জাতীয় প্রতীক
১৯৭২ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি তারিখে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীক অনুমোদন করেন।
বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীক হল উভয় পাশে ধানের শীষ দ্বারা বেষ্টিত পানিতে ভাসমান শাপলা ফুল, এর শীর্ষ চূড়ায় পরস্পর সংযুক্ত কুঁড়িসহ তিনটি পাতা এবং উভয় পাশে দুটি করে মোট চারটি তারকা বেষ্টিত প্রতীক।
জাতীয় প্রতীকে অন্তর্ভুক্ত মোট চারটি বিষয় : ভাসমান ফুটন্ত শাপলা, ধানের শীষ, কুঁড়িসহ তিনটি পাট পাতা এবং তারকা। এর ডিজাইনার শিল্পী কামরুল হাসান। এতে বাংলাদেশের প্রাকৃতিক দৃশ্য এবং অর্থনীতির বৈশিষ্ট্য ফুটে উঠেছে।
জাতীয় প্রতীকের ব্যবহারবিধি :
১. জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতি ও স্পীকারের জন্য নির্ধারিত আসনের পিছনে এমনভাবে জাতীয় প্রতীক চিহ্ন প্রদর্শন করতে হবে যেন রাষ্ট্রপতি ও স্পীকারের দিকে মুখ করে থাকা দর্শক প্রতীকটি স্পষ্টভাবে দেখতে পায়।
২. বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সভাকক্ষে, অফিসকক্ষে এবং অন্য যে স্থানে তিনি অফিস করবেন সেখানে জাতীয় প্রতীক প্রদর্শিত হতে পারে।
৩. প্রধানমন্ত্রীর সভাকক্ষে, অফিসকক্ষে এবং অন্য যে স্থানে তিনি অফিস করবেন সেখানে জাতীয় প্রতীক প্রদর্শিত হতে পারে।
৪. রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ব্যবহৃত গাড়ির সম্মুখ বা পশ্চাত অংশে সুবিধাজনকভাবে জাতীয় প্রতীক ব্যবহার করা যাবে।
৫. সুপ্রীম কোর্টে প্রধান বিচারপতির আসনের পিছনে জাতীয় প্রতীক প্রদর্শিত হতে পারে।
৬. রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী তাদের পত্রশীর্ষে জাতীয় প্রতীক ব্যবহার করতে পারবেন। রাষ্ট্রপতির জন্য ব্যবহৃত হলে সুবিধাজনক স্থানে রাষ্ট্রপতি লিখা থাকতে হবে, অনুরূপ প্রধানমন্ত্রীর জন্য ব্যবহৃত হলে প্রধানমন্ত্রী লিখা থাকতে হবে।
যাবে।
৭. রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি সভাপতিত্ব করলে সভাপতির পিছনে জাতীয় প্রতীক প্রদর্শন করা
৮. দূতাবাসে স্বাধীনতা দিবস ও সরকার কর্তৃক নির্ধারিত অন্য কোন জাতীয় দিবসের আনুষ্ঠানিক অনুষ্ঠানে জাতীয় প্রতীক প্রদর্শন করা যাবে।
FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