গ্রামাঞ্চলে ধনী কৃষকগণ উদ্বৃত্ত অর্থ দিয়ে কিনে নেন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের জমি। ভ‚মিহীন মানুষজনকে
ধনী কৃষক বর্গাচাষের জন্য জমি ভাড়া দেন এবং ক্ষেতমজুরদের শ্রম খাটিয়ে উৎপাদন করেন। শহরাঞ্চলে
প্রশাসন, সামরিক বাহিনী, সরকারী ও বেসরকারী শিল্প প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সর্বত্র ধনী শ্রেণীর
আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত হয়। তারা আইন প্রণয়ণ করেন, নীতি নির্ধারণ করেন যা নিজেদের শ্রেণী স্বার্থ রক্ষা
করে। তারা কর্মসংস্থান করেন বেকার যুবকদের জন্য। নানাবিধ সুবিধা প্রদানের আশ্বাস দিয়ে তারা
স্বার্থবাদী সমর্থক দল গড়ে তোলেন। এভাবে ধনী শ্রেণীর কোন কোন অংশ রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখল করেন।
রাষ্ট্রের পৃষ্ঠপোষকতায় শহর ও গ্রামাঞ্চলে তারা শিল্পমালিক, বণিক, শিক্ষিত চাকুরীজীবী ও ধনী
কৃষকগণকে পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে স্বার্থের আঁতাত গড়ে তোলেন। দেশীয় ধনী ও ক্ষমতাশালী শ্রেণী
আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে পুঁজিবাদী শক্তিগুলির পৃষ্ঠপোষকতা লাভ করে। নিজেদের অর্থ ও বিদেশী পুঁজি খাটিয়ে
তারা মুনাফার পাহাড় গড়ে তোলেন। অন্যদিকে দরিদ্র কৃষক ও শ্রমিক দিনে দিনে দরিদ্রতর হয়ে পড়েন।
সম্পদ, মর্যাদা ও ক্ষমতা প্রয়োগ করে বিত্তশালী শ্রেণী ফুলে ফেঁপে উঠে।
বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে শ্রেণীর বিকাশ
ঔপনিবেশিক আমলে চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের মাধ্যমে জমিদারগণকে জমির একচ্ছত্র মালিক করার ফলে
বাংলা অঞ্চলের কৃষক সমাজ নিদারূণ অবস্থায় পতিত হয়। জমির উপর অধিকার হারিয়ে, জমিদারদের
অত্যধিক করের চাপ বহন করে এবং বর্গাচাষের নির্যাতনমূলক শর্তের কারণে কৃষকগণ ক্রমশ নিঃস্ব হয়ে
যেতে থাকেন। অন্য দিকে জমিদারগণ বৃটিশ শাসকদের পৃষ্ঠপোষকতায় কৃষকদের উপর নির্যাতন নিপীড়ন
পাঠ - ৩
ধনী শ্রেণীর চিন্তা-ভাবনা,
মূল্যবোধ ইত্যাদি অর্থাৎ
তাদের মতাদর্শ সমাজে
আধিপত্যাবাদী মতাদর্শে
পরিণত হয়। ধনী শ্রেণীর
কোন কোন অংশ রাষ্ট্রীয়
ক্ষমতা দখল করে।
করে লাভবান হন। ভারত বিভাগের পর পাকিস্তানী শাসক গোষ্ঠী কৃষি উৎপাদন ব্যবস্থায় পুঁজিবাদী ব্যবস্থা
চালু রাখেন। কৃষক সমাজে একটি ধনী শ্রেণী গড়ে তোলাই ছিল মূল উদ্দেশ্য। ভারত বিভাগের পর এবং
জমিদারী উচ্ছেদের পর হিন্দু জমিদার, জোতদার ও ধনী কৃষকগণের অধিকাংশ দেশত্যাগ করেন। বৃটিশ
আমলের জমিদারের ন্যায় রাষ্ট্র জমিদার বনে যায়। ভ‚মি সংস্কারের নামে একটি আইন করা হয় যে পরিবার
প্রতি ১০০ বিঘার বেশী জমি রাখা যাবে না। পরে এটি ৩৭৫ বিঘা করা হয়। হিন্দু জোতদারদের বদলে
মুসলমান বড় জোতদার ও ধনী কৃষকগণ ক্ষমতাশালী হয়ে উঠেন। জোতদারগণ তাদের উদ্বৃত্ত অর্থ ব্যয়
করেন ভ‚সম্পত্তি ক্রয় ও সুদের ব্যবসায়। মহাজনদের সুদের ব্যবসা জমজমাট হয়ে উঠে। রাষ্ট্রের
পৃষ্ঠপোষকতায় পল্লী উন্নয়ন কর্মসূচী, অবকাঠামো নির্মাণ, কৃষি ঋণের ব্যবসা ইত্যাদিতে ধনী কৃষকগণ
অর্থলগ্নী করে বিপুল সম্পদের মালিক হন। অন্য দিকে ক্ষুদ্র কৃষকগণ, ঋণের দায়ে জর্জরিত হয়ে, কাজের
অভাবে অনাহারে দিনযাপন করে নিঃস্ব হয়ে যান। গ্রামাঞ্চলে দুটি শ্রেণীর অবস্থান স্পষ্ট হয়ে যায়। একটি
ধনী কৃষক শ্রেণী ও অন্যটি ভ‚মিহীন ও ক্ষেতমজুর শ্রেণী। পাকিস্তানী শাসনামলে ১৯৫১ সালে ভ‚মিহীনের
সংখ্যা ছিল ১৪.৩%, ১৯৬১ সালে ১৭.৫%, ১৯৬৮ সাল ২০%।
পাকিস্তানী শাসনামলে ধনী শ্রেণীর হাতে অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষমতা কেন্দ্রীভ‚ত হয়।
শাসকশ্রেণী বুনিয়াদী গণতন্ত্রপ্রবর্তন করেন। এতে পূর্ব পাকিস্তানে ৪৬ হাজার বুনিয়াদী গণতন্ত্রীর জন্ম হয়।
এরা রাজনৈতিক ক্ষমতাসম্পন্ন। এরা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার মূল ভিত্তি। সুতরাং শাসক গোষ্ঠী বুনিয়াদী গণতন্ত্রীদের
সর্বপ্রকার পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করে ক্ষমতার ভিত্তিকে শক্তিশালী করেন। গ্রামাঞ্চলে এইসব বুনিয়াদী
গণতন্ত্রীদের ৮১% ছিল ধনী কৃষক। জোতদার, ধনী কৃষক ও মহাজন শ্রেণী মিলে গ্রামাঞ্চলে একটি নব্য
ধনী শ্রেণী সৃষ্টি হয় যা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা কাঠামোর সঙ্গে যুক্ত। এদের দুর্নীতি ও অত্যাচারে অতিষ্ট হয়ে উঠে
গ্রামের দরিদ্র কৃষক শ্রেণী।
স্বাধীনতা উত্তরকালে বাংলাদেশে গ্রামাঞ্চলে পুঁজিবাদী ব্যবস্থা ও শ্রেণীকরণের ধারা অব্যাহত থাকে। অল্প
সংখ্যক ধনী কৃষকের হাতে জমি পুঞ্জীভ‚ত হয়। জমি বেচাকেনা বহুগুণ বৃদ্ধি পায়। তার অর্থ ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক
কৃষকগণ দেনার দায়ে জমি বিক্রি করতে বাধ্য হন। ১৯৭২-৭৩ সালে ভ‚মিহীনের সংখ্যা ছিল ৩৩%।
বর্তমানে ভ‚মিহীনের সংখ্যা ৬০%। এর অর্থ গ্রামাঞ্চলে ৬০% মানুষ মজুরীর উপর নির্ভরশীল হয়ে
পড়েছেন। অথচ গ্রামের ধনী কৃষকগণ তাদের উদ্বৃত্ত অর্থ শিল্পখাতে ব্যয় করছেন না। শিল্পখাতে ব্যয় বৃদ্ধি
পেলে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পায়। ধনী কৃষকগণ অর্থ ব্যয় করছেন প্রধানত আরো অধিক জমি ক্রয় ও ঋণ
প্রদানের ব্যবসায়। এছাড়া ফটকাবাজি ব্যবসায়েও তারা নিয়োজিত হন। এর ফলে ক্ষুদ্র কৃষকের ভ‚মিহীন
হওয়ার প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকে। আর ভ‚মিহীন ক্ষেতমজুরদের অ-কৃষি খাতে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয় না।
গ্রামাঞ্চলে কৃষিতে উদ্বৃত্ত শ্রমিক সৃষ্টি হলেও তাদের অধিকাংশ গ্রামেই মাটি কামড়ে পড়ে থাকেন। আর
একটি অংশ শহরের দিকে পা বাড়ান কর্মের উদ্দেশ্য। শহরেও শিল্প বিকশিত না হওয়ায় তারা নানাবিধ
অপ্রাতিষ্ঠানিক কর্মকান্ডে নিয়োজিত হয়ে দরিদ্রাবস্থায় জীবন যাপন করেন। একটি জরীপে জানা যায় যে
