উত্তর ভূমিকা : ইতিহাস তথ্যের একটি ভাণ্ডার হিসেবে কাজ করে। একজন ঐতিহাসিক ইতিহা। গবেষণার সময় বা নতুন ইতিহাস রচনার সময় প্রতিনিয়ত এই তথ্যের সাগরে অবগাহন করেন। ফলে অসংখ্য তথ্যের মধ্যে ইতিহাস রচনার কোনো পর্যায়ে তথ্যের ক্ষেত্রে ঐতিহাসিকের স্মৃতিভ্রম ঘটতে পারে। ঐতিহাসিকের এই সমস্যাটিকে সঠিকভাবে বুঝানোর জন্য ইতিহাসকে একটি দাঁতহীন করাতের সাথে তুলনা করা হয় ।
ইতিহাসকে দাঁতহীন করাত বলার কারণ : করাত একটি ধারালো যন্ত্র। মূলত করাতের এই ধারালো দাঁতগুলোই করাতকে বিশিষ্টতা দান করেছে। অনেক ক্ষেত্রে দীর্ঘসময় ধরে কাজ করার ফলে কিছু কিছু দাঁত ভেঙে যেতে পারে, যা অনেকটা ঐতিহাসিকের তথ্যভাণ্ডার থেকে প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে অনেক তথ্য হারিয়ে ফেলার সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ। এ কারণে প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে ঐতিহাসিকের তথ্য হারিয়ে ফেলাকে দাঁত খসে পড়া করাতের সাথে তুলনা করা হয়েছে । প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে ঐতিহাসিকের তথ্য হারিয়ে ফেলা ইতিহাস চর্চার একটি অন্যতম সমস্যা হিসেবে বিবেচনা করা যায়। এই ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তির কোনো স্থায়ী পথও নেই। তবে ব্যবহৃত তথ্যের নানামুখী বিশ্লেষণ বিভিন্ন ধাপে গবেষণা পরিচালনার মাধ্যমে হয়তো ইতিহাসকে আরও পরিশুদ্ধ ও উন্নত করে তোলা সম্ভব। আর এর দায়িত্বও স্বাভাবিকভাবেই ইতিহাসবিদের ওপর বর্তায়।
উপসংহার : পরিশেষে বলা যায় যে, মানুষ মাত্রই ভুল হবে বা ভুলে যাওয়ার প্রবণতা থাকবে এমনটাই স্বাভাবিক । আর এজন্যই প্রয়োজনীয় তথ্যকে সাথে সাথে লিপিবদ্ধ করে কিংবা কয়েকটি নির্দিষ্ট ভাগে বিভক্ত করে গবেষণাকর্ম সম্পন্ন করার মাধ্যমে এই সমস্যা থেকে হয়তো কিছুটা হলেও মুক্তি পাওয়া সম্ভব ।
ইতিহাস চর্চায় উৎসের সমালোচনা লেখ ৷
উত্তর ভূমিকা সাধারণত সাক্ষ্য বা প্রামাণিক তথ্যের বিচারবিশ্লেষণ ও বস্তুনিষ্ঠ ব্যাখ্যার মাধ্যমে একজন ঐতিহাসিক ইতিহাস রচনায় মনোনিবেশ করেন। তবে তথ্যের ব্যাখ্যা বিশ্লেষণজনিত জটিলতার মধ্যেই ঐতিহাসিকগণ যথোপযোগী ইতিহাস লেখন পদ্ধতি উদ্ভাবনের প্রচেষ্টা চালান। এর পূর্বে ঐতিহাসিকের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব থাকে যথাযথ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে উৎসের অনুসন্ধানমূলক কাজ সম্পন্ন করা। আর এজন্য তিনি সকল প্রকার উৎসেরই আলোচনা সমালোচনা নিয়মমাফিক সম্পন্ন করেন।
ইতিহাস চর্চায় উৎসের সমালোচনা : ইতিহাস চর্চায় উৎসের সমালোচনা দুই ভাগে সম্পন্ন হয়ে থাকে । যথা :
i. উৎসের অভ্যন্তরীণ সমালোচনা,
ii. উৎসের বাহ্যিক সমালোচনা।
নিম্নে এ সম্পর্কে আলোচনা করা হলো :
১. ইতিহাস চর্চায় উৎসের বাহ্যিক সমালোচনা : ঐতিহাসিকের জোগাড়কৃত প্রত্নতাত্ত্বিক কিংবা লিখিত উৎসগুলো ঘটনার সাথে সম্পর্কযুক্ত কি না তা প্রথমেই ঐতিহাসিক অনুসন্ধান করে থাকেন। বাহ্যিক সমালোচনা উৎসের সঠিকতা ও মৌলিকত্ব যাচাইয়ের নিমিত্তে পরিচালিত হয়। এর মাধ্যমে উৎসের ভিতর কোনো জালিয়াতি, ভাঁওতাবাজি, অতিরঞ্জিত তথ্য ইত্যাদি থাকলে তা উদ্ঘাটন করা সহজ হয়। অনেক সময় লিপিকার ও অনুবাদকের অমনযোগিতার জন্য প্রাচীন দলিল, দস্তাবেজে অনেক ভুলভ্রান্তি প্রবেশ করতে পারে। উৎস ব্যবহারের পূর্বে খুব সাবধানে ইতিহাসবিদকে এসব অপূর্ণতা দূর করতে হয়। এর ফলেই ইতিহাস হয়ে উঠবে পূর্ণ এবং উৎস হয়ে উঠবে নিরেট ও নির্ভেজাল। এরূপ পক্ষপাতহীন ও বস্তুনিষ্ঠ ইতিহাস প্রকৃত ইতিহাসে পরিণত হবে ।
২. ইতিহাস চর্চায় উৎসের অভ্যন্তরীণ সমালোচনা : উৎসের অভ্যন্তরীণ সমালোচনা ইতিহাস রচনার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। লিখিত উপাত্তের মূল্যায়নে ইতিহাস লেখককে সর্বদা উৎসের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি, ভাবাদর্শ ও প্রেষণা সম্বন্ধে নিশ্চিত থাকতে হবে এবং বর্ণিত বক্তব্য সঠিক কি না তা যাচাইবাছাই করতে হবে। এজন্য গবেষণাধীন জনগোষ্ঠীর ধ্যানধারণা, যুগ ধর্ম, উৎসের ভাষা ইত্যাদি ইতিহাস লেখকের আয়ত্তে আনতে হবে, বা যে পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতিতে উৎস প্রণেতা বক্তব্য লিপিবদ্ধ করেন তা গভীরভাবে অনুধাবন করতে হবে। উৎসের গভীরে প্রবেশ করে সঠিক তথ্য উদ্ঘাটনের লক্ষ্যে এটা একান্ত দরকার ।
উপসংহার : পরিশেষে বলা যায় যে, ইতিহাস উৎসনির্ভর হলেও প্রত্যেক উৎসের ওপরই ঐতিহাসিক নির্ভর করতে পারেন না। এজন্য তাকে সহজলভ্য উৎসের প্রতেকটিকেই যাচাই করে দেখতে হয়। কোনো উৎসকে পরখ করে দেখতে গেলে অবশ্যই উৎসের বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ সমালোচনা সর্বাগ্রে বিবেচনায় আনতে হয় ।
“ইতিহাস ঐতিহাসিকের অভিজ্ঞতার ফসল।”—উক্তিটি ব্যাখ্যা কর ।
উত্তর ভূমিকা : ইতিহাস অধ্যয়নকে একটি চলমান প্রক্রিয়া বলা চলে। এ প্রক্রিয়াটিতে ঐতিহাসিকের নিরলস প্রচেষ্টার মাধ্যমে মানুষের অতীত কর্মকাণ্ডের প্রামাণ্য বিবরণ তুলে ধরেন ঐতিহাসিক। সাহিত্যিক ও সাংস্কৃতিক শিল্পের মতো ইতিহাস নামক শিল্পের শিল্পী হলেন ঐতিহাসিক। এভাবে ইতিহাস ও ঐতিহাসিকের মধ্যে একটি সম্পর্কের সেতুবন্ধন গড়ে ওঠে।
" ইতিহাস ঐতিহাসিকের অভিজ্ঞতার ফসল : ইতিহাস ও ঐতিহাসিকের মধ্যে সম্পর্কের গভীরতার কারণেই ইতিহাসকে ঐতিহাসিকের অভিজ্ঞতার ফসল বলা হয়েছে। নিম্নে “ইতিহাস ঐতিহাসিকের অভিজ্ঞতার ফসল” উক্তিটির বিস্তারিত ব্যাখ্যা
তুলে ধরা হলো :
১. নির্ভেজাল ইতিহাস পরিবেশন : ঐতিহাসিকের অন্যতম দায়িত্ব হলো নির্ভেজাল ইতিহাস পরিবেশন করা। আর এজন্য তিনি উৎসের সঠিক গবেষণার মাধ্যমে উৎসের ঐতিহাসিক সত্যতা নিশ্চিত করবেন। কেননা দূষিত তথ্যের কারণে অনেক সময় সঠিক ইতিহাস সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছতে পারে না। ঐতিহাসিক বিক্ষিপ্তভাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ইতিহাসের উৎসসমূহ সংকলিত করে একটি নির্ভেজাল ইতিহাস আমাদেরকে উপহার দেন ।
২. তথ্যের নির্বাচন : তথ্যে কোনোরকমের জালিয়াতি কিংবা ভুলভ্রান্তি যাতে নিহিত না,থাকে সেজন্য ঐতিহাসিক তথ্যের সঠিকতা নির্ণয়ে তৎপর থাকেন। তিনি প্রয়োজনীয় তথ্যসমূহ গ্রহণ করেন, আবার অপ্রয়োজনীয় তথ্যসমূহ বর্জনের মাধ্যমে তথ্য বিভ্রাট থেকে নিজেকে এবং একই সাথে রচিত ইতিহাসকে মুক্ত রাখেন। তাছাড়া তথ্য নির্বাচনের ক্ষেত্রে কোন তথ্যটি সমাজের সর্বস্তরের পাঠকের জন্য সহায়ক কিংবা বিতর্কের ঊর্ধ্বে তার সিদ্ধান্তও ঐতিহাসিককেই নিতে হয় ।
৩. অতীতকে পর্যবেক্ষণ : ইতিহাস আমাদের অতীত জীবনের কথা বলে। মানুষের অতীত জীবনের নানা দিকের উন্মোচন করা ইতিহাস রচনার মুখ্য উদ্দেশ্য। মানুষের অতীত জীবনের যথাযথ বিশ্লেষণের মাধ্যমে ঐতিহাসিক যে সত্য আমাদের জন্য বের করে আনেন তাই আমরা ইতিহাস হিসেবে পাঠ করে থাকি। আর এজন্য ঐতিহাসিককে অত্যন্ত দক্ষতার সাথে তার জীবনের পুরোটা সময়ের যাবতীয় অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগাতে হয়। যার যত বেশি অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা তিনি তত বেশি জীবন ঘনিষ্ঠ ইতিহাস রচনা করতে সক্ষম হন। এ কারণেই ইতিহাসকে ঐতিহাসিকের অভিজ্ঞতার ফসল বলে আখ্যায়িত করা হয় ।
৪. ধারাবাহিকতা সংরক্ষণ : ধারাবাহিকতা ও কালক্রম ইতিহাস নামক জ্ঞানশাস্ত্রের মূলসূত্র। ঐতিহাসিকগণ প্রাপ্ত উৎস থেকে বস্তুনিষ্ঠ তথ্য পাওয়ার উদ্দেশ্যে ধারাবাহিকভাবে ও সময়ক্রম অনুসারে সেগুলো লিপিবদ্ধ করেন। ঘটনা ধারাবাহিকভাবে লিপিবদ্ধ করার পাশাপাশি যথাযথভাবে সময় উল্লেখ করতে হয়। আর এগুলো করা একমাত্র ঐতিহাসিকের দ্বারাই সম্ভব উপসংহার : পরিশেষে বলা যায় যে, ইতিহাস পুনর্গঠন প্রক্রিয়ায় তথ্য নির্বাচন, অতীতের পর্যবেক্ষণ ও ব্যাখ্যা বিশ্লেষণে ঐতিহাসিকের অভিজ্ঞতা বিশেষভাবে প্রভাব বিস্তার করে। প্রকৃতপক্ষে, এটা ঐতিহাসিক স্বীয় অজ্ঞিতার মাধ্যমেই তৈরি করে থাকেন। এ দৃষ্টিকোণ থেকে বলা হয় যে, ইতিহাস ঐতিহাসিকের অভিজ্ঞতার ফসল (History is the historians Experiance).
কোন কোন দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে ইতিহাস রচিত হয়?
উত্তর ভূমিকা : সুদূর অতীত ও নিকট অতীতে ইতিহাসের যথাযথ উৎসের প্রাপ্তি এবং উৎসের ওপর সম্যক গবেষণা করে বস্তুনিষ্ঠ তথ্য বের করে আনা ঐতিহাসিকের প্রধান দায়িত্ব। কোনোকিছু নির্মাণের পূর্বে যেমন তার গ্রাফ আঁকা হয় । ইতিহাসের ক্ষেত্রেও তেমনি একটি যথাযথ দৃষ্টিভঙ্গির প্রয়োজন হয় । ঐতিহাসিক দৃষ্টিভঙ্গি সংশ্লিষ্ট নির্দিষ্ট কোনো মানদণ্ড না থাকলেও তা সাধারণ কিছু নিয়মের ওপর অবশ্যই প্রতিষ্ঠিত আছে, এ কথা বলাই যায় ।
● ইতিহাস রচনার দৃষ্টিভঙ্গি : নিম্নে ইতিহাস রচনার দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে আলোকপাত করা হলো :
১. উৎসের অনুসন্ধান : ইতিহাসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো এটি উৎসভিত্তিক। উৎসের সঠিক বা যথাযথ অনুসন্ধান ব্যতীত বাস্তবধর্মী ইতিহাস রচনা অসম্ভব হয়ে পড়ে। উৎস নিয়ে একান্ত নিবিষ্ট মনে নিরপেক্ষভাবে ঐতিহাসিককে গবেষণায় নিয়োজিত থাকতে হয়। এক্ষেত্রে সঠিক গবেষণার জন্য ঐতিহাসিককে যথাসম্ভব উৎসের সমকালীন যুগে ফিরে যেতে হয়। ঐতিহাসিক গভীর অনুসন্ধান, গবেষণা ও প্রজ্ঞার দ্বারা উৎস কোন প্রেক্ষিতে সৃষ্টি হয়েছিল তা উদ্ঘাটন করেন। ফলে উৎস হতে সঠিক ও প্রামাণ্য তথ্য বের করে আনা সহজ হয়ে ওঠে। এক্ষেত্রে একজন ঐতিহাসিককে পুরোপুরি বৈজ্ঞানিক রূপে কাজ করে উৎসের অনুসন্ধান প্রক্রিয়া সামনে এগিয়ে নিতে হয় ।
২. সঠিক উৎস সম্পর্কে জ্ঞাত হওয়া : ইতিহাস রচনার অনেক পূর্বেই ঐতিহাসিককে উৎস সম্পর্কে জ্ঞাত থাকতে হয় । ইতিহাস রচনার ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রকারের উৎসের দরকার পড়তে পারে। বিভিন্ন প্রকারের উৎসের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো— ক. প্রত্নতাত্ত্বিক ও স্থাপত্যিক উৎস, খ. মুদ্রাতাত্ত্বিক উৎস, গ. নকশা, ছবি ও অনুরূপ নিদর্শনভিত্তিক উৎস এবং ঘ. লিখিত বিবরণমূলক উৎস। এরূপ বিভিন্ন প্রকারের উৎসের মধ্যে কোন উৎসটি ঐতিহাসিকের জন্য কাজে আসবে তা তাকেই খুঁজে বের করতে হবে এবং ঐ উৎস থেকে প্রয়োজনীয় সঠিক তথ্যটি বের করে আনার প্রয়াস চালাতে হবে।
৩. সমালোচনা : ঐতিহাসিককে অবশ্যই প্রাপ্ত উৎস বা তথ্যসমূহের সমালোচনার কথাও ভাবতে হবে। যথার্থ সমালোচনা ব্যতীত ঐতিহাসিক কোনো উৎস সম্পর্কে সঠিক সিদ্ধান্তে পৌছতে পারেন না। আর এজন্য ঐতিহাসিককে উৎসের অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক সমালোচনা পদ্ধতি সঠিকভাবে প্রয়োগ করতে হবে। তাহলে হয়ত তিনি সঠিক তথ্য অনুসন্ধানের চূড়ান্ত প্রান্তে উপনীত হতে পারবেন।
৪. সংশ্লেষণ : উৎসের অনুসন্ধান, উৎসের সঠিকতা নির্ণয় কিংবা সমালোচনা পর্ব সম্পন্ন করার পর ঐতিহাসিক বিভিন্ন রকমের সঠিক তথ্যের একটি স্তুপ তৈরি করেন। সংশ্লেষণ পর্বে বা সংশ্লেষণী দৃষ্টিভঙ্গিগত দিক থেকে তিনি প্রতিটি উৎসে নিহিত তথ্যসমূহ গেঁথে গেঁথে একটি একত্রিত ইতিহাসে রূপান্তরের প্রয়াস চালান। ইতিহাসবিদ সকলসূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্য একত্রিত করে একটি পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস রচনা করেন ।
উপসংহার : পরিশেষে বলা যায় যে, ইতিহাস রচনার ক্ষেত্রে লেখকের দৃষ্টিভঙ্গি যথেষ্ট প্রভাব বিস্তার করে থাকে । লেখকের ব্যক্তিগত মনমানসিকতাও অনেক ক্ষেত্রে ইতিহাসে সংমিশ্রিত থাকতে পারে, যা আমাদেরকে সঠিক ও নির্ভরযোগ্য ইতিহাস থেকে অনেক দূরে ঠেলে দেয় । তাই ইতিহাস লেখককে নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি পরিহার করে ইতিহাস রচনা করতে হবে ।
FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত