিজ্ঞান জ্ঞানের
বিভিন্ন শাখার সাহায্য গ্রহণ করে। সমাজবিজ্ঞানে অপরাধকে যে বিস্তৃত পরিসরে বিশ্লেষণ
করার চেষ্টা করা হয় তা হচ্ছে বিচ্যূতি। অপরাধ কেন ঘটে তা বোঝার জন্য বিচ্যূতির

তত্ত¡গুলোর সাহায্য গ্রহণ করতে হয়। দেশ-কাল ভেদে অপরাধের তারতম্য হয় বলে
অপরাধের শ্রেণীকরণ করা সহজ নয়। অনেকে মনে করেন এর প্রয়োজনও নেই।
সমাজবিজ্ঞানে অপরাধের কয়েকটি বিশেষ ধরনের উপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়Ñ
ভদ্রবেশী অপরাধ, সংঘবদ্ধ অপরাধ, সহিংস অপরাধ এবং শিকারহীন অপরাধ।
পাঠোত্তর মূল্যায়ন
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন
সঠিক উত্তরের পাশে টিক (√) চিহ্ন দিন
১. নিচের কোন ধরনের আচরণকে অপরাধ বলে?
ক. শ্রেয়োবোধ ভঙ্গকারী আচরণ খ. সমাজের আইন ভঙ্গকারী আচরণ
গ. উভয়ই ঘ. কোনটিই নয়
২. ভদ্রবেশী অপরাধ কোন শ্রেণীর মানুষের মধ্যে ঘটে থাকে?
ক. উচ্চবিত্ত খ. মধ্যবিত্ত
গ. নি¤œ-মধ্যবিত্ত ঘ. নি¤œবিত্ত
৩. নৈতিক অধ:পতনের জন্য দায়ী কোন ধরনের অপরাধ?
ক. পেশাগত অপরাধ খ. সংঘবদ্ধ অপরাধ
গ. শিকারহীন অপরাধ ঘ. সহিংস অপরাধ
৪. চোরাচালান, মাদকদ্রব্যের ব্যবসা কোন ধরনের অপরাধের মধ্যে পড়ে?
ক. সংঘবদ্ধ অপরাধ খ. সহিংস অপরাধ
গ. শিকারহীন অপরাধ ঘ. উপরের সবগুলো
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন
১. অপরাধ কি ?
২. আমাদের দেশে কি কিশোর অপরাধ বাড়ছে? বাড়লে কেন?
৩. অপরাধ ও বিচ্যূতির মধ্যে পার্থক্য নির্দেশ করুন।
রচনামূলক প্রশ্ন
১. অপরাধের সংজ্ঞা দিন। অপরাধের সর্বজনীন সংজ্ঞা দেওয়া সম্ভব নয় কেন?
২. বাংলাদেশে অপরাধের উপাত্ত পাঠ করুন। আপনার অভিজ্ঞতার আলোকে অপরাধের
সরকারী উপাত্ত কতটুকু যথার্থ তা মূল্যায়ন করুন।
৩. অপরাধের শ্রেণীকরণ আলোচনা করুন। আমাদের দেশে কোন ধরনের অপরাধ সবচেয়ে

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]