ঢাকা শহরের ৬১% মানুষ দারিদ্রসীমার নীচে বসবাস করেন। কয়েক লক্ষ মানুষ বসবাসের নিরাপদ আশ্রয়
না পেয়ে রাস্তায় বাস করেন। বাংলাদেশে ধনী কৃষকগণ সরকারী প্রশাসন ও উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে
সুযোগ সুবিধা ভোগ করেন। গ্রামের সমাজ, পঞ্চায়েত ও ইউনিয়ন পরিষদের পরিসরে তারা ক্ষমতা চর্চা
করেন। গ্রামের এলিট বলে পরিচিত ধনী কৃষকগণ আত্মীয়তা ও আনুগত্যের মাধ্যমে রাষ্ট্রের শাসক গোষ্ঠীর
সঙ্গে সম্পর্কপ্রতিষ্ঠা করে ক্ষমতা চর্চা করেন।
গ্রামের এলিট বলে
পরিচিত ধনী কৃষকগণ
আতœীয়তা ও আনুগত্যের
মাধ্যমে রাষ্ট্রের শাসক
শ্রেণীর সংগে সম্পর্ক
প্রতিষ্ঠা করে ক্ষমতা চর্চা
করেন।
বাংলাদেশে মধ্যবিত্ত শ্রেণীর ক্ষমতা বিস্তারের ধরন
বাংলাদেশের কৃষক সমাজ থেকে বাঙালী মুসলমান মধ্যবিত্ত শ্রেণীর সৃষ্টি হয়েছে। ঔপনিবেশিক শাসনামলে
জমিদারী প্রথার ফলে মধ্যস্বত্বভোগী শ্রেণীর আবির্ভাব ঘটে। এছাড়া জমিদারদের পত্তন প্রথার মাধ্যমে
জোতদার শ্রেণী সৃষ্টি হয়। এইসব মধ্যস্বত্বভোগী ও জোতদার শ্রেণী ছিল গ্রামীণ এলিট যাদের সহযোগিতায়
বৃটিশ শাসকবর্গ শাসনকার্য পরিচালনা করেন। এইসব গ্রামীণ এলিটদের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এই যে তারা
পরনির্ভরশীল অর্থাৎ তাদের ক্ষমতার জন্য বৃটিশ শাসকদের উপর নির্ভরশীল। বৃটিশ শাসনামলে বাঙালী
মুসলমানদের আরেকটি শ্রেণী ছিল ব্যবসায়ী। তারা ছিলেন বৃটিশ ব্যবসা ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী
বা মুৎসুদ্দী। এই ব্যবসায়ী শ্রেণীটিও ছিল পরনির্ভরশীল। বৃটিশ শাসকদের সাহায্য সহযোগিতায় তারা
টিকে ছিল। বৃটিশ নীতির কারণে স্বাধীনভাবে ব্যবসা বাণিজ্য করতে না পারায় তারা অর্থ লগ্নি করতেন
জমি ক্রয়ে ও জমিদারীর প্রজাস্বত্ব ক্রয়ে। জানা যায় যে পাট ব্যবসা করে এই শ্রেণীটি বেশ লাভবান হয়।
এছাড়া ১৯৪৩ সালের দুর্ভিক্ষের সময় বৃটিশদের পক্ষাবলম্বন করে চাল গুদামজাত করে তারা প্রচুর অর্থ
উপার্জন করেন। ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হলে জোতদার মহাজন ও মুৎসুদ্দী শ্রেণীর
সন্তানগণ ব্যাপক হারে ইংরেজি শিক্ষালাভ করেন। এতে একটি ইংরেজি শিক্ষিত বাঙালী মুসলমান মধ্যবিত্ত
শ্রেণীর বিস্তৃতি ঘটে। এদেরকে বুর্জোয়াও বলা হয়ে থাকে।
পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর শহরে মধ্যবিত্ত শ্রেণী হিন্দুদের পরিত্যক্ত সম্পত্তি, ব্যবসা ও শিল্পের মালিক হন।
নতুন রাষ্ট্রে নগরায়ন ঘটে এবং সরকারের বিভিন্ন বিভাগে চাকুরী সৃষ্টি হয়। পেশাদারী ও ব্যবসায়ী
মধ্যবিত্তগণ প্রভাবশালী হয়ে উঠেন। তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানে শিল্পের মালিকানা অবাঙালীদের হাতেই
বেশী ছিল। পাকিস্তান সরকার পূর্ব পাকিস্তানে কৃষি খাতের উদ্বৃত্ত শিল্পখাতে ব্যয় করার কোন উদ্যোগ গ্রহণ
করে নি। সরকারী ও বেসরকারী উদ্যোগে যেসব শিল্প গড়ে উঠে তাতে রাষ্ট্রের পৃষ্ঠপোষকতা ছিল।
তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানের পুঁজিপতি ও ব্যবসায়ী শ্রেণী ক্ষমতাসীন মুসলীম লীগ ও আমলাতন্ত্রের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ
সম্পর্কসৃষ্টি করেন। বৃটিশ শাসকদের পৃষ্ঠপোষকতায় যেভাবে মুৎসুদ্দী শ্রেণী গড়ে উঠেছিল, সে কায়দায়
বাঙালী মুসলমান পুঁজিপতি ও ব্যবসায়ী শ্রেণী গড়ে উঠে পাকিস্তানী সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায়। এর অর্থ
বাংলাদেশের এই শ্রেণীটি স্বাধীন সত্তা নিয়ে গড়ে উঠেনি। তারা ছিল পরনির্ভরশীল। প্রথমত বাঙালী
পুঁজিপতিগণ নির্ভর করতেন পাকিস্তানী পুঁজিপতিদের উপর এবং দ্বিতীয়ত শাসকবর্গের মাধ্যমে বিদেশী
সাম্রাজ্যবাদী পুঁজিপতিদের উপর। উল্লেখ্য যে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর শহর কেন্দ্রিক বাঙালী মধ্যবিত্ত শ্রেণীর
কাছে সনাতন মর্যাদা বা ‘খান্দান’ গুরুত্ব হারাতে থাকে। এর স্থলে আইনজীবী, শিক্ষক, চিকিৎসক,
প্রকৌশলী, ব্যবসায়ীদের নিয়ে পেশাজীবীগণ মধ্যবিত্ত শ্রেণী হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেন। পাকিস্তানী
শাসকবর্গের পরনির্ভরশীল পুঁজিবাদী ব্যবস্থার পরিমন্ডলে এই শ্রেণীটি বেড়ে উঠে।
স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশে পরনির্ভরশীল পুঁজিবাদী ব্যবস্থা তদানীন্তন পাকিস্তানের ব্যবস্থা থেকে ভিন্ন নয়।
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় আমলাতন্ত্রের সহযোগিতায় বণিক পুঁজি আধিপত্য বিস্তার করেছে। ব্যবসা
ক্ষেত্রটি শিল্প ও কৃষির চেয়ে অনেক বেশী মুনাফা অর্জন করতে সক্ষম হচ্ছে। কৃষি উৎপাদনের উদ্বৃত্ত শিল্পে
বিনিয়োগ না হওয়ায় এবং গ্রামাঞ্চলে অধিকাংশ মানুষের ক্রয় ক্ষমতা হ্রাস পাওয়ায় শিল্প বিকাশের সম্ভাবনা
ক্ষীণ হয়ে গেছে। আর প্রান্তিক দেশ হিসেবে বাংলাদেশ পরিণত হয়েছে বিদেশী পণ্যের বাজারে।
বাংলাদেশের সরকার পরনির্ভরশীল হওয়ায় বহুজাতিক কোম্পানীগুলির স্বার্থ রক্ষা করে চলেছে।
মোটামুটিভাবে বাংলাদেশের মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মধ্যে তিনটি স্তর চিহ্নিত করা যায় (বদরুদ্দীন উমর
১৯৯৫)১। উচ্চস্তরে অন্তর্ভুক্ত আছেন শিল্প ও কলকারখানার মালিক, বড় ব্যবসায়ী, বৈদেশিক বাণিজ্যে
নিযুক্ত ব্যক্তি, উচ্চ পর্যায়ের সরকারী ও বেসরকারী আমলা কর্মচারী ইত্যাদি। মধ্যস্তরে অন্তর্ভুক্ত আছেন
কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, আমলা, মাঝারী ব্যবসায়ী, বাণিজ্যিক কৃষি নির্ভর ভ‚মি মালিক ইত্যাদি।
১ উমর বদরুদ্দীন, বাংলাদেশের মধ্যবিত্ত ও সাংস্কৃতিক পরিস্থিতি, পলব পাবলিশার্স, ঢাকা , ১৯৯৫।
পাকিস্তানী শাসনামলেও
বাংলাদেশে মধ্যবিত্ত
শ্রেণীটি স্বাধীন সত্বা নিয়ে
গড়ে উঠেনি। এই শ্রেণীটি
রাষ্ট্রের শাসকগোষ্ঠী ও
বৈদেশিক সাহায্য সংস্থার
উপর নির্ভরশীল হয়ে
FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত