৬.৩৫. 'অর্থশাস্ত্র' গ্রন্থটি কে রচনা করেন?
উত্তর : ‘অর্থশাস্ত্র' গ্রন্থটি কৌটিল্য রচনা করেন ।
৬.৩৬. ‘হর্ষচরিত' গ্রন্থটি কার?
উত্তর : 'হর্ষচরিত' গ্রন্থটি বানভট্টের ।
৬.৩৭. 'রামচরিত' কার লেখা?
৬.৩৮.
উত্তর : ‘রামচরিত' কাব্যটি সন্ধ্যাকর নন্দীর লেখা ।
হিউয়েন সাং কোন দেশের পর্যটক ছিলেন?
উত্তর : হিউয়েন সাং চৈনিক পর্যটক ছিলেন ।
৬.৩৯. ‘ইন্ডিকা' গ্রন্থটি কে রচনা করেন?
উত্তর : ‘ইন্ডিকা' গ্রন্থটি মেগাস্থিনিস রচনা করেন ।
৬.৪০. 'Periplus of the Erythraean Sea' গ্রন্থটি কে রচনা করেন?
উত্তর : 'Periplus of the Erythraean Sea' গ্রন্থটি চীনা ঐতিহাসিক সু মা সিয়েন রচনা করেন ।
৬.৪১. ইবনে বতুতার ভারতবর্ষ সম্পর্কে রচিত গ্রন্থটির নাম কী?
উত্তর : ইবনে বতুতার ভারতবর্ষ সম্পর্কে রচিত গ্রন্থের নাম হলো রেহলা ।
৬.৪২. ইবনে বতুতা কোন দেশের অধিবাসী ছিলেন?
উত্তর : ইবনে বতুতা আফ্রিকার মরক্কোর অধিবাসী ছিলেন ।
৬.৪৩. গবেষণার ইংরেজি প্রতিশব্দ কী?
উত্তর : গবেষণার ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো 'Research'।
6.88. 'Research' অর্থ কী?
উত্তর : 'Research' অর্থ হলো পুনঃঅনুসন্ধান ।
৬.৪৫. গবেষণা বলতে কী বুঝায়?
উত্তর : গবেষণা বলতে পুনঃঅনুসন্ধান, অর্থাৎ অপেক্ষাকৃত উন্নত পর্যবেক্ষণ, ভিন্ন প্রেক্ষিত খোঁজা এবং বাড়তি জ্ঞান সংযোজন করার সুশৃঙ্খল ব্যবস্থাকে বুঝায় ।
৬.৪৬. গবেষণা অর্থ কী?
উত্তর : গবেষণা অর্থ হলো পুনঃঅনুসন্ধান, অর্থাৎ জ্ঞানের ক্ষেত্রে নতুন কিছু সংযোজন ।
৬.৪৭. গবেষণার পর্যায় কয়টি?
উত্তর : গবেষণার পর্যায় চারটি।
৬.৪৮. ঐতিহাসিক গবেষণা পদ্ধতি কী?
(জা.বি. ২০১০, 12/
উত্তর : ঐতিহাসিক সমস্যা সমাধানের জন্য যে গবেষণায় বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয় তাকে ঐতিহাসিক
গবেষণা পদ্ধতি বলে ।
৬.৪৯. ইতিহাস গবেষণার প্রথম ধাপ কোনটি?
অথবা, ইতিহাস গবেষণার প্রাথমিক পদক্ষেপ কী?
উত্তর : ইতিহাস গবেষণার প্রথম ধাপ হলো ইতিহাসের তথ্যসূত্র অনুসন্ধান করা ।
৬.৫০. ইতিহাস গবেষণার শেষ ধাপ কী?
অথবা, ইতিহাস গবেষণার চূড়ান্ত পর্যায় কী?
উত্তর : ইতিহাস গবেষণার শেষ ধাপ হলো প্রাপ্ত তথ্যের গ্রহণযোগ্য ও যৌক্তিক ব্যাখ্যা দান করা বা সংশ্লেষণ । ৬.৫১. ইতিহাস লিখন পদ্ধতির সাধারণ পর্যায়গুলো কী কী?
উত্তর : ইতিহাস লিখন পদ্ধতির সাধারণ পর্যায়গুলো হলো অনুসন্ধান, সংগ্রহ, বিশ্লেষণ ও সংশ্লেষণ ।
৬.৫২. লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের ভিত্তিতে গবেষণা কয় প্রকার ও কী কী?
উত্তর : লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের ভিত্তিতে গবেষণা তিন প্রকার। যথা : ১. বর্ণনামূলক, ২. ব্যাখ্যামূলক ও ৩. উদ্ঘাটনমূলক ।
৬.৫৩. ইতিহাস গবেষণার বৃহৎ অংশ জুড়ে রয়েছে কোন পদ্ধতি?
উত্তর : ইতিহাস গবেষণার বৃহৎ অংশ জুড়ে রয়েছে বর্ণনামূলক পদ্ধতি। .
৬.৫৪. অর্জিত জ্ঞানের ভিত্তিতে গবেষণা কত প্রকার?
উত্তর : অর্জিত জ্ঞানের ভিত্তিতে গবেষণা দুই প্রকার। যথা : ১. মৌলিক গবেষণা ও ২. ফলিত গবেষণা । ৬.৫৫. গবেষণার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য কী?
উত্তর : গবেষণার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হচ্ছে সুষ্ঠু ও পদ্ধতিগতভাবে অনুসন্ধানের মাধ্যমে সত্যকে উদ্ঘাটন করা । ৬.৫৬. ইতিহাস লিখন পদ্ধতি কী?
উত্তর : ইতিহাস লিখন পদ্ধতি হলো সাক্ষ্য বা প্রামাণিক তথ্যের বিচার বিশ্লেষণ ও ব্যাখ্যার মাধ্যমে ইতিহাস
রচনা করা।
৬.৫৭. গবেষণার মূল লক্ষ্য কী?
উত্তর : গবেষণার মূল লক্ষ্য হলো বিদ্যমান জ্ঞানের পরিধি সম্প্রসারণ করা ।
৬.৫৮. ফলিত গবেষণাকে কী নামে অভিহিত করা হয়?
উত্তর : ফলিত গবেষণাকে মাঠ গবেষণা নামে অভিহিত করা হয় ।
৬.৫৯. কিংবদন্তি কী?
উত্তর : কোনো বিষয় বা ঘটনা সম্পর্কে কোনো বক্তব্য অপরকে জানানোর সজ্ঞান প্রচেষ্টাকে কিংবদন্তি বলা হয়।
FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত